নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টি–টোয়েন্টিতে দুই দলের তফাৎটা আকাশ–পাতাল। এরপরও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ দারুণ কিছুর স্বপ্নই দেখছিল। কিন্তু খেলতে নেমে সেই স্বপ্নে বেশ ধাক্কা খেয়েছে মাহমুদউল্লাহর দল। আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ ৯ উইকেট হারিয়ে করেছে ১২৪ রান।
জিতলে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের লড়াইয়ে টিকে থাকবে। হারলে বিদায় প্রায় নিশ্চিত। এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ধুঁকতে থাকে বাংলাদেশ। প্রথম বল থেকেই বেশ আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছিল ফর্মের সঙ্গে লড়তে থাকা লিটন দাসকে। প্রথম ওভারের শেষ দুই বলে মঈন আলীকে দুই চার মেরে দর্শকদের দেখাচ্ছিলেন বড় আশা। তবে দর্শকদের ভুল প্রমাণ করতে দেরি করলেন না এই ওপেনার। ওই মঈনকেই উড়িয়ে মারতে গিয়ে ব্যাক ওয়ার্ড স্কয়ার লেগে লিভিংস্টোনের হাতে ধরা পড়েন লিটন (৯)। পরের বলে আবারও উইকেট। এবার মিড অনে ক্যাচ অনুশীলন করে ফিরলেন আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম (৫)।
সুসংবাদ নিয়েই মাঠে নেমেছিলেন সাকিব আল হাসান। আবারও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডারের শীর্ষে ওঠার দিনটি বড় কিছুতে উদ্যাপন হলো না। ক্রিস ওকসের বলে রশিদের দুর্দান্ত ক্যাচে ফেরার আগে সাকিবের রান ৭ বলে ৪।
পাওয়ার প্লেতেই বলতে গেলে ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের। লিটন, নাঈম আর সাকিবকে হারিয়ে স্কোরবোর্ডে তোলে কেবল ২৭ রান। অতীতের বহু ম্যাচের মতো আজও এরপর বাংলাদেশের হাল ধরেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুজনে দেখেশুনে এগিয়ে নিচ্ছিলেন বাংলাদেশকে। ১০ ওভার শেষে বল আর রান সমান করতে পারে বাংলাদেশ। উইকেটে থিতু হওয়া মুশফিক যখন রান বাড়ানোর প্রচেষ্টায় তখনই বিপদ। অনিয়মিত লেগ স্পিনার লিভিংস্টোনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে মিস করেন বল। আম্পায়ার প্রথমে আউট না দিলেও রিভিউ নেন এউইন মরগান। আর তাতেই বিদায়ঘণ্টা বাজে মুশির (৩০ বলে ২৯)।
এরপর যেন একটু ছন্নছাড়া বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউটে কাটা পড়েন আফিফ হোসেন। এরপর নুরুল হাসান সোহানের সঙ্গেও মাহমুদউল্লাহর রান নেওয়া, না নেওয়া নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হলো। অস্বস্তিতে থাকা মাহমুদউল্লাহও তেড়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন পয়েন্টে। মাহমুদউল্লাহর বিদায়ের পর সোহান, মেহেদী চেষ্টা করছিলেন, তবে পারছিলেন না বড় শট খেলতে। মেহেদীর বিদায়ের পর ১৯ তম ওভারে দুই ছক্কা আর এক চারে ১৭ রান নিয়ে বাংলাদেশের ইনিংসটাকে সম্মানজনক পর্যায়ে নিয়ে যান বোলার হিসেবে খেলা নাসুম আহমেদই। ওই ওভারেই ইনিংসের প্রথম ওভার বাউন্ডারির দেখা পায় বাংলাদেশ। শেষ ওভারে কোথায় সোহান ঝড় তুলবেন উল্টো কয়েকটি ডট দেওয়ার পর পঞ্চম বলে হলেন আউট। শেষ বলে মোস্তাফিজও বোল্ড হলে বাংলাদেশ থামে ১২৪ রানে।
পুরো ইনিংসজুড়ে বাংলাদেশের ব্যাটাররা কেবল চার মেরেছে ১০টি। ছক্কা নাসুমের ওই দুটোই। ৫২ বলে কোনো রানই বের করতে পারেননি ব্যাটাররা। এর প্রভাবই পড়েছে স্কোরবোর্ডে।
টি–টোয়েন্টিতে দুই দলের তফাৎটা আকাশ–পাতাল। এরপরও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ দারুণ কিছুর স্বপ্নই দেখছিল। কিন্তু খেলতে নেমে সেই স্বপ্নে বেশ ধাক্কা খেয়েছে মাহমুদউল্লাহর দল। আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ ৯ উইকেট হারিয়ে করেছে ১২৪ রান।
জিতলে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের লড়াইয়ে টিকে থাকবে। হারলে বিদায় প্রায় নিশ্চিত। এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ধুঁকতে থাকে বাংলাদেশ। প্রথম বল থেকেই বেশ আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছিল ফর্মের সঙ্গে লড়তে থাকা লিটন দাসকে। প্রথম ওভারের শেষ দুই বলে মঈন আলীকে দুই চার মেরে দর্শকদের দেখাচ্ছিলেন বড় আশা। তবে দর্শকদের ভুল প্রমাণ করতে দেরি করলেন না এই ওপেনার। ওই মঈনকেই উড়িয়ে মারতে গিয়ে ব্যাক ওয়ার্ড স্কয়ার লেগে লিভিংস্টোনের হাতে ধরা পড়েন লিটন (৯)। পরের বলে আবারও উইকেট। এবার মিড অনে ক্যাচ অনুশীলন করে ফিরলেন আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম (৫)।
সুসংবাদ নিয়েই মাঠে নেমেছিলেন সাকিব আল হাসান। আবারও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডারের শীর্ষে ওঠার দিনটি বড় কিছুতে উদ্যাপন হলো না। ক্রিস ওকসের বলে রশিদের দুর্দান্ত ক্যাচে ফেরার আগে সাকিবের রান ৭ বলে ৪।
পাওয়ার প্লেতেই বলতে গেলে ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের। লিটন, নাঈম আর সাকিবকে হারিয়ে স্কোরবোর্ডে তোলে কেবল ২৭ রান। অতীতের বহু ম্যাচের মতো আজও এরপর বাংলাদেশের হাল ধরেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুজনে দেখেশুনে এগিয়ে নিচ্ছিলেন বাংলাদেশকে। ১০ ওভার শেষে বল আর রান সমান করতে পারে বাংলাদেশ। উইকেটে থিতু হওয়া মুশফিক যখন রান বাড়ানোর প্রচেষ্টায় তখনই বিপদ। অনিয়মিত লেগ স্পিনার লিভিংস্টোনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে মিস করেন বল। আম্পায়ার প্রথমে আউট না দিলেও রিভিউ নেন এউইন মরগান। আর তাতেই বিদায়ঘণ্টা বাজে মুশির (৩০ বলে ২৯)।
এরপর যেন একটু ছন্নছাড়া বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউটে কাটা পড়েন আফিফ হোসেন। এরপর নুরুল হাসান সোহানের সঙ্গেও মাহমুদউল্লাহর রান নেওয়া, না নেওয়া নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হলো। অস্বস্তিতে থাকা মাহমুদউল্লাহও তেড়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন পয়েন্টে। মাহমুদউল্লাহর বিদায়ের পর সোহান, মেহেদী চেষ্টা করছিলেন, তবে পারছিলেন না বড় শট খেলতে। মেহেদীর বিদায়ের পর ১৯ তম ওভারে দুই ছক্কা আর এক চারে ১৭ রান নিয়ে বাংলাদেশের ইনিংসটাকে সম্মানজনক পর্যায়ে নিয়ে যান বোলার হিসেবে খেলা নাসুম আহমেদই। ওই ওভারেই ইনিংসের প্রথম ওভার বাউন্ডারির দেখা পায় বাংলাদেশ। শেষ ওভারে কোথায় সোহান ঝড় তুলবেন উল্টো কয়েকটি ডট দেওয়ার পর পঞ্চম বলে হলেন আউট। শেষ বলে মোস্তাফিজও বোল্ড হলে বাংলাদেশ থামে ১২৪ রানে।
পুরো ইনিংসজুড়ে বাংলাদেশের ব্যাটাররা কেবল চার মেরেছে ১০টি। ছক্কা নাসুমের ওই দুটোই। ৫২ বলে কোনো রানই বের করতে পারেননি ব্যাটাররা। এর প্রভাবই পড়েছে স্কোরবোর্ডে।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
১ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে