নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের (ডিপিএল) এবারের মৌসুমে বেশ শক্ত দল গড়েছিল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। জাতীয় দলের তারকা ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তাসকিন আহমেদ ও মেহেদী হাসান মিরাজকে দলে ভেড়ায় তারা। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ততা থাকায় লিগের শুরুতে না পেলেও সুপার লিগে পাওয়ার সুযোগ ছিল মোহামেডানের।
কিন্তু লিগ পর্বে সুবিধা করতে পারেনি মোহামেডান। শেষ ম্যাচে জিতলেও টেবিলের ৭ নম্বরে থেকে বিদায় নিয়েছে তারা। তবে যেহেতু তাদের কয়েকজন ক্রিকেটার লিগ পর্বে অংশ নেননি। তাঁদের সুপার লিগে অন্য দলে খেলার সুযোগ ছিল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। লিগ পর্বে না খেলা মুশফিকুর রহিম ও মেহেদী হাসান মিরাজকে দলে নিয়েছে তারা। এবার সুপার লিগে শক্তিশালী দল নিয়ে শিরোপা জিততে চায় ধানমন্ডির দলটি।
মিরাজ-মুশফিককে দলে ভেড়ানোর কথা নিশ্চিত করে শেখ জামালের টিম ডিরেক্টর শাহনিয়ান তানিম এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘আমরা এ বছর গ্রুপ পর্বটা খুব ভালোমতো শেষ করতে পেরেছি। সিটি ক্লাবের সঙ্গে জয়ের পর আমরা ১৮ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে কোয়ালিফাই করেছি এবং টেবিল টপার। আমরা আমাদের দলকে আরও কীভাবে শক্তিশালী করা যায় সেটা চিন্তা করছিলাম।’
তানিম আরও যোগ করেন, ‘মোহামেডান যেহেতু সুপার লিগে কোয়ালিফাই করতে পারেনি। তখন আমরা দেখলাম যে মিরাজ ও মুশফিক সুপার লিগের অন্য দলের হয়ে খেলতে পারবে। আমরা তাদের প্রস্তাব করেছিলাম এবং মোহামেডানও সম্মতি দেওয়ায় আমরা তাদের নিতে পেরেছি। আশা করছি তারা আসাতে আমাদের শিরোপা জয় আরও সহজ হবে। তিনটা ম্যাচ জিতলেই আমরা শিরোপা জিতে যাব। আশা করছি এবার চ্যাম্পিয়নশিপে আমরা ভালো লড়াই করতে পারব।’
ডিপিএলে ১০ ম্যাচ শেষে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে আছে ইমরুল কায়েসের নেতৃত্বাধীন দলটি। দুই নম্বরে থাকা আবাহনীর পয়েন্ট ১৪। তাই ৪ পয়েন্ট এগিয়ে থাকা জামাল শিরোপা জয়ের পথে হট ফেবারিট।
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের (ডিপিএল) এবারের মৌসুমে বেশ শক্ত দল গড়েছিল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। জাতীয় দলের তারকা ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তাসকিন আহমেদ ও মেহেদী হাসান মিরাজকে দলে ভেড়ায় তারা। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ততা থাকায় লিগের শুরুতে না পেলেও সুপার লিগে পাওয়ার সুযোগ ছিল মোহামেডানের।
কিন্তু লিগ পর্বে সুবিধা করতে পারেনি মোহামেডান। শেষ ম্যাচে জিতলেও টেবিলের ৭ নম্বরে থেকে বিদায় নিয়েছে তারা। তবে যেহেতু তাদের কয়েকজন ক্রিকেটার লিগ পর্বে অংশ নেননি। তাঁদের সুপার লিগে অন্য দলে খেলার সুযোগ ছিল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। লিগ পর্বে না খেলা মুশফিকুর রহিম ও মেহেদী হাসান মিরাজকে দলে নিয়েছে তারা। এবার সুপার লিগে শক্তিশালী দল নিয়ে শিরোপা জিততে চায় ধানমন্ডির দলটি।
মিরাজ-মুশফিককে দলে ভেড়ানোর কথা নিশ্চিত করে শেখ জামালের টিম ডিরেক্টর শাহনিয়ান তানিম এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘আমরা এ বছর গ্রুপ পর্বটা খুব ভালোমতো শেষ করতে পেরেছি। সিটি ক্লাবের সঙ্গে জয়ের পর আমরা ১৮ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে কোয়ালিফাই করেছি এবং টেবিল টপার। আমরা আমাদের দলকে আরও কীভাবে শক্তিশালী করা যায় সেটা চিন্তা করছিলাম।’
তানিম আরও যোগ করেন, ‘মোহামেডান যেহেতু সুপার লিগে কোয়ালিফাই করতে পারেনি। তখন আমরা দেখলাম যে মিরাজ ও মুশফিক সুপার লিগের অন্য দলের হয়ে খেলতে পারবে। আমরা তাদের প্রস্তাব করেছিলাম এবং মোহামেডানও সম্মতি দেওয়ায় আমরা তাদের নিতে পেরেছি। আশা করছি তারা আসাতে আমাদের শিরোপা জয় আরও সহজ হবে। তিনটা ম্যাচ জিতলেই আমরা শিরোপা জিতে যাব। আশা করছি এবার চ্যাম্পিয়নশিপে আমরা ভালো লড়াই করতে পারব।’
ডিপিএলে ১০ ম্যাচ শেষে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে আছে ইমরুল কায়েসের নেতৃত্বাধীন দলটি। দুই নম্বরে থাকা আবাহনীর পয়েন্ট ১৪। তাই ৪ পয়েন্ট এগিয়ে থাকা জামাল শিরোপা জয়ের পথে হট ফেবারিট।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৬ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১০ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১০ ঘণ্টা আগে