নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিরাজমান সমস্যা সমাধানে গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার বিকল্প কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। এ জন্য দেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে অবিলম্বে রোডম্যাপ ঘোষণা করে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অন্যথায় অতীতের পতিত সরকারের মতোই এই সরকারের পরিণত হতে পারে—এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক নাগরিক সমাবেশে এই হুঁশিয়ার দেন শামসুজ্জামান দুদু।
সরকারের উদ্দেশে দুদু বলেন, গণতন্ত্র না মানার কারণে আইয়ুব খান পালিয়েছে। একদলীয় বাকশাল কায়েম করার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের ভয়ংকর পরিণতি হয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর গণতন্ত্র হরণ করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করার জন্য শেখ হাসিনাও পালাতে বাধ্য হয়েছেন। তাই গণতন্ত্র মেনে নিন। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন, জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
সরকারের উদ্দেশে দুদু আরও বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
এ সময় সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ৬৯–এ ছাত্র-জনতা স্বৈরাচার আইয়ুব খানের পতন ঘটিয়েছে। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন্য স্বৈরাচার এরশাদের পতন ঘটিয়েছে ছাত্র-জনতা। এ দেশের ছাত্র ও জনগণ গণতন্ত্রের জন্য ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনাকেও বিদায় করেছে। এটা যদি এ সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তা খুবই দুঃখজনক।
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী (খালেদা জিয়া) দেশে ফিরে এসেছেন। তাঁকে বরণ করার জন্য বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত জনতার ঢল নেমেছিল। এই জনতার ঢল হচ্ছে গণতন্ত্রের মাতাকে বরণ করে নেওয়ার, গণতন্ত্রকে বরণ করে নেওয়া এবং স্বাধীনতাকে বরণ করে নেওয়ার। এটা বর্তমান সরকার বুঝতে পারলে দেশের সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে।
দুদু বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি, ছাত্রদলসহ এর সহযোগী সংগঠনের ৫ হাজার নেতা-কর্মী গুম হয়েছেন, খুনের শিকার হয়েছেন, নিখোঁজ হয়েছেন। এটা যদি বর্তমান সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তারা আন্দোলন, গণ-অভ্যুত্থান, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল—এটা বলা যাবে না।
জাতীয় ঐক্য ও নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে এই নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’ নামের সংগঠন। সংগঠনটির সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন এতে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আরিফা সুলতানা রুমা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এদিন প্রেসক্লাবের সামনে আরেকটি অনুষ্ঠানে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে আহ্বান জানান বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক। ‘এখনই নির্বাচন প্রয়োজন’-মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৭৫ ভাগ মানুষ এখন নির্বাচন চায়। আর নির্বাচন বিলম্বিত নয়, এখনই নির্বাচনের প্রয়োজন।
এ সময় ‘মানবিক করিডর’ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফারুক বলেন, ‘সম্মানিত ব্যক্তি হিসেবে আপনি এখনো মানুষের মনে আছেন। কিন্তু কোথাও যে একটা দাবা খেলা হচ্ছে, কোথাও যেন নির্বাচন নিয়ে একটা চক্রান্ত হচ্ছে, কোথাও যেন আপনাকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। সে বিষয়ে আপনাকে অবহিত হতেই হবে। আপনার উপদেষ্টাদেরও সতর্ক থাকতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পরিষদের আয়োজনে প্রতীকী অবস্থানের এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি মাইনুল ইসলাম বাদল তালুকদার। সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার এতে সঞ্চালনা করেন।
প্রতীকী অবস্থানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক মুহাম্মদ মুনির হোসেন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রমুখ।

দেশের বিরাজমান সমস্যা সমাধানে গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার বিকল্প কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। এ জন্য দেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে অবিলম্বে রোডম্যাপ ঘোষণা করে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অন্যথায় অতীতের পতিত সরকারের মতোই এই সরকারের পরিণত হতে পারে—এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক নাগরিক সমাবেশে এই হুঁশিয়ার দেন শামসুজ্জামান দুদু।
সরকারের উদ্দেশে দুদু বলেন, গণতন্ত্র না মানার কারণে আইয়ুব খান পালিয়েছে। একদলীয় বাকশাল কায়েম করার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের ভয়ংকর পরিণতি হয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর গণতন্ত্র হরণ করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করার জন্য শেখ হাসিনাও পালাতে বাধ্য হয়েছেন। তাই গণতন্ত্র মেনে নিন। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন, জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
সরকারের উদ্দেশে দুদু আরও বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
এ সময় সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ৬৯–এ ছাত্র-জনতা স্বৈরাচার আইয়ুব খানের পতন ঘটিয়েছে। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন্য স্বৈরাচার এরশাদের পতন ঘটিয়েছে ছাত্র-জনতা। এ দেশের ছাত্র ও জনগণ গণতন্ত্রের জন্য ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনাকেও বিদায় করেছে। এটা যদি এ সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তা খুবই দুঃখজনক।
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী (খালেদা জিয়া) দেশে ফিরে এসেছেন। তাঁকে বরণ করার জন্য বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত জনতার ঢল নেমেছিল। এই জনতার ঢল হচ্ছে গণতন্ত্রের মাতাকে বরণ করে নেওয়ার, গণতন্ত্রকে বরণ করে নেওয়া এবং স্বাধীনতাকে বরণ করে নেওয়ার। এটা বর্তমান সরকার বুঝতে পারলে দেশের সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে।
দুদু বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি, ছাত্রদলসহ এর সহযোগী সংগঠনের ৫ হাজার নেতা-কর্মী গুম হয়েছেন, খুনের শিকার হয়েছেন, নিখোঁজ হয়েছেন। এটা যদি বর্তমান সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তারা আন্দোলন, গণ-অভ্যুত্থান, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল—এটা বলা যাবে না।
জাতীয় ঐক্য ও নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে এই নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’ নামের সংগঠন। সংগঠনটির সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন এতে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আরিফা সুলতানা রুমা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এদিন প্রেসক্লাবের সামনে আরেকটি অনুষ্ঠানে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে আহ্বান জানান বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক। ‘এখনই নির্বাচন প্রয়োজন’-মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৭৫ ভাগ মানুষ এখন নির্বাচন চায়। আর নির্বাচন বিলম্বিত নয়, এখনই নির্বাচনের প্রয়োজন।
এ সময় ‘মানবিক করিডর’ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফারুক বলেন, ‘সম্মানিত ব্যক্তি হিসেবে আপনি এখনো মানুষের মনে আছেন। কিন্তু কোথাও যে একটা দাবা খেলা হচ্ছে, কোথাও যেন নির্বাচন নিয়ে একটা চক্রান্ত হচ্ছে, কোথাও যেন আপনাকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। সে বিষয়ে আপনাকে অবহিত হতেই হবে। আপনার উপদেষ্টাদেরও সতর্ক থাকতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পরিষদের আয়োজনে প্রতীকী অবস্থানের এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি মাইনুল ইসলাম বাদল তালুকদার। সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার এতে সঞ্চালনা করেন।
প্রতীকী অবস্থানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক মুহাম্মদ মুনির হোসেন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিরাজমান সমস্যা সমাধানে গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার বিকল্প কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। এ জন্য দেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে অবিলম্বে রোডম্যাপ ঘোষণা করে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অন্যথায় অতীতের পতিত সরকারের মতোই এই সরকারের পরিণত হতে পারে—এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক নাগরিক সমাবেশে এই হুঁশিয়ার দেন শামসুজ্জামান দুদু।
সরকারের উদ্দেশে দুদু বলেন, গণতন্ত্র না মানার কারণে আইয়ুব খান পালিয়েছে। একদলীয় বাকশাল কায়েম করার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের ভয়ংকর পরিণতি হয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর গণতন্ত্র হরণ করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করার জন্য শেখ হাসিনাও পালাতে বাধ্য হয়েছেন। তাই গণতন্ত্র মেনে নিন। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন, জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
সরকারের উদ্দেশে দুদু আরও বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
এ সময় সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ৬৯–এ ছাত্র-জনতা স্বৈরাচার আইয়ুব খানের পতন ঘটিয়েছে। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন্য স্বৈরাচার এরশাদের পতন ঘটিয়েছে ছাত্র-জনতা। এ দেশের ছাত্র ও জনগণ গণতন্ত্রের জন্য ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনাকেও বিদায় করেছে। এটা যদি এ সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তা খুবই দুঃখজনক।
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী (খালেদা জিয়া) দেশে ফিরে এসেছেন। তাঁকে বরণ করার জন্য বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত জনতার ঢল নেমেছিল। এই জনতার ঢল হচ্ছে গণতন্ত্রের মাতাকে বরণ করে নেওয়ার, গণতন্ত্রকে বরণ করে নেওয়া এবং স্বাধীনতাকে বরণ করে নেওয়ার। এটা বর্তমান সরকার বুঝতে পারলে দেশের সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে।
দুদু বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি, ছাত্রদলসহ এর সহযোগী সংগঠনের ৫ হাজার নেতা-কর্মী গুম হয়েছেন, খুনের শিকার হয়েছেন, নিখোঁজ হয়েছেন। এটা যদি বর্তমান সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তারা আন্দোলন, গণ-অভ্যুত্থান, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল—এটা বলা যাবে না।
জাতীয় ঐক্য ও নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে এই নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’ নামের সংগঠন। সংগঠনটির সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন এতে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আরিফা সুলতানা রুমা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এদিন প্রেসক্লাবের সামনে আরেকটি অনুষ্ঠানে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে আহ্বান জানান বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক। ‘এখনই নির্বাচন প্রয়োজন’-মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৭৫ ভাগ মানুষ এখন নির্বাচন চায়। আর নির্বাচন বিলম্বিত নয়, এখনই নির্বাচনের প্রয়োজন।
এ সময় ‘মানবিক করিডর’ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফারুক বলেন, ‘সম্মানিত ব্যক্তি হিসেবে আপনি এখনো মানুষের মনে আছেন। কিন্তু কোথাও যে একটা দাবা খেলা হচ্ছে, কোথাও যেন নির্বাচন নিয়ে একটা চক্রান্ত হচ্ছে, কোথাও যেন আপনাকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। সে বিষয়ে আপনাকে অবহিত হতেই হবে। আপনার উপদেষ্টাদেরও সতর্ক থাকতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পরিষদের আয়োজনে প্রতীকী অবস্থানের এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি মাইনুল ইসলাম বাদল তালুকদার। সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার এতে সঞ্চালনা করেন।
প্রতীকী অবস্থানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক মুহাম্মদ মুনির হোসেন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রমুখ।

দেশের বিরাজমান সমস্যা সমাধানে গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার বিকল্প কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। এ জন্য দেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে অবিলম্বে রোডম্যাপ ঘোষণা করে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অন্যথায় অতীতের পতিত সরকারের মতোই এই সরকারের পরিণত হতে পারে—এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক নাগরিক সমাবেশে এই হুঁশিয়ার দেন শামসুজ্জামান দুদু।
সরকারের উদ্দেশে দুদু বলেন, গণতন্ত্র না মানার কারণে আইয়ুব খান পালিয়েছে। একদলীয় বাকশাল কায়েম করার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের ভয়ংকর পরিণতি হয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর গণতন্ত্র হরণ করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করার জন্য শেখ হাসিনাও পালাতে বাধ্য হয়েছেন। তাই গণতন্ত্র মেনে নিন। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন, জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
সরকারের উদ্দেশে দুদু আরও বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
এ সময় সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ৬৯–এ ছাত্র-জনতা স্বৈরাচার আইয়ুব খানের পতন ঘটিয়েছে। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন্য স্বৈরাচার এরশাদের পতন ঘটিয়েছে ছাত্র-জনতা। এ দেশের ছাত্র ও জনগণ গণতন্ত্রের জন্য ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনাকেও বিদায় করেছে। এটা যদি এ সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তা খুবই দুঃখজনক।
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী (খালেদা জিয়া) দেশে ফিরে এসেছেন। তাঁকে বরণ করার জন্য বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত জনতার ঢল নেমেছিল। এই জনতার ঢল হচ্ছে গণতন্ত্রের মাতাকে বরণ করে নেওয়ার, গণতন্ত্রকে বরণ করে নেওয়া এবং স্বাধীনতাকে বরণ করে নেওয়ার। এটা বর্তমান সরকার বুঝতে পারলে দেশের সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে।
দুদু বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি, ছাত্রদলসহ এর সহযোগী সংগঠনের ৫ হাজার নেতা-কর্মী গুম হয়েছেন, খুনের শিকার হয়েছেন, নিখোঁজ হয়েছেন। এটা যদি বর্তমান সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তারা আন্দোলন, গণ-অভ্যুত্থান, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল—এটা বলা যাবে না।
জাতীয় ঐক্য ও নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে এই নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’ নামের সংগঠন। সংগঠনটির সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন এতে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আরিফা সুলতানা রুমা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এদিন প্রেসক্লাবের সামনে আরেকটি অনুষ্ঠানে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে আহ্বান জানান বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক। ‘এখনই নির্বাচন প্রয়োজন’-মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৭৫ ভাগ মানুষ এখন নির্বাচন চায়। আর নির্বাচন বিলম্বিত নয়, এখনই নির্বাচনের প্রয়োজন।
এ সময় ‘মানবিক করিডর’ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফারুক বলেন, ‘সম্মানিত ব্যক্তি হিসেবে আপনি এখনো মানুষের মনে আছেন। কিন্তু কোথাও যে একটা দাবা খেলা হচ্ছে, কোথাও যেন নির্বাচন নিয়ে একটা চক্রান্ত হচ্ছে, কোথাও যেন আপনাকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। সে বিষয়ে আপনাকে অবহিত হতেই হবে। আপনার উপদেষ্টাদেরও সতর্ক থাকতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পরিষদের আয়োজনে প্রতীকী অবস্থানের এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি মাইনুল ইসলাম বাদল তালুকদার। সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার এতে সঞ্চালনা করেন।
প্রতীকী অবস্থানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক মুহাম্মদ মুনির হোসেন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রমুখ।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
১১ ঘণ্টা আগে
সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময়...
১৭ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
১৮ ঘণ্টা আগেবরগুনা প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
আজ সোমবার বিকেলে বরগুনার বামনা উপজেলার হলতা ডৌয়াতলা সমবায় বহুমুখী বিদ্যালয় মাঠে দলের এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ফয়জুল করীম বলেন, ‘ভেবেছিলাম, বৈষম্য দূর হবে, মানুষ শান্তি পাবে। কিন্তু ১৯৪৭ সালের পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এসেছে, কেউই মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন আনতে পারেনি। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পর থেকেও যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারাও বৈষম্য দূর করতে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু দল বা নেতার পরিবর্তনে নয়, আদর্শের পরিবর্তনেই দেশে শান্তি আসতে পারে।’
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘চোর যদি এমপি হয়, সে কী করবে? আওয়ামী লীগকে যে চাঁদাবাজি ও জুলুমের জন্য তাড়িয়েছে মানুষ, সেই চাঁদাবাজি কি এখন বন্ধ হয়েছে? যে ধর্ষণের কারণে মানুষ আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, সেই ধর্ষণ কি এখন হচ্ছে না? যে দখলদারির কারণে আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, এখন কি সেই দখলদারি বন্ধ হয়েছে?’
সভায় সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বামনা উপজেলা সভাপতি আলহাজ আব্দুস সোবহান খান। সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি মুহাম্মদ ইসমাইল হোসাইন জিহাদী।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
আজ সোমবার বিকেলে বরগুনার বামনা উপজেলার হলতা ডৌয়াতলা সমবায় বহুমুখী বিদ্যালয় মাঠে দলের এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ফয়জুল করীম বলেন, ‘ভেবেছিলাম, বৈষম্য দূর হবে, মানুষ শান্তি পাবে। কিন্তু ১৯৪৭ সালের পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এসেছে, কেউই মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন আনতে পারেনি। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পর থেকেও যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারাও বৈষম্য দূর করতে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু দল বা নেতার পরিবর্তনে নয়, আদর্শের পরিবর্তনেই দেশে শান্তি আসতে পারে।’
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘চোর যদি এমপি হয়, সে কী করবে? আওয়ামী লীগকে যে চাঁদাবাজি ও জুলুমের জন্য তাড়িয়েছে মানুষ, সেই চাঁদাবাজি কি এখন বন্ধ হয়েছে? যে ধর্ষণের কারণে মানুষ আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, সেই ধর্ষণ কি এখন হচ্ছে না? যে দখলদারির কারণে আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, এখন কি সেই দখলদারি বন্ধ হয়েছে?’
সভায় সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বামনা উপজেলা সভাপতি আলহাজ আব্দুস সোবহান খান। সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি মুহাম্মদ ইসমাইল হোসাইন জিহাদী।

সরকারের উদ্দেশে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
০৭ মে ২০২৫
সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময়...
১৭ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য জিয়াউদ্দিন হায়দার, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।
কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখার উপদেষ্টা ও ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’-এর প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজ।
বৈঠকে আলোচনার বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিএনপি বা কমনওয়েলথের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, নির্বাচনকালীন পরিবেশ, নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে পারস্পরিক মতবিনিময় হয়েছে।

সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য জিয়াউদ্দিন হায়দার, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।
কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখার উপদেষ্টা ও ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’-এর প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজ।
বৈঠকে আলোচনার বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিএনপি বা কমনওয়েলথের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, নির্বাচনকালীন পরিবেশ, নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে পারস্পরিক মতবিনিময় হয়েছে।

সরকারের উদ্দেশে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
০৭ মে ২০২৫
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
১১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময়...
১৭ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে নব্য ফ্যাসিবাদের পরিণতি আওয়ামী লীগের মতোই হবে। বিগত ৫৪ বছর যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়েছে, সেই পদ্ধতিতে জাতি আর নির্বাচন চায় না। কারণ, সেই পদ্ধতিতে জনগণের সরকার গঠিত হয়নি, হবেও না।
নির্বাচনের বিদ্যমান পদ্ধতিকে সরকারকে স্বৈরাচার হিসেবে তৈরি করার পদ্ধতি বলে আখ্যা দেন জামায়াতের এ নেতা। তিনি বলেন, একদলীয় শাসনব্যবস্থায় শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি, হবেও না। সব দলের প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদ গঠিত হলে একক কোনো দল স্বৈরাচার হতে পারবে না।
মুজিবুর রহমান আরও বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের উত্থান। আওয়ামী লীগ সেদিন সারা দেশে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। জামায়াত-শিবিরের ১৪ জনকে তারা হত্যা করে লাশের ওপর নৃত্য করেছে। যেটি মানবসভ্যতার এক কলঙ্কজনক অধ্যায়।
তিনি আওয়ামী লীগ পরিচালিত প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেন।
মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের টার্গেট ছিল জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদসহ শীর্ষ নেতাদের সেদিনই হত্যা করা। এ জন্য তারা সেদিন সারা দেশ রক্তাক্ত করে। ওই ঘটনায় তখন মামলা করা হলেও পরে অধিকতর তদন্তের নামে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত করে রাখা হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
দলের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে নব্য ফ্যাসিবাদের পরিণতি আওয়ামী লীগের মতোই হবে। বিগত ৫৪ বছর যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়েছে, সেই পদ্ধতিতে জাতি আর নির্বাচন চায় না। কারণ, সেই পদ্ধতিতে জনগণের সরকার গঠিত হয়নি, হবেও না।
নির্বাচনের বিদ্যমান পদ্ধতিকে সরকারকে স্বৈরাচার হিসেবে তৈরি করার পদ্ধতি বলে আখ্যা দেন জামায়াতের এ নেতা। তিনি বলেন, একদলীয় শাসনব্যবস্থায় শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি, হবেও না। সব দলের প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদ গঠিত হলে একক কোনো দল স্বৈরাচার হতে পারবে না।
মুজিবুর রহমান আরও বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের উত্থান। আওয়ামী লীগ সেদিন সারা দেশে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। জামায়াত-শিবিরের ১৪ জনকে তারা হত্যা করে লাশের ওপর নৃত্য করেছে। যেটি মানবসভ্যতার এক কলঙ্কজনক অধ্যায়।
তিনি আওয়ামী লীগ পরিচালিত প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেন।
মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের টার্গেট ছিল জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদসহ শীর্ষ নেতাদের সেদিনই হত্যা করা। এ জন্য তারা সেদিন সারা দেশ রক্তাক্ত করে। ওই ঘটনায় তখন মামলা করা হলেও পরে অধিকতর তদন্তের নামে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত করে রাখা হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
দলের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

সরকারের উদ্দেশে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
০৭ মে ২০২৫
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
১১ ঘণ্টা আগে
সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় গতকাল রোববার রাতে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন নামক একটি সংগঠনের উদ্যোগে এক গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি সুযোগ পাই, মায়েদের বাড়তি আরেকটু সম্মান করব, সেটা হবে তাদের প্রতি ইনসাফ। একজন মা সন্তান জন্ম দিচ্ছেন, লালন-পালন করছেন; আবার ক্ষেত্র বিশেষে তিনি একজন পেশাজীবী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। আমারও ৮ ঘণ্টা, তারও ৮ ঘণ্টা, এটা কি অবিচার নয়?’
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা ক্ষমতায় গেলে ইনশা আল্লাহ তাদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেব। মা হিসেবে সন্তানের হক আদায় করার জন্য এবং মা হিসেবে তাকে সম্মান করার জন্য। আমরা যদি ৮ ঘণ্টার জায়গায় ৫ ঘণ্টা করি, তাহলে মায়েরা এতই কমিটেড যে; তারা চিন্তা করবে সরকার যে সম্মান আমাদের দিয়েছে, আমাদের উচিত ৮ ঘণ্টার কাজ ৫ ঘণ্টায় সেরে ফেলা।’
বর্তমান সরকারের কাছে তিনি দাবি জানান, ‘বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা ফেরাতে দৃশ্যমান কয়েকটি রায় দিতে হবে।’ জামায়াত ক্ষমতায় গেলে বিচার অব্যাহত রাখবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো নিরপরাধ মানুষ শাস্তি পাবেন না।’
শুধু রেমিট্যান্স নয়, দেশের উন্নয়নে প্রবাসী মেধাবীদেরও ফিরিয়ে আনতে হবে—প্রবাসীদের প্রতি এমন আহ্বানও জানান জামায়াত আমীর। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের তরুণেরা বিভিন্ন দেশে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করছে। সে সমাজের উন্নয়নে তারা অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখছে। আমরা এ মানুষগুলোর থেকে একটা অংশ অন্তত বাংলাদেশে ফেরত চাই।’

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় গতকাল রোববার রাতে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন নামক একটি সংগঠনের উদ্যোগে এক গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি সুযোগ পাই, মায়েদের বাড়তি আরেকটু সম্মান করব, সেটা হবে তাদের প্রতি ইনসাফ। একজন মা সন্তান জন্ম দিচ্ছেন, লালন-পালন করছেন; আবার ক্ষেত্র বিশেষে তিনি একজন পেশাজীবী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। আমারও ৮ ঘণ্টা, তারও ৮ ঘণ্টা, এটা কি অবিচার নয়?’
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা ক্ষমতায় গেলে ইনশা আল্লাহ তাদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেব। মা হিসেবে সন্তানের হক আদায় করার জন্য এবং মা হিসেবে তাকে সম্মান করার জন্য। আমরা যদি ৮ ঘণ্টার জায়গায় ৫ ঘণ্টা করি, তাহলে মায়েরা এতই কমিটেড যে; তারা চিন্তা করবে সরকার যে সম্মান আমাদের দিয়েছে, আমাদের উচিত ৮ ঘণ্টার কাজ ৫ ঘণ্টায় সেরে ফেলা।’
বর্তমান সরকারের কাছে তিনি দাবি জানান, ‘বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা ফেরাতে দৃশ্যমান কয়েকটি রায় দিতে হবে।’ জামায়াত ক্ষমতায় গেলে বিচার অব্যাহত রাখবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো নিরপরাধ মানুষ শাস্তি পাবেন না।’
শুধু রেমিট্যান্স নয়, দেশের উন্নয়নে প্রবাসী মেধাবীদেরও ফিরিয়ে আনতে হবে—প্রবাসীদের প্রতি এমন আহ্বানও জানান জামায়াত আমীর। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের তরুণেরা বিভিন্ন দেশে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করছে। সে সমাজের উন্নয়নে তারা অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখছে। আমরা এ মানুষগুলোর থেকে একটা অংশ অন্তত বাংলাদেশে ফেরত চাই।’

সরকারের উদ্দেশে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
০৭ মে ২০২৫
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
১১ ঘণ্টা আগে
সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময়...
১৭ ঘণ্টা আগে