ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের ২ নম্বর দল অস্ট্রেলিয়া। ৮ নম্বর আফগানিস্তান। মুখোমুখি অতীত লড়াইয়ের রেকর্ডেও একচ্ছত্র আধিপত্য অস্ট্রেলিয়ার। চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে তারা। এ হিসেবে আজ দুই দলের লড়াইয়ে অস্ট্রেলিয়া শুধু ফেবারিটই নয়, নিরঙ্কুশ ফেবারিট! তবে আগের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে যেভাবে দুমড়ে-মুচড়ে দিয়েছে আফগানিস্তান, তাতে তাদের ‘পুচকে’ বলার দিন শেষ! বুকে হাত রেখে ‘জিতবই’ বলতে পারবে না অস্ট্রেলিয়াও।
আফগানরা কী, সেটি গত ওয়ানডে বিশ্বকাপেই ঢের টের পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। মুম্বাইয়ে হওয়া সেই ম্যাচে আফগানদের ২৯১ রানের জবাব দিতে এসে ৯১ রানে ৭ উইকেট খুইয়ে পথ হারিয়ে বসেছিল অস্ট্রেলিয়া। সবাই যখন ধরেই নিয়েছিলেন আফগানদের হাতে আজ আর রক্ষা নেই অজিদের, ঠিক তখনই স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে অতিমানবীয় ২০১* রানের হার না মানা ইনিংস খেললেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। হাতের মুঠোয় থাকা ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। সেই স্মৃতি কি ভোলার কথা হাসমতউল্লাহ শহিদিদের!
পরশু রাতে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে দেওয়ার পরই আফগানিস্তান অধিনায়ক নিজেদের করণীয়টা ঠিক করে ফেলেছেন—এবার হারাতে চান অস্ট্রেলিয়াকে। আর সেটি হলে এক ঢিলে দুই পাখি মারবে আফগানিস্তান—ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়াকে হারাবে তারা, উঠে যাবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালেও। তাই আফগানদের পরের লক্ষ্য অস্ট্রেলিয়াবধ। শহিদির ভাষায়, ‘এমন (ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাওয়া) একটা জয় যেকোনো দলের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়, শক্তিশালী করে তোলে দলকে। সে জয়ে আমাদের মনোবল আরও বেড়েছে। ফাইনালে যাওয়ার দৌড়ে এই ম্যাচ দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। অস্ট্রেলিয়া কঠিন এবং ভালো একটা দল। আমি আগেও বলেছি, এখানে আমরা ভালো ক্রিকেট খেলতে এসেছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করব। ইংল্যান্ডকে যেভাবে হারিয়েছি, অস্ট্রেলিয়াকেও সেভাবে হারানোর আশা রাখি। সেমিফাইনালে ওঠা নিয়ে বেশি চিন্তা করে নিজেদের ওপর বাড়তি চাপ নিতে চাই না আমরা।’
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও প্রেরণা হতে পারে শহিদিদের। এই বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে দেয় আফগানরা এবং প্রথমবারের মতো উঠে যায় আইসিসির বৈশ্বিক কোনো ইভেন্টের সেমিফাইনালে। তবে অতীতের স্মৃতি নয়, ইংল্যান্ডকে হারিয়ে যে ছন্দে আছে আফগানরা, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আজ সেটাই বড় অস্ত্র শহিদিদের। আর দলটির কোচ ইংলিশম্যান জোনাথন ট্রট তো মনে করেন আফগানদের নিয়ে অন্যদের ধারণাই পাল্টে গেছে, ‘বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং এখন (পরশু রাতে) যা ঘটল, খেলোয়াড়দের বলেছি; আফগানিস্তানকে কেউ এখন হালকাভাবে নেবে না। আগে সবাই আমাদের ম্যাচের দিকে তাকিয়ে হয়তো ভেবেছেন, ইতিহাস-ঐতিহ্য আছে এমন কোনো টেস্ট দলের মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে এটা সহজ। কিন্তু এই সংস্করণ এবং এই কন্ডিশনে সেটা আমি মনে করি না। অস্ট্রেলিয়াও আমাদের হালকাভাবে নেবে না।’
তবে আজ ম্যাচ হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ, বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস লাহোরে। ম্যাচটি যদি না হয়, তাহলেও আফগানদের সেমিফাইনালে যাওয়ার সুযোগ থাকবে। সে ক্ষেত্রে অন্য ম্যাচের ফলাফল এবং নেট রানরেটের ওপর নির্ভর করতে হবে তাদের।
আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের ২ নম্বর দল অস্ট্রেলিয়া। ৮ নম্বর আফগানিস্তান। মুখোমুখি অতীত লড়াইয়ের রেকর্ডেও একচ্ছত্র আধিপত্য অস্ট্রেলিয়ার। চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে তারা। এ হিসেবে আজ দুই দলের লড়াইয়ে অস্ট্রেলিয়া শুধু ফেবারিটই নয়, নিরঙ্কুশ ফেবারিট! তবে আগের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে যেভাবে দুমড়ে-মুচড়ে দিয়েছে আফগানিস্তান, তাতে তাদের ‘পুচকে’ বলার দিন শেষ! বুকে হাত রেখে ‘জিতবই’ বলতে পারবে না অস্ট্রেলিয়াও।
আফগানরা কী, সেটি গত ওয়ানডে বিশ্বকাপেই ঢের টের পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। মুম্বাইয়ে হওয়া সেই ম্যাচে আফগানদের ২৯১ রানের জবাব দিতে এসে ৯১ রানে ৭ উইকেট খুইয়ে পথ হারিয়ে বসেছিল অস্ট্রেলিয়া। সবাই যখন ধরেই নিয়েছিলেন আফগানদের হাতে আজ আর রক্ষা নেই অজিদের, ঠিক তখনই স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে অতিমানবীয় ২০১* রানের হার না মানা ইনিংস খেললেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। হাতের মুঠোয় থাকা ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। সেই স্মৃতি কি ভোলার কথা হাসমতউল্লাহ শহিদিদের!
পরশু রাতে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে দেওয়ার পরই আফগানিস্তান অধিনায়ক নিজেদের করণীয়টা ঠিক করে ফেলেছেন—এবার হারাতে চান অস্ট্রেলিয়াকে। আর সেটি হলে এক ঢিলে দুই পাখি মারবে আফগানিস্তান—ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়াকে হারাবে তারা, উঠে যাবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালেও। তাই আফগানদের পরের লক্ষ্য অস্ট্রেলিয়াবধ। শহিদির ভাষায়, ‘এমন (ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাওয়া) একটা জয় যেকোনো দলের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়, শক্তিশালী করে তোলে দলকে। সে জয়ে আমাদের মনোবল আরও বেড়েছে। ফাইনালে যাওয়ার দৌড়ে এই ম্যাচ দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। অস্ট্রেলিয়া কঠিন এবং ভালো একটা দল। আমি আগেও বলেছি, এখানে আমরা ভালো ক্রিকেট খেলতে এসেছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করব। ইংল্যান্ডকে যেভাবে হারিয়েছি, অস্ট্রেলিয়াকেও সেভাবে হারানোর আশা রাখি। সেমিফাইনালে ওঠা নিয়ে বেশি চিন্তা করে নিজেদের ওপর বাড়তি চাপ নিতে চাই না আমরা।’
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও প্রেরণা হতে পারে শহিদিদের। এই বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে দেয় আফগানরা এবং প্রথমবারের মতো উঠে যায় আইসিসির বৈশ্বিক কোনো ইভেন্টের সেমিফাইনালে। তবে অতীতের স্মৃতি নয়, ইংল্যান্ডকে হারিয়ে যে ছন্দে আছে আফগানরা, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আজ সেটাই বড় অস্ত্র শহিদিদের। আর দলটির কোচ ইংলিশম্যান জোনাথন ট্রট তো মনে করেন আফগানদের নিয়ে অন্যদের ধারণাই পাল্টে গেছে, ‘বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং এখন (পরশু রাতে) যা ঘটল, খেলোয়াড়দের বলেছি; আফগানিস্তানকে কেউ এখন হালকাভাবে নেবে না। আগে সবাই আমাদের ম্যাচের দিকে তাকিয়ে হয়তো ভেবেছেন, ইতিহাস-ঐতিহ্য আছে এমন কোনো টেস্ট দলের মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে এটা সহজ। কিন্তু এই সংস্করণ এবং এই কন্ডিশনে সেটা আমি মনে করি না। অস্ট্রেলিয়াও আমাদের হালকাভাবে নেবে না।’
তবে আজ ম্যাচ হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ, বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস লাহোরে। ম্যাচটি যদি না হয়, তাহলেও আফগানদের সেমিফাইনালে যাওয়ার সুযোগ থাকবে। সে ক্ষেত্রে অন্য ম্যাচের ফলাফল এবং নেট রানরেটের ওপর নির্ভর করতে হবে তাদের।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে আজ থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। শিহরণ জাগানিয়া ম্যাচটির জন্য খেলোয়াড়দের মানসিকতা নিয়ে কোনো দুর্ভাবনা নেই কোচ হাভিয়ের কাবরেরার। আপাতত কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করলেও ৫ মার্চ সৌদি আরবে যাবে দল।
৫ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আগের দিন অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ক্ষীণ করে তুলেছিল আফগানদের শেষ চারের ওঠার সম্ভাবনা। সেটা এতই ক্ষীণ যে তা উবে যাওয়ার জন্য গতকাল ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের শেষ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হলো না। করাচিতে কাল ইংল্যান্ডে ১৭৯ রানে অলআউট করেই শেষ চার নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই
৬ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংস বিরতিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল জায়গা নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু আজ ম্যাচ শেষেই করাচি থেকে তাদের ধরতে হবে দুবাইয়ের বিমান। দুবাইয়ে যেতে হবে গ্রুপের আরেক সেমিফাইনালিস্ট অস্ট্রেলিয়াকেও।
৬ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃষ্টি অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ঝামেলায় ফেলে আফগানিস্তানকে। সেমিতে ওঠার জন্য ‘আকাশ-কুসুম’ সমীকরণের মুখেই পড়ে তারা, যেখানে সবকিছু নির্ভর করছিল ইংল্যান্ডের ওপর। কিন্তু দিনশেষে আসর থেকে ছিটকেই যেতে হলো আফগানিস্তানকে।
৮ ঘণ্টা আগে