নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম সংস্করণে নিয়মিত ধারাভাষ্য দিচ্ছেন কিংবদন্তী কার্টলি অ্যামব্রোস। খেলোয়াড়ি জীবনে বাউন্স-সুইংয়ে কত ব্যাটারকেই নাকানি-চুবানি খাইয়েছেন। ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন ২০০০ সালে। এখন ধারাভাষ্য বক্সে বসে ক্রিকেটেরই বিশ্লেষণ করেন অ্যামব্রোস।
গতকাল সিলেট স্ট্রাইকার্স ও ঢাকা ডমিনেটরস ম্যাচের পুরস্কার বিতরণীর আনুষ্ঠানিকতার পর মাঠের এক পাশে অ্যামব্রোস, মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তাসকিন আহমেদের মধ্যে জমে ওঠে মিনিটে পাঁচেকের আড্ডা। যেখানে ক্রিকেটের নানা গল্প, হাসি-ঠাট্টা ও উপদেশ নিয়ে আলোচনা হয়। সে আড্ডায় মাশরাফি বলেছেন, ধারাভাষ্য দেওয়ার জন্য ইংরেজি ইংরেজি পোক্ত করার চেষ্টা করছেন তিনি।
তবে কী ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর পর মাশরাফিও অ্যামব্রোসের পথেই হাঁটবেন? এই উত্তর সময় বলে দেবে। মাশরাফি অবশ্য সে ইঙ্গিতই দিয়ে রাখলেন।
গতকাল অ্যামব্রোস ও মাশরাফির মধ্যে ধারাভাষ্য নিয়ে যে আলোচনা হয়—
কার্টলি অ্যামব্রোস: ক্রিকেট অনেক পাল্টে গেছে। আমি যখন খেলেছি তখন ভিন্নরকম ছিল। অবশ্য তখন টি-টোয়েন্টি ছিল না। শুধুমাত্র ওয়ানডে ও টেস্ট ছিল। এখন খেলার ধরনও বদলে গেছে। বলতে দ্বিধা নেই, খেলাটা এখন ব্যাটারদের হয়ে গেছে। তারা প্রভাবশালী, বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়ে গেছে। উইকেটও পরিবর্তন হয়েছে বেশ। সারা বিশ্বেই বছর বছর উইকেট কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনি সেখানেই ভালোমানের উইকেট পাবেন, যেখানে বল বাউন্স হবে এবং সেই বাউন্সের বিপরীতে ব্যাটার স্ট্রোকস খেলবে, লো এবং স্লো উইকেটে যা কঠিন। সঙ্গে সেখানে বোলারদের জন্য কিছু থাকবে (ইশারায় সুইংয়ের কথা বুঝিয়েছেন)। আসলে ব্যাট-বলের পরীক্ষা হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু এখনকার দিনে খেলাটা একতরফা হয়ে যাচ্ছে।
মাশরাফি বিন মুর্তজা: এমনকি টেস্ট ম্যাচে প্রচুর রান হয়। ৪০০-৫০০ রান হচ্ছে...
কার্টলি অ্যামব্রোস: আমি জানি। এটা সত্যিই পাগলাটে।
মাশরাফি বিন মুর্তজা: আমি কিন্তু তোমাকে ১৯৯৯ সালে ঢাকায় বোলিং করতে দেখেছি। তুমি কি এখন ধারাভাষ্যটাকে পেশা হিসেবে নিয়েছ?
কার্টলি অ্যামব্রোস: কয়েক বছর আগে আমি ধারাভাষ্য দেওয়া শুরু করি।
মাশরাফি বিন মুর্তজা: এখন?
কার্টলি অ্যামব্রোস: খুব বেশি না।
মাশরাফি বিন মুর্তজা: জানো কেন তোমাকে আমি এটা জিজ্ঞেস করছি?
কার্টলি অ্যামব্রোস: কেন?
মাশরাফি বিন মুর্তজা: কারণ তোমার সঙ্গে শিগগিরই সেখানে দেখা হবে। নিজের ইংরেজি পোক্ত করার চেষ্টায় আছি।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম সংস্করণে নিয়মিত ধারাভাষ্য দিচ্ছেন কিংবদন্তী কার্টলি অ্যামব্রোস। খেলোয়াড়ি জীবনে বাউন্স-সুইংয়ে কত ব্যাটারকেই নাকানি-চুবানি খাইয়েছেন। ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন ২০০০ সালে। এখন ধারাভাষ্য বক্সে বসে ক্রিকেটেরই বিশ্লেষণ করেন অ্যামব্রোস।
গতকাল সিলেট স্ট্রাইকার্স ও ঢাকা ডমিনেটরস ম্যাচের পুরস্কার বিতরণীর আনুষ্ঠানিকতার পর মাঠের এক পাশে অ্যামব্রোস, মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তাসকিন আহমেদের মধ্যে জমে ওঠে মিনিটে পাঁচেকের আড্ডা। যেখানে ক্রিকেটের নানা গল্প, হাসি-ঠাট্টা ও উপদেশ নিয়ে আলোচনা হয়। সে আড্ডায় মাশরাফি বলেছেন, ধারাভাষ্য দেওয়ার জন্য ইংরেজি ইংরেজি পোক্ত করার চেষ্টা করছেন তিনি।
তবে কী ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর পর মাশরাফিও অ্যামব্রোসের পথেই হাঁটবেন? এই উত্তর সময় বলে দেবে। মাশরাফি অবশ্য সে ইঙ্গিতই দিয়ে রাখলেন।
গতকাল অ্যামব্রোস ও মাশরাফির মধ্যে ধারাভাষ্য নিয়ে যে আলোচনা হয়—
কার্টলি অ্যামব্রোস: ক্রিকেট অনেক পাল্টে গেছে। আমি যখন খেলেছি তখন ভিন্নরকম ছিল। অবশ্য তখন টি-টোয়েন্টি ছিল না। শুধুমাত্র ওয়ানডে ও টেস্ট ছিল। এখন খেলার ধরনও বদলে গেছে। বলতে দ্বিধা নেই, খেলাটা এখন ব্যাটারদের হয়ে গেছে। তারা প্রভাবশালী, বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়ে গেছে। উইকেটও পরিবর্তন হয়েছে বেশ। সারা বিশ্বেই বছর বছর উইকেট কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনি সেখানেই ভালোমানের উইকেট পাবেন, যেখানে বল বাউন্স হবে এবং সেই বাউন্সের বিপরীতে ব্যাটার স্ট্রোকস খেলবে, লো এবং স্লো উইকেটে যা কঠিন। সঙ্গে সেখানে বোলারদের জন্য কিছু থাকবে (ইশারায় সুইংয়ের কথা বুঝিয়েছেন)। আসলে ব্যাট-বলের পরীক্ষা হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু এখনকার দিনে খেলাটা একতরফা হয়ে যাচ্ছে।
মাশরাফি বিন মুর্তজা: এমনকি টেস্ট ম্যাচে প্রচুর রান হয়। ৪০০-৫০০ রান হচ্ছে...
কার্টলি অ্যামব্রোস: আমি জানি। এটা সত্যিই পাগলাটে।
মাশরাফি বিন মুর্তজা: আমি কিন্তু তোমাকে ১৯৯৯ সালে ঢাকায় বোলিং করতে দেখেছি। তুমি কি এখন ধারাভাষ্যটাকে পেশা হিসেবে নিয়েছ?
কার্টলি অ্যামব্রোস: কয়েক বছর আগে আমি ধারাভাষ্য দেওয়া শুরু করি।
মাশরাফি বিন মুর্তজা: এখন?
কার্টলি অ্যামব্রোস: খুব বেশি না।
মাশরাফি বিন মুর্তজা: জানো কেন তোমাকে আমি এটা জিজ্ঞেস করছি?
কার্টলি অ্যামব্রোস: কেন?
মাশরাফি বিন মুর্তজা: কারণ তোমার সঙ্গে শিগগিরই সেখানে দেখা হবে। নিজের ইংরেজি পোক্ত করার চেষ্টায় আছি।
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩১ মিনিট আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় এক বছর ধরে জাতীয় দলের বাইরে সাকিব আল হাসান। রাজনৈতিক কারণে দেশেও ফিরতে পারছেন না। ফলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের অধীনে কোনো ঘরোয়া কিংবা আন্তর্জাতিক ম্যাচেও খেলা হচ্ছে না তাঁর। নিজে না খেললেও সতীর্থদের খেলা দেখছেন, সুযোগ পেলে দিচ্ছেন পরামর্শও।
২ ঘণ্টা আগেপাওয়ার হিটিং কোচ হিসেবে জুলিয়ান রস উডের খ্যাতি রয়েছে। বিশেষ করে, বর্তমানে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ডেথ ওভারে হার্ড হিটিং করতে যে টেকনিক দরকার, সেটা এখন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারদের শেখাচ্ছেন উড। শিগগিরই এই পাওয়ার হিটিং কোচ বাংলাদেশে আসবেন বলে শোনা যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে