মানুষের জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত আসে, যা চাইলেও ভুলতে পারা যায় না। সদ্যসমাপ্ত ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে রবীচন্দ্রন অশ্বিন তো কত ঘটনায় শিরোনাম হয়েছেন। তবে রাজকোট টেস্টের সময়ের একটা ঘটনা যেন কিছুতেই ভুলতে পারছেন না ভারতীয় এই স্পিনার।
রাজকোটে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছিল ভারত-ইংল্যান্ড তৃতীয় দিন। সেই টেস্টের দ্বিতীয় দিন (১৬ ফেব্রুয়ারি) অশ্বিনের জন্য ছিল অম্লমধুর। জ্যাক ক্রলিকে আউট করে অশ্বিন টেস্টে ৫০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন। একই দিন টেস্টের মাঝপথে তাঁকে উড়াল দিতে হয়েছে বাড়ির উদ্দেশে। কারণ হঠাৎ করেই তাঁর মা অসুস্থ হয়ে যান। সেই সময়ের ঘটনা নিয়ে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে গতকাল কথা বলেছেন অশ্বিন। ‘বিপদের বন্ধু’ রোহিত শর্মার প্রশংসা করতে ভোলেননি অশ্বিন। প্রায় এক মাস আগে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিবরণ অশ্বিন এভাবে দিয়েছেন, ‘আমি বেশ অবাক হয়েছিলাম যে কেন মা-বাবা বা স্ত্রীর থেকে কোনো ফোন পাইনি। ভাবছিলাম যে তারা হয়তো সাক্ষাৎকার দেওয়ায় ব্যস্ত বা কেউ তাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। সে কারণেই হয়তো তারা ব্যস্ত। সন্ধ্যা ৭টার সময় স্ত্রীকে ফোন করি আমি। তার (স্ত্রী) কণ্ঠও স্পষ্ট শোনা যাচ্ছিল না। সে বলল, মাথাব্যথার পর আমার মা জ্ঞান হারিয়েছে।’
স্ত্রী প্রীতি নারায়ণনের থেকে মায়ের অসুস্থতার খবরে স্বাভাবিকভাবেই বেশ হতবুদ্ধিকর পরিস্থিতিতে পড়েন অশ্বিন। একদিকে তিনি ভাবছিলেন তাঁর মমতাময়ী মায়ের কথা। তেমনি পেশাদারত্বের ব্যাপারটি নিয়েও ভাবতে থাকেন তিনি। কেননা, মাঝপথে চলে গেলে ভারত হয়ে যাবে ১০ জনের দল। এমন পরিস্থিতিতে অধিনায়ক হিসেবে রোহিত তাঁর সতীর্থের পাশে থাকার দায়িত্ব পালন করেছেন। অশ্বিন বলেন, ‘আমি এরপর যাওয়ার ফ্লাইট খুঁজছিলাম, কিন্তু পাইনি। রোহিত বলল, চিন্তা কোরো না কোনো কিছু নিয়ে। তুমি এখনই যাও। আমি তোমার জন্য চার্টার্ড ফ্লাইটের ব্যবস্থা করছি।’ চেতেশ্বর পূজারার সহায়তায় চার্টার্ড ফ্লাইট পেয়ে যান অশ্বিন। ভাড়া করা বিমানে অশ্বিনকে একা ছাড়া হয়নি। কমলেশ নামের এক ফিজিওকে অশ্বিনের সঙ্গে পাঠান রোহিত। রোহিতের ভূয়সী প্রশংসা করে অশ্বিন বলেন, ‘রোহিতের মধ্যে দারুণ এক নেতা দেখেছি। ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। বছরের পর বছর অনেক অধিনায়কের অধীনেই খেলেছি। তবে রোহিতের মধ্যে সত্যিই কিছু আছে। তার হৃদয় অনেক ভালো দেখেই আইপিএলে ৫ শিরোপা জিতেছে। সৃষ্টিকর্তা এসব জিনিস এমনি এমনি দেন না। অন্য কারো ব্যাপারে ভাবা, কারো সমস্যা বোঝা এবং সেটা নিয়ে চিন্তা করা.... এমন স্বার্থপরের দুনিয়ায় তার মতো লোক পাওয়া বেশ বিরল।’
৯ মার্চ তিন দিনে শেষ হয়েছে ধর্মশালায় ভারত-ইংল্যান্ড পঞ্চম টেস্ট। ক্যারিয়ারের শততম টেস্ট খেলতে নেমে ১২৮ রানে নেন ৯ উইকেট। ১০০ টেস্ট খেলে এখন পর্যন্ত অশ্বিন পেয়েছেন ৫১৬ উইকেট। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ২৬ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তিনি।
মানুষের জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত আসে, যা চাইলেও ভুলতে পারা যায় না। সদ্যসমাপ্ত ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে রবীচন্দ্রন অশ্বিন তো কত ঘটনায় শিরোনাম হয়েছেন। তবে রাজকোট টেস্টের সময়ের একটা ঘটনা যেন কিছুতেই ভুলতে পারছেন না ভারতীয় এই স্পিনার।
রাজকোটে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছিল ভারত-ইংল্যান্ড তৃতীয় দিন। সেই টেস্টের দ্বিতীয় দিন (১৬ ফেব্রুয়ারি) অশ্বিনের জন্য ছিল অম্লমধুর। জ্যাক ক্রলিকে আউট করে অশ্বিন টেস্টে ৫০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন। একই দিন টেস্টের মাঝপথে তাঁকে উড়াল দিতে হয়েছে বাড়ির উদ্দেশে। কারণ হঠাৎ করেই তাঁর মা অসুস্থ হয়ে যান। সেই সময়ের ঘটনা নিয়ে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে গতকাল কথা বলেছেন অশ্বিন। ‘বিপদের বন্ধু’ রোহিত শর্মার প্রশংসা করতে ভোলেননি অশ্বিন। প্রায় এক মাস আগে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিবরণ অশ্বিন এভাবে দিয়েছেন, ‘আমি বেশ অবাক হয়েছিলাম যে কেন মা-বাবা বা স্ত্রীর থেকে কোনো ফোন পাইনি। ভাবছিলাম যে তারা হয়তো সাক্ষাৎকার দেওয়ায় ব্যস্ত বা কেউ তাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। সে কারণেই হয়তো তারা ব্যস্ত। সন্ধ্যা ৭টার সময় স্ত্রীকে ফোন করি আমি। তার (স্ত্রী) কণ্ঠও স্পষ্ট শোনা যাচ্ছিল না। সে বলল, মাথাব্যথার পর আমার মা জ্ঞান হারিয়েছে।’
স্ত্রী প্রীতি নারায়ণনের থেকে মায়ের অসুস্থতার খবরে স্বাভাবিকভাবেই বেশ হতবুদ্ধিকর পরিস্থিতিতে পড়েন অশ্বিন। একদিকে তিনি ভাবছিলেন তাঁর মমতাময়ী মায়ের কথা। তেমনি পেশাদারত্বের ব্যাপারটি নিয়েও ভাবতে থাকেন তিনি। কেননা, মাঝপথে চলে গেলে ভারত হয়ে যাবে ১০ জনের দল। এমন পরিস্থিতিতে অধিনায়ক হিসেবে রোহিত তাঁর সতীর্থের পাশে থাকার দায়িত্ব পালন করেছেন। অশ্বিন বলেন, ‘আমি এরপর যাওয়ার ফ্লাইট খুঁজছিলাম, কিন্তু পাইনি। রোহিত বলল, চিন্তা কোরো না কোনো কিছু নিয়ে। তুমি এখনই যাও। আমি তোমার জন্য চার্টার্ড ফ্লাইটের ব্যবস্থা করছি।’ চেতেশ্বর পূজারার সহায়তায় চার্টার্ড ফ্লাইট পেয়ে যান অশ্বিন। ভাড়া করা বিমানে অশ্বিনকে একা ছাড়া হয়নি। কমলেশ নামের এক ফিজিওকে অশ্বিনের সঙ্গে পাঠান রোহিত। রোহিতের ভূয়সী প্রশংসা করে অশ্বিন বলেন, ‘রোহিতের মধ্যে দারুণ এক নেতা দেখেছি। ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। বছরের পর বছর অনেক অধিনায়কের অধীনেই খেলেছি। তবে রোহিতের মধ্যে সত্যিই কিছু আছে। তার হৃদয় অনেক ভালো দেখেই আইপিএলে ৫ শিরোপা জিতেছে। সৃষ্টিকর্তা এসব জিনিস এমনি এমনি দেন না। অন্য কারো ব্যাপারে ভাবা, কারো সমস্যা বোঝা এবং সেটা নিয়ে চিন্তা করা.... এমন স্বার্থপরের দুনিয়ায় তার মতো লোক পাওয়া বেশ বিরল।’
৯ মার্চ তিন দিনে শেষ হয়েছে ধর্মশালায় ভারত-ইংল্যান্ড পঞ্চম টেস্ট। ক্যারিয়ারের শততম টেস্ট খেলতে নেমে ১২৮ রানে নেন ৯ উইকেট। ১০০ টেস্ট খেলে এখন পর্যন্ত অশ্বিন পেয়েছেন ৫১৬ উইকেট। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ২৬ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তিনি।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১০ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১১ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১৪ ঘণ্টা আগে