ক্রীড়া ডেস্ক
সময় যত গড়াচ্ছিল, খুলনা টাইগার্স-কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ম্যাচ পেন্ডুলামের মতো দুলছিল। ম্যাচের ফলাফল জানতে অপেক্ষা করতে হয়েছে শেষ বল পর্যন্ত। শ্বাসরুদ্ধকর এই ম্যাচে শেষ হাসি হাসে কুমিল্লা। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ খুলনাকে ৪ রানে হারিয়েছে কুমিল্লা। তাতে এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) টানা পাঁচ জয় পেল ইমরুল কায়েসের দল।
১৬৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪ রানেই খুলনার উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায়। তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে তামিম ইকবালকে এলবিডব্লু করেন নাসিম শাহ। তামিমের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন শাই হোপ। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে অ্যান্ড্রু বালবির্নির সঙ্গে ৪০ বলে ৪৯ রানের জুটি গড়েন হোপ। ৩৮ রান করা বালবির্নি রান আউটে কাটা পড়লে ভেঙে যায় এই জুটি।
তামিম, বালবির্নি ফিরে গেলে খুলনার স্কোর দাঁড়ায় ৯.২ ওভারে ২ উইকেটে ৬৩ রান। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা মাহমুদুল হাসান জয় এসেই ঝোড়ো ব্যাটিং করতে থাকেন। তবে জয় উইকেটে বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেননি। ১৩ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় ২৬ রান করেন বাংলাদেশের এই ব্যাটার। জয়কে ফিরিয়ে তৃতীয় উইকেটে হোপ ও জয়ের ২১ বলে ৪৩ রানের জুটি ভাঙেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
জয়ের পর আজম খান, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন—এই দুই ব্যাটার দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরে যান। আজম করেন ১ রান ও সাইফুদ্দিন করেন ৮ রান। দ্রুত তিন ব্যাটার আউট হলে খুলনার স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ১১৭ রান। সতীর্থদের আশা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্ত আগলে খেলেন হোপ। ৩৩ রান করা হোপকে ফিরিয়ে খুলনার জয় কঠিন করে তোলেন নাসিম। শেষ ১১ বলে ২৫ রানের সমীকরণ ইয়াসির প্রায় মিলিয়েই ফেলেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬১ রানে থামে খুলনার ইনিংস। ১৯ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন খুলনার অধিনায়ক।
ম্যাচসেরা হয়েছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। ৪৭ বলে ৫৪ রান করে অপরাজিত থাকেন পাকিস্তানের এই ব্যাটার।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন খুলনার অধিনায়ক ইয়াসির আলি চৌধুরী। লিটন দাস ও রিজওয়ানের জোড়া ফিফটিতে নির্ধারিত ২০ ওভারে ২ উইকেটে ১৬৫ রান করে কুমিল্লা। রিজওয়ানের ৫৪ রানের পাশাপাশি লিটন ৪২ বলে ৫০ রান করেন। খুলনার বোলারদের মধ্যে একটি করে উইকেট নিয়েছেন ওয়াহাব রিয়াজ ও নাহিদুল ইসলাম।
সময় যত গড়াচ্ছিল, খুলনা টাইগার্স-কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ম্যাচ পেন্ডুলামের মতো দুলছিল। ম্যাচের ফলাফল জানতে অপেক্ষা করতে হয়েছে শেষ বল পর্যন্ত। শ্বাসরুদ্ধকর এই ম্যাচে শেষ হাসি হাসে কুমিল্লা। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ খুলনাকে ৪ রানে হারিয়েছে কুমিল্লা। তাতে এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) টানা পাঁচ জয় পেল ইমরুল কায়েসের দল।
১৬৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪ রানেই খুলনার উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায়। তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে তামিম ইকবালকে এলবিডব্লু করেন নাসিম শাহ। তামিমের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন শাই হোপ। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে অ্যান্ড্রু বালবির্নির সঙ্গে ৪০ বলে ৪৯ রানের জুটি গড়েন হোপ। ৩৮ রান করা বালবির্নি রান আউটে কাটা পড়লে ভেঙে যায় এই জুটি।
তামিম, বালবির্নি ফিরে গেলে খুলনার স্কোর দাঁড়ায় ৯.২ ওভারে ২ উইকেটে ৬৩ রান। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা মাহমুদুল হাসান জয় এসেই ঝোড়ো ব্যাটিং করতে থাকেন। তবে জয় উইকেটে বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেননি। ১৩ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় ২৬ রান করেন বাংলাদেশের এই ব্যাটার। জয়কে ফিরিয়ে তৃতীয় উইকেটে হোপ ও জয়ের ২১ বলে ৪৩ রানের জুটি ভাঙেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
জয়ের পর আজম খান, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন—এই দুই ব্যাটার দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরে যান। আজম করেন ১ রান ও সাইফুদ্দিন করেন ৮ রান। দ্রুত তিন ব্যাটার আউট হলে খুলনার স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ১১৭ রান। সতীর্থদের আশা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্ত আগলে খেলেন হোপ। ৩৩ রান করা হোপকে ফিরিয়ে খুলনার জয় কঠিন করে তোলেন নাসিম। শেষ ১১ বলে ২৫ রানের সমীকরণ ইয়াসির প্রায় মিলিয়েই ফেলেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬১ রানে থামে খুলনার ইনিংস। ১৯ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন খুলনার অধিনায়ক।
ম্যাচসেরা হয়েছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। ৪৭ বলে ৫৪ রান করে অপরাজিত থাকেন পাকিস্তানের এই ব্যাটার।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন খুলনার অধিনায়ক ইয়াসির আলি চৌধুরী। লিটন দাস ও রিজওয়ানের জোড়া ফিফটিতে নির্ধারিত ২০ ওভারে ২ উইকেটে ১৬৫ রান করে কুমিল্লা। রিজওয়ানের ৫৪ রানের পাশাপাশি লিটন ৪২ বলে ৫০ রান করেন। খুলনার বোলারদের মধ্যে একটি করে উইকেট নিয়েছেন ওয়াহাব রিয়াজ ও নাহিদুল ইসলাম।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে আজ থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। শিহরণ জাগানিয়া ম্যাচটির জন্য খেলোয়াড়দের মানসিকতা নিয়ে কোনো দুর্ভাবনা নেই কোচ হাভিয়ের কাবরেরার। আপাতত কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করলেও ৫ মার্চ সৌদি আরবে যাবে দল।
৩ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আগের দিন অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ক্ষীণ করে তুলেছিল আফগানদের শেষ চারের ওঠার সম্ভাবনা। সেটা এতই ক্ষীণ যে তা উবে যাওয়ার জন্য গতকাল ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের শেষ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হলো না। করাচিতে কাল ইংল্যান্ডে ১৭৯ রানে অলআউট করেই শেষ চার নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই
৩ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংস বিরতিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল জায়গা নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু আজ ম্যাচ শেষেই করাচি থেকে তাদের ধরতে হবে দুবাইয়ের বিমান। দুবাইয়ে যেতে হবে গ্রুপের আরেক সেমিফাইনালিস্ট অস্ট্রেলিয়াকেও।
৪ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃষ্টি অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ঝামেলায় ফেলে আফগানিস্তানকে। সেমিতে ওঠার জন্য ‘আকাশ-কুসুম’ সমীকরণের মুখেই পড়ে তারা, যেখানে সবকিছু নির্ভর করছিল ইংল্যান্ডের ওপর। কিন্তু দিনশেষে আসর থেকে ছিটকেই যেতে হলো আফগানিস্তানকে।
৬ ঘণ্টা আগে