আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের বড় একটি অংশ ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। কলকাতার নিউটাউনে বসে তাঁরা এখন আয়েশ ও নানা কর্মকান্ড করছেন। এ লক্ষ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাবেক সংসদ সদস্য প্রতিদিন অনলাইন বৈঠক ও রাজনৈতিক পরিকল্পনায় ব্যস্ত। কেউ আবার মন দিয়েছেন লেখালেখিতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন। তিনি ভারতে আশ্রয় নিয়ে রাজধানী দিল্লিতে থাকছেন।
হাসিনার পথ ধরে আওয়ামী লীগের অনেক নেতাও প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। মোহাম্মদ এ আরাফাত তাঁদেরই একজন। ইউনূস সরকারকে উৎখাত করে শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশে রাজনৈতিক কর্মসূচির পরিকল্পনা সাজানোর কাজে যুক্ত সাবেক এই তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদন বলছে, আওয়ামী লীগ নেতাদের যাঁরা ভারতে পালিয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগই আছেন কলকাতার নিউটাউনে। এটি কলকাতার প্রান্তে দ্রুত বাড়তে থাকা একটি পরিকল্পিত উপশহর। চওড়া রাস্তা, ভাড়া করা অ্যাপার্টমেন্ট, বিপণিকেন্দ্র, ফিটনেস সেন্টার এবং নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছাকাছি অবস্থান নিউটাউনকে দেশছাড়া ব্যক্তিদের বসবাসের আদর্শ কেন্দ্রে পরিণত করেছে।
এই সব ব্যক্তির জীবন একটি ছকে পড়ে গেছে—জিমে যাওয়া বা সকালে হাঁটা, প্রতি সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও বিশ্বের অন্যান্য স্থানে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অনলাইন বৈঠক এবং প্রত্যাবর্তনের আশায় থাকা।
২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের মামলায় বাংলাদেশের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নাম এসেছে।
হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগ সরকারের যে কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যের অবস্থানের হদিস জানা যায়নি, তাঁদের একজন সাবেক এ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁকেও গত অক্টোবরে কলকাতার নিউটাউনে দেখা গিয়েছিল।
নিউটাউনে বসবাস করা আওয়ামী লীগের এক সাবেক সংসদ সদস্য দ্য প্রিন্টকে বলেন, তিনি নিয়মিত আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে দেখা করেন।
এই সাবেক সংসদ সদস্যের ভাষ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এখন ওই এলাকায় একটি বড় অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছেন, যেখানে নিয়মিত তাঁর দলের সহকর্মী ও নিউটাউনের বর্তমান প্রতিবেশীরা আসেন। তিনি অতিথি আপ্যায়ন করেন।
আসাদুজ্জামান খান কলকাতায় তাঁর স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে থাকেন। দলীয় বৈঠকের জন্য তিনি প্রতি সপ্তাহে দিল্লিতে যান।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের বড় একটি অংশ ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। কলকাতার নিউটাউনে বসে তাঁরা এখন আয়েশ ও নানা কর্মকান্ড করছেন। এ লক্ষ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাবেক সংসদ সদস্য প্রতিদিন অনলাইন বৈঠক ও রাজনৈতিক পরিকল্পনায় ব্যস্ত। কেউ আবার মন দিয়েছেন লেখালেখিতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন। তিনি ভারতে আশ্রয় নিয়ে রাজধানী দিল্লিতে থাকছেন।
হাসিনার পথ ধরে আওয়ামী লীগের অনেক নেতাও প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। মোহাম্মদ এ আরাফাত তাঁদেরই একজন। ইউনূস সরকারকে উৎখাত করে শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশে রাজনৈতিক কর্মসূচির পরিকল্পনা সাজানোর কাজে যুক্ত সাবেক এই তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদন বলছে, আওয়ামী লীগ নেতাদের যাঁরা ভারতে পালিয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগই আছেন কলকাতার নিউটাউনে। এটি কলকাতার প্রান্তে দ্রুত বাড়তে থাকা একটি পরিকল্পিত উপশহর। চওড়া রাস্তা, ভাড়া করা অ্যাপার্টমেন্ট, বিপণিকেন্দ্র, ফিটনেস সেন্টার এবং নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছাকাছি অবস্থান নিউটাউনকে দেশছাড়া ব্যক্তিদের বসবাসের আদর্শ কেন্দ্রে পরিণত করেছে।
এই সব ব্যক্তির জীবন একটি ছকে পড়ে গেছে—জিমে যাওয়া বা সকালে হাঁটা, প্রতি সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও বিশ্বের অন্যান্য স্থানে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অনলাইন বৈঠক এবং প্রত্যাবর্তনের আশায় থাকা।
২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের মামলায় বাংলাদেশের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নাম এসেছে।
হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগ সরকারের যে কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যের অবস্থানের হদিস জানা যায়নি, তাঁদের একজন সাবেক এ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁকেও গত অক্টোবরে কলকাতার নিউটাউনে দেখা গিয়েছিল।
নিউটাউনে বসবাস করা আওয়ামী লীগের এক সাবেক সংসদ সদস্য দ্য প্রিন্টকে বলেন, তিনি নিয়মিত আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে দেখা করেন।
এই সাবেক সংসদ সদস্যের ভাষ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এখন ওই এলাকায় একটি বড় অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছেন, যেখানে নিয়মিত তাঁর দলের সহকর্মী ও নিউটাউনের বর্তমান প্রতিবেশীরা আসেন। তিনি অতিথি আপ্যায়ন করেন।
আসাদুজ্জামান খান কলকাতায় তাঁর স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে থাকেন। দলীয় বৈঠকের জন্য তিনি প্রতি সপ্তাহে দিল্লিতে যান।
আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা
১১ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খোলা মাঠে ভোট গ্রহণ চায় আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে ভোটার নয় এমন স্কুল ছাত্রদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে দলটি।
১২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টিসহ ইসলামপন্থী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিকে ‘অযৌক্তিক’ বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে জনগণ আদৌ কিছু জানেন কি না। এ বিষয়ে তাঁরা কতটা
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
১২ ঘণ্টা আগে