অস্ট্রেলিয়ার কাছে হার দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে জয়ের দেখা পেল টেম্বা বাভুমার দল। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে তাদের জয় ৮ উইকেটে। আর টানা দুই হারে টি-টোয়েন্টির বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের সেমিফাইনাল এখন অনেকটাই অনিশ্চিত।
দুবাইয়ে ম্যাচ শুরুর আগে থেকে আলোচোনায় কুইন্টন ডি কক। ব্যক্তিগত কারণে সরে দাঁড়ানোর কথা বলা হলেও পরে জানা যায় ‘ব্ল্যাক লাইভস্ ম্যাটার' আন্দোলনের সমর্থনে হাঁটু গেড়ে বসতে অস্বীকৃতি জানিয়েই খেলছেন না এই ওপেনার। ডি কককে ছাড়া আফ্রিকার অবশ্য জয় পেতে খুব একটা সমস্যা হয়নি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দেওয়া ১৪৪ রানের লক্ষ্য তারা পেরিয়ে গেছে ৮ উইকেট আর ১০ বল হাতে রেখেই।
ইনিংসের শুরুতে অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকা ধাক্কা খেলেছিল বাভুমার (২) উইকেট হারিয়ে। প্রথম ওভারেই আন্দ্রে রাসেলের সরাসরি থ্রোয়ে রানআউটে কাটা পড়েন দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক। দ্বিতীয় উইকেটে ফন ডার ডুসেনকে নিয়ে ৫০ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথ দেখান রিজা হেন্ডরিকস। ৩০ বলে ৩৯ রান করা হেন্ডরিকস ক্যাচ দিয়ে ফিরলেও কক্ষপথে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় উইকেট জুটিতে এইডেন মার্করাম আর ডুসেন দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন। মার্করাম করেন ২৬ বলে ৫১ আর ডুসেন ৫১ বলে ৪৩।
এর আগে টস জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই অস্বস্তিতে পড়েন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার লেন্ডল সিমন্স ও এভিন লুইস। অনিয়মিত বোলার মার্কারামের অফ স্পিন খেলতেই নাস্তানাবুদ হচ্ছিলেন না দুজন। প্রথম তিন ওভারে আসে মাত্র ৬ রান।
তৃতীয় ওভার থেকেই হাত খুলে মারতে শুরু করেন লুইস। রাবাদার করা ওই ওভারে এক চার ও ছক্কায় ১২ রান তোলেন লুইস। আগের ওভারে মেডেন পাওয়া মার্কারামকে পঞ্চম ওভারে হিসাব বুঝিয়ে দেন লুইস। দুই ছক্কা ও এক চারে তোলেন ১৮ রান। লুইস একের পর এক বল মাঠের বাইরে উড়িয়ে ফেললেও অন্য প্রান্তে আশ্চর্য নীরব ছিলেন সিমন্স। ৩২ বলে লুইসের যখন ফিফটি হয়ে যায় তখনো ২৭ বলে ১২ রান সিমন্সের। ১১তম ওভারের তৃতীয় বলে মহারাজের বলে রাবাদার হাতে ক্যাচ দিয়ে লুইস (৫৬) ফিরতে আবারও চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই চাপ কমাতে নিকোলাস পুরান এসেই ঝড় তুলতে চাইলেন। কিন্তু দুই চারেই শেষ সেই ঝড়।
পরের ওভারে আবার আঘাত দক্ষিণ আফ্রিকার। ধুঁকতে থাকা সিমন্সের ম্যারাথন ইনিংস শেষ হয় রাবাদার বলে লেগ স্ট্যাম্পের বেল উড়ে। ৩৫ বলে মাত্র ১৬ রান করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ ফিল সিমন্সের ভাতিজা–সিমন্স! সিমন্সের বাড়িয়ে দেওয়া সেই চাপ থাকল শেষ পর্যন্ত। গেইল থেকে হেটমায়ার, পোলার্ড সবাই আউট হয়েছেন মেরে খেলার তাড়ায়। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করে পোলার্ডের দল। যা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। সুপার টুয়েলভে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হার দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আজ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও হারের পর সুপার টুয়েলভেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের শঙ্কায় পোলার্ডের দল।
অস্ট্রেলিয়ার কাছে হার দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে জয়ের দেখা পেল টেম্বা বাভুমার দল। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে তাদের জয় ৮ উইকেটে। আর টানা দুই হারে টি-টোয়েন্টির বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের সেমিফাইনাল এখন অনেকটাই অনিশ্চিত।
দুবাইয়ে ম্যাচ শুরুর আগে থেকে আলোচোনায় কুইন্টন ডি কক। ব্যক্তিগত কারণে সরে দাঁড়ানোর কথা বলা হলেও পরে জানা যায় ‘ব্ল্যাক লাইভস্ ম্যাটার' আন্দোলনের সমর্থনে হাঁটু গেড়ে বসতে অস্বীকৃতি জানিয়েই খেলছেন না এই ওপেনার। ডি কককে ছাড়া আফ্রিকার অবশ্য জয় পেতে খুব একটা সমস্যা হয়নি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দেওয়া ১৪৪ রানের লক্ষ্য তারা পেরিয়ে গেছে ৮ উইকেট আর ১০ বল হাতে রেখেই।
ইনিংসের শুরুতে অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকা ধাক্কা খেলেছিল বাভুমার (২) উইকেট হারিয়ে। প্রথম ওভারেই আন্দ্রে রাসেলের সরাসরি থ্রোয়ে রানআউটে কাটা পড়েন দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক। দ্বিতীয় উইকেটে ফন ডার ডুসেনকে নিয়ে ৫০ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথ দেখান রিজা হেন্ডরিকস। ৩০ বলে ৩৯ রান করা হেন্ডরিকস ক্যাচ দিয়ে ফিরলেও কক্ষপথে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় উইকেট জুটিতে এইডেন মার্করাম আর ডুসেন দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন। মার্করাম করেন ২৬ বলে ৫১ আর ডুসেন ৫১ বলে ৪৩।
এর আগে টস জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই অস্বস্তিতে পড়েন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার লেন্ডল সিমন্স ও এভিন লুইস। অনিয়মিত বোলার মার্কারামের অফ স্পিন খেলতেই নাস্তানাবুদ হচ্ছিলেন না দুজন। প্রথম তিন ওভারে আসে মাত্র ৬ রান।
তৃতীয় ওভার থেকেই হাত খুলে মারতে শুরু করেন লুইস। রাবাদার করা ওই ওভারে এক চার ও ছক্কায় ১২ রান তোলেন লুইস। আগের ওভারে মেডেন পাওয়া মার্কারামকে পঞ্চম ওভারে হিসাব বুঝিয়ে দেন লুইস। দুই ছক্কা ও এক চারে তোলেন ১৮ রান। লুইস একের পর এক বল মাঠের বাইরে উড়িয়ে ফেললেও অন্য প্রান্তে আশ্চর্য নীরব ছিলেন সিমন্স। ৩২ বলে লুইসের যখন ফিফটি হয়ে যায় তখনো ২৭ বলে ১২ রান সিমন্সের। ১১তম ওভারের তৃতীয় বলে মহারাজের বলে রাবাদার হাতে ক্যাচ দিয়ে লুইস (৫৬) ফিরতে আবারও চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই চাপ কমাতে নিকোলাস পুরান এসেই ঝড় তুলতে চাইলেন। কিন্তু দুই চারেই শেষ সেই ঝড়।
পরের ওভারে আবার আঘাত দক্ষিণ আফ্রিকার। ধুঁকতে থাকা সিমন্সের ম্যারাথন ইনিংস শেষ হয় রাবাদার বলে লেগ স্ট্যাম্পের বেল উড়ে। ৩৫ বলে মাত্র ১৬ রান করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ ফিল সিমন্সের ভাতিজা–সিমন্স! সিমন্সের বাড়িয়ে দেওয়া সেই চাপ থাকল শেষ পর্যন্ত। গেইল থেকে হেটমায়ার, পোলার্ড সবাই আউট হয়েছেন মেরে খেলার তাড়ায়। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করে পোলার্ডের দল। যা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। সুপার টুয়েলভে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হার দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আজ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও হারের পর সুপার টুয়েলভেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের শঙ্কায় পোলার্ডের দল।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
১১ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১৩ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১৫ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১৫ ঘণ্টা আগে