নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজে নতুন বলে নিয়মিত বোলিং করেছেন মেহেদী হাসান। উইকেটশিকারে পিছিয়ে থাকলেও নিয়মিত রান আটকে চাপ তৈরির কাজটা বেশ ভালোভাবেই করেছেন এই অফ স্পিন অলরাউন্ডার। মাঝে মধ্যে এনে দিয়েছেন ব্রেক থ্রুও। নতুন বলে বোলিং করাটা বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানিয়েছেন মেহেদী। তবে একই সঙ্গে বলেছেন, ‘মার খেলে’ খারাপ লাগার কথাও।
আজ অনুশীলনের ফাঁকে ভিডিও বার্তায় মেহেদী কথা বলেছেন নতুন বলে বল করার অভিজ্ঞতা নিয়ে। নিজের অম্ল-মধুর অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে মেহেদী বলেন, ‘নতুন বলে বল করলে তো উপভোগ করা যায়। তবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মাঝেমধ্যে মার খেলে আর উপভোগ করা যায় না।’
অবশ্য মার না খাওয়ার জন্য কীভাবে বোলিং করতে হয় সেটিও জানা আছে মেহেদীর, ‘যেহেতু টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট, অনেক চিন্তা ভাবনা করে বল করতে হয়। কম সময়ের খেলা। তাৎক্ষনিক অনেক কিছু করতে হয়। সেক্ষেত্রে নতুন বলের ভূমিকাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি আমি সফল হতে পারি, তাহলে দলের জন্য ভালো। এতে পাওয়ার প্লেটা ভালোভাবে পার করে দেওয়া যায়।’
টি–টোয়েন্টিতে মেহেদী হাসান মিরাজের বদলে সুযোগ পাওয়ার পর থেকে দলের মূল অফ স্পিনার হিসেবেই খেলছেন শেখ মেহেদী। সেই দায়িত্বটা নিতে তৈরি থাকেন বলেও জানিয়েছেন মেহেদী, ‘দলের মূল অফ স্পিনার হিসেবে দায়িত্ব তো থাকেই। এ ছাড়াও আমাদের দলে আরও অলরাউন্ডার আছেন। রিয়াদ ভাই, মোসাদ্দেক, আফিফও অফ স্পিন করে থাকেন। মূল অফ স্পিনার হিসেবে আমার তো একটু দায়িত্ব থাকেই।’
জিম্বাবুয়ে সফরের পর অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ড সিরিজ। কিউইদের বিপক্ষে খেলেই বাংলাদেশকে উড়াল দিতে হবে ওমানে, টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অভিযানে। এভাবে ভিন্ন ভিন্ন কন্ডিশনে খেলতে গেলে মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকাটাই বেশি জরুরি বলে মনে করেন এই অলরাউন্ডার, ‘আলাদা কন্ডিশনে খেলতে গেলে মাইন্ড সেট ঠিক থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আবহাওয়াও আলাদা থাকে। সে ক্ষেত্রে মানিয়ে নিতে হলে অবশ্যই অনেক বুদ্ধি করে বোলিং করতে হয়। ডানহাতি ব্যাটসম্যানরা অফ স্পিনার পেলেই চান্সটা বেশি নেয়। সেদিক দিয়ে উন্নতি করার চেষ্টা করছি। আমি ধারাবাহিকভাবে উন্নতি করতে চাই।’
বোলিংয়ের পাশাপাশি মেহেদীর কাছ থেকে ব্যাটিংয়েও ভালো কিছু প্রত্যাশা করে দল। যে কোনো পজিশনে ব্যাটিং করার জন্য তাঁকে প্রস্তুত থাকতে হচ্ছে। এ নিয়ে মেহেদী বললেন, ‘অবশ্যই ব্যাটিংয়ের ভূমিকা (নিজের) দলের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেটা ১০ রান হোক বা ৫ রান বা ২০ রান। আমি যে পজিশনে ব্যাটিং করি আসলে তখন ১০০ কিংবা ৫০ রান করার সুযোগ থাকে না। তখন ১০ রানই খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। যদি ৫ বলে বা ৬ বলে ১০ করি, দলকে অনেক এগিয়ে দেয়। অবশ্য মাঝেমধ্যে ওপরেও খেলতে হয়, তখন একটা সুযোগ থাকে। যে সুযোগটা আমি এখনও পর্যন্ত কাজে লাগাতে পারিনি। চেষ্টা করছি নিজের সেরাটা দেওয়ার।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজে নতুন বলে নিয়মিত বোলিং করেছেন মেহেদী হাসান। উইকেটশিকারে পিছিয়ে থাকলেও নিয়মিত রান আটকে চাপ তৈরির কাজটা বেশ ভালোভাবেই করেছেন এই অফ স্পিন অলরাউন্ডার। মাঝে মধ্যে এনে দিয়েছেন ব্রেক থ্রুও। নতুন বলে বোলিং করাটা বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানিয়েছেন মেহেদী। তবে একই সঙ্গে বলেছেন, ‘মার খেলে’ খারাপ লাগার কথাও।
আজ অনুশীলনের ফাঁকে ভিডিও বার্তায় মেহেদী কথা বলেছেন নতুন বলে বল করার অভিজ্ঞতা নিয়ে। নিজের অম্ল-মধুর অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে মেহেদী বলেন, ‘নতুন বলে বল করলে তো উপভোগ করা যায়। তবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মাঝেমধ্যে মার খেলে আর উপভোগ করা যায় না।’
অবশ্য মার না খাওয়ার জন্য কীভাবে বোলিং করতে হয় সেটিও জানা আছে মেহেদীর, ‘যেহেতু টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট, অনেক চিন্তা ভাবনা করে বল করতে হয়। কম সময়ের খেলা। তাৎক্ষনিক অনেক কিছু করতে হয়। সেক্ষেত্রে নতুন বলের ভূমিকাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি আমি সফল হতে পারি, তাহলে দলের জন্য ভালো। এতে পাওয়ার প্লেটা ভালোভাবে পার করে দেওয়া যায়।’
টি–টোয়েন্টিতে মেহেদী হাসান মিরাজের বদলে সুযোগ পাওয়ার পর থেকে দলের মূল অফ স্পিনার হিসেবেই খেলছেন শেখ মেহেদী। সেই দায়িত্বটা নিতে তৈরি থাকেন বলেও জানিয়েছেন মেহেদী, ‘দলের মূল অফ স্পিনার হিসেবে দায়িত্ব তো থাকেই। এ ছাড়াও আমাদের দলে আরও অলরাউন্ডার আছেন। রিয়াদ ভাই, মোসাদ্দেক, আফিফও অফ স্পিন করে থাকেন। মূল অফ স্পিনার হিসেবে আমার তো একটু দায়িত্ব থাকেই।’
জিম্বাবুয়ে সফরের পর অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ড সিরিজ। কিউইদের বিপক্ষে খেলেই বাংলাদেশকে উড়াল দিতে হবে ওমানে, টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অভিযানে। এভাবে ভিন্ন ভিন্ন কন্ডিশনে খেলতে গেলে মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকাটাই বেশি জরুরি বলে মনে করেন এই অলরাউন্ডার, ‘আলাদা কন্ডিশনে খেলতে গেলে মাইন্ড সেট ঠিক থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আবহাওয়াও আলাদা থাকে। সে ক্ষেত্রে মানিয়ে নিতে হলে অবশ্যই অনেক বুদ্ধি করে বোলিং করতে হয়। ডানহাতি ব্যাটসম্যানরা অফ স্পিনার পেলেই চান্সটা বেশি নেয়। সেদিক দিয়ে উন্নতি করার চেষ্টা করছি। আমি ধারাবাহিকভাবে উন্নতি করতে চাই।’
বোলিংয়ের পাশাপাশি মেহেদীর কাছ থেকে ব্যাটিংয়েও ভালো কিছু প্রত্যাশা করে দল। যে কোনো পজিশনে ব্যাটিং করার জন্য তাঁকে প্রস্তুত থাকতে হচ্ছে। এ নিয়ে মেহেদী বললেন, ‘অবশ্যই ব্যাটিংয়ের ভূমিকা (নিজের) দলের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেটা ১০ রান হোক বা ৫ রান বা ২০ রান। আমি যে পজিশনে ব্যাটিং করি আসলে তখন ১০০ কিংবা ৫০ রান করার সুযোগ থাকে না। তখন ১০ রানই খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। যদি ৫ বলে বা ৬ বলে ১০ করি, দলকে অনেক এগিয়ে দেয়। অবশ্য মাঝেমধ্যে ওপরেও খেলতে হয়, তখন একটা সুযোগ থাকে। যে সুযোগটা আমি এখনও পর্যন্ত কাজে লাগাতে পারিনি। চেষ্টা করছি নিজের সেরাটা দেওয়ার।’
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে