নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সিরিজ জয় আগেই নিশ্চিত হয়ে গেছে। তবুও তৃতীয় ওয়ানডেটা বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল দুটি কারণে। এই ম্যাচে জিতলে আফগানদের ধবলধোলাই তো বটেই, বাংলাদেশ ওঠে যাবে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের ছয়ের গৌরবে। সেই ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় বাংলাদেশ থেমেছে মাত্র ১৯২ রানে।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে আজও বাংলাদেশের শুরুটা ওই একই। এবারও ফজল হক ফারুকীর ভেতরে ঢোকা বলে আউট হন তামিম। আগের দুই ম্যাচের মতো এই ম্যাচেও নতুন বলে বাংলাদেশকে শুরু থেকেই চেপে রাখেন বাঁহাতি পেসার। সবুজ উইকেটের সুবাস পেয়ে আরও বিষ ছড়াচ্ছিলেন ফারুকী। তাতে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডও মন্থর হয়ে পড়লেও উইকেট বাঁচিয়ে এগোচ্ছিল তামিম-লিটন জুটি। বাংলাদেশের ইনিংসের প্রথম বাউন্ডারি আসে ষষ্ঠ ওভারে। মুজিব উর রহমানের চতুর্থ বলটি স্কয়ার লেগ ও শট ফাইন লেগের মাঝামাঝি দিয়ে চার রান আদায় করে নেন তামিম।
পাওয়ার প্লেতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪৩ রান তোলার পরই ফারুকীর আঘাত। আগের দুই ম্যাচে এলবিডব্লিউ ফাঁদে পড়া তামিম এবার ভেতরে ঢোকা বলে সরাসরি পরাস্ত-বোল্ড। ২৫ বলে ১১ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তামিমের বিদায়ের পর সাকিবের সঙ্গে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন লিটন। উইকেটে এসেই বাউন্ডারি হাঁকান সাকিব। শুরুতে ছন্দ পেয়ে যাওয়া সাকিব খেলছিলেন দুর্দান্ত। এই জুটিতেই বাংলাদেশ পাড়ি দেয় এক শ রানে। এরপরই সাকিবকে হারায় বাংলাদেশ। বাঁহাতি অলরাউন্ডারও বিদায় নেন বোল্ড হয়ে।
তামিম-সাকিবকে হারানোর পর দ্বিতীয় ওয়ানডের মতো বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন লিটন দাস। কিন্তু কেউ তাকে সঙ্গ দিতে পারেননি। দ্রুতই মুশফিকুর রহিম ও ইয়াসির আলীকে হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপরও আফগানিস্তানের বোলিং আক্রমণের সামনে বুক চিতিয়ে লড়ছিলেন লিটন। টানা দ্বিতীয় শতরান হাতছানি দিয়ে ডাকছিল এই ওপেনারকে। এ সময়ই ভুল করে বসেন লিটন। অহেতুক মোহাম্মদ নবীকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে কাউ কর্নারে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফিরতে হয়েছে ৮৬ রানের আফসোস নিয়ে।
লিটনের বিদায়ের পর দ্রুতই ফেরেন প্রথম ওয়ানডের নায়ক আফিফ হোসেনও। বাঁহাতি ব্যাটারও নবীর শিকার। এরপর সেই ম্যাচের আরেক নায়ক মিরাজ ফিরলে বাংলাদেশের ২০০ রান হবে কিনা সেই শঙ্কাও জেগেছিল।
আগের দুই ম্যাচে বাংলাদেশের লোয়ার অর্ডারকে ব্যাটিং করতে হয়নি। আজ ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তাদেরই নামতে হয়েছে। মাহমুদউল্লাহ তিন বাঁহাতি বোলারকে নিয়ে শেষদিকে লড়াই চালালেও হয়নি ২০০ রান পাড়ি দেওয়া।
আগের দুই ম্যাচে ব্যাটারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কারণে বোলারদের সেভাবে পরীক্ষা দিতে হয়নি। আজ তাসকিন-মোস্তাফিজুর রহমানদের সামনে তাই চ্যালেঞ্জটা একটু বেশিই।
সিরিজ জয় আগেই নিশ্চিত হয়ে গেছে। তবুও তৃতীয় ওয়ানডেটা বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল দুটি কারণে। এই ম্যাচে জিতলে আফগানদের ধবলধোলাই তো বটেই, বাংলাদেশ ওঠে যাবে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের ছয়ের গৌরবে। সেই ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় বাংলাদেশ থেমেছে মাত্র ১৯২ রানে।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে আজও বাংলাদেশের শুরুটা ওই একই। এবারও ফজল হক ফারুকীর ভেতরে ঢোকা বলে আউট হন তামিম। আগের দুই ম্যাচের মতো এই ম্যাচেও নতুন বলে বাংলাদেশকে শুরু থেকেই চেপে রাখেন বাঁহাতি পেসার। সবুজ উইকেটের সুবাস পেয়ে আরও বিষ ছড়াচ্ছিলেন ফারুকী। তাতে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডও মন্থর হয়ে পড়লেও উইকেট বাঁচিয়ে এগোচ্ছিল তামিম-লিটন জুটি। বাংলাদেশের ইনিংসের প্রথম বাউন্ডারি আসে ষষ্ঠ ওভারে। মুজিব উর রহমানের চতুর্থ বলটি স্কয়ার লেগ ও শট ফাইন লেগের মাঝামাঝি দিয়ে চার রান আদায় করে নেন তামিম।
পাওয়ার প্লেতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪৩ রান তোলার পরই ফারুকীর আঘাত। আগের দুই ম্যাচে এলবিডব্লিউ ফাঁদে পড়া তামিম এবার ভেতরে ঢোকা বলে সরাসরি পরাস্ত-বোল্ড। ২৫ বলে ১১ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তামিমের বিদায়ের পর সাকিবের সঙ্গে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন লিটন। উইকেটে এসেই বাউন্ডারি হাঁকান সাকিব। শুরুতে ছন্দ পেয়ে যাওয়া সাকিব খেলছিলেন দুর্দান্ত। এই জুটিতেই বাংলাদেশ পাড়ি দেয় এক শ রানে। এরপরই সাকিবকে হারায় বাংলাদেশ। বাঁহাতি অলরাউন্ডারও বিদায় নেন বোল্ড হয়ে।
তামিম-সাকিবকে হারানোর পর দ্বিতীয় ওয়ানডের মতো বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন লিটন দাস। কিন্তু কেউ তাকে সঙ্গ দিতে পারেননি। দ্রুতই মুশফিকুর রহিম ও ইয়াসির আলীকে হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপরও আফগানিস্তানের বোলিং আক্রমণের সামনে বুক চিতিয়ে লড়ছিলেন লিটন। টানা দ্বিতীয় শতরান হাতছানি দিয়ে ডাকছিল এই ওপেনারকে। এ সময়ই ভুল করে বসেন লিটন। অহেতুক মোহাম্মদ নবীকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে কাউ কর্নারে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফিরতে হয়েছে ৮৬ রানের আফসোস নিয়ে।
লিটনের বিদায়ের পর দ্রুতই ফেরেন প্রথম ওয়ানডের নায়ক আফিফ হোসেনও। বাঁহাতি ব্যাটারও নবীর শিকার। এরপর সেই ম্যাচের আরেক নায়ক মিরাজ ফিরলে বাংলাদেশের ২০০ রান হবে কিনা সেই শঙ্কাও জেগেছিল।
আগের দুই ম্যাচে বাংলাদেশের লোয়ার অর্ডারকে ব্যাটিং করতে হয়নি। আজ ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তাদেরই নামতে হয়েছে। মাহমুদউল্লাহ তিন বাঁহাতি বোলারকে নিয়ে শেষদিকে লড়াই চালালেও হয়নি ২০০ রান পাড়ি দেওয়া।
আগের দুই ম্যাচে ব্যাটারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কারণে বোলারদের সেভাবে পরীক্ষা দিতে হয়নি। আজ তাসকিন-মোস্তাফিজুর রহমানদের সামনে তাই চ্যালেঞ্জটা একটু বেশিই।
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
১ ঘণ্টা আগেআগস্টে ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সিরিজটি এক বছর পিছিয়েছে দুই বোর্ড। এশিয়া কাপের আগে বিসিবি তাই ফাঁকা সময়টায় ক্রিকেটারদের বিশ্রামে রাখতে চায়নি। বড় দলগুলো ব্যস্ত থাকায় শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের দ্বারস্থ হতে হয় বিসিবিকে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ২৬ আগস্ট ঢাকায় আসছে ডাচরা।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) নির্বাচন হবে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর। আজ (শনিবার) বিকেলে বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অ্যাডহক কমিটির বৈঠকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু এই নির্বাচনে তামিম ইকবাল কি কোনো প্রার্থী হবেন? বিশেষ করে তাঁর সভাপতি
৩ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে কতই উন্মাদনা ছিল। কিন্তু সেসব বিষাদে পরিণত হয় ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ২-১ গোলের হারে। প্রায় দুই মাস পেরোলেও সেই হারের রেশ এখনো কাটেনি। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা প্রশ্নের মুখে পড়েছেন বারংবার। তাঁর কৌশল নিয়ে খোদ বাফুফের ভেতরেই চলছে সমালোচনা।
৩ ঘণ্টা আগে