ক্রীড়া ডেস্ক
বিরাট কোহলি, শুবমান গিল আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে যেভাবে খেলছিলেন, তাতে দুজনের কাছেই সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার। একটা সময় প্রতিযোগিতা চলছিল যে কার আগে কে সেঞ্চুরি পাবেন। তবে ভারতীয় এই দুই ব্যাটারকেই আজ হতাশ করেছেন শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্ক। তাঁরা (কোহলি, গিল) ‘আক্ষেপে’ পুড়লেও ভারত করেছে রানের পাহাড়। লঙ্কানদের ৩৫৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ভারত।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। ইনিংসের প্রথম বলেই দিলশান মাদুশঙ্কার বল ফ্লিক করে লেগ গালির বাম পাশ দিয়ে চার মেরেছেন রোহিত শর্মা। ঠিক তার পরের বলেই মাদুশঙ্কার অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ২ বলে ৪ রান করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ভারতের স্কোর হয়ে যায় ০.২ ওভারে ৪ রানে ১ উইকেট। এরপর ব্যাটিংয়ে এসে টানা তিন বল ডট দিয়ে ইনিংসের শেষ বলে চার মেরেছেন বিরাট কোহলি। প্রথম ওভারে ১ উইকেটে ৮ রান করে ভারতীয়রা।
ইনিংসের প্রথম ওভারের পর দ্বিতীয় ওভার বোলিংয়ে এসেছেন দুষ্মন্ত চামিরা। নিজের প্রথম ওভার করতে এসে মেডেন দিয়েছেন চামিরা। ওভারের ছয়টি বল মোকাবেলা করেছেন গিল। পরের ওভারে মাদুশঙ্কা বোলিংয়ে এসে দিয়েছেন ৬ রান। এরপর চামিরা যখন আবার বোলিংয়ে এসেছেন, সেই ওভারে আউট হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে কোহলি ড্রাইভ করতে গেলে ইনসাইড এজ হয়ে যায়। তবে বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক মেন্ডিসের কাছে পৌঁছানোর আগে ড্রপ খেয়ে যায়। কোহলির রান তখন ৯ রান। ভারতের স্কোর তখন ১৪।
এরপর পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে টানা দুটি চার মাদুশঙ্কাকে মেরেছেন গিল। এই ওভারে আউট হতে পারতেন গিল। ভারতীয় এই ব্যাটার কাভার পয়েন্ট এলাকা দিয়ে সজোরে শট খেলতে গেছেন। চারিথ আসালাঙ্কা চেষ্টা করেও তা তালুবন্দী করতে পারেননি। ক্যাচটা কঠিন হলেও তা সাধ্যের মধ্যে ছিল আসালাঙ্কার। দলীয় ২৩ রানে ভারত হারাতে পারত দ্বিতীয় উইকেট। গিলের স্কোর তখন ৮ রান।
গিল বেঁচে যেতে না যেতেই আবারও জীবন পেয়েছেন কোহলি। ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে চামিরাকে লেগ সাইডে ঘোরাতে যান কোহলি। এজ হওয়া বল কট এন্ড বোল্ড করার সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি চামিরা। ভারতের তখন স্কোর ২৫ রান আর ১০ রান করেছিলেন কোহলি। এভাবে ভাগ্যের ছোঁয়া পেয়ে শ্রীলঙ্কার ওপর চড়াও হয়ে খেলতে থাকেন গিল ও কোহলি। প্রথম ১০ ওভারে ১ উইকেটে ৬০ রান করে ভারত।
প্রথম পাওয়ারপ্লের পর সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন গিল ও কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৭০ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন কোহলি। ১৭ তম ওভারের প্রথম বলে দুশান হেমন্তকে ডিপ মিড উইকেটে ঠেলে দুই রান নিয়েছেন কোহলি। ভারতীয় এই ব্যাটারের ফিফটি করতে লেগেছে ৫০ বল। কোহলির পর ফিফটি পেয়েছেন গিল। ১৯ তম ওভারের তৃতীয় বলে লং অন দিয়ে ৫৫ বলে তুলে নিয়েছেন ফিফটি। ওয়ানডেতে ভারতীয় এই ব্যাটারের এটা ১১ তম ফিফটি।
ফিফটি তোলার পর আরও চড়াও হয়ে খেলেছেন গিল ও কোহলি। দুজনেই নিজেদের ‘বিশেষ’ সেঞ্চুরি পাওয়ার পথে ভালোভাবেই ছিলেন। গিলের জন্য ছিল বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরির সুযোগ। অন্যদিকে কোহলির কাছে ছিল ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৯ তম সেঞ্চুরি, যা হতো শচীনের সঙ্গে যৌথভাবে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ড। তবে মাদুশঙ্ক হতে দেননি কোনোটিই। তাতে গিল, কোহলির দায়টাই বেশি। ৩০ তম ওভারের শেষ বলে আপার কাট করতে যান গিল। হালকা এজ হয়ে যাওয়া বল সহজেই তালুবন্দী করেছেন মেন্ডিস। ৯২ বলে ১১ চার ও ২ ছক্কায় ৯২ রান করেছেন গিল। দ্বিতীয় উইকেটে গিল-কোহলির জুটিটা ছিল ১৭৯ বলে ১৮৯ রানের।
গিলের সেঞ্চুরির আক্ষেপ যেতে না যেতেই ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপে পুড়িয়েছেন কোহলি। ৩২ তম ওভারের তৃতীয় বলে মাদুশঙ্কর অফ কাটারে বিভ্রান্ত হয়ে বল তুলে দিয়েছেন কোহলি। শর্ট কাভারে ডাইভ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন পাথুম নিশাঙ্কা। ৯৪ বলে ১১ চারে ৮৮ রান করেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। গিল, কোহলির দ্রুত বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৩১.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৬ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে আসেন লোকেশ রাহুল। চার নম্বরে নামা শ্রেয়াস আয়ারকে নিয়ে সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন রাহুল। মাঝে রাহুল, সূর্যকুমার যাদবের দ্রুত ২ উইকেট ভারত হারালেও আয়ার একটু বেশি আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন।
আয়ারকে দেখে মনে হচ্ছিল, তিনিও বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়ে যাবেন। তবে তিনিও (আয়ার) মাদুশঙ্কর বলে আউট হয়ে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই আউট হয়েছেন। ৪৮ তম ওভারের তৃতীয় বলে মাদুশঙ্ককে তুলে মারতে গিয়ে কাভারে মাহিশ তিকশানার তালুবন্দী হয়েছেন আয়ার। তাতে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন মাদুশঙ্ক। আর আয়ার ৫৬ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় ৮২ রান করেছেন। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩৫৭ রান করেছে ভারত। সর্বোচ্চ ৯২ রান এসেছে গিলের ব্যাট থেকে। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন মাদুশঙ্ক। ১ উইকেট নিয়েছেন চামিরা। বাকি দুই উইকেট হয়েছে রান আউট।
বিরাট কোহলি, শুবমান গিল আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে যেভাবে খেলছিলেন, তাতে দুজনের কাছেই সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার। একটা সময় প্রতিযোগিতা চলছিল যে কার আগে কে সেঞ্চুরি পাবেন। তবে ভারতীয় এই দুই ব্যাটারকেই আজ হতাশ করেছেন শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্ক। তাঁরা (কোহলি, গিল) ‘আক্ষেপে’ পুড়লেও ভারত করেছে রানের পাহাড়। লঙ্কানদের ৩৫৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ভারত।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। ইনিংসের প্রথম বলেই দিলশান মাদুশঙ্কার বল ফ্লিক করে লেগ গালির বাম পাশ দিয়ে চার মেরেছেন রোহিত শর্মা। ঠিক তার পরের বলেই মাদুশঙ্কার অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ২ বলে ৪ রান করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ভারতের স্কোর হয়ে যায় ০.২ ওভারে ৪ রানে ১ উইকেট। এরপর ব্যাটিংয়ে এসে টানা তিন বল ডট দিয়ে ইনিংসের শেষ বলে চার মেরেছেন বিরাট কোহলি। প্রথম ওভারে ১ উইকেটে ৮ রান করে ভারতীয়রা।
ইনিংসের প্রথম ওভারের পর দ্বিতীয় ওভার বোলিংয়ে এসেছেন দুষ্মন্ত চামিরা। নিজের প্রথম ওভার করতে এসে মেডেন দিয়েছেন চামিরা। ওভারের ছয়টি বল মোকাবেলা করেছেন গিল। পরের ওভারে মাদুশঙ্কা বোলিংয়ে এসে দিয়েছেন ৬ রান। এরপর চামিরা যখন আবার বোলিংয়ে এসেছেন, সেই ওভারে আউট হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে কোহলি ড্রাইভ করতে গেলে ইনসাইড এজ হয়ে যায়। তবে বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক মেন্ডিসের কাছে পৌঁছানোর আগে ড্রপ খেয়ে যায়। কোহলির রান তখন ৯ রান। ভারতের স্কোর তখন ১৪।
এরপর পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে টানা দুটি চার মাদুশঙ্কাকে মেরেছেন গিল। এই ওভারে আউট হতে পারতেন গিল। ভারতীয় এই ব্যাটার কাভার পয়েন্ট এলাকা দিয়ে সজোরে শট খেলতে গেছেন। চারিথ আসালাঙ্কা চেষ্টা করেও তা তালুবন্দী করতে পারেননি। ক্যাচটা কঠিন হলেও তা সাধ্যের মধ্যে ছিল আসালাঙ্কার। দলীয় ২৩ রানে ভারত হারাতে পারত দ্বিতীয় উইকেট। গিলের স্কোর তখন ৮ রান।
গিল বেঁচে যেতে না যেতেই আবারও জীবন পেয়েছেন কোহলি। ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে চামিরাকে লেগ সাইডে ঘোরাতে যান কোহলি। এজ হওয়া বল কট এন্ড বোল্ড করার সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি চামিরা। ভারতের তখন স্কোর ২৫ রান আর ১০ রান করেছিলেন কোহলি। এভাবে ভাগ্যের ছোঁয়া পেয়ে শ্রীলঙ্কার ওপর চড়াও হয়ে খেলতে থাকেন গিল ও কোহলি। প্রথম ১০ ওভারে ১ উইকেটে ৬০ রান করে ভারত।
প্রথম পাওয়ারপ্লের পর সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন গিল ও কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৭০ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন কোহলি। ১৭ তম ওভারের প্রথম বলে দুশান হেমন্তকে ডিপ মিড উইকেটে ঠেলে দুই রান নিয়েছেন কোহলি। ভারতীয় এই ব্যাটারের ফিফটি করতে লেগেছে ৫০ বল। কোহলির পর ফিফটি পেয়েছেন গিল। ১৯ তম ওভারের তৃতীয় বলে লং অন দিয়ে ৫৫ বলে তুলে নিয়েছেন ফিফটি। ওয়ানডেতে ভারতীয় এই ব্যাটারের এটা ১১ তম ফিফটি।
ফিফটি তোলার পর আরও চড়াও হয়ে খেলেছেন গিল ও কোহলি। দুজনেই নিজেদের ‘বিশেষ’ সেঞ্চুরি পাওয়ার পথে ভালোভাবেই ছিলেন। গিলের জন্য ছিল বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরির সুযোগ। অন্যদিকে কোহলির কাছে ছিল ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৯ তম সেঞ্চুরি, যা হতো শচীনের সঙ্গে যৌথভাবে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ড। তবে মাদুশঙ্ক হতে দেননি কোনোটিই। তাতে গিল, কোহলির দায়টাই বেশি। ৩০ তম ওভারের শেষ বলে আপার কাট করতে যান গিল। হালকা এজ হয়ে যাওয়া বল সহজেই তালুবন্দী করেছেন মেন্ডিস। ৯২ বলে ১১ চার ও ২ ছক্কায় ৯২ রান করেছেন গিল। দ্বিতীয় উইকেটে গিল-কোহলির জুটিটা ছিল ১৭৯ বলে ১৮৯ রানের।
গিলের সেঞ্চুরির আক্ষেপ যেতে না যেতেই ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপে পুড়িয়েছেন কোহলি। ৩২ তম ওভারের তৃতীয় বলে মাদুশঙ্কর অফ কাটারে বিভ্রান্ত হয়ে বল তুলে দিয়েছেন কোহলি। শর্ট কাভারে ডাইভ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন পাথুম নিশাঙ্কা। ৯৪ বলে ১১ চারে ৮৮ রান করেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। গিল, কোহলির দ্রুত বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৩১.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৬ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে আসেন লোকেশ রাহুল। চার নম্বরে নামা শ্রেয়াস আয়ারকে নিয়ে সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন রাহুল। মাঝে রাহুল, সূর্যকুমার যাদবের দ্রুত ২ উইকেট ভারত হারালেও আয়ার একটু বেশি আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন।
আয়ারকে দেখে মনে হচ্ছিল, তিনিও বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়ে যাবেন। তবে তিনিও (আয়ার) মাদুশঙ্কর বলে আউট হয়ে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই আউট হয়েছেন। ৪৮ তম ওভারের তৃতীয় বলে মাদুশঙ্ককে তুলে মারতে গিয়ে কাভারে মাহিশ তিকশানার তালুবন্দী হয়েছেন আয়ার। তাতে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন মাদুশঙ্ক। আর আয়ার ৫৬ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় ৮২ রান করেছেন। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩৫৭ রান করেছে ভারত। সর্বোচ্চ ৯২ রান এসেছে গিলের ব্যাট থেকে। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন মাদুশঙ্ক। ১ উইকেট নিয়েছেন চামিরা। বাকি দুই উইকেট হয়েছে রান আউট।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরুর আগে ভারতীয় দল নিয়ে বেশির ভাগ আলোচনাই ছিল যশপ্রীত বুমরাকে ঘিরে। শেষ পর্যন্ত চোটে পড়ে দল থেকে ছিটকেই যান এই পেসার। কেউ কেউ ভারতের জন্য সেটা বিশাল ধাক্কা মনে করেছিলেন। কিন্তু পুরো আসরে একটি মুহূর্তের জন্যও বুমরার অভাব অনুভব করেনি ভারত। করতে দেননি তাদের স্পিনাররা।
৩ ঘণ্টা আগেনা এবার আর ভাগ্য পাশে থাকল না নিউজিল্যান্ডের। আইসিসি টুর্নামেন্টে ভারতের বিপক্ষে দুবার ফাইনাল খেলে দুবারই শিরোপার দেখা পেয়েছে তারা। তবে তৃতীয়বার এসে জট খুলে ফেলল ভারত। দুবাই স্টেডিয়ামে কিউইদের ৪ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিনস ট্রফির চ্যাম্পিয়ন হলো ভারত।
৪ ঘণ্টা আগে২০০০ সালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি হয়েছিল নাইরোবিতে। ২৫ বছর পর দুবাইয়ে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি ভারত-নিউজিল্যান্ড। ৪ উইকেটে জিতে এবার পুরোনো বদলা নিল ভারত।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের লক্ষ্য ২৫ বছরের বদলা নেওয়া। নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্য সেই ভারতকে কাঁদিয়ে আরও একটি আইসিসির শিরোপা জেতা। এই দুইয়ের মিশেলে দুবাইয়ে আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-নিউজিল্যান্ড ফাইনাল জমে উঠেছে। দলের দুই সেরা ক্রিকেটার রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি আউট হওয়াতে চাপে ভারত।
৬ ঘণ্টা আগে