টানা চার জয়ে প্রথম দল হিসেবে সেমিফাইনালে নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। এই গ্রুপে বাকি পাঁচ দল থেকে যেকোনো একটি যাবে সেমিতে। পাকিস্তানের সঙ্গী হওয়ার জন্য আজ তাই জয়ের বিকল্প ছিল না নিউজিল্যান্ডের। আবুধাবিতে স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করেছে কিউইরা। বড় সংগ্রহের পর স্কটিশদের তারা হারিয়েছে ১৬ রানে। নিউজিল্যান্ডের এই জয়ে রাতের ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুশ্চিন্তা নিয়ে মাঠে নামছে টুর্নামেন্টে এখনো জয়ের মুখ না দেখা ভারত।
নিউজিল্যান্ডের ১৭৩ রানের জবাবে শুরু থেকে দ্রুত রান তোলার চেষ্টা করেন স্কটল্যান্ড ব্যাটাররা। দুই ওপেনার মিলে ২.১ ওভারে তোলেন ২১ রান। ১১ বলে ১৭ রান করে কাইল কোয়েটজার আউট হয়ে গেলে প্রথম উইকেট হারায় স্কটিশরা। স্কটিশ অধিনায়ক কোয়াটজারের ছোট্ট ইনিংসটি সাজানো ছিল দারুণ চারটি চারের মারে। অধিনায়ককে হারালেও ম্যাথু ক্রসকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন জর্জ মানসি।
তবে বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান তোলায় পিছিয়ে ছিলেন ক্রস। নিউজিল্যান্ড পেসার টিম সাউদির বলে বোল্ড হওয়ার আগে ২৯ বলে করেন ২৭ রান। দ্রুত রান তোলার চাপে এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় প্রথম রাউন্ডে বাংলাদেশকে হারিয়ে চমকে দেওয়া স্কটল্যান্ড। শেষ দিকে মাইকেল লিস্কের ২০ বলে ৪২ রান হারের ব্যবধান কমিয়েছে মাত্র। তাঁর ঝোড়ো ইনিংসটি সাজানো ছিল সমান তিনটি করে চার-ছয়ে। নির্ধারিত ২০ ওভারে স্কটল্যান্ড থামে ৫ উইকেটে ১৫৬ রানে।
এর আগে টস জিতে নিউজিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিল স্কটিশরা। মার্টিন গাপটিলের সঙ্গে ওপেনিংয়ে ভালো শুরু এনে দেন ডেরিল মিচেল। পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে সাফিয়ান শরীফের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে ফেরেন মিচেল (১১)। একই ওভারের পঞ্চম বলে কোনো রান না করেই আউট হন কেন উইলিয়ামসন। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে এক রান ডেভন কনওয়ে ফিরে গেলে ভালোই চাপে পড়ে কিউইরা।
তবে টিকে থাকার ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে বেশি চাপে পড়তে দেননি গাপটিল। আরেক প্রান্তে তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন গ্লেন ফিলিপস। চতুর্থ উইকেটে দুজন মিলে গড়েন ১০৫ রানের জুটি। এই জুটিটাই মূলত বড় সংগ্রহ এনে দেয় কিউইদের। জুটিতে আগ্রাসী ভূমিকা পালন করেন গাপটিল। ১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্রিস গ্রিভসকে ছক্কা মেরে ৩৫ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন তিনি। ১৯তম ওভারে গ্রাড হুইলের তৃতীয় বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হওয়ার আগে ৯৩ রান করেন গাপটিল।
একই ওভারের প্রথম বলে গাপটিলের আগে আউট হয়ে যান ফিলিপস। ৩৭ বলের ইনিংসে ৩৩ রান করেন তিনি। শেষ দিকে জিমি নিশামের ৬ বলে ১০ রানের ইনিংসে ১৭২ রানে থামে নিউজিল্যান্ড।
টানা চার জয়ে প্রথম দল হিসেবে সেমিফাইনালে নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। এই গ্রুপে বাকি পাঁচ দল থেকে যেকোনো একটি যাবে সেমিতে। পাকিস্তানের সঙ্গী হওয়ার জন্য আজ তাই জয়ের বিকল্প ছিল না নিউজিল্যান্ডের। আবুধাবিতে স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করেছে কিউইরা। বড় সংগ্রহের পর স্কটিশদের তারা হারিয়েছে ১৬ রানে। নিউজিল্যান্ডের এই জয়ে রাতের ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুশ্চিন্তা নিয়ে মাঠে নামছে টুর্নামেন্টে এখনো জয়ের মুখ না দেখা ভারত।
নিউজিল্যান্ডের ১৭৩ রানের জবাবে শুরু থেকে দ্রুত রান তোলার চেষ্টা করেন স্কটল্যান্ড ব্যাটাররা। দুই ওপেনার মিলে ২.১ ওভারে তোলেন ২১ রান। ১১ বলে ১৭ রান করে কাইল কোয়েটজার আউট হয়ে গেলে প্রথম উইকেট হারায় স্কটিশরা। স্কটিশ অধিনায়ক কোয়াটজারের ছোট্ট ইনিংসটি সাজানো ছিল দারুণ চারটি চারের মারে। অধিনায়ককে হারালেও ম্যাথু ক্রসকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন জর্জ মানসি।
তবে বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান তোলায় পিছিয়ে ছিলেন ক্রস। নিউজিল্যান্ড পেসার টিম সাউদির বলে বোল্ড হওয়ার আগে ২৯ বলে করেন ২৭ রান। দ্রুত রান তোলার চাপে এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় প্রথম রাউন্ডে বাংলাদেশকে হারিয়ে চমকে দেওয়া স্কটল্যান্ড। শেষ দিকে মাইকেল লিস্কের ২০ বলে ৪২ রান হারের ব্যবধান কমিয়েছে মাত্র। তাঁর ঝোড়ো ইনিংসটি সাজানো ছিল সমান তিনটি করে চার-ছয়ে। নির্ধারিত ২০ ওভারে স্কটল্যান্ড থামে ৫ উইকেটে ১৫৬ রানে।
এর আগে টস জিতে নিউজিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিল স্কটিশরা। মার্টিন গাপটিলের সঙ্গে ওপেনিংয়ে ভালো শুরু এনে দেন ডেরিল মিচেল। পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে সাফিয়ান শরীফের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে ফেরেন মিচেল (১১)। একই ওভারের পঞ্চম বলে কোনো রান না করেই আউট হন কেন উইলিয়ামসন। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে এক রান ডেভন কনওয়ে ফিরে গেলে ভালোই চাপে পড়ে কিউইরা।
তবে টিকে থাকার ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে বেশি চাপে পড়তে দেননি গাপটিল। আরেক প্রান্তে তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন গ্লেন ফিলিপস। চতুর্থ উইকেটে দুজন মিলে গড়েন ১০৫ রানের জুটি। এই জুটিটাই মূলত বড় সংগ্রহ এনে দেয় কিউইদের। জুটিতে আগ্রাসী ভূমিকা পালন করেন গাপটিল। ১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্রিস গ্রিভসকে ছক্কা মেরে ৩৫ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন তিনি। ১৯তম ওভারে গ্রাড হুইলের তৃতীয় বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হওয়ার আগে ৯৩ রান করেন গাপটিল।
একই ওভারের প্রথম বলে গাপটিলের আগে আউট হয়ে যান ফিলিপস। ৩৭ বলের ইনিংসে ৩৩ রান করেন তিনি। শেষ দিকে জিমি নিশামের ৬ বলে ১০ রানের ইনিংসে ১৭২ রানে থামে নিউজিল্যান্ড।
যুক্তরাজ্যের নতুন ভিসা নীতির কারণে বেকায়দায় পড়েছিলেন আকিল হোসেন। খেলতে পারেননি পরশু রাতে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। তবে সেই জটিলতা কাটতেও বেশি সময় লাগেনি উইন্ডিজ ক্রিকেটারের।
১ ঘণ্টা আগেগ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা কোকো গফের কাছে নতুন নয়। ২০২৩ সালে জেতেন ইউএস ওপেনের শিরোপা। রোলাঁ গারোতে গত রাতে জিতলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় গ্ল্যান্ড স্লাম জিতলেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না আমেরিকান টেনিস তারকা।
২ ঘণ্টা আগের্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
৩ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগে