বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে অঘটনের জন্ম দিয়েছিল নামিবিয়া। আর আজ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সফল দল ওয়েস্ট উইন্ডিজকে হারিয়ে নামিবিয়ার চেয়েও বড় অঘটনের জন্ম দিল স্কটল্যান্ড। ক্যারিবিয়ানদের ৪২ রানে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করল স্কটল্যান্ড। সব সংস্করণ মিলিয়ে প্রথমবারের মতো উইন্ডিজকে হারাল তারা।
১৬১ রানে লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে খুব একটা ভালো শুরু এনে দিতে পারেননি ইনিংস উদ্বোধনী করতে নামা দুই বাঁ হাতি ব্যাটার কাইল মায়ারস ও এভিন লুইস। নিজের ও দলীয় ২০ রানের সময় প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন মায়ারস। তিনে নামা ব্র্যান্ডন কিংকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৩৩ রানের জুটি গড়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন আরেক ওপেনার লুইস। তবে ব্যক্তিগত ১৪ রানে তাঁকে আউট করে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন পেসার ব্র্যাড হুইল। এ সময় উইন্ডিজের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২ উইকেটের বিনিময়ে ৫৩ রান। লুইসের আউটের পরেই নিয়মিত একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে উইন্ডিজ। এক প্রান্ত আগলে রেখে শুধু দলের পরাজয়ের ব্যবধানটাই কমাতে পেরেছেন হোল্ডার। দলের সর্বোচ্চ ৩৮ রান করে শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হন তিনি। দুইবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের ১১৮ রানে অলআউট করে ৪২ রানের জয় পেয়েছে স্কটল্যান্ড। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রানে ৩ উইকেট নিয়ে স্কটিশদের সেরা বোলার মার্ক ওয়াট। আর ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ৬৬ রান করা জর্জ মানসি।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু পায় স্কটল্যান্ড। পাওয়ার প্লেতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৪ রান তোলেন দলটির দুই ওপেনার মানসি ও মাইকেল জোনস। তবে পাওয়ার প্লের মাঝেই বৃষ্টি আসায় তাঁদের খেলায় ছন্দপতন ঘটে। ২০ রান করা জোনসকে আউট করে ৫৫ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন জেসন হোল্ডার। বৃষ্টি যেন সৌভাগ্য হয়ে আসে দুইবারের চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট উইন্ডিজের কাছে।
এরপর দ্রুত আরও দুই উইকেট তুলে নিয়ে স্কটল্যান্ডকে চাপে রাখেন ক্যারিবিয়ান বোলাররা। অন্যদিকে এক প্রান্ত আগলে রেখে দলীয় রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন মানসি। এত সফলও হন এই ব্যাটার। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেন মিডল অর্ডারের দুই ব্যাটার কালাম ম্যাকলেয়ড ও ক্রিস গ্রিভস। তাঁদের সঙ্গে ছোট ছোট দুটি জুটি গড়ে দলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন তিনি। নির্ধারিত ওভার শেষে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১৬০ রান করে স্কটল্যান্ড। ৬৬ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন দলের সর্বোচ্চ স্কোরার মানসি। ২ উইকেট করে নেন হোল্ডার ও আলজেরি জোসেফ।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে অঘটনের জন্ম দিয়েছিল নামিবিয়া। আর আজ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সফল দল ওয়েস্ট উইন্ডিজকে হারিয়ে নামিবিয়ার চেয়েও বড় অঘটনের জন্ম দিল স্কটল্যান্ড। ক্যারিবিয়ানদের ৪২ রানে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করল স্কটল্যান্ড। সব সংস্করণ মিলিয়ে প্রথমবারের মতো উইন্ডিজকে হারাল তারা।
১৬১ রানে লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে খুব একটা ভালো শুরু এনে দিতে পারেননি ইনিংস উদ্বোধনী করতে নামা দুই বাঁ হাতি ব্যাটার কাইল মায়ারস ও এভিন লুইস। নিজের ও দলীয় ২০ রানের সময় প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন মায়ারস। তিনে নামা ব্র্যান্ডন কিংকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৩৩ রানের জুটি গড়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন আরেক ওপেনার লুইস। তবে ব্যক্তিগত ১৪ রানে তাঁকে আউট করে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন পেসার ব্র্যাড হুইল। এ সময় উইন্ডিজের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২ উইকেটের বিনিময়ে ৫৩ রান। লুইসের আউটের পরেই নিয়মিত একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে উইন্ডিজ। এক প্রান্ত আগলে রেখে শুধু দলের পরাজয়ের ব্যবধানটাই কমাতে পেরেছেন হোল্ডার। দলের সর্বোচ্চ ৩৮ রান করে শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হন তিনি। দুইবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের ১১৮ রানে অলআউট করে ৪২ রানের জয় পেয়েছে স্কটল্যান্ড। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রানে ৩ উইকেট নিয়ে স্কটিশদের সেরা বোলার মার্ক ওয়াট। আর ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ৬৬ রান করা জর্জ মানসি।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু পায় স্কটল্যান্ড। পাওয়ার প্লেতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৪ রান তোলেন দলটির দুই ওপেনার মানসি ও মাইকেল জোনস। তবে পাওয়ার প্লের মাঝেই বৃষ্টি আসায় তাঁদের খেলায় ছন্দপতন ঘটে। ২০ রান করা জোনসকে আউট করে ৫৫ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন জেসন হোল্ডার। বৃষ্টি যেন সৌভাগ্য হয়ে আসে দুইবারের চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট উইন্ডিজের কাছে।
এরপর দ্রুত আরও দুই উইকেট তুলে নিয়ে স্কটল্যান্ডকে চাপে রাখেন ক্যারিবিয়ান বোলাররা। অন্যদিকে এক প্রান্ত আগলে রেখে দলীয় রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন মানসি। এত সফলও হন এই ব্যাটার। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেন মিডল অর্ডারের দুই ব্যাটার কালাম ম্যাকলেয়ড ও ক্রিস গ্রিভস। তাঁদের সঙ্গে ছোট ছোট দুটি জুটি গড়ে দলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন তিনি। নির্ধারিত ওভার শেষে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১৬০ রান করে স্কটল্যান্ড। ৬৬ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন দলের সর্বোচ্চ স্কোরার মানসি। ২ উইকেট করে নেন হোল্ডার ও আলজেরি জোসেফ।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৩২ মিনিট আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৫ ঘণ্টা আগে