ক্রীড়া ডেস্ক
বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার নির্বাচিত হওয়ার সুখবর গতকাল পেয়েছিলেন। পারফরম্যান্স আর সময়টা যখন পক্ষে, জাসপ্রীত বুমরার কাছে তখন সেরার স্বীকৃতি ধরা দেবে, এটাই স্বাভাবিক। আজ আরও বড় সুখবরই পেলেন এ ভারতীয় পেসার। প্রথমবারের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন বুমরা। ২০২৪ সালের সেরা ক্রিকেটার হিসেবে তাঁর হাতে উঠেছে মর্যাদাপূর্ণ ‘স্যার গ্যারফিল্ড সোবার্স ট্রফি’।
২০২৪ সালে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণ মিলিয়ে ২১ ম্যাচে ৩৪ ইনিংসে ৮৬ উইকেট শিকার বুমরার। নজরকাড়া বোলিং গড় ১৩.৭৬, ইকোনমি ৩.০৬। ওয়ানডে সংস্করণে কোনো ম্যাচ না খেললেও বছরটিতে তাঁর চেয়ে বেশি উইকেট পাননি আর কেউ। এর মধ্যে জিতেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ভারতকে বিশ্বকাপ জেতাতে তাঁর ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ১৫ উইকেট নিয়ে হয়েছিলেন টুর্নামেন্টেসেরা। ১৩ টেস্টে শিকার করেছিলেন ৭১ উইকেট, যা লাল বলে গেল বছরের সর্বোচ্চ। ২০-এর কম গড়ে টেস্টে ২০০ উইকেট নেওয়া বিশ্বের প্রথম বোলারের রেকর্ডও গড়েছেন তিনি।
ভারতের পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে বর্ষসেরা পুরস্কার জিতলেন বুমরা। তার আগে রাহুল দ্রাবিড় (২০০৪), শচীন টেন্ডুলকার (২০১০), রবিচন্দ্রন অশ্বিন (২০১৬) ও বিরাট কোহলি (২০১৭ ও ২০১৮) জিতেছিলেন। ৩১ বছর বয়সী পেসার ভারতের চার কিংবদন্তির পাশে বসতে পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার ট্রাভিস হেড, ইংল্যান্ডের জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে।
লম্বা সময় পিঠের চোটে মাঠের বাইরে ছিলেন বুমরা। ২০২৩ সালের আগস্টে মাঠে ফেরার পর বদলে যাওয়া এক বুমরাকেই দেখা গেল। সে বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারতকে ফাইনালে তুলতে দারুণ অবদান রেখেছিলেন। এ বছর বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজ দল হারলেও সর্বোচ্চ ৩২ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরা হন তিনি। তার আগে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ জয়ে ১৯ উইকেট নেন বুমরা। তবে আসন্ন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতীয় দরে থাকলেও শেষ পর্যন্ত খেলতে পারবেন কি না, সেই শঙ্কা থাকছেই। অস্ট্রেলিয়া সফরে সিরিজের শেষ টেস্টে আবারও চোট পড়েছেন তিনি।
বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার নির্বাচিত হওয়ার সুখবর গতকাল পেয়েছিলেন। পারফরম্যান্স আর সময়টা যখন পক্ষে, জাসপ্রীত বুমরার কাছে তখন সেরার স্বীকৃতি ধরা দেবে, এটাই স্বাভাবিক। আজ আরও বড় সুখবরই পেলেন এ ভারতীয় পেসার। প্রথমবারের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন বুমরা। ২০২৪ সালের সেরা ক্রিকেটার হিসেবে তাঁর হাতে উঠেছে মর্যাদাপূর্ণ ‘স্যার গ্যারফিল্ড সোবার্স ট্রফি’।
২০২৪ সালে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণ মিলিয়ে ২১ ম্যাচে ৩৪ ইনিংসে ৮৬ উইকেট শিকার বুমরার। নজরকাড়া বোলিং গড় ১৩.৭৬, ইকোনমি ৩.০৬। ওয়ানডে সংস্করণে কোনো ম্যাচ না খেললেও বছরটিতে তাঁর চেয়ে বেশি উইকেট পাননি আর কেউ। এর মধ্যে জিতেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ভারতকে বিশ্বকাপ জেতাতে তাঁর ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ১৫ উইকেট নিয়ে হয়েছিলেন টুর্নামেন্টেসেরা। ১৩ টেস্টে শিকার করেছিলেন ৭১ উইকেট, যা লাল বলে গেল বছরের সর্বোচ্চ। ২০-এর কম গড়ে টেস্টে ২০০ উইকেট নেওয়া বিশ্বের প্রথম বোলারের রেকর্ডও গড়েছেন তিনি।
ভারতের পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে বর্ষসেরা পুরস্কার জিতলেন বুমরা। তার আগে রাহুল দ্রাবিড় (২০০৪), শচীন টেন্ডুলকার (২০১০), রবিচন্দ্রন অশ্বিন (২০১৬) ও বিরাট কোহলি (২০১৭ ও ২০১৮) জিতেছিলেন। ৩১ বছর বয়সী পেসার ভারতের চার কিংবদন্তির পাশে বসতে পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার ট্রাভিস হেড, ইংল্যান্ডের জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে।
লম্বা সময় পিঠের চোটে মাঠের বাইরে ছিলেন বুমরা। ২০২৩ সালের আগস্টে মাঠে ফেরার পর বদলে যাওয়া এক বুমরাকেই দেখা গেল। সে বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারতকে ফাইনালে তুলতে দারুণ অবদান রেখেছিলেন। এ বছর বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজ দল হারলেও সর্বোচ্চ ৩২ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরা হন তিনি। তার আগে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ জয়ে ১৯ উইকেট নেন বুমরা। তবে আসন্ন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতীয় দরে থাকলেও শেষ পর্যন্ত খেলতে পারবেন কি না, সেই শঙ্কা থাকছেই। অস্ট্রেলিয়া সফরে সিরিজের শেষ টেস্টে আবারও চোট পড়েছেন তিনি।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে