অবশেষে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সবার আগে মহাশূন্য ঘুরে এলেন বিলিয়নিয়ার উদ্যোক্তা স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন। ভার্জিন গ্যালাকটিক রকেটে করে মহাকাশে সর্বোচ্চ উচ্চতায় উড়ে ক্রুদের সঙ্গে নিয়ে নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন তিনি। যুক্তরাজ্যের এই উদ্যোক্তা দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে এই রকেটের উন্নয়ন ঘটানোর কাজ করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো থেকে রকেটচালিত বিমানটি উড্ডয়নের পর মহাকাশ ঘুরে আবার উড্ডয়নস্থলে ফিরে এসেছে। ফিরে এসে ব্র্যানসন বলেছেন, ভ্রমণটি ছিল ‘আজীবনের জন্য এক অভিজ্ঞতা’।
এই সফল ভ্রমণের মধ্য দিয়ে মহাকাশ পর্যটনের উদ্যোগে স্পেসএক্সের ইলোন মাস্ক এবং অ্যামাজনের (ব্লু অরিজিন) জেফ বেজোসকে পেছনে ফেললেন ব্র্যানসন।
অবশ্য ব্র্যানসন ভূপৃষ্ঠ থেকে কত উচ্চতায় উড়েছিলেন, সেটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনো আসেনি। তার পরও ভার্জিন গ্যালাকটিকের হিসাবমতে, ৮৫ কিলোমিটার বলে ধরে নেওয়া যায়।
এই মিশনে ব্র্যানসনের সঙ্গে ছিলেন ইউনিটির দুই পাইলট ডেভ ম্যাকে ও মাইকেল মাসুসি এবং গ্যালাকটিকের তিন কর্মী—বেথ মোজেস, কলিন বেনেট ও সিরিশা বান্দলা।
আগামী বছর থেকে মহাকাশ পর্যটনের টিকিট বিক্রি শুরু করতে পারবেন বলে আশা করছেন রিচার্ড ব্র্যানসন। এরই মধ্যে প্রায় ৬০০ ব্যক্তি টিকিটের জন্য টাকা দিয়ে ফেলেছেন। একটি টিকিটের মূল্য আড়াই লাখ ডলার।
এই পর্যটনে রকেট উৎক্ষেপণের পর আরোহী দেখবেন, ক্রমেই এক নিকশ কালো অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছেন, আর চোখের সামনে মার্বেলের মতো ছোট হয়ে আসছে পৃথিবী। রকেটে প্রায় পাঁচ মিনিট ওজনহীনতার অভিজ্ঞতাও পাবেন আরোহী।
এই দিনটির জন্য দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষা করছিলেন রিচার্ড ব্র্যানসন। মহাকাশ পর্যটনের ব্যবসা শুরুর আশা নিয়ে ২০০৪ সালে প্রথম একটি মহাকাশযান তৈরির ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। ২০০৭ সালেই বাণিজ্যিকভাবে মহাকাশ পর্যটন শুরু করতে পারবেন বলে আশা করেছিলেন ব্র্যানসন। তবে ২০১৪ সালে একটি ফ্লাইট চলাকালীন মারাত্মক দুর্ঘটনাসহ প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে প্রকল্পটি বড় ধরনের ধাক্কা খায়। ব্র্যানসনের ক্যারিয়ারে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং সময় গেছে তখন।
রোববার রকেট উৎক্ষেপণের ব্র্যানসন বিবিসিকে বলেন, ‘আমার ছোটবেলা থেকেই মহাকাশে যাওয়ার ইচ্ছা। আশা করি, আগামী একশ বছরে কয়েক হাজার মানুষ মহাকাশে যাওয়ার অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন।’
অবশেষে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সবার আগে মহাশূন্য ঘুরে এলেন বিলিয়নিয়ার উদ্যোক্তা স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন। ভার্জিন গ্যালাকটিক রকেটে করে মহাকাশে সর্বোচ্চ উচ্চতায় উড়ে ক্রুদের সঙ্গে নিয়ে নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন তিনি। যুক্তরাজ্যের এই উদ্যোক্তা দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে এই রকেটের উন্নয়ন ঘটানোর কাজ করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো থেকে রকেটচালিত বিমানটি উড্ডয়নের পর মহাকাশ ঘুরে আবার উড্ডয়নস্থলে ফিরে এসেছে। ফিরে এসে ব্র্যানসন বলেছেন, ভ্রমণটি ছিল ‘আজীবনের জন্য এক অভিজ্ঞতা’।
এই সফল ভ্রমণের মধ্য দিয়ে মহাকাশ পর্যটনের উদ্যোগে স্পেসএক্সের ইলোন মাস্ক এবং অ্যামাজনের (ব্লু অরিজিন) জেফ বেজোসকে পেছনে ফেললেন ব্র্যানসন।
অবশ্য ব্র্যানসন ভূপৃষ্ঠ থেকে কত উচ্চতায় উড়েছিলেন, সেটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনো আসেনি। তার পরও ভার্জিন গ্যালাকটিকের হিসাবমতে, ৮৫ কিলোমিটার বলে ধরে নেওয়া যায়।
এই মিশনে ব্র্যানসনের সঙ্গে ছিলেন ইউনিটির দুই পাইলট ডেভ ম্যাকে ও মাইকেল মাসুসি এবং গ্যালাকটিকের তিন কর্মী—বেথ মোজেস, কলিন বেনেট ও সিরিশা বান্দলা।
আগামী বছর থেকে মহাকাশ পর্যটনের টিকিট বিক্রি শুরু করতে পারবেন বলে আশা করছেন রিচার্ড ব্র্যানসন। এরই মধ্যে প্রায় ৬০০ ব্যক্তি টিকিটের জন্য টাকা দিয়ে ফেলেছেন। একটি টিকিটের মূল্য আড়াই লাখ ডলার।
এই পর্যটনে রকেট উৎক্ষেপণের পর আরোহী দেখবেন, ক্রমেই এক নিকশ কালো অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছেন, আর চোখের সামনে মার্বেলের মতো ছোট হয়ে আসছে পৃথিবী। রকেটে প্রায় পাঁচ মিনিট ওজনহীনতার অভিজ্ঞতাও পাবেন আরোহী।
এই দিনটির জন্য দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষা করছিলেন রিচার্ড ব্র্যানসন। মহাকাশ পর্যটনের ব্যবসা শুরুর আশা নিয়ে ২০০৪ সালে প্রথম একটি মহাকাশযান তৈরির ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। ২০০৭ সালেই বাণিজ্যিকভাবে মহাকাশ পর্যটন শুরু করতে পারবেন বলে আশা করেছিলেন ব্র্যানসন। তবে ২০১৪ সালে একটি ফ্লাইট চলাকালীন মারাত্মক দুর্ঘটনাসহ প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে প্রকল্পটি বড় ধরনের ধাক্কা খায়। ব্র্যানসনের ক্যারিয়ারে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং সময় গেছে তখন।
রোববার রকেট উৎক্ষেপণের ব্র্যানসন বিবিসিকে বলেন, ‘আমার ছোটবেলা থেকেই মহাকাশে যাওয়ার ইচ্ছা। আশা করি, আগামী একশ বছরে কয়েক হাজার মানুষ মহাকাশে যাওয়ার অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন।’
প্রথমবারের মতো কোনো নক্ষত্রকে ঘিরে নতুন সৌরজগতের জন্ম হতে দেখেছেন বিশ্বের খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি গ্রহ সৃষ্টি প্রক্রিয়ার এতটাই প্রাথমিক স্তর যে, আগে কখনো এমন দৃশ্যমান হয়নি বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
২০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের চিকিৎসকেরা এক যুগান্তকারী পদ্ধতি ব্যবহার করে আট সুস্থ শিশুর জন্ম দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এই পদ্ধতিতে তিন ব্যক্তির ডিএনএ সমন্বয় করে আইভিএফ (ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) ভ্রূণ তৈরি করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল, যাতে শিশুরা দুরারোগ্য জিনগত ব্যাধি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৬ দিন আগেপ্রাণীরা একে অপরের ডাকে সাড়া দেয়, এই তথ্য আমাদের অনেকের জানা। তবে সম্প্রতি এক নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে আরও বিস্ময়কর এক তথ্য। গাছও শব্দ করে, আর সেই শব্দ শুনেই সিদ্ধান্ত নেয় পোকামাকড়। এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে এক নতুন ধরনের যোগসূত্রের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
৮ দিন আগেসবচেয়ে কাছ থেকে তোলা সূর্যের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। এসব ছবি পাঠিয়েছে নাসার মহাকাশযান পার্কার সোলার প্রোব। এই মহাকাশযান সূর্যের পৃষ্ঠের মাত্র ৩ দশমিক ৮ মিলিয়ন মাইল (৬ দশমিক ১ মিলিয়ন কিলোমিটার) দূর থেকে ছবি তোলে।
৯ দিন আগে