নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, ‘৩০০ আসনে কে, কোথায় এমপি হবে—সেটা বাংলাদেশের জনগণ সবাই এখন জানে। ৭ তারিখে আমরা একটা ফলাফলের ঘোষণা শুনব।’
আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাবিহীন, প্রহসনমূলক ও ডামি নির্বাচন বর্জনের আহ্বানে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, ‘নির্বাচন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। ৩০০ আসনে কে, কোথায় এমপি হবে সেটা বাংলাদেশের জনগণ সবাই এখন জানে। ৭ তারিখে আমরা একটা ফলাফলের ঘোষণা শুনব। কী সেলুকাস! এখন সংসদের সিট ভাগ-বাঁটোয়ারা প্রকাশ্যে হয়।’
নির্বাচনে ভোট দিতে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘এই সরকারের ওপরে যারা আস্থা হারিয়েছে, তারা ভোট দিতে যাবে না। আওয়ামী লীগের ভোটাররাও ভোট দিতে যাবে না। কারণ তাদের প্রার্থী তো জয়ী হয়েই যাবে।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দাবি করে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের শক্তি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মধ্যে যদি গণতন্ত্র না থাকে তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কোথায় থাকল? বাংলাদেশের মানুষকে পরম মুঘল সম্রাটেরাও বশ করতে পারেনি। ১৮ কোটি মানুষকে আওয়ামী লীগ বাকশালের রাস্তায় চালাবে, তা হতে পারে না। অতীতেও একবার চেষ্টা করেছে, পারেনি।’
বাংলাদেশ গণতন্ত্রের জন্য সৃষ্টি হয়েছিল উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, ‘আজকে আমরা কোন বাংলাদেশে বাস করছি? কোথায় গণতন্ত্র? বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিলাম দেশে খুশি মতো কথা বলব। আমি যাব যাকে খুশি তাকে ভোট দেব। এটা তো আওয়ামী লীগেরই স্লোগান ছিল। কিন্তু এই স্লোগান তারা এখন আর দেয় না। তারা এখন দেয়, তোমার ভোট আমি দেব, সবার ভোট আমি দেব।’
প্রাকৃতিক নিয়মেই এই সরকারের পতন হবে জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘আমরা স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে চাই। কিন্তু সরকার বলছে, সবার একই চিন্তা করতে হবে। একই ধ্যানধারণা থাকতে হবে। এটা তো প্রকৃতির নিয়ম না। এভাবে প্রকৃতি টিকে থাকতে পারে না। আজকে সরকার দেশে যে অবস্থা তৈরি করেছে, তা একটি অস্বাভাবিক ব্যবস্থা। এর পরিবর্তন হবেই।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘ড. ইউনূসের সাজা কাউকে জেলে ঢোকাবে, কাউকে গায়েব করবে সেই প্রক্রিয়ারই একটি উদাহরণ। ক্ষমতার দাপট দেখাতেই তারা এটা করেছে। ৭ তারিখে এই ক্ষমতার দাপট তারা নবায়ন করতে চায়।’
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, বিচারব্যবস্থাকে আওয়ামী লীগ কতটা দলীয়করণ করেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আওয়ামী লীগ একটা দুর্বৃত্ত, মাফিয়া, জুয়াড়িদের ক্লাবে পরিণত হয়েছে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই নির্বাচনের পরে কি দেশে গণতন্ত্রের সংকট শেষ হবে? আইয়ুব খান উন্নয়নের দশক পালন করেছিলেন, পরের চার-ছয় মাসে তার পতন হয়েছিল। আর এরা তো ঠিকমতো স্বৈরাচারও হতে পারবে না। নিজেদের মধ্যে খুনোখুনি করে।’
বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নূরুল আম্বিয়া বলেন, ৭ তারিখ ভোটকেন্দ্র থেকে দূরে থাকবেন। গণ-অভ্যুত্থান যেকোনো সময় হতে পারে।
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, এই সরকারকে দেশের জনগণ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গন প্রত্যাখ্যান করেছে। আজ দেশের সব রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, এই ঐক্যকে ধারণ করে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।
জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রবের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির সভাপতি ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।

নির্বাচন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, ‘৩০০ আসনে কে, কোথায় এমপি হবে—সেটা বাংলাদেশের জনগণ সবাই এখন জানে। ৭ তারিখে আমরা একটা ফলাফলের ঘোষণা শুনব।’
আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাবিহীন, প্রহসনমূলক ও ডামি নির্বাচন বর্জনের আহ্বানে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, ‘নির্বাচন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। ৩০০ আসনে কে, কোথায় এমপি হবে সেটা বাংলাদেশের জনগণ সবাই এখন জানে। ৭ তারিখে আমরা একটা ফলাফলের ঘোষণা শুনব। কী সেলুকাস! এখন সংসদের সিট ভাগ-বাঁটোয়ারা প্রকাশ্যে হয়।’
নির্বাচনে ভোট দিতে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘এই সরকারের ওপরে যারা আস্থা হারিয়েছে, তারা ভোট দিতে যাবে না। আওয়ামী লীগের ভোটাররাও ভোট দিতে যাবে না। কারণ তাদের প্রার্থী তো জয়ী হয়েই যাবে।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দাবি করে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের শক্তি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মধ্যে যদি গণতন্ত্র না থাকে তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কোথায় থাকল? বাংলাদেশের মানুষকে পরম মুঘল সম্রাটেরাও বশ করতে পারেনি। ১৮ কোটি মানুষকে আওয়ামী লীগ বাকশালের রাস্তায় চালাবে, তা হতে পারে না। অতীতেও একবার চেষ্টা করেছে, পারেনি।’
বাংলাদেশ গণতন্ত্রের জন্য সৃষ্টি হয়েছিল উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, ‘আজকে আমরা কোন বাংলাদেশে বাস করছি? কোথায় গণতন্ত্র? বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিলাম দেশে খুশি মতো কথা বলব। আমি যাব যাকে খুশি তাকে ভোট দেব। এটা তো আওয়ামী লীগেরই স্লোগান ছিল। কিন্তু এই স্লোগান তারা এখন আর দেয় না। তারা এখন দেয়, তোমার ভোট আমি দেব, সবার ভোট আমি দেব।’
প্রাকৃতিক নিয়মেই এই সরকারের পতন হবে জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘আমরা স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে চাই। কিন্তু সরকার বলছে, সবার একই চিন্তা করতে হবে। একই ধ্যানধারণা থাকতে হবে। এটা তো প্রকৃতির নিয়ম না। এভাবে প্রকৃতি টিকে থাকতে পারে না। আজকে সরকার দেশে যে অবস্থা তৈরি করেছে, তা একটি অস্বাভাবিক ব্যবস্থা। এর পরিবর্তন হবেই।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘ড. ইউনূসের সাজা কাউকে জেলে ঢোকাবে, কাউকে গায়েব করবে সেই প্রক্রিয়ারই একটি উদাহরণ। ক্ষমতার দাপট দেখাতেই তারা এটা করেছে। ৭ তারিখে এই ক্ষমতার দাপট তারা নবায়ন করতে চায়।’
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, বিচারব্যবস্থাকে আওয়ামী লীগ কতটা দলীয়করণ করেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আওয়ামী লীগ একটা দুর্বৃত্ত, মাফিয়া, জুয়াড়িদের ক্লাবে পরিণত হয়েছে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই নির্বাচনের পরে কি দেশে গণতন্ত্রের সংকট শেষ হবে? আইয়ুব খান উন্নয়নের দশক পালন করেছিলেন, পরের চার-ছয় মাসে তার পতন হয়েছিল। আর এরা তো ঠিকমতো স্বৈরাচারও হতে পারবে না। নিজেদের মধ্যে খুনোখুনি করে।’
বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নূরুল আম্বিয়া বলেন, ৭ তারিখ ভোটকেন্দ্র থেকে দূরে থাকবেন। গণ-অভ্যুত্থান যেকোনো সময় হতে পারে।
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, এই সরকারকে দেশের জনগণ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গন প্রত্যাখ্যান করেছে। আজ দেশের সব রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, এই ঐক্যকে ধারণ করে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।
জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রবের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির সভাপতি ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। আর দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ কক্সবাজার-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন।
৯ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
৩৫ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। আর দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ কক্সবাজার-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। আর দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ কক্সবাজার-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।

নির্বাচন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, ‘৩০০ আসনে কে, কোথায় এমপি হবে—সেটা বাংলাদেশের জনগণ সবাই এখন জানে। ৭ তারিখে আমরা একটা ফলাফলের ঘোষণা শুনব।’
০১ জানুয়ারি ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
৩৫ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ঠাকুরগাঁও-১ আসনে।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলো পরে ঘোষণা করা হবে। এর বাইরে কিছু আসন শরিকদের ছাড়া হবে।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, নজরুল ইসলাম খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মির্জা আব্বাস, হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বিএনপির সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকেরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ঠাকুরগাঁও-১ আসনে।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলো পরে ঘোষণা করা হবে। এর বাইরে কিছু আসন শরিকদের ছাড়া হবে।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, নজরুল ইসলাম খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মির্জা আব্বাস, হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বিএনপির সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকেরা উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, ‘৩০০ আসনে কে, কোথায় এমপি হবে—সেটা বাংলাদেশের জনগণ সবাই এখন জানে। ৭ তারিখে আমরা একটা ফলাফলের ঘোষণা শুনব।’
০১ জানুয়ারি ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। আর দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ কক্সবাজার-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন।
৯ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে সারা দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা এ নতুন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেন।
আজ সোমবার দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক বাচ্চু ভূঁইয়ার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
‘শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই’—এ দাবি নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উদ্বোধন করেন এ সম্মেলন। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।
উদ্বোধনের পর দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশনে রাজনৈতিক প্রতিবেদন, গঠনতন্ত্র সংশোধনী, সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি, আচরণবিধি, দলীয় ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের খসড়া নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষকেরা।
২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় বিশেষ প্রতিনিধি সম্মেলনে মুলতবি আলোচনায় পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনে উত্থাপিত দলিলপত্রে প্রতিনিধিদের মতামত ও পরামর্শ সংযুক্ত করে চূড়ান্তকরণ করা হবে এবং দলের জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে।
সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদও গঠিত হয়।
দলটির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু।
অন্যদিকে বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, অ্যাডভোকেট উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, ড. নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, মনিরুল হুদা বাবন, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আব্দুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাতটি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীনকে এবং পরামর্শক পরিষদের সদস্য ড. সায়েমা খাতুন, প্রকৌশলী জাকারিয়া নেওয়াজ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালিদ হোসাইন, সৈকত মল্লিক, শ্যামলী শীল ও ইমরাদ জুলকারনাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে সারা দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা এ নতুন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেন।
আজ সোমবার দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক বাচ্চু ভূঁইয়ার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
‘শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই’—এ দাবি নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উদ্বোধন করেন এ সম্মেলন। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।
উদ্বোধনের পর দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশনে রাজনৈতিক প্রতিবেদন, গঠনতন্ত্র সংশোধনী, সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি, আচরণবিধি, দলীয় ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের খসড়া নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষকেরা।
২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় বিশেষ প্রতিনিধি সম্মেলনে মুলতবি আলোচনায় পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনে উত্থাপিত দলিলপত্রে প্রতিনিধিদের মতামত ও পরামর্শ সংযুক্ত করে চূড়ান্তকরণ করা হবে এবং দলের জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে।
সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদও গঠিত হয়।
দলটির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু।
অন্যদিকে বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, অ্যাডভোকেট উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, ড. নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, মনিরুল হুদা বাবন, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আব্দুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাতটি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীনকে এবং পরামর্শক পরিষদের সদস্য ড. সায়েমা খাতুন, প্রকৌশলী জাকারিয়া নেওয়াজ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালিদ হোসাইন, সৈকত মল্লিক, শ্যামলী শীল ও ইমরাদ জুলকারনাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

নির্বাচন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, ‘৩০০ আসনে কে, কোথায় এমপি হবে—সেটা বাংলাদেশের জনগণ সবাই এখন জানে। ৭ তারিখে আমরা একটা ফলাফলের ঘোষণা শুনব।’
০১ জানুয়ারি ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। আর দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ কক্সবাজার-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন।
৯ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
৩৫ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
১ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ ছাড়া দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকেও খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ ছাড়া দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকেও খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন।

নির্বাচন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, ‘৩০০ আসনে কে, কোথায় এমপি হবে—সেটা বাংলাদেশের জনগণ সবাই এখন জানে। ৭ তারিখে আমরা একটা ফলাফলের ঘোষণা শুনব।’
০১ জানুয়ারি ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। আর দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ কক্সবাজার-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন।
৯ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
৩৫ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে