২০২৮ সাল থেকে পেশাদার অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল লিগে (এএফএল) প্রবেশ করবে ‘তাসমানিয়া ডেভিলস’। তার আগে এএফএলের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী একটি স্টেডিয়াম তৈরি করতে হবে তাসমানিয়া রাজ্য সরকারকে।
হোবার্টে ২৩ হাজার আসনবিশিষ্ট একটি মাল্টিস্পোর্টস স্টেডিয়াম তৈরি করতে চায় তাসমানিয়া সরকার, যেখানে ফুটবলের পাশাপাশি ক্রিকেটও খেলা যাবে। সেই স্টেডিয়াম হবে ছাদবিশিষ্ট, তাদের লক্ষ্য ইনডোর স্টেডিয়ামে টেস্ট আয়োজন। দিনের আলোয় ক্রিকেটের পাশাপাশি রাতে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ আয়োজনের জন্য ছাদে থাকবে ফ্লাডলাইট।
এর আগে মেলবোর্নের ইনডোর স্টেডিয়ামে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছিল। তবে কখনো টেস্ট ম্যাচ খেলা হয়নি ইনডোরে। এবার সেটাই আয়োজন করতে চায় তাসমানিয়া সরকার।
অস্ট্রেলিয়ার স্থাপনা নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ম্যাককুয়ারি পয়েন্ট ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের সঙ্গে আলোচনা চলছে তাসমানিয়ার। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যান বিচ স্পোর্টস পডকাস্ট ‘সেন টাসিকে’ বলেছেন, ‘আমরা লাল বলের ক্রিকেট আয়োজনের দিকে মনোনিবেশ করছি (এই স্টেডিয়ামে)। কঠিন ব্যাপার হলো, এটি তৈরি না হওয়া পর্যন্ত আমরা স্বীকৃতি পাব না। আমাদের যা কাজ করতে হবে, নকশা অনুযায়ী আমাদের ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ও ক্রিকেট তাসমানিয়ার সঙ্গে ক্রমাগত কাজ করতে হবে এবং আইসিসিকে সব ধরনের বিবরণী দিয়ে নিশ্চিত করা হবে।’
বিচ আরও বলেন, ‘আমরা ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে ক্রমাগত ওয়ার্কশপ পরিচালনা করছি, যাতে ডিজাইন অনুযায়ী স্টেডিয়াম তৈরি করা যায়। আমাদের এখানে শুধু লাল বলের ক্রিকেট খেলতে হবে।’
ছাদ নির্মাণে বল ট্র্যাকিং ডেটাও ব্যবহার করা হচ্ছে। যাতে ক্রিকেট খেলার জন্য ছাদ যথেষ্ট উঁচু হয়। কক্স আর্কিটেকচারের সিইও অ্যালিস্টার রিচার্ডসন বলেছেন, ‘ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ স্টেডিয়ামের উচ্চতা। মেলবোর্নের ইনডোর মার্ভেল স্টেডিয়াম নির্মাণের ক্ষেত্রেও একই চিন্তা ছিল, যেখানে বল ছাদ স্পর্শ করতে পারে। তাই বলটি সর্বোচ্চ কত উচ্চতায় পৌঁছাবে, তা অনুমান করতে আমরা হক-আই এবং বল-ট্র্যাকিং প্রযুক্তি ব্যবহার করেছি।’
পুরো ব্যাপার বেশ উপভোগও করছেন অ্যালিস্টার, ‘এটা যেমন চ্যালেঞ্জিং, তেমনি মজারও। আমরা ছাদের উচ্চতা ৫০ মিটারে উন্নীত করতে পেরে খুশি। কারণ এখন পর্যন্ত ৫০ মিটারের বেশি উচ্চতায় বল মারার কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
মার্ভেল স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের শুরুর দিকে ইনডোরে ওয়ানডে ম্যাচের আয়োজন করেছিল অস্ট্রেলিয়া, এরপর বিগ ব্যাশ লিগে টি-টোয়েন্টিও হয়েছিল সেখানে। তবে ছাদের নিচে কখনো টেস্ট খেলা হয়নি। ক্রিকেট তাসমানিয়ার প্রধান ডেভিড বুনেরও তোড়জোড় নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণে।
এ প্রসঙ্গে বুন বলেন, ‘এই খেলায়ও যে নতুনত্ব আনা যায়, তা দেখানোর জন্য আমাদের একটি দুর্দান্ত সুযোগ। আমরা এই নতুন স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলতে চাই এবং এর জন্য সব পক্ষের সহযোগিতা নিয়ে কাজ করছি। এখন এর নকশা নিয়ে কাজ চলছে। স্টেডিয়ামও চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
২০২৮ সাল থেকে পেশাদার অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল লিগে (এএফএল) প্রবেশ করবে ‘তাসমানিয়া ডেভিলস’। তার আগে এএফএলের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী একটি স্টেডিয়াম তৈরি করতে হবে তাসমানিয়া রাজ্য সরকারকে।
হোবার্টে ২৩ হাজার আসনবিশিষ্ট একটি মাল্টিস্পোর্টস স্টেডিয়াম তৈরি করতে চায় তাসমানিয়া সরকার, যেখানে ফুটবলের পাশাপাশি ক্রিকেটও খেলা যাবে। সেই স্টেডিয়াম হবে ছাদবিশিষ্ট, তাদের লক্ষ্য ইনডোর স্টেডিয়ামে টেস্ট আয়োজন। দিনের আলোয় ক্রিকেটের পাশাপাশি রাতে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ আয়োজনের জন্য ছাদে থাকবে ফ্লাডলাইট।
এর আগে মেলবোর্নের ইনডোর স্টেডিয়ামে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছিল। তবে কখনো টেস্ট ম্যাচ খেলা হয়নি ইনডোরে। এবার সেটাই আয়োজন করতে চায় তাসমানিয়া সরকার।
অস্ট্রেলিয়ার স্থাপনা নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ম্যাককুয়ারি পয়েন্ট ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের সঙ্গে আলোচনা চলছে তাসমানিয়ার। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যান বিচ স্পোর্টস পডকাস্ট ‘সেন টাসিকে’ বলেছেন, ‘আমরা লাল বলের ক্রিকেট আয়োজনের দিকে মনোনিবেশ করছি (এই স্টেডিয়ামে)। কঠিন ব্যাপার হলো, এটি তৈরি না হওয়া পর্যন্ত আমরা স্বীকৃতি পাব না। আমাদের যা কাজ করতে হবে, নকশা অনুযায়ী আমাদের ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ও ক্রিকেট তাসমানিয়ার সঙ্গে ক্রমাগত কাজ করতে হবে এবং আইসিসিকে সব ধরনের বিবরণী দিয়ে নিশ্চিত করা হবে।’
বিচ আরও বলেন, ‘আমরা ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে ক্রমাগত ওয়ার্কশপ পরিচালনা করছি, যাতে ডিজাইন অনুযায়ী স্টেডিয়াম তৈরি করা যায়। আমাদের এখানে শুধু লাল বলের ক্রিকেট খেলতে হবে।’
ছাদ নির্মাণে বল ট্র্যাকিং ডেটাও ব্যবহার করা হচ্ছে। যাতে ক্রিকেট খেলার জন্য ছাদ যথেষ্ট উঁচু হয়। কক্স আর্কিটেকচারের সিইও অ্যালিস্টার রিচার্ডসন বলেছেন, ‘ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ স্টেডিয়ামের উচ্চতা। মেলবোর্নের ইনডোর মার্ভেল স্টেডিয়াম নির্মাণের ক্ষেত্রেও একই চিন্তা ছিল, যেখানে বল ছাদ স্পর্শ করতে পারে। তাই বলটি সর্বোচ্চ কত উচ্চতায় পৌঁছাবে, তা অনুমান করতে আমরা হক-আই এবং বল-ট্র্যাকিং প্রযুক্তি ব্যবহার করেছি।’
পুরো ব্যাপার বেশ উপভোগও করছেন অ্যালিস্টার, ‘এটা যেমন চ্যালেঞ্জিং, তেমনি মজারও। আমরা ছাদের উচ্চতা ৫০ মিটারে উন্নীত করতে পেরে খুশি। কারণ এখন পর্যন্ত ৫০ মিটারের বেশি উচ্চতায় বল মারার কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
মার্ভেল স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের শুরুর দিকে ইনডোরে ওয়ানডে ম্যাচের আয়োজন করেছিল অস্ট্রেলিয়া, এরপর বিগ ব্যাশ লিগে টি-টোয়েন্টিও হয়েছিল সেখানে। তবে ছাদের নিচে কখনো টেস্ট খেলা হয়নি। ক্রিকেট তাসমানিয়ার প্রধান ডেভিড বুনেরও তোড়জোড় নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণে।
এ প্রসঙ্গে বুন বলেন, ‘এই খেলায়ও যে নতুনত্ব আনা যায়, তা দেখানোর জন্য আমাদের একটি দুর্দান্ত সুযোগ। আমরা এই নতুন স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলতে চাই এবং এর জন্য সব পক্ষের সহযোগিতা নিয়ে কাজ করছি। এখন এর নকশা নিয়ে কাজ চলছে। স্টেডিয়ামও চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
বাংলাদেশ দলের হয়ে প্রথম খেলতে এসে হামজা চৌধুরী দেখেছিলেন জনস্রোত। শুধু জনস্রোত বললে ভুল হবে, ভক্ত-সমর্থকদের সঙ্গে ভালোবাসার স্রোত তো ছিলই। বাংলাদেশের মানুষদের এমন বাঁধহীন ভালোবাসা মুগ্ধ করেছে হামজাকে। তাঁর ক্লাব লেস্টার সিটিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই মিডফিল্ডার জানিয়েছেন, হৃদয়ের অনেকটা অংশ বাংলাদেশেই।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জার্সিতে কিউবা মিচেলের অভিষেক হয়নি এখনো। এর আগেই বাংলাদেশের একটি ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন তিনি। নতুন মৌসুমের জন্য তাঁকে দলে ভিড়িয়েছে বসুন্ধরা কিংস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে একটি সূত্র।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ মৌসুমে লিগ শিরোপা হাতছাড়া হয় বসুন্ধরা কিংসের। মৌসুম শেষ হওয়ার পরপরই কোচ ভ্যালিরিউ তিতাকে বিদায় করে তারা। আগামী মৌসুমে দলটির ডাগআউটে কে দাঁড়াবেন, সেটি ছিল দেখার অপেক্ষা। অবশেষে আজ নতুন কোচের নামও ঘোষণা করল বসুন্ধরা কিংস। ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ দলের সাবেক কোচ সার্জিও ফারিয়াসকে নিয়োগ দিয়েছে...
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো নারী এশিয়ান কাপে খেলবে বাংলাদেশ। কাল সিডনির বিখ্যাত টাউন হলে হবে টুর্নামেন্টের ড্র। যেখানে নির্ধারণ হবে বাংলাদেশ কোন গ্রুপে খেলবে। কিন্তু ড্রয়ের সময় উপস্থিত থাকবে না বাফুফের কোনো প্রতিনিধি।
১০ ঘণ্টা আগে