রানা আব্বাস, ঢাকা
হারারে টেস্টে তৃতীয় দিনটাও দুর্দান্ত কাটিয়ে বাংলাদেশ দল মাঠ ছেড়েছে হাসিমুখেই। ২৩৭ রানে এগিয়ে থাকার তৃপ্তি নিয়ে দল যখন ড্রেসিংরুমে মিটিংয়ে বসেছে, তখনই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এক বোমাই ফাটিয়েছেন। দলকে জানিয়েছেন, আর টেস্ট খেলতে চান না তিনি!
দিনের খেলা শেষের খানিক পরই মাহমুদউল্লাহর টেস্ট থেকে অবসরের গুঞ্জন ছড়াতে থাকে। যদিও দিনের খেলা শেষে মাহমুদউল্লাহর ‘কথা’ পাঠিয়েছে বিসিবির মিডিয়া বিভাগ। সেখানে অবশ্য ব্যক্তিগত ও দলের পারফরম্যান্সের বাইরে কোনো কথা নেই। মাহমুদউল্লাহও আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের অবসর নিয়ে কোনো বিবৃতি দেননি। তবে রাতে দলের একাধিক খেলোয়াড় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন, মাহমুদউল্লাহ আর টেস্ট খেলতে চান না।
হারারে থেকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক খেলোয়াড় মোবাইল ফোনে বললেন, ‘টিম মিটিংয়ে রিয়াদ ভাই (মাহমুদউল্লাহ) আজ বলেছেন, এটাই আমার শেষ টেস্ট! এই টেস্টের পর আমি আর খেলতে চাই না। দল আমার কাছে পরিবারের মতো। পরিবারের সদস্যদেরই আগে জানিয়ে রাখলাম।’
এ ঘটনায় গুমোট এক পরিবেশই তৈরি হয়েছে দলে। আরেক খেলোয়াড় বললেন, ‘এত বড় একজন খেলোয়াড় এত কষ্টে টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছেন। হয়তো অভিমান-কষ্টেই তাঁর এমন সিদ্ধান্ত। তিনি মাত্রই বলেছেন তাঁর মতো। কী হয় দেখি। ম্যাচ তো শেষ হয়নি এখনো।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে ব্যর্থ হওয়ার পর মাহমুদউল্লাহকে রাসেল ডমিঙ্গো বলেছিলেন, ‘সাদা বলের ক্রিকেট নিয়েই চিন্তা করো।’ এরপরই ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দল থেকে বাদ দেওয়া হয় মাহমুদউল্লাহকে।
যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাদ পড়েছিলেন, সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে এবার সাদা পোশাকে ফিরলেন মাহমুদউল্লাহ। অবশ্য জিম্বাবুয়ে সফরে বাংলাদেশ টেস্ট দলে তাঁর নামই ছিল না। সফর শুরুর দুদিন আগে আকস্মিক দলে জায়গা পান মাহমুদউল্লাহ। এর পরও টেস্ট শুরুর আগের দিনও নিশ্চিত ছিল না তাঁর খেলা। তামিম ইকবালের চোট সাদমান ইসলামকে সুযোগ করে দিলেও মিডল অর্ডারে একজন অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান রাখতে চেয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। এভাবেই মাহমুদউল্লাহর সুযোগ পাওয়া। সুযোগ পেয়েই দিয়েছেন সব উপেক্ষার জবাব। খেলেছেন অপরাজিত ১৫০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। এরপরই এই অবসরের কথা জানালেন মাহমুদউল্লাহ।
হারারে টেস্টে তৃতীয় দিনটাও দুর্দান্ত কাটিয়ে বাংলাদেশ দল মাঠ ছেড়েছে হাসিমুখেই। ২৩৭ রানে এগিয়ে থাকার তৃপ্তি নিয়ে দল যখন ড্রেসিংরুমে মিটিংয়ে বসেছে, তখনই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এক বোমাই ফাটিয়েছেন। দলকে জানিয়েছেন, আর টেস্ট খেলতে চান না তিনি!
দিনের খেলা শেষের খানিক পরই মাহমুদউল্লাহর টেস্ট থেকে অবসরের গুঞ্জন ছড়াতে থাকে। যদিও দিনের খেলা শেষে মাহমুদউল্লাহর ‘কথা’ পাঠিয়েছে বিসিবির মিডিয়া বিভাগ। সেখানে অবশ্য ব্যক্তিগত ও দলের পারফরম্যান্সের বাইরে কোনো কথা নেই। মাহমুদউল্লাহও আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের অবসর নিয়ে কোনো বিবৃতি দেননি। তবে রাতে দলের একাধিক খেলোয়াড় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন, মাহমুদউল্লাহ আর টেস্ট খেলতে চান না।
হারারে থেকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক খেলোয়াড় মোবাইল ফোনে বললেন, ‘টিম মিটিংয়ে রিয়াদ ভাই (মাহমুদউল্লাহ) আজ বলেছেন, এটাই আমার শেষ টেস্ট! এই টেস্টের পর আমি আর খেলতে চাই না। দল আমার কাছে পরিবারের মতো। পরিবারের সদস্যদেরই আগে জানিয়ে রাখলাম।’
এ ঘটনায় গুমোট এক পরিবেশই তৈরি হয়েছে দলে। আরেক খেলোয়াড় বললেন, ‘এত বড় একজন খেলোয়াড় এত কষ্টে টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছেন। হয়তো অভিমান-কষ্টেই তাঁর এমন সিদ্ধান্ত। তিনি মাত্রই বলেছেন তাঁর মতো। কী হয় দেখি। ম্যাচ তো শেষ হয়নি এখনো।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে ব্যর্থ হওয়ার পর মাহমুদউল্লাহকে রাসেল ডমিঙ্গো বলেছিলেন, ‘সাদা বলের ক্রিকেট নিয়েই চিন্তা করো।’ এরপরই ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দল থেকে বাদ দেওয়া হয় মাহমুদউল্লাহকে।
যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাদ পড়েছিলেন, সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে এবার সাদা পোশাকে ফিরলেন মাহমুদউল্লাহ। অবশ্য জিম্বাবুয়ে সফরে বাংলাদেশ টেস্ট দলে তাঁর নামই ছিল না। সফর শুরুর দুদিন আগে আকস্মিক দলে জায়গা পান মাহমুদউল্লাহ। এর পরও টেস্ট শুরুর আগের দিনও নিশ্চিত ছিল না তাঁর খেলা। তামিম ইকবালের চোট সাদমান ইসলামকে সুযোগ করে দিলেও মিডল অর্ডারে একজন অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান রাখতে চেয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। এভাবেই মাহমুদউল্লাহর সুযোগ পাওয়া। সুযোগ পেয়েই দিয়েছেন সব উপেক্ষার জবাব। খেলেছেন অপরাজিত ১৫০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। এরপরই এই অবসরের কথা জানালেন মাহমুদউল্লাহ।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১০ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
১১ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১২ ঘণ্টা আগে