অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি জয় যেন পাকিস্তানের কাছে ‘সোনার হরিণ।’ সিডনিতে আজ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে কাছাকাছি প্রায় পৌঁছেই গিয়েছিল মোহাম্মদ রিজওয়ানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান। প্রাণপণে লড়েও শেষ পর্যন্ত হেরেই গেলেন রিজওয়ান-বাবর আজমরা।
ব্রিসবেনের গ্যাবায় পরশু বৈরি আবহাওয়ার কারণে ৭ ওভারে নেমে আসা প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ২৯ রানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সিরিজে টিকে থাকতে সিডনিতে আজ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জয়ের কোনো বিকল্পই ছিল না পাকিস্তানের জন্য। আজকের ম্যাচে কোনো ওভারও পর্যন্ত কমেনি। ২০ ওভারের ম্যাচে পাকিস্তানকে ১৩ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতে নিল অস্ট্রেলিয়া। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে স্বাগতিকেরা এগিয়ে ২-০ ব্যবধানে। হোবার্টে পরশু বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হবে অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান তৃতীয় টি-টোয়েন্টি।
১৪৮ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১২ রান নেয় পাকিস্তান। তবে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের ইঙ্গিত দিলেও ১২ রানেই ভেঙে গেছে পাকিস্তানের উদ্বোধনী। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে বাবরকে ফেরান হ্যাভিয়ের বার্টলেট। পরের ওভারে ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন সাহিবজাদা ফারহান। বাবর (৩), ফারহান (৫) দুই ব্যাটার এক অঙ্কের ঘরে আউট হলে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২.৫ ওভারে ২ উইকেটে ১৭ রান। তৃতীয় উইকেটে উসমান খান-রিজওয়ান ২৭ রানের জুটি গড়লেও খেলে ফেলেন ৩৯ বল। দশম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিজওয়ানকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন স্পেনসার জনসন। ২৬ বলে ১ চারে ১৬ রান করেন রিজওয়ান। ঠিক তার পরের বলেই আগা সালমানকে (০) ফেরান জনসন।
টানা দুই বলে ২ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ৯.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৪ রান। এরপর দুই খান মিলে অস্ট্রেলিয়াকে খানখান করার কাজ শুরু করেন উসমান খান ও ইরফান খান। পঞ্চম উইকেটে ৩৫ বলে ৫৮ রানের জুটি গড়েন উসমান ও ইরফান। তবে জনসনের যে আজ ওভারে জোড়া উইকেট নেওয়ার নেশা পেয়ে বসেছিল। ১৬তম ওভারের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বলে উসমান ও আব্বাস আফ্রিদির উইকেট নিয়েছেন জনসন। ৩৮ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৫২ রান করেন উসমান। ধস নামার শুরু করে এখান থেকেই। ৪ উইকেটে ১০২ থেকে মুহূর্তেই ৮ উইকেটে ১০৭ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। ১৭তম ওভারে অ্যাডাম জাম্পা ফিরিয়েছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি ও নাসিম শাহকে। শাহিন, নাসিম দুই ব্যাটারই বোল্ড হয়েছেন।
ইরফান খান একপ্রান্তে ২৮ বলে ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকলেও সেটা পাকিস্তানের জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। ১৯.৪ ওভারে ১৩৪ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। ক্যারিয়ারসেরা বোলিংয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার জনসন। ৪ ওভারে ২৬ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন তিনি।
সিডনিতে আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক জশ ইংলিশ। ব্যাটিংয়ে নেমে দুই ওপেনার ম্যাথু শর্ট ও জেক ফ্রেজার ম্যাকগার্ক তাণ্ডব শুরু করেন পাকিস্তানি বোলারদের ওপর। ২১ বলে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫২ রান করে ফেলে অজিরা।
চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে ম্যাকগার্ককে ফিরিয়ে বিধ্বংসী উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন হারিস রউফ। এখান থেকেই রান তোলার গতি কমতে থাকে অজিদের। একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্যাচ মিস করতে থাকে পাকিস্তান। তবু অজিরা আশানুরূপ স্কোর করতে পারেনি। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৭ রানে থেমে যায় অস্ট্রেলিয়া। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন শর্ট। ১৭ বলের ইনিংসে ২টি করে চার ও ছক্কা মারেন অস্ট্রেলিয়ার এই ওপেনার। ম্যাচে পাকিস্তানের সেরা বোলার হারিস রউফ ৪ ওভারে ২২ রানে নেন ৪ উইকেট।
অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি জয় যেন পাকিস্তানের কাছে ‘সোনার হরিণ।’ সিডনিতে আজ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে কাছাকাছি প্রায় পৌঁছেই গিয়েছিল মোহাম্মদ রিজওয়ানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান। প্রাণপণে লড়েও শেষ পর্যন্ত হেরেই গেলেন রিজওয়ান-বাবর আজমরা।
ব্রিসবেনের গ্যাবায় পরশু বৈরি আবহাওয়ার কারণে ৭ ওভারে নেমে আসা প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ২৯ রানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সিরিজে টিকে থাকতে সিডনিতে আজ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জয়ের কোনো বিকল্পই ছিল না পাকিস্তানের জন্য। আজকের ম্যাচে কোনো ওভারও পর্যন্ত কমেনি। ২০ ওভারের ম্যাচে পাকিস্তানকে ১৩ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতে নিল অস্ট্রেলিয়া। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে স্বাগতিকেরা এগিয়ে ২-০ ব্যবধানে। হোবার্টে পরশু বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হবে অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান তৃতীয় টি-টোয়েন্টি।
১৪৮ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১২ রান নেয় পাকিস্তান। তবে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের ইঙ্গিত দিলেও ১২ রানেই ভেঙে গেছে পাকিস্তানের উদ্বোধনী। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে বাবরকে ফেরান হ্যাভিয়ের বার্টলেট। পরের ওভারে ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন সাহিবজাদা ফারহান। বাবর (৩), ফারহান (৫) দুই ব্যাটার এক অঙ্কের ঘরে আউট হলে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২.৫ ওভারে ২ উইকেটে ১৭ রান। তৃতীয় উইকেটে উসমান খান-রিজওয়ান ২৭ রানের জুটি গড়লেও খেলে ফেলেন ৩৯ বল। দশম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিজওয়ানকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন স্পেনসার জনসন। ২৬ বলে ১ চারে ১৬ রান করেন রিজওয়ান। ঠিক তার পরের বলেই আগা সালমানকে (০) ফেরান জনসন।
টানা দুই বলে ২ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ৯.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৪ রান। এরপর দুই খান মিলে অস্ট্রেলিয়াকে খানখান করার কাজ শুরু করেন উসমান খান ও ইরফান খান। পঞ্চম উইকেটে ৩৫ বলে ৫৮ রানের জুটি গড়েন উসমান ও ইরফান। তবে জনসনের যে আজ ওভারে জোড়া উইকেট নেওয়ার নেশা পেয়ে বসেছিল। ১৬তম ওভারের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বলে উসমান ও আব্বাস আফ্রিদির উইকেট নিয়েছেন জনসন। ৩৮ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৫২ রান করেন উসমান। ধস নামার শুরু করে এখান থেকেই। ৪ উইকেটে ১০২ থেকে মুহূর্তেই ৮ উইকেটে ১০৭ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। ১৭তম ওভারে অ্যাডাম জাম্পা ফিরিয়েছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি ও নাসিম শাহকে। শাহিন, নাসিম দুই ব্যাটারই বোল্ড হয়েছেন।
ইরফান খান একপ্রান্তে ২৮ বলে ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকলেও সেটা পাকিস্তানের জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। ১৯.৪ ওভারে ১৩৪ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। ক্যারিয়ারসেরা বোলিংয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার জনসন। ৪ ওভারে ২৬ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন তিনি।
সিডনিতে আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক জশ ইংলিশ। ব্যাটিংয়ে নেমে দুই ওপেনার ম্যাথু শর্ট ও জেক ফ্রেজার ম্যাকগার্ক তাণ্ডব শুরু করেন পাকিস্তানি বোলারদের ওপর। ২১ বলে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫২ রান করে ফেলে অজিরা।
চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে ম্যাকগার্ককে ফিরিয়ে বিধ্বংসী উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন হারিস রউফ। এখান থেকেই রান তোলার গতি কমতে থাকে অজিদের। একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্যাচ মিস করতে থাকে পাকিস্তান। তবু অজিরা আশানুরূপ স্কোর করতে পারেনি। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৭ রানে থেমে যায় অস্ট্রেলিয়া। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন শর্ট। ১৭ বলের ইনিংসে ২টি করে চার ও ছক্কা মারেন অস্ট্রেলিয়ার এই ওপেনার। ম্যাচে পাকিস্তানের সেরা বোলার হারিস রউফ ৪ ওভারে ২২ রানে নেন ৪ উইকেট।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) অঘোষিত ফাইনালে আবাহনীর কাছে হেরে শিরোপা বঞ্চিত হলো মোহামেডান। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে ৬ উইকেটে হেরেছে তারা। আবাহনীর হ্যাটট্রিক শিরোপার বিপরীতে ১৫ বছর ধরে শিরোপাহীন থাকল মোহামেডান। ম্যাচ শেষে ঘটে গেল আরেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। হারের পর মেজাজ
৩৫ মিনিট আগে১৩ বছরের এক ছেলে করন। গরিব অনাথ আশ্রমে থাকা এই বালকের একটি স্বপ্ন হচ্ছে বড় ক্রিকেটার হওয়া। দৈবভাবে কপিল দেবের একটি ব্যাট হাতে পায় করন। সেই ব্যাটেই ঝড় তোলে সে। মাত্র ১৩ বছর বয়সেই ৩ ইনিংসে ভারতের হয়ে করনের ব্যাটে আসে ৩৩৮ রান। সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৭০ রানও করেন করন। এটা ছিল বলিউডের ‘চেইন কুলি কি মেইন কুলি’
১ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে চা বিরতি পর্যন্ত আজ সাবলীলভাবেই এগোতে থাকে বাংলাদেশ। কিন্তু শেষ বিকেলে এসে এলোমেলো হয়ে যায় তারা। নাজমুল হোসেন শান্ত, জাকের আলী অনিক, মুশফিকুর রহিম—প্রত্যেকেই উইকেট উপহার দিয়ে এসেছেন জিম্বাবুয়েকে।
১ ঘণ্টা আগেএকই দিনে প্রায় কাছাকাছি সময়ে মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ দেখল আবাহনী লিমিটেড। মিরপুরে শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে মোহামেডানকে হারিয়ে প্রিমিয়ার ক্রিকেট লিগে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে ভাসছে আকাশি-নীল জার্সির ক্রিকেটাররা। আর ১২২ কিলোমিটার দূরে ময়মনসিংহ জেলা স্টেডিয়ামে বেদনায় পুড়ছে ধানমন্ডির ক্লাবটির ফুটবল দল। ফেডারে
২ ঘণ্টা আগে