টানা হারে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের। শেষটা তাই ভালো করার লক্ষ্যে নেমেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু সেটিও তাদের কপালে জুটল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৩ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে আজ বিদায় নিয়েছে তারা।
এ হারে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার স্বপ্নেও ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড। ৭ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের নিচেই থাকল তারা। সমান ম্যাচ ও পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশ নয়ে। অন্যদিকে ১০ পয়েন্টে অস্ট্রেলিয়া সেমির আরও কাছে।
আহমেদাবাদে ২৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে টুর্নামেন্টের দুঃস্বপ্নই যেন ইংল্যান্ডকে প্রথম বলে জেঁকে বসেছে। দলীয় খাতায় রান যোগ হওয়ার আগেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন জনি বেয়ারস্টো। পুরো টুর্নামেন্টে নামের সুবিচার করতে পারেননি ‘ডাক’ মারা বেয়ারস্টো। অভিজ্ঞ জো রুটও বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি আরেক ওপেনার ডেভিড মালানকে। ১৩ রানে আউট হয়েছেন বেয়ারস্টোর ঘাতক মিচেল স্টার্কের বলে।
১৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই হারের শঙ্কায় পড়ে ইংল্যান্ড। সেখান থেকে ধাক্কা সামলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন মালান–বেন স্টোকস। দুজনে মিলিয়ে ৮৪ রানের জুটি গড়েন। জুটি গড়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ যখন ইংল্যান্ড নেওয়া শুরু করেছে ঠিক তখনই আউট হন মালান। বাঁহাতি ব্যাটার ফিফটি করেই বিদায় নেন। ৫০ রানে তাঁকে আউট করে তৃতীয় উইকেটের জুটি ভাঙেন প্যাট কামিন্স।
এমন বিপদের সময় দলকে পথ দেখানোর কথা অধিনায়কের। কিন্তু সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার বিপরীতে উল্টো ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার দলের আরও বিপদ বাড়ান। অ্যাডাম জাম্পার বলে ১ রান করে আউট হন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। শুধু অধিনায়ককে নিয়েই থামেননি অস্ট্রেলিয়ান লেগস্পিনার। পরের দুই ব্যাটারকেও আউট করেন তিনি।
জাম্পার ঘূর্ণিতে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। মাঝে পঞ্চম উইকেটে ৬৩ রানের জুটি গড়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন স্টোকস ও মঈন আলী। ৬৪ রানে স্টোকস ফিরে গেলে ম্যাচে আর কোনো বড় জুটি হয়নি। ছয়ে নেমে ৪২ রান করেন মঈন। তবে লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররাই ছোট ছোট জুটি গড়ে ম্যাচ বের করার চেষ্টা করছিলেন। বিশেষ করে ৩২ রান করা ক্রিস ওকস ও ১০ নম্বরে নেমে ২০ রান করা আদিল রশিদ। কিন্তু শেষ দিকে ১২ বলে ৩৪ রানের সমীকরণ আর মেলাতে পারেননি দুজনে। টানা দুই বলে দুজনে আউট হলে ২৫৩ রানে অলআউট হয় ইংলিশরা। ২১ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার জাম্পা। ৩ উইকেটের সঙ্গে ব্যাটিংয়ের ২৯ রানের জন্য ম্যাচসেরাও হয়েছেন জাম্পা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৮৬ রান করে অস্ট্রেলিয়া। শুরুটা ভালো না হলেও মারনাস লাবুশানের ফিফটি ও দুটি চল্লিশোর্ধ্ব ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে এই সংগ্রহ পায় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। দলীয় ১১ রানের মাথায় প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন সর্বশেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া ট্রাভিস হেড। তাঁর দেখানো পথে দ্রুত ফিরে যান আরেক ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারও।
৩৮ রানে ২ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন স্টিভেন স্মিথ ও লাবুশানে। তৃতীয় উইকেটে ৭৫ রানে জুটি গড়েন দুজনে। স্মিথকে ৪৪ রানে আউট করে জুটি ভাঙেন আদিল রশিদ। ক্রিজে এসে ৩ রানে ফিরে যান জশ ইংলিশও।
দুই সতীর্থকে হারানোর পর ক্যামেরুন গ্রিনকে নিয়ে আরেকটি দুর্দান্ত জুটি গড়েন লাবুশানে। পঞ্চম উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন। ফিফটি করে এবার সঙ্গীকে রেখে ৭১ রানে আউট হন লাবুশানে। তাঁর বিদায়ের পর নিয়মিত উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। একটা সময় আড়াই শ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল। সেই শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে দলকে ২৮৬ রান এনে দেন ১০ নম্বর ব্যাটার অ্যাডাম জাম্পা। আউট হওয়ার আগে ১৯ বলে ২৯ রানের ইনিংস খেলেন লেগ স্পিনার। ৫৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ইংল্যান্ডের সেরা বোলার পেসার ক্রিস ওকস।
টানা হারে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের। শেষটা তাই ভালো করার লক্ষ্যে নেমেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু সেটিও তাদের কপালে জুটল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৩ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে আজ বিদায় নিয়েছে তারা।
এ হারে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার স্বপ্নেও ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড। ৭ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের নিচেই থাকল তারা। সমান ম্যাচ ও পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশ নয়ে। অন্যদিকে ১০ পয়েন্টে অস্ট্রেলিয়া সেমির আরও কাছে।
আহমেদাবাদে ২৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে টুর্নামেন্টের দুঃস্বপ্নই যেন ইংল্যান্ডকে প্রথম বলে জেঁকে বসেছে। দলীয় খাতায় রান যোগ হওয়ার আগেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন জনি বেয়ারস্টো। পুরো টুর্নামেন্টে নামের সুবিচার করতে পারেননি ‘ডাক’ মারা বেয়ারস্টো। অভিজ্ঞ জো রুটও বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি আরেক ওপেনার ডেভিড মালানকে। ১৩ রানে আউট হয়েছেন বেয়ারস্টোর ঘাতক মিচেল স্টার্কের বলে।
১৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই হারের শঙ্কায় পড়ে ইংল্যান্ড। সেখান থেকে ধাক্কা সামলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন মালান–বেন স্টোকস। দুজনে মিলিয়ে ৮৪ রানের জুটি গড়েন। জুটি গড়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ যখন ইংল্যান্ড নেওয়া শুরু করেছে ঠিক তখনই আউট হন মালান। বাঁহাতি ব্যাটার ফিফটি করেই বিদায় নেন। ৫০ রানে তাঁকে আউট করে তৃতীয় উইকেটের জুটি ভাঙেন প্যাট কামিন্স।
এমন বিপদের সময় দলকে পথ দেখানোর কথা অধিনায়কের। কিন্তু সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার বিপরীতে উল্টো ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার দলের আরও বিপদ বাড়ান। অ্যাডাম জাম্পার বলে ১ রান করে আউট হন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। শুধু অধিনায়ককে নিয়েই থামেননি অস্ট্রেলিয়ান লেগস্পিনার। পরের দুই ব্যাটারকেও আউট করেন তিনি।
জাম্পার ঘূর্ণিতে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। মাঝে পঞ্চম উইকেটে ৬৩ রানের জুটি গড়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন স্টোকস ও মঈন আলী। ৬৪ রানে স্টোকস ফিরে গেলে ম্যাচে আর কোনো বড় জুটি হয়নি। ছয়ে নেমে ৪২ রান করেন মঈন। তবে লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররাই ছোট ছোট জুটি গড়ে ম্যাচ বের করার চেষ্টা করছিলেন। বিশেষ করে ৩২ রান করা ক্রিস ওকস ও ১০ নম্বরে নেমে ২০ রান করা আদিল রশিদ। কিন্তু শেষ দিকে ১২ বলে ৩৪ রানের সমীকরণ আর মেলাতে পারেননি দুজনে। টানা দুই বলে দুজনে আউট হলে ২৫৩ রানে অলআউট হয় ইংলিশরা। ২১ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার জাম্পা। ৩ উইকেটের সঙ্গে ব্যাটিংয়ের ২৯ রানের জন্য ম্যাচসেরাও হয়েছেন জাম্পা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৮৬ রান করে অস্ট্রেলিয়া। শুরুটা ভালো না হলেও মারনাস লাবুশানের ফিফটি ও দুটি চল্লিশোর্ধ্ব ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে এই সংগ্রহ পায় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। দলীয় ১১ রানের মাথায় প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন সর্বশেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া ট্রাভিস হেড। তাঁর দেখানো পথে দ্রুত ফিরে যান আরেক ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারও।
৩৮ রানে ২ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন স্টিভেন স্মিথ ও লাবুশানে। তৃতীয় উইকেটে ৭৫ রানে জুটি গড়েন দুজনে। স্মিথকে ৪৪ রানে আউট করে জুটি ভাঙেন আদিল রশিদ। ক্রিজে এসে ৩ রানে ফিরে যান জশ ইংলিশও।
দুই সতীর্থকে হারানোর পর ক্যামেরুন গ্রিনকে নিয়ে আরেকটি দুর্দান্ত জুটি গড়েন লাবুশানে। পঞ্চম উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন। ফিফটি করে এবার সঙ্গীকে রেখে ৭১ রানে আউট হন লাবুশানে। তাঁর বিদায়ের পর নিয়মিত উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। একটা সময় আড়াই শ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল। সেই শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে দলকে ২৮৬ রান এনে দেন ১০ নম্বর ব্যাটার অ্যাডাম জাম্পা। আউট হওয়ার আগে ১৯ বলে ২৯ রানের ইনিংস খেলেন লেগ স্পিনার। ৫৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ইংল্যান্ডের সেরা বোলার পেসার ক্রিস ওকস।
সহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
২৬ মিনিট আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
১ ঘণ্টা আগে১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ দল। শুরুতে দ্রুত উইকেট হারালেও জাকের আলী অনিকের ফিফটি ও শেখ মেহেদীর কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে লড়াইয়ের স্কোর গড়ে তারা। শেষ বলে আউট হওয়ার আগে ৪৮ বলে ৫৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন জাকের। ২০ ওভারে ১৩৩ রানে অলআউট হয় বাংল
৩ ঘণ্টা আগে