ক্রীড়া ডেস্ক
ঘরের মাঠে গত কয়েক সিরিজ ধরেই স্পিন দিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করছে পাকিস্তান। বিশেষ করে, দুই স্পিনার সাজিদ খান ও নোমান আলীর ঘূর্ণিতে ব্যাটারদের মাথা ভনভন করে ঘুরেছে অনেকবার। তবে এবার আর শেষ রক্ষা হলো না পাকিস্তানের। মুলতানে দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতল ১২০ রানে।
পাকিস্তানের মাঠে টেস্ট জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণের’ মতো। ১৯৫৯ সাল থেকে শুরু করে পাকিস্তানে এসে এখন পর্যন্ত ২৩ টেস্ট খেলেছে উইন্ডিজ। ক্যারিবীয়রা জিতেছে কেবল ৫ ম্যাচ। হেরেছে ১০ ম্যাচ ও ৮ ম্যাচ ড্র হয়েছে। মুলতানে এবার দ্বিতীয় টেস্ট জিতে ৩৪ বছর পর পাকিস্তানের মাঠে টেস্ট জিতল উইন্ডিজ। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শেষ হলো ১-১ সমতায়।
মুলতানে পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিতীয় টেস্ট পাঁচ দিন যে যাচ্ছে না, সেটা টের পাওয়া গিয়েছিল আগেই। দেখার অপেক্ষা ছিল ম্যাচ কত দূর গড়ায়। শেষ পর্যন্ত আজ তিন দিনেই ম্যাচের ফল চলে এল। ২৫৪ রানের লক্ষ্যে নেমে ৪ উইকেটে ৭৬ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে পাকিস্তান। দিনের খেলা শুরুর প্রথম ওভারেই উইকেট হারায় পাকিস্তান। স্বাগতিকদের দ্বিতীয় ইনিংসের ২৫তম ওভারের তৃতীয় বলে সৌদ শাকিলকে ফেরান কেভিন সিনক্লেয়ার। পরের ওভারে কাশিফ আলীকে ফেরান জোমেল ওয়ারিকান।
দ্রুত ২ উইকেট হারালে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২৫.২ ওভারে ৬ উইকেটে ৭৬ রান। বেকায়দায় পড়া পাকিস্তানের হাল ধরেন মোহাম্মদ রিজওয়ান ও সালমান আলী আগা। সপ্তম উইকেটে ৭৭ বলে ৩৯ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। এই জুটি ভাঙতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে স্বাগতিকেরা। ১৮ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন বাবর আজম। ৭০ রানে ৯ উইকেট নিয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন জোমেল ওয়ারিকান। যেখানে দ্বিতীয় ইনিংসে নেন ৫ উইকেট। সিরিজে সর্বোচ্চ ১৯ উইকেট নিয়ে তাঁর হাতেই উঠেছে সিরিজসেরার পুরস্কার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ইনিংসে ১৬৩ রানে অলআউট হয়েছে। ৪১ রানে ৬ উইকেট নিয়েছেন নোমান। এই ইনিংসে হ্যাটট্রিক করে রেকর্ড বইয়ে নাম লেখান ৩৮ বছর বয়সী এই স্পিনার। পাকিস্তান এরপর তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৫৪ রানে। ৯ রানের লিড নিয়ে উইন্ডিজ দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে। অধিনায়ক ক্রেগ ব্রাথওয়েট করেন ফিফটি। ৭৪ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৫২ রান। উইন্ডিজ এখানে অলআউট হয়েছে ২৪৪ রানে।
দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ৮০ উইকেটের ৬৯টিই নিয়েছেন স্পিনাররা। ওয়ারিকানের পর সিরিজে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬ উইকেট নিয়েছেন নোমান। সাজিদ পেয়েছেন ১৫ উইকেট।
ঘরের মাঠে গত কয়েক সিরিজ ধরেই স্পিন দিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করছে পাকিস্তান। বিশেষ করে, দুই স্পিনার সাজিদ খান ও নোমান আলীর ঘূর্ণিতে ব্যাটারদের মাথা ভনভন করে ঘুরেছে অনেকবার। তবে এবার আর শেষ রক্ষা হলো না পাকিস্তানের। মুলতানে দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতল ১২০ রানে।
পাকিস্তানের মাঠে টেস্ট জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণের’ মতো। ১৯৫৯ সাল থেকে শুরু করে পাকিস্তানে এসে এখন পর্যন্ত ২৩ টেস্ট খেলেছে উইন্ডিজ। ক্যারিবীয়রা জিতেছে কেবল ৫ ম্যাচ। হেরেছে ১০ ম্যাচ ও ৮ ম্যাচ ড্র হয়েছে। মুলতানে এবার দ্বিতীয় টেস্ট জিতে ৩৪ বছর পর পাকিস্তানের মাঠে টেস্ট জিতল উইন্ডিজ। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শেষ হলো ১-১ সমতায়।
মুলতানে পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিতীয় টেস্ট পাঁচ দিন যে যাচ্ছে না, সেটা টের পাওয়া গিয়েছিল আগেই। দেখার অপেক্ষা ছিল ম্যাচ কত দূর গড়ায়। শেষ পর্যন্ত আজ তিন দিনেই ম্যাচের ফল চলে এল। ২৫৪ রানের লক্ষ্যে নেমে ৪ উইকেটে ৭৬ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে পাকিস্তান। দিনের খেলা শুরুর প্রথম ওভারেই উইকেট হারায় পাকিস্তান। স্বাগতিকদের দ্বিতীয় ইনিংসের ২৫তম ওভারের তৃতীয় বলে সৌদ শাকিলকে ফেরান কেভিন সিনক্লেয়ার। পরের ওভারে কাশিফ আলীকে ফেরান জোমেল ওয়ারিকান।
দ্রুত ২ উইকেট হারালে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২৫.২ ওভারে ৬ উইকেটে ৭৬ রান। বেকায়দায় পড়া পাকিস্তানের হাল ধরেন মোহাম্মদ রিজওয়ান ও সালমান আলী আগা। সপ্তম উইকেটে ৭৭ বলে ৩৯ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। এই জুটি ভাঙতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে স্বাগতিকেরা। ১৮ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন বাবর আজম। ৭০ রানে ৯ উইকেট নিয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন জোমেল ওয়ারিকান। যেখানে দ্বিতীয় ইনিংসে নেন ৫ উইকেট। সিরিজে সর্বোচ্চ ১৯ উইকেট নিয়ে তাঁর হাতেই উঠেছে সিরিজসেরার পুরস্কার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ইনিংসে ১৬৩ রানে অলআউট হয়েছে। ৪১ রানে ৬ উইকেট নিয়েছেন নোমান। এই ইনিংসে হ্যাটট্রিক করে রেকর্ড বইয়ে নাম লেখান ৩৮ বছর বয়সী এই স্পিনার। পাকিস্তান এরপর তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৫৪ রানে। ৯ রানের লিড নিয়ে উইন্ডিজ দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে। অধিনায়ক ক্রেগ ব্রাথওয়েট করেন ফিফটি। ৭৪ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৫২ রান। উইন্ডিজ এখানে অলআউট হয়েছে ২৪৪ রানে।
দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ৮০ উইকেটের ৬৯টিই নিয়েছেন স্পিনাররা। ওয়ারিকানের পর সিরিজে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬ উইকেট নিয়েছেন নোমান। সাজিদ পেয়েছেন ১৫ উইকেট।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৪২ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে