১৭ মার্চ দিনটি বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে স্মরণীয় এক দিন। ১৬ বছর আগে পোর্ট অব স্পেনে ইতিহাস গড়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। বিশ্বকাপে ভারতকে হারিয়ে অঘটন ঘটিয়েছিল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হয়েছিল দুঃসংবাদকে সঙ্গী করে। ২০০৭-এর ১৬ মার্চ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান মাঞ্জারুল ইসলাম রানা। ২২ বছর বয়সেই তরুণ এই ক্রিকেটারের অকালপ্রয়াণের খবর চলে যায় সুদূর পোর্ট অব স্পেনে। শোককে শক্তিতে পরিণত করতেই যেন এদিন খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। শচীন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলী, রাহুল দ্রাবিড়দের নিয়ে গড়া শক্তিশালী ভারত হাঁসফাঁস করা শুরু করে। মাশরাফি বিন মর্তুজা, আব্দুর রাজ্জাকদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে ভারতীয়রা। ৪৯.৩ ওভারে ১৯১ রানে গুটিয়ে যায় ভারত। সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছিলেন গাঙ্গুলী। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছিলেন মাশরাফি। রাজিথা ও তিনটি করে উইকেট নিয়েছিলেন রাজ্জাক ও মোহাম্মদ রফিক।
১৯২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন তামিম ইকবাল। জহির খান, মুনাফ প্যাটেলদের ওপর যেভাবে চড়াও হয়ে খেলছিলেন, বোঝাই যাচ্ছিল না যে বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেছেন তামিম। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই তুলে নিয়েছেন ফিফটি। ৫৩ বলে ৫১ রান আসে বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ওপেনারের ব্যাট থেকে। যেখানে জহিরকে ডাউন দ্য উইকেটে তামিমের ছক্কা মারার কথা আজও অনেকের মুখে শোনা যায়। তামিমের পাশাপাশি ফিফটি পেয়েছিলেন মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসান। ৫৩ রান করেন সাকিব। আর তুলির শেষ আচড়টা দেন মুশফিক। ৪৯ তম ওভারের শেষ বলে মুনাফ প্যাটেলকে কভার ড্রাইভ করে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটের জয় এনে দেন মুশফিক। ভারত বধের এই ম্যাচে ম্যাচসেরা হয়েছেন মাশরাফি।
বাংলাদেশের ভারত বধের দিন অঘটনের শিকার হয়েছিল পাকিস্তানও। জ্যামাইকার স্যাবাইনা পার্কে ডাকওয়ার্থ-লুইস মেথডে (ডিএলএস) পাকিস্তানকে ৩ উইকেটে হারিয়েছিল আইরিশরা।
১৭ মার্চ দিনটি বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে স্মরণীয় এক দিন। ১৬ বছর আগে পোর্ট অব স্পেনে ইতিহাস গড়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। বিশ্বকাপে ভারতকে হারিয়ে অঘটন ঘটিয়েছিল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হয়েছিল দুঃসংবাদকে সঙ্গী করে। ২০০৭-এর ১৬ মার্চ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান মাঞ্জারুল ইসলাম রানা। ২২ বছর বয়সেই তরুণ এই ক্রিকেটারের অকালপ্রয়াণের খবর চলে যায় সুদূর পোর্ট অব স্পেনে। শোককে শক্তিতে পরিণত করতেই যেন এদিন খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। শচীন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলী, রাহুল দ্রাবিড়দের নিয়ে গড়া শক্তিশালী ভারত হাঁসফাঁস করা শুরু করে। মাশরাফি বিন মর্তুজা, আব্দুর রাজ্জাকদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে ভারতীয়রা। ৪৯.৩ ওভারে ১৯১ রানে গুটিয়ে যায় ভারত। সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছিলেন গাঙ্গুলী। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছিলেন মাশরাফি। রাজিথা ও তিনটি করে উইকেট নিয়েছিলেন রাজ্জাক ও মোহাম্মদ রফিক।
১৯২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন তামিম ইকবাল। জহির খান, মুনাফ প্যাটেলদের ওপর যেভাবে চড়াও হয়ে খেলছিলেন, বোঝাই যাচ্ছিল না যে বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেছেন তামিম। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই তুলে নিয়েছেন ফিফটি। ৫৩ বলে ৫১ রান আসে বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ওপেনারের ব্যাট থেকে। যেখানে জহিরকে ডাউন দ্য উইকেটে তামিমের ছক্কা মারার কথা আজও অনেকের মুখে শোনা যায়। তামিমের পাশাপাশি ফিফটি পেয়েছিলেন মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসান। ৫৩ রান করেন সাকিব। আর তুলির শেষ আচড়টা দেন মুশফিক। ৪৯ তম ওভারের শেষ বলে মুনাফ প্যাটেলকে কভার ড্রাইভ করে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটের জয় এনে দেন মুশফিক। ভারত বধের এই ম্যাচে ম্যাচসেরা হয়েছেন মাশরাফি।
বাংলাদেশের ভারত বধের দিন অঘটনের শিকার হয়েছিল পাকিস্তানও। জ্যামাইকার স্যাবাইনা পার্কে ডাকওয়ার্থ-লুইস মেথডে (ডিএলএস) পাকিস্তানকে ৩ উইকেটে হারিয়েছিল আইরিশরা।
লর্ডসে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম দিন থেকেই ছড়ি ঘোরাচ্ছেন বোলাররা। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যেখানে ব্যাটে-বলের ভারসাম্য লড়াই দেখতে চেয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা, সেই পিচ ব্যাটারদের জন্য এখন বধ্যভূমি। রান করতে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগেনতুন কোচ কার্লো আনচেলত্তির অধীনে ব্রাজিল এরই মধ্যে দুই ম্যাচ খেলে ফেলেছে। কিন্তু তাঁকে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে সমালোচনার শিকার হয়েছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন (সিবিএফ)। ভক্ত-সমর্থকদের অনেকেই আনচেলত্তির ব্রাজিলের হঠাৎ কোচ হওয়ার বিষয়টি মানতে পারেননি।
১ ঘণ্টা আগেশুবমান গিলের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় টেস্ট দল এখন ইংল্যান্ডে অবস্থান করছে। টেস্ট সিরিজ সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন ঋষভ পন্ত-যশস্বী জয়সওয়ালরা। তবে শিষ্যরা যখন নিজেদের ঝালিয়ে নিতে ব্যস্ত, তখন নেই তাঁদের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর।
২ ঘণ্টা আগেশ্রেয়াস আইয়ারের কাছে ফাইনাল মানেই এখন যেন বিভীষিকা। বিশেষ করে অধিনায়ক হলে টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের ফাইনালে হারা তাঁর জন্য অলিখিত এক নিয়ম। আইপিএলে রানার্সআপ হওয়ার ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর যে সুযোগ ছিল, সেই সুযোগটা এবার কাজে লাগাতে ব্যর্থ আইয়ার।
৩ ঘণ্টা আগে