
বিরাট কোহলি, শুবমান গিল আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে যেভাবে খেলছিলেন, তাতে দুজনের কাছেই সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার। একটা সময় প্রতিযোগিতা চলছিল যে কার আগে কে সেঞ্চুরি পাবেন। তবে ভারতীয় এই দুই ব্যাটারকেই আজ হতাশ করেছেন শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্ক। তাঁরা (কোহলি, গিল) ‘আক্ষেপে’ পুড়লেও ভারত করেছে রানের পাহাড়। লঙ্কানদের ৩৫৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ভারত।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। ইনিংসের প্রথম বলেই দিলশান মাদুশঙ্কার বল ফ্লিক করে লেগ গালির বাম পাশ দিয়ে চার মেরেছেন রোহিত শর্মা। ঠিক তার পরের বলেই মাদুশঙ্কার অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ২ বলে ৪ রান করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ভারতের স্কোর হয়ে যায় ০.২ ওভারে ৪ রানে ১ উইকেট। এরপর ব্যাটিংয়ে এসে টানা তিন বল ডট দিয়ে ইনিংসের শেষ বলে চার মেরেছেন বিরাট কোহলি। প্রথম ওভারে ১ উইকেটে ৮ রান করে ভারতীয়রা।
ইনিংসের প্রথম ওভারের পর দ্বিতীয় ওভার বোলিংয়ে এসেছেন দুষ্মন্ত চামিরা। নিজের প্রথম ওভার করতে এসে মেডেন দিয়েছেন চামিরা। ওভারের ছয়টি বল মোকাবেলা করেছেন গিল। পরের ওভারে মাদুশঙ্কা বোলিংয়ে এসে দিয়েছেন ৬ রান। এরপর চামিরা যখন আবার বোলিংয়ে এসেছেন, সেই ওভারে আউট হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে কোহলি ড্রাইভ করতে গেলে ইনসাইড এজ হয়ে যায়। তবে বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক মেন্ডিসের কাছে পৌঁছানোর আগে ড্রপ খেয়ে যায়। কোহলির রান তখন ৯ রান। ভারতের স্কোর তখন ১৪।
এরপর পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে টানা দুটি চার মাদুশঙ্কাকে মেরেছেন গিল। এই ওভারে আউট হতে পারতেন গিল। ভারতীয় এই ব্যাটার কাভার পয়েন্ট এলাকা দিয়ে সজোরে শট খেলতে গেছেন। চারিথ আসালাঙ্কা চেষ্টা করেও তা তালুবন্দী করতে পারেননি। ক্যাচটা কঠিন হলেও তা সাধ্যের মধ্যে ছিল আসালাঙ্কার। দলীয় ২৩ রানে ভারত হারাতে পারত দ্বিতীয় উইকেট। গিলের স্কোর তখন ৮ রান।
গিল বেঁচে যেতে না যেতেই আবারও জীবন পেয়েছেন কোহলি। ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে চামিরাকে লেগ সাইডে ঘোরাতে যান কোহলি। এজ হওয়া বল কট এন্ড বোল্ড করার সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি চামিরা। ভারতের তখন স্কোর ২৫ রান আর ১০ রান করেছিলেন কোহলি। এভাবে ভাগ্যের ছোঁয়া পেয়ে শ্রীলঙ্কার ওপর চড়াও হয়ে খেলতে থাকেন গিল ও কোহলি। প্রথম ১০ ওভারে ১ উইকেটে ৬০ রান করে ভারত।
প্রথম পাওয়ারপ্লের পর সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন গিল ও কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৭০ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন কোহলি। ১৭ তম ওভারের প্রথম বলে দুশান হেমন্তকে ডিপ মিড উইকেটে ঠেলে দুই রান নিয়েছেন কোহলি। ভারতীয় এই ব্যাটারের ফিফটি করতে লেগেছে ৫০ বল। কোহলির পর ফিফটি পেয়েছেন গিল। ১৯ তম ওভারের তৃতীয় বলে লং অন দিয়ে ৫৫ বলে তুলে নিয়েছেন ফিফটি। ওয়ানডেতে ভারতীয় এই ব্যাটারের এটা ১১ তম ফিফটি।
ফিফটি তোলার পর আরও চড়াও হয়ে খেলেছেন গিল ও কোহলি। দুজনেই নিজেদের ‘বিশেষ’ সেঞ্চুরি পাওয়ার পথে ভালোভাবেই ছিলেন। গিলের জন্য ছিল বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরির সুযোগ। অন্যদিকে কোহলির কাছে ছিল ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৯ তম সেঞ্চুরি, যা হতো শচীনের সঙ্গে যৌথভাবে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ড। তবে মাদুশঙ্ক হতে দেননি কোনোটিই। তাতে গিল, কোহলির দায়টাই বেশি। ৩০ তম ওভারের শেষ বলে আপার কাট করতে যান গিল। হালকা এজ হয়ে যাওয়া বল সহজেই তালুবন্দী করেছেন মেন্ডিস। ৯২ বলে ১১ চার ও ২ ছক্কায় ৯২ রান করেছেন গিল। দ্বিতীয় উইকেটে গিল-কোহলির জুটিটা ছিল ১৭৯ বলে ১৮৯ রানের।
গিলের সেঞ্চুরির আক্ষেপ যেতে না যেতেই ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপে পুড়িয়েছেন কোহলি। ৩২ তম ওভারের তৃতীয় বলে মাদুশঙ্কর অফ কাটারে বিভ্রান্ত হয়ে বল তুলে দিয়েছেন কোহলি। শর্ট কাভারে ডাইভ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন পাথুম নিশাঙ্কা। ৯৪ বলে ১১ চারে ৮৮ রান করেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। গিল, কোহলির দ্রুত বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৩১.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৬ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে আসেন লোকেশ রাহুল। চার নম্বরে নামা শ্রেয়াস আয়ারকে নিয়ে সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন রাহুল। মাঝে রাহুল, সূর্যকুমার যাদবের দ্রুত ২ উইকেট ভারত হারালেও আয়ার একটু বেশি আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন।
আয়ারকে দেখে মনে হচ্ছিল, তিনিও বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়ে যাবেন। তবে তিনিও (আয়ার) মাদুশঙ্কর বলে আউট হয়ে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই আউট হয়েছেন। ৪৮ তম ওভারের তৃতীয় বলে মাদুশঙ্ককে তুলে মারতে গিয়ে কাভারে মাহিশ তিকশানার তালুবন্দী হয়েছেন আয়ার। তাতে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন মাদুশঙ্ক। আর আয়ার ৫৬ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় ৮২ রান করেছেন। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩৫৭ রান করেছে ভারত। সর্বোচ্চ ৯২ রান এসেছে গিলের ব্যাট থেকে। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন মাদুশঙ্ক। ১ উইকেট নিয়েছেন চামিরা। বাকি দুই উইকেট হয়েছে রান আউট।

বিরাট কোহলি, শুবমান গিল আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে যেভাবে খেলছিলেন, তাতে দুজনের কাছেই সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার। একটা সময় প্রতিযোগিতা চলছিল যে কার আগে কে সেঞ্চুরি পাবেন। তবে ভারতীয় এই দুই ব্যাটারকেই আজ হতাশ করেছেন শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্ক। তাঁরা (কোহলি, গিল) ‘আক্ষেপে’ পুড়লেও ভারত করেছে রানের পাহাড়। লঙ্কানদের ৩৫৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ভারত।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। ইনিংসের প্রথম বলেই দিলশান মাদুশঙ্কার বল ফ্লিক করে লেগ গালির বাম পাশ দিয়ে চার মেরেছেন রোহিত শর্মা। ঠিক তার পরের বলেই মাদুশঙ্কার অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ২ বলে ৪ রান করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ভারতের স্কোর হয়ে যায় ০.২ ওভারে ৪ রানে ১ উইকেট। এরপর ব্যাটিংয়ে এসে টানা তিন বল ডট দিয়ে ইনিংসের শেষ বলে চার মেরেছেন বিরাট কোহলি। প্রথম ওভারে ১ উইকেটে ৮ রান করে ভারতীয়রা।
ইনিংসের প্রথম ওভারের পর দ্বিতীয় ওভার বোলিংয়ে এসেছেন দুষ্মন্ত চামিরা। নিজের প্রথম ওভার করতে এসে মেডেন দিয়েছেন চামিরা। ওভারের ছয়টি বল মোকাবেলা করেছেন গিল। পরের ওভারে মাদুশঙ্কা বোলিংয়ে এসে দিয়েছেন ৬ রান। এরপর চামিরা যখন আবার বোলিংয়ে এসেছেন, সেই ওভারে আউট হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে কোহলি ড্রাইভ করতে গেলে ইনসাইড এজ হয়ে যায়। তবে বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক মেন্ডিসের কাছে পৌঁছানোর আগে ড্রপ খেয়ে যায়। কোহলির রান তখন ৯ রান। ভারতের স্কোর তখন ১৪।
এরপর পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে টানা দুটি চার মাদুশঙ্কাকে মেরেছেন গিল। এই ওভারে আউট হতে পারতেন গিল। ভারতীয় এই ব্যাটার কাভার পয়েন্ট এলাকা দিয়ে সজোরে শট খেলতে গেছেন। চারিথ আসালাঙ্কা চেষ্টা করেও তা তালুবন্দী করতে পারেননি। ক্যাচটা কঠিন হলেও তা সাধ্যের মধ্যে ছিল আসালাঙ্কার। দলীয় ২৩ রানে ভারত হারাতে পারত দ্বিতীয় উইকেট। গিলের স্কোর তখন ৮ রান।
গিল বেঁচে যেতে না যেতেই আবারও জীবন পেয়েছেন কোহলি। ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে চামিরাকে লেগ সাইডে ঘোরাতে যান কোহলি। এজ হওয়া বল কট এন্ড বোল্ড করার সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি চামিরা। ভারতের তখন স্কোর ২৫ রান আর ১০ রান করেছিলেন কোহলি। এভাবে ভাগ্যের ছোঁয়া পেয়ে শ্রীলঙ্কার ওপর চড়াও হয়ে খেলতে থাকেন গিল ও কোহলি। প্রথম ১০ ওভারে ১ উইকেটে ৬০ রান করে ভারত।
প্রথম পাওয়ারপ্লের পর সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন গিল ও কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৭০ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন কোহলি। ১৭ তম ওভারের প্রথম বলে দুশান হেমন্তকে ডিপ মিড উইকেটে ঠেলে দুই রান নিয়েছেন কোহলি। ভারতীয় এই ব্যাটারের ফিফটি করতে লেগেছে ৫০ বল। কোহলির পর ফিফটি পেয়েছেন গিল। ১৯ তম ওভারের তৃতীয় বলে লং অন দিয়ে ৫৫ বলে তুলে নিয়েছেন ফিফটি। ওয়ানডেতে ভারতীয় এই ব্যাটারের এটা ১১ তম ফিফটি।
ফিফটি তোলার পর আরও চড়াও হয়ে খেলেছেন গিল ও কোহলি। দুজনেই নিজেদের ‘বিশেষ’ সেঞ্চুরি পাওয়ার পথে ভালোভাবেই ছিলেন। গিলের জন্য ছিল বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরির সুযোগ। অন্যদিকে কোহলির কাছে ছিল ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৯ তম সেঞ্চুরি, যা হতো শচীনের সঙ্গে যৌথভাবে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ড। তবে মাদুশঙ্ক হতে দেননি কোনোটিই। তাতে গিল, কোহলির দায়টাই বেশি। ৩০ তম ওভারের শেষ বলে আপার কাট করতে যান গিল। হালকা এজ হয়ে যাওয়া বল সহজেই তালুবন্দী করেছেন মেন্ডিস। ৯২ বলে ১১ চার ও ২ ছক্কায় ৯২ রান করেছেন গিল। দ্বিতীয় উইকেটে গিল-কোহলির জুটিটা ছিল ১৭৯ বলে ১৮৯ রানের।
গিলের সেঞ্চুরির আক্ষেপ যেতে না যেতেই ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপে পুড়িয়েছেন কোহলি। ৩২ তম ওভারের তৃতীয় বলে মাদুশঙ্কর অফ কাটারে বিভ্রান্ত হয়ে বল তুলে দিয়েছেন কোহলি। শর্ট কাভারে ডাইভ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন পাথুম নিশাঙ্কা। ৯৪ বলে ১১ চারে ৮৮ রান করেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। গিল, কোহলির দ্রুত বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৩১.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৬ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে আসেন লোকেশ রাহুল। চার নম্বরে নামা শ্রেয়াস আয়ারকে নিয়ে সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন রাহুল। মাঝে রাহুল, সূর্যকুমার যাদবের দ্রুত ২ উইকেট ভারত হারালেও আয়ার একটু বেশি আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন।
আয়ারকে দেখে মনে হচ্ছিল, তিনিও বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়ে যাবেন। তবে তিনিও (আয়ার) মাদুশঙ্কর বলে আউট হয়ে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই আউট হয়েছেন। ৪৮ তম ওভারের তৃতীয় বলে মাদুশঙ্ককে তুলে মারতে গিয়ে কাভারে মাহিশ তিকশানার তালুবন্দী হয়েছেন আয়ার। তাতে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন মাদুশঙ্ক। আর আয়ার ৫৬ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় ৮২ রান করেছেন। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩৫৭ রান করেছে ভারত। সর্বোচ্চ ৯২ রান এসেছে গিলের ব্যাট থেকে। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন মাদুশঙ্ক। ১ উইকেট নিয়েছেন চামিরা। বাকি দুই উইকেট হয়েছে রান আউট।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দেখালেন তিনি ‘মেশিন’ নন। রক্ত-মাংসে গড়া এক মানুষ। গোলের পর গোল করে তিনি গড়ে চলেছিলেন রেকর্ড। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল করেও তিনি দলকে বাঁচিয়েছিলেন অনেকবার। কিন্তু গত রাতে নকআউট পর্বের মাচে তিনি ছিলেন নিজের ছায়া হয়েই।
৩৮ মিনিট আগে
‘স্যার’ উপাধি আগেই পেয়ে গেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। এ বছরের এপ্রিলে তাঁকে নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন তিনি। ছয় মাস পর অবশেষে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিটা পেয়েছেন ইংল্যান্ডের এই তারকা পেসার।
১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজম ফিরলেন ১০ মাস পর। কিন্তু ফেরাটা হলো একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। রানের খাতা না খুলেই আউট হয়েছেন তিনি। তাতে এমন এক বাজে রেকর্ডে নাম উঠে গেল তাঁর, যেখানে আছেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী শহীদ আফ্রিদি।
২ ঘণ্টা আগে
‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দেখালেন তিনি ‘মেশিন’ নন। রক্ত-মাংসে গড়া এক মানুষ। গোলের পর গোল করে তিনি গড়ে চলেছিলেন রেকর্ড। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল করেও তিনি দলকে বাঁচিয়েছিলেন অনেকবার। কিন্তু গত রাতে নকআউট পর্বের মাচে তিনি ছিলেন নিজের ছায়া হয়েই।
আল আওয়াল পার্কে গত রাতে কিংস কাপের শেষ ষোলোর ম্যাচে আল নাসর খেলেছে আল ইত্তিহাদের বিপক্ষে। এই ম্যাচে রোনালদো পুরো ৯০ মিনিট খেললেও কোনো গোল তিনি করতে পারেনি। ছিল না কোনো অ্যাসিস্টও। উল্টো একাধিক সুযোগ নষ্ট করেছেন। উপরন্তু প্রতিপক্ষ আল ইত্তিহাদ দ্বিতীয়ার্ধের পরই ১০ জনের দলে পরিণত হয়। খেলোয়াড় কমে গেলেও তারা মনোবল হারায়নি। আল নাসরকে ২-১ গোলে হারিয়ে কিংস কাপ থেকে বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দিল আল ইত্তিহাদ। ম্যাচ শেষে নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে একটি ছবি পোস্ট করেছেন রোনালদো। সেখানে দেখা গেছে, আল নাসরের ফুটবলাররা এক জায়গায় জড়ো হয়েছেন। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘আমরা সব সময় একসঙ্গে থাকব ও একত্রে চলব।’
কিংস কাপের শেষ ষোলোর ম্যাচে গত রাতে ১৫ মিনিটে করিম বেনজেমার গোলে এগিয়ে যায় আল ইত্তিহাদ। সমতায় ফিরতে বেশি সময় লাগেনি আল নাসরের। ৩০ মিনিটের সময় অ্যাঞ্জেলো গ্যাব্রিয়েলের থ্রু বল প্রথমে রিসিভ করেন রোনালদো। বাঁ পাশ থেকে ঢুকে ক্রস করেন রোনালদো। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের শট আল ইত্তিহাদের ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে ঘুরে গেলে গ্যাব্রিয়েলের সামনে পড়ে। গ্যাব্রিয়েল সহজেই লক্ষ্যভেদ করে সমতায় ফিরিয়েছেন আল নাসরকে।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে এগিয়ে যায় আল ইত্তিহাদ। ৪৫ মিনিটের পর অতিরিক্ত ২ মিনিটে দলের দ্বিতীয় গোল করেন মিডফিল্ডার হুসেম আওয়ার। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর ৪ মিনিট পর আল ইত্তিহাদের খেলোয়াড়ের সংখ্যা কমে যায়। ৪৯ মিনিটে আল নাসর ফরোয়ার্ড আয়মান ইয়াহিয়াকে বাজে চ্যালেঞ্জ করে লাল কার্ড দেখেন আল ইত্তিহাদ ডিফেন্ডার আহমেদ আল জুলায়দান।
আল ইত্তিহাদ ১০ জনের দলে পরিণত হওয়ার পর শুধু রোনালদোর সুযোগ মিসের মহড়া। ৫৩ মিনিটে প্রতিপক্ষের গোলরক্ষককে একা পেয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড। রোনালদো এরপর ৭৪ মিনিটে ফ্রি কিক নিয়ে সেটা আল ইত্তিহাদের গোলপোস্টের অনেক ওপর দিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন। একেবারে শেষ মুহূর্তে আল নাসরকে সমতায় ফেরানোর সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি। ৯৫ মিনিটে ফ্রি কিকে শটটা তেমন জোরালো ছিল না রোনালদোর। আল ইত্তিহাদের গোলপোস্টের অনেক বাইরে দিয়ে চলে যায় সেটা। আল নাসরেরও বিদায় হয়ে যায় কিংস কাপের শেষ ষোলোতেই।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দেখালেন তিনি ‘মেশিন’ নন। রক্ত-মাংসে গড়া এক মানুষ। গোলের পর গোল করে তিনি গড়ে চলেছিলেন রেকর্ড। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল করেও তিনি দলকে বাঁচিয়েছিলেন অনেকবার। কিন্তু গত রাতে নকআউট পর্বের মাচে তিনি ছিলেন নিজের ছায়া হয়েই।
আল আওয়াল পার্কে গত রাতে কিংস কাপের শেষ ষোলোর ম্যাচে আল নাসর খেলেছে আল ইত্তিহাদের বিপক্ষে। এই ম্যাচে রোনালদো পুরো ৯০ মিনিট খেললেও কোনো গোল তিনি করতে পারেনি। ছিল না কোনো অ্যাসিস্টও। উল্টো একাধিক সুযোগ নষ্ট করেছেন। উপরন্তু প্রতিপক্ষ আল ইত্তিহাদ দ্বিতীয়ার্ধের পরই ১০ জনের দলে পরিণত হয়। খেলোয়াড় কমে গেলেও তারা মনোবল হারায়নি। আল নাসরকে ২-১ গোলে হারিয়ে কিংস কাপ থেকে বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দিল আল ইত্তিহাদ। ম্যাচ শেষে নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে একটি ছবি পোস্ট করেছেন রোনালদো। সেখানে দেখা গেছে, আল নাসরের ফুটবলাররা এক জায়গায় জড়ো হয়েছেন। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘আমরা সব সময় একসঙ্গে থাকব ও একত্রে চলব।’
কিংস কাপের শেষ ষোলোর ম্যাচে গত রাতে ১৫ মিনিটে করিম বেনজেমার গোলে এগিয়ে যায় আল ইত্তিহাদ। সমতায় ফিরতে বেশি সময় লাগেনি আল নাসরের। ৩০ মিনিটের সময় অ্যাঞ্জেলো গ্যাব্রিয়েলের থ্রু বল প্রথমে রিসিভ করেন রোনালদো। বাঁ পাশ থেকে ঢুকে ক্রস করেন রোনালদো। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের শট আল ইত্তিহাদের ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে ঘুরে গেলে গ্যাব্রিয়েলের সামনে পড়ে। গ্যাব্রিয়েল সহজেই লক্ষ্যভেদ করে সমতায় ফিরিয়েছেন আল নাসরকে।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে এগিয়ে যায় আল ইত্তিহাদ। ৪৫ মিনিটের পর অতিরিক্ত ২ মিনিটে দলের দ্বিতীয় গোল করেন মিডফিল্ডার হুসেম আওয়ার। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর ৪ মিনিট পর আল ইত্তিহাদের খেলোয়াড়ের সংখ্যা কমে যায়। ৪৯ মিনিটে আল নাসর ফরোয়ার্ড আয়মান ইয়াহিয়াকে বাজে চ্যালেঞ্জ করে লাল কার্ড দেখেন আল ইত্তিহাদ ডিফেন্ডার আহমেদ আল জুলায়দান।
আল ইত্তিহাদ ১০ জনের দলে পরিণত হওয়ার পর শুধু রোনালদোর সুযোগ মিসের মহড়া। ৫৩ মিনিটে প্রতিপক্ষের গোলরক্ষককে একা পেয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড। রোনালদো এরপর ৭৪ মিনিটে ফ্রি কিক নিয়ে সেটা আল ইত্তিহাদের গোলপোস্টের অনেক ওপর দিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন। একেবারে শেষ মুহূর্তে আল নাসরকে সমতায় ফেরানোর সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি। ৯৫ মিনিটে ফ্রি কিকে শটটা তেমন জোরালো ছিল না রোনালদোর। আল ইত্তিহাদের গোলপোস্টের অনেক বাইরে দিয়ে চলে যায় সেটা। আল নাসরেরও বিদায় হয়ে যায় কিংস কাপের শেষ ষোলোতেই।

বিরাট কোহলি, শুবমান গিল আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে যেভাবে খেলছিলেন, তাতে দুজনের কাছেই সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার। একটা সময় প্রতিযোগিতা চলছিল যে কার আগে কে সেঞ্চুরি পাবেন। তবে ভারতীয় এই দুই ব্যাটারকেই আজ হতাশ করেছেন শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্ক। তাঁরা (কোহলি, গিল) ‘আক্ষেপে’ পুড়লেও ভারত করেছে র
০২ নভেম্বর ২০২৩
‘স্যার’ উপাধি আগেই পেয়ে গেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। এ বছরের এপ্রিলে তাঁকে নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন তিনি। ছয় মাস পর অবশেষে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিটা পেয়েছেন ইংল্যান্ডের এই তারকা পেসার।
১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজম ফিরলেন ১০ মাস পর। কিন্তু ফেরাটা হলো একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। রানের খাতা না খুলেই আউট হয়েছেন তিনি। তাতে এমন এক বাজে রেকর্ডে নাম উঠে গেল তাঁর, যেখানে আছেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী শহীদ আফ্রিদি।
২ ঘণ্টা আগে
‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

‘স্যার’ উপাধি আগেই পেয়ে গেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। এ বছরের এপ্রিলে তাঁকে নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন তিনি। ছয় মাস পর অবশেষে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিটা পেয়েছেন ইংল্যান্ডের এই তারকা পেসার।
অ্যান্ডারসনকে আনুষ্ঠানিকভাবে নাইটহুড খেতাব দেওয়া হয়েছে গতকাল। উইন্ডসর ক্যাসেলে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সময় গত রাতে প্রিন্সেস অ্যান তাঁকে এই উপাধিতে ভূষিত করেন। ক্রিকেটে অসাধারণ অবদানের জন্য এ বছরের এপ্রিলে যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের পদত্যাগসংক্রান্ত সম্মাননা তালিকায় অ্যান্ডারসনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। যুক্তরাজ্যের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীরা বিভিন্নক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে নাইট প্রস্তাব করতে পারেন। এটার অনুমোদন দেন রাজা।
২০০২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ২২ বছরের ক্যারিয়ারে অ্যান্ডারসন ইংল্যান্ডের জার্সিতে ৪০১ ম্যাচে নিয়েছেন ৯৯১ উইকেট। যার মধ্যে ১৮৮ টেস্টে পেয়েছেন ৭০৪ উইকেট। ১৯৪ ওয়ানডেতে নিয়েছেন ২৬৯ উইকেট। ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারদের মধ্যে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট তাঁর। ১৯ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পেয়েছেন ১৮ উইকেট। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবশেষ খেলেছেন ২০০৯ সালে। ওয়ানডেতে তাঁকে শেষবারের মতো দেখা গেছে ২০১৫ সালে।
লর্ডসে গত বছর জুলাইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন অ্যান্ডারসন। বর্তমানে তিনি ল্যাঙ্কশায়ারের জার্সিতে কাউন্টি ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই দলের হয়েই খেলে প্রায় দশ বছর পর টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন এই তারকা পেসার। মিডলসেক্সের বিপক্ষে এ বছরের সেপ্টেম্বরে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটেও খেলেছেন তিনি।
৭০৪ উইকেট নিয়ে টেস্টে পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেট অ্যান্ডারসনের। তবে সব মিলিয়ে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকায় তিনে ইংল্যান্ডের এই তারকা পেসার। টেস্টে সর্বোচ্চ ৮০০ উইকেট নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি মুত্তিয়া মুরালিধরন। এই তালিকায় দুইয়ে থাকা শেন ওয়ার্নের উইকেট ৭০৮। অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি ২০২২ সালে চলে গেছেন না ফেরার দেশে।
আরও পড়ুন:
এখন থেকে ‘স্যার’ ডাকতে হবে অ্যান্ডারসনকে

‘স্যার’ উপাধি আগেই পেয়ে গেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। এ বছরের এপ্রিলে তাঁকে নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন তিনি। ছয় মাস পর অবশেষে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিটা পেয়েছেন ইংল্যান্ডের এই তারকা পেসার।
অ্যান্ডারসনকে আনুষ্ঠানিকভাবে নাইটহুড খেতাব দেওয়া হয়েছে গতকাল। উইন্ডসর ক্যাসেলে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সময় গত রাতে প্রিন্সেস অ্যান তাঁকে এই উপাধিতে ভূষিত করেন। ক্রিকেটে অসাধারণ অবদানের জন্য এ বছরের এপ্রিলে যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের পদত্যাগসংক্রান্ত সম্মাননা তালিকায় অ্যান্ডারসনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। যুক্তরাজ্যের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীরা বিভিন্নক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে নাইট প্রস্তাব করতে পারেন। এটার অনুমোদন দেন রাজা।
২০০২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ২২ বছরের ক্যারিয়ারে অ্যান্ডারসন ইংল্যান্ডের জার্সিতে ৪০১ ম্যাচে নিয়েছেন ৯৯১ উইকেট। যার মধ্যে ১৮৮ টেস্টে পেয়েছেন ৭০৪ উইকেট। ১৯৪ ওয়ানডেতে নিয়েছেন ২৬৯ উইকেট। ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারদের মধ্যে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট তাঁর। ১৯ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পেয়েছেন ১৮ উইকেট। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবশেষ খেলেছেন ২০০৯ সালে। ওয়ানডেতে তাঁকে শেষবারের মতো দেখা গেছে ২০১৫ সালে।
লর্ডসে গত বছর জুলাইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন অ্যান্ডারসন। বর্তমানে তিনি ল্যাঙ্কশায়ারের জার্সিতে কাউন্টি ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই দলের হয়েই খেলে প্রায় দশ বছর পর টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন এই তারকা পেসার। মিডলসেক্সের বিপক্ষে এ বছরের সেপ্টেম্বরে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটেও খেলেছেন তিনি।
৭০৪ উইকেট নিয়ে টেস্টে পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেট অ্যান্ডারসনের। তবে সব মিলিয়ে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকায় তিনে ইংল্যান্ডের এই তারকা পেসার। টেস্টে সর্বোচ্চ ৮০০ উইকেট নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি মুত্তিয়া মুরালিধরন। এই তালিকায় দুইয়ে থাকা শেন ওয়ার্নের উইকেট ৭০৮। অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি ২০২২ সালে চলে গেছেন না ফেরার দেশে।
আরও পড়ুন:
এখন থেকে ‘স্যার’ ডাকতে হবে অ্যান্ডারসনকে

বিরাট কোহলি, শুবমান গিল আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে যেভাবে খেলছিলেন, তাতে দুজনের কাছেই সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার। একটা সময় প্রতিযোগিতা চলছিল যে কার আগে কে সেঞ্চুরি পাবেন। তবে ভারতীয় এই দুই ব্যাটারকেই আজ হতাশ করেছেন শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্ক। তাঁরা (কোহলি, গিল) ‘আক্ষেপে’ পুড়লেও ভারত করেছে র
০২ নভেম্বর ২০২৩
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দেখালেন তিনি ‘মেশিন’ নন। রক্ত-মাংসে গড়া এক মানুষ। গোলের পর গোল করে তিনি গড়ে চলেছিলেন রেকর্ড। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল করেও তিনি দলকে বাঁচিয়েছিলেন অনেকবার। কিন্তু গত রাতে নকআউট পর্বের মাচে তিনি ছিলেন নিজের ছায়া হয়েই।
৩৮ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজম ফিরলেন ১০ মাস পর। কিন্তু ফেরাটা হলো একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। রানের খাতা না খুলেই আউট হয়েছেন তিনি। তাতে এমন এক বাজে রেকর্ডে নাম উঠে গেল তাঁর, যেখানে আছেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী শহীদ আফ্রিদি।
২ ঘণ্টা আগে
‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজম ফিরলেন ১০ মাস পর। কিন্তু ফেরাটা হলো একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। রানের খাতা না খুলেই আউট হয়েছেন তিনি। তাতে এমন এক বাজে রেকর্ডে নাম উঠে গেল তাঁর, যেখানে আছেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী শহীদ আফ্রিদি।
পাকিস্তানের জার্সিতে বাবর সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। রাওয়ালপিন্ডিতে গতকাল একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন তিনি। ফেরার ম্যাচে তিনি মাত্র ২ বল খেলেছেন। রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন পাকিস্তানি এই ব্যাটার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা তাঁর অষ্টম ডাক। বাবরের সমান আটটি ডাক মেরেছেন শহীদ আফ্রিদি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২০০৬ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ৯৯ টি-টোয়েন্টি খেলে আটবার শূন্য রানে আউট হয়েছেন আফ্রিদি।
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ১০ বার শূন্য রানে আউট হওয়ার বিব্রতকর রেকর্ড উমর আকমলের। এই তালিকায় দুইয়ে সাইম আইয়ুব। পাকিস্তানের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে ৯ ডাক মেরেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। যার মধ্যে গত মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপে চারবার শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিনি।
শুধু শূন্য রানে আউট হওয়াতেই নয়; বাবর ফিল্ডিংও করেছেন বাজে। ১৭তম ওভারের পঞ্চম বলে শাহিন শাহ আফ্রিদিকে তুলে মারতে যান জর্জ লিন্ডে। লং অফ থেকে দৌড়ে এসে লং অনে পৌঁছে বাবর বলের নাগাল পেয়েই গিয়েছিলেন। কিন্তু সেই বল ধরতে না পেরে উল্টো চার বানিয়ে দিয়েছেন। হতশ্রী পারফরম্যান্সের পর সামাজিক মাধ্যমে বিদ্রুপের শিকার হয়েছেন বাবর। কেউ একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ব্যাটিংও পারেন না। ফিল্ডিংও পারেন না। পাকিস্তান দলের বোঝা বাবর আজম।’ কেউ একজন লিখেছেন, ‘অসম্ভব পতন বাবরের। বি বা সি দলের বিপক্ষেও তিনি রান করতে পারেন না।’
রাওয়ালপিন্ডিতে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকা যে একাদশ নিয়ে খেলেছেন, তাদের মধ্যে দুজনের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫০-এর বেশি ম্যাচ খেলার কীর্তি হয়েছে। একাদশে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ৯৪ ম্যাচ খেলেছেন কুইন্টন ডি কক। দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সিতে ৫১ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন লুঙ্গি এনগিদি। বাকিদের খুব একটা ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নেই। অধিনায়ক ডোনোভন ফেরেইরা পাকিস্তানের বিপক্ষে এই ম্যাচে দশম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। তাঁর নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা ৫৫ রানের জয় পেয়েছে।
সিরিজ জিততে পাকিস্তানের এখন শেষ দুই টি-টোয়েন্টিই জিততে হবে। লাহোরে পরশু সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা। একই মাঠে শনিবার তৃতীয় টি-টোয়েন্টি খেলবে দুই দল।
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ডাকের রেকর্ড
উমর আকমল ১০
সাইম আইয়ুব ৯
শহীদ আফ্রিদি ৮
বাবর আজম ৮
কামরান আকমল ৭
মোহাম্মদ হাফিজ ৭

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজম ফিরলেন ১০ মাস পর। কিন্তু ফেরাটা হলো একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। রানের খাতা না খুলেই আউট হয়েছেন তিনি। তাতে এমন এক বাজে রেকর্ডে নাম উঠে গেল তাঁর, যেখানে আছেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী শহীদ আফ্রিদি।
পাকিস্তানের জার্সিতে বাবর সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। রাওয়ালপিন্ডিতে গতকাল একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন তিনি। ফেরার ম্যাচে তিনি মাত্র ২ বল খেলেছেন। রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন পাকিস্তানি এই ব্যাটার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা তাঁর অষ্টম ডাক। বাবরের সমান আটটি ডাক মেরেছেন শহীদ আফ্রিদি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২০০৬ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ৯৯ টি-টোয়েন্টি খেলে আটবার শূন্য রানে আউট হয়েছেন আফ্রিদি।
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ১০ বার শূন্য রানে আউট হওয়ার বিব্রতকর রেকর্ড উমর আকমলের। এই তালিকায় দুইয়ে সাইম আইয়ুব। পাকিস্তানের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে ৯ ডাক মেরেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। যার মধ্যে গত মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপে চারবার শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিনি।
শুধু শূন্য রানে আউট হওয়াতেই নয়; বাবর ফিল্ডিংও করেছেন বাজে। ১৭তম ওভারের পঞ্চম বলে শাহিন শাহ আফ্রিদিকে তুলে মারতে যান জর্জ লিন্ডে। লং অফ থেকে দৌড়ে এসে লং অনে পৌঁছে বাবর বলের নাগাল পেয়েই গিয়েছিলেন। কিন্তু সেই বল ধরতে না পেরে উল্টো চার বানিয়ে দিয়েছেন। হতশ্রী পারফরম্যান্সের পর সামাজিক মাধ্যমে বিদ্রুপের শিকার হয়েছেন বাবর। কেউ একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ব্যাটিংও পারেন না। ফিল্ডিংও পারেন না। পাকিস্তান দলের বোঝা বাবর আজম।’ কেউ একজন লিখেছেন, ‘অসম্ভব পতন বাবরের। বি বা সি দলের বিপক্ষেও তিনি রান করতে পারেন না।’
রাওয়ালপিন্ডিতে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকা যে একাদশ নিয়ে খেলেছেন, তাদের মধ্যে দুজনের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫০-এর বেশি ম্যাচ খেলার কীর্তি হয়েছে। একাদশে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ৯৪ ম্যাচ খেলেছেন কুইন্টন ডি কক। দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সিতে ৫১ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন লুঙ্গি এনগিদি। বাকিদের খুব একটা ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নেই। অধিনায়ক ডোনোভন ফেরেইরা পাকিস্তানের বিপক্ষে এই ম্যাচে দশম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। তাঁর নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা ৫৫ রানের জয় পেয়েছে।
সিরিজ জিততে পাকিস্তানের এখন শেষ দুই টি-টোয়েন্টিই জিততে হবে। লাহোরে পরশু সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা। একই মাঠে শনিবার তৃতীয় টি-টোয়েন্টি খেলবে দুই দল।
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ডাকের রেকর্ড
উমর আকমল ১০
সাইম আইয়ুব ৯
শহীদ আফ্রিদি ৮
বাবর আজম ৮
কামরান আকমল ৭
মোহাম্মদ হাফিজ ৭

বিরাট কোহলি, শুবমান গিল আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে যেভাবে খেলছিলেন, তাতে দুজনের কাছেই সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার। একটা সময় প্রতিযোগিতা চলছিল যে কার আগে কে সেঞ্চুরি পাবেন। তবে ভারতীয় এই দুই ব্যাটারকেই আজ হতাশ করেছেন শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্ক। তাঁরা (কোহলি, গিল) ‘আক্ষেপে’ পুড়লেও ভারত করেছে র
০২ নভেম্বর ২০২৩
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দেখালেন তিনি ‘মেশিন’ নন। রক্ত-মাংসে গড়া এক মানুষ। গোলের পর গোল করে তিনি গড়ে চলেছিলেন রেকর্ড। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল করেও তিনি দলকে বাঁচিয়েছিলেন অনেকবার। কিন্তু গত রাতে নকআউট পর্বের মাচে তিনি ছিলেন নিজের ছায়া হয়েই।
৩৮ মিনিট আগে
‘স্যার’ উপাধি আগেই পেয়ে গেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। এ বছরের এপ্রিলে তাঁকে নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন তিনি। ছয় মাস পর অবশেষে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিটা পেয়েছেন ইংল্যান্ডের এই তারকা পেসার।
১ ঘণ্টা আগে
‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
ফেলে আসা ম্যাচটি নিয়ে বেশি ভাববার সুযোগ নেই দলের। আজই আবার নেমে পড়তে হচ্ছে মাঠে, সিরিজ রক্ষার লড়াইয়ে। অথচ চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে চাপে থাকার কথা ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ওয়ানডে সিরিজ জিতে তাদের চেয়ে বেশি আত্মবিশ্বাসী ছিল বাংলাদেশই। চেনা মাঠ, চেনা কন্ডিশন, গ্যালারি ভর্তি দর্শকের সমর্থন—কোনো কিছুই কাজে আসেনি। কাজে আসেনি ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। অথচ চট্টগ্রামের উইকেটে ব্যাট করা মোটেও কঠিন ছিল না। প্রথম ৫৭ রান তুলতেই বাংলাদেশ খুইয়েছে ৫ উইকেট। কিন্তু শেষ ৫ উইকেটে বাংলাদেশ তুলেছে ৯২ রান। শিশিরের প্রভাবে শেষের দিকে ব্যাটে ঠিকই আসছিল বল; কিন্তু খেলার মতো দলের স্বীকৃত ব্যাটাররা আগেই ফিরে গেছেন। কেউ একজন থাকলে তানজিমের বিশ্বাস, হারতে হতো না বাংলাদেশকে।
তানজিম যা বলছেন, তাঁর সঙ্গে পুরোপুরি একমত ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের নায়ক রভম্যান পাওয়েল। ম্যাচে শেষে সংবাদ সম্মেলনে পাওয়েল বলেছেন, ‘এটা পরিষ্কার, বাংলাদেশের মূল ব্যাটারের কেউ আরও লম্বা সময় কাটাতে পারলে আমরা চাপে পড়ে যেতাম। কারণ, শেষ দিকে মাঠ (শিশিরে) ভিজে গিয়েছিল।’ ওই ভেজা মাঠেও বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করে গেছে বলেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ জিতছে বলে মনে করেন পাওয়েল।
পরে ব্যাট করেও শিশিরের সুবিধা নিতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচের শেষার্ধে শিশিরের দিকে তাকিয়ে টস জিতলে আগে হয়তো ব্যাটিংই বেছে নেবে টসজয়ী দল। তবে আজকের ম্যাচে আছে বৃষ্টির হালকা পূর্বাভাস। রাতে ম্যাচের শেষ দিকে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা ২৫ শতাংশ।
বৃষ্টি নয়, উজ্জ্বল একটা দিনও চাওয়া বাংলাদেশের। সিরিজ বাঁচাতে এই ম্যাচ স্বাগতিকদের জিততে হবে। ক্রিকেটে ছোট এই সংস্করণে এ সময়ে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধারাবাহিক। গত টানা চারটি সিরিজে তানজিদ তামিম-মোস্তাফিজুর রহমানরা শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস ও আফগানিস্তানকে হারিয়েছে। এই অবস্থায় যখন আশা করা হয়েছিল ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও জিততে বাংলাদেশ, তখনই হতাশ করলেন ব্যাটাররা। উইকেটে ব্যাটাররা থিতু হতে না পারায় কোনো জুটি গড়ে ওঠেনি।
উইন্ডিজ ইনিংসে কেউ ফিফটি করেননি, ফিফটি নেই বাংলাদেশ ইনিংসেও। তবু তাদের ইনিংসে ছিল দুটি ফিফটি প্লাস জুটি। কিন্তু বাংলাদেশ ইনিংসে একটিও পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের জুটি ছিল না। বাংলাদেশের বড় জুটি ৪০ রানের, সেটিও এসেছে সপ্তম উইকেটে। ব্যাটাদের দ্রুত আসা-যাওয়াতেই টপ কিংবা মিডল অর্ডারে বড় কোনো জুটি গড়ে ওঠেনি। আর এটিই দুই দলের মধ্যে ব্যবধান গড়ে দিয়েছে।
আগের ম্যাচে যা পারেননি সাইফ-লিটনরা, আজ সিরিজ বাঁচাতে হলে সেটা করতেই হবে তাঁদের।

‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
ফেলে আসা ম্যাচটি নিয়ে বেশি ভাববার সুযোগ নেই দলের। আজই আবার নেমে পড়তে হচ্ছে মাঠে, সিরিজ রক্ষার লড়াইয়ে। অথচ চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে চাপে থাকার কথা ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ওয়ানডে সিরিজ জিতে তাদের চেয়ে বেশি আত্মবিশ্বাসী ছিল বাংলাদেশই। চেনা মাঠ, চেনা কন্ডিশন, গ্যালারি ভর্তি দর্শকের সমর্থন—কোনো কিছুই কাজে আসেনি। কাজে আসেনি ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। অথচ চট্টগ্রামের উইকেটে ব্যাট করা মোটেও কঠিন ছিল না। প্রথম ৫৭ রান তুলতেই বাংলাদেশ খুইয়েছে ৫ উইকেট। কিন্তু শেষ ৫ উইকেটে বাংলাদেশ তুলেছে ৯২ রান। শিশিরের প্রভাবে শেষের দিকে ব্যাটে ঠিকই আসছিল বল; কিন্তু খেলার মতো দলের স্বীকৃত ব্যাটাররা আগেই ফিরে গেছেন। কেউ একজন থাকলে তানজিমের বিশ্বাস, হারতে হতো না বাংলাদেশকে।
তানজিম যা বলছেন, তাঁর সঙ্গে পুরোপুরি একমত ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের নায়ক রভম্যান পাওয়েল। ম্যাচে শেষে সংবাদ সম্মেলনে পাওয়েল বলেছেন, ‘এটা পরিষ্কার, বাংলাদেশের মূল ব্যাটারের কেউ আরও লম্বা সময় কাটাতে পারলে আমরা চাপে পড়ে যেতাম। কারণ, শেষ দিকে মাঠ (শিশিরে) ভিজে গিয়েছিল।’ ওই ভেজা মাঠেও বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করে গেছে বলেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ জিতছে বলে মনে করেন পাওয়েল।
পরে ব্যাট করেও শিশিরের সুবিধা নিতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচের শেষার্ধে শিশিরের দিকে তাকিয়ে টস জিতলে আগে হয়তো ব্যাটিংই বেছে নেবে টসজয়ী দল। তবে আজকের ম্যাচে আছে বৃষ্টির হালকা পূর্বাভাস। রাতে ম্যাচের শেষ দিকে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা ২৫ শতাংশ।
বৃষ্টি নয়, উজ্জ্বল একটা দিনও চাওয়া বাংলাদেশের। সিরিজ বাঁচাতে এই ম্যাচ স্বাগতিকদের জিততে হবে। ক্রিকেটে ছোট এই সংস্করণে এ সময়ে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধারাবাহিক। গত টানা চারটি সিরিজে তানজিদ তামিম-মোস্তাফিজুর রহমানরা শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস ও আফগানিস্তানকে হারিয়েছে। এই অবস্থায় যখন আশা করা হয়েছিল ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও জিততে বাংলাদেশ, তখনই হতাশ করলেন ব্যাটাররা। উইকেটে ব্যাটাররা থিতু হতে না পারায় কোনো জুটি গড়ে ওঠেনি।
উইন্ডিজ ইনিংসে কেউ ফিফটি করেননি, ফিফটি নেই বাংলাদেশ ইনিংসেও। তবু তাদের ইনিংসে ছিল দুটি ফিফটি প্লাস জুটি। কিন্তু বাংলাদেশ ইনিংসে একটিও পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের জুটি ছিল না। বাংলাদেশের বড় জুটি ৪০ রানের, সেটিও এসেছে সপ্তম উইকেটে। ব্যাটাদের দ্রুত আসা-যাওয়াতেই টপ কিংবা মিডল অর্ডারে বড় কোনো জুটি গড়ে ওঠেনি। আর এটিই দুই দলের মধ্যে ব্যবধান গড়ে দিয়েছে।
আগের ম্যাচে যা পারেননি সাইফ-লিটনরা, আজ সিরিজ বাঁচাতে হলে সেটা করতেই হবে তাঁদের।

বিরাট কোহলি, শুবমান গিল আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে যেভাবে খেলছিলেন, তাতে দুজনের কাছেই সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার। একটা সময় প্রতিযোগিতা চলছিল যে কার আগে কে সেঞ্চুরি পাবেন। তবে ভারতীয় এই দুই ব্যাটারকেই আজ হতাশ করেছেন শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্ক। তাঁরা (কোহলি, গিল) ‘আক্ষেপে’ পুড়লেও ভারত করেছে র
০২ নভেম্বর ২০২৩
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দেখালেন তিনি ‘মেশিন’ নন। রক্ত-মাংসে গড়া এক মানুষ। গোলের পর গোল করে তিনি গড়ে চলেছিলেন রেকর্ড। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল করেও তিনি দলকে বাঁচিয়েছিলেন অনেকবার। কিন্তু গত রাতে নকআউট পর্বের মাচে তিনি ছিলেন নিজের ছায়া হয়েই।
৩৮ মিনিট আগে
‘স্যার’ উপাধি আগেই পেয়ে গেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। এ বছরের এপ্রিলে তাঁকে নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন তিনি। ছয় মাস পর অবশেষে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিটা পেয়েছেন ইংল্যান্ডের এই তারকা পেসার।
১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজম ফিরলেন ১০ মাস পর। কিন্তু ফেরাটা হলো একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। রানের খাতা না খুলেই আউট হয়েছেন তিনি। তাতে এমন এক বাজে রেকর্ডে নাম উঠে গেল তাঁর, যেখানে আছেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী শহীদ আফ্রিদি।
২ ঘণ্টা আগে