ইংল্যান্ড, পাকিস্তান আর শ্রীলঙ্কার মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা আফগানিস্তানের কাছে বিধ্বস্ত। দক্ষিণ আফ্রিকা আর বাংলাদেশকে হারানো নেদারল্যান্ডসের চমকটাও কম ছিল না। দুই চমক দেখানো দলের লড়াইয়ে যতটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হওয়ার কথা ছিল, বাস্তবে হলো তার উল্টো। বিশ্বকাপে টানা তিন ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলার আশা জিইয়ে রেখেছে আফগানরা।
২০০৩ বিশ্বকাপে চমক হয়ে এসেছিল কেনিয়া। আফ্রিকান দেশটা সেবার খেলেছিল বিশ্বকাপের শেষ চারে। এবার একই পথে হাঁটছে আফগানিস্তান। তিন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বধের পর আজ আফগানদের শিকার নেদারল্যান্ডস। ১৮০ রানের লক্ষ্যে লক্ষ্ণৌতে ১১১ বল হাতে রেখে ডাচদের বিপক্ষে আফগানরা জয় পেয়েছে ৭ উইকেটের ব্যবধানে।
আজকের জয়ে সাত ম্যাচের চারটিতেই জিতে ৮ পয়েন্টে টেবিলের পাঁচে উঠে এসেছে আফগানিস্তান। সমান পয়েন্টে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডেরও। এক ম্যাচ কম খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। আফগানদের মতো সাত ম্যাচ খেলে রান রেটে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড। ভারত ১৪ পয়েন্টে সবার আগে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে রেখেছে। ১২ পয়েন্ট পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকাও সেমির পথে এক পা দিয়ে রেখেছে। সেমিতে বাকি দুই দল কারা হতে পারে তা নিয়ে লড়াইটা জমতে পারে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের ভেতর। সেমিফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে শেষ দুই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলবে আফগানরা।
চার রান আউটে নেদারল্যান্ডস ১৭৯ করে অলআউট হওয়ার পরই আসলে ম্যাচের ভাগ্য অনেকটাই লেখা হয়ে গেছে। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা আফগান ব্যাটারদের খুব বেশি ঝামেলাও হয়নি এই ম্যাচ জিতে নিতে। দেখার ছিল ম্যাচটা কত দ্রুত শেষ হয়।
দ্রুত রান তাড়ায় ৫৫ রানে দুই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ(১০) ও ইব্রাহিম জাদরানকে(২০) হারালেও আফগানিস্তানের সহজ জয় নিশ্চিত করেছেন ফর্মে থাকা দুই ব্যাটার রহমত শাহ ও অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহিদী। আফগানিস্তানের টানা তৃতীয় জয়ের পেছনে এই ব্যাটারের ভূমিকা অসামান্য। পাকিস্তানের বিপক্ষে অবিচ্ছিন্ন ৯৬, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫৮ রানের পর আজ নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৭৪ রানের জুটি গড়েন রহমত-হাশমতউল্লাহ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অপরাজিত ৭৭, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৬২ রানের পর আজ ৫৪ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলেছেন রহমত শাহ। ডাচ লেগস্পিনার সাকিব জুলফিকারের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৮ চারে খেলে গেছেন দারুণ এক ইনিংস। রহমতের সঙ্গী হাশমতউল্লাহ টানা তিন ম্যাচে থাকলেন অপরাজিত। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৪৮, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ৫৮ রানের পর আফগান অধিনায়ক আজ খেলেছেন ৬৪ বলে ৫৬ রানের ইনিংস। ২৮ বলে ৩১ রানে অপরাজিত থাকা আজমতউল্লাহ ওমরজাইকে নিয়ে ৫২ রানের অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেট জুটিতে ম্যাচ জিতিয়েই সাজঘরে গেছেন হাশমতউল্লাহ।
ইংল্যান্ড, পাকিস্তান আর শ্রীলঙ্কার মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা আফগানিস্তানের কাছে বিধ্বস্ত। দক্ষিণ আফ্রিকা আর বাংলাদেশকে হারানো নেদারল্যান্ডসের চমকটাও কম ছিল না। দুই চমক দেখানো দলের লড়াইয়ে যতটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হওয়ার কথা ছিল, বাস্তবে হলো তার উল্টো। বিশ্বকাপে টানা তিন ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলার আশা জিইয়ে রেখেছে আফগানরা।
২০০৩ বিশ্বকাপে চমক হয়ে এসেছিল কেনিয়া। আফ্রিকান দেশটা সেবার খেলেছিল বিশ্বকাপের শেষ চারে। এবার একই পথে হাঁটছে আফগানিস্তান। তিন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বধের পর আজ আফগানদের শিকার নেদারল্যান্ডস। ১৮০ রানের লক্ষ্যে লক্ষ্ণৌতে ১১১ বল হাতে রেখে ডাচদের বিপক্ষে আফগানরা জয় পেয়েছে ৭ উইকেটের ব্যবধানে।
আজকের জয়ে সাত ম্যাচের চারটিতেই জিতে ৮ পয়েন্টে টেবিলের পাঁচে উঠে এসেছে আফগানিস্তান। সমান পয়েন্টে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডেরও। এক ম্যাচ কম খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। আফগানদের মতো সাত ম্যাচ খেলে রান রেটে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড। ভারত ১৪ পয়েন্টে সবার আগে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে রেখেছে। ১২ পয়েন্ট পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকাও সেমির পথে এক পা দিয়ে রেখেছে। সেমিতে বাকি দুই দল কারা হতে পারে তা নিয়ে লড়াইটা জমতে পারে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের ভেতর। সেমিফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে শেষ দুই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলবে আফগানরা।
চার রান আউটে নেদারল্যান্ডস ১৭৯ করে অলআউট হওয়ার পরই আসলে ম্যাচের ভাগ্য অনেকটাই লেখা হয়ে গেছে। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা আফগান ব্যাটারদের খুব বেশি ঝামেলাও হয়নি এই ম্যাচ জিতে নিতে। দেখার ছিল ম্যাচটা কত দ্রুত শেষ হয়।
দ্রুত রান তাড়ায় ৫৫ রানে দুই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ(১০) ও ইব্রাহিম জাদরানকে(২০) হারালেও আফগানিস্তানের সহজ জয় নিশ্চিত করেছেন ফর্মে থাকা দুই ব্যাটার রহমত শাহ ও অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহিদী। আফগানিস্তানের টানা তৃতীয় জয়ের পেছনে এই ব্যাটারের ভূমিকা অসামান্য। পাকিস্তানের বিপক্ষে অবিচ্ছিন্ন ৯৬, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫৮ রানের পর আজ নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৭৪ রানের জুটি গড়েন রহমত-হাশমতউল্লাহ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অপরাজিত ৭৭, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৬২ রানের পর আজ ৫৪ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলেছেন রহমত শাহ। ডাচ লেগস্পিনার সাকিব জুলফিকারের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৮ চারে খেলে গেছেন দারুণ এক ইনিংস। রহমতের সঙ্গী হাশমতউল্লাহ টানা তিন ম্যাচে থাকলেন অপরাজিত। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৪৮, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ৫৮ রানের পর আফগান অধিনায়ক আজ খেলেছেন ৬৪ বলে ৫৬ রানের ইনিংস। ২৮ বলে ৩১ রানে অপরাজিত থাকা আজমতউল্লাহ ওমরজাইকে নিয়ে ৫২ রানের অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেট জুটিতে ম্যাচ জিতিয়েই সাজঘরে গেছেন হাশমতউল্লাহ।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৭ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে