রংপুর প্রতিনিধি

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের দুপুরে বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টিকে শেষ করতেই এত নাটক সাজানো হইছে। এই নির্বাচন সঠিক হয়নি। এক এক করে কোনো রাজনৈতিক দলকে টিকতে দেওয়া হবে না। একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে।’ এতসব বলার পর সন্ধ্যায় আবার তিনি বলেন, ‘আমরা শপথ নিতে যাব। এই মুহূর্তে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলে আরেক ধরনের হতাশা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রংপুর নগরী সেনপাড়া দি স্কাই ভিউ নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
জিএম কাদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, খুবই ভালো। আমাদের ভরাডুবি হয় নাই। এটা বলার জন্য এত নাটক সাজানো হইছে যে জাতীয় পার্টিকে শেষ করা হবে। এক এক করে রাজনৈতিক দল কোনোটাকেই টিকতে দেওয়া হবে না। ঘরে ঢুকিয়ে, কাউকে জেলখানায় ঢুকিয়ে, কাউকে মাঠে নামিয়ে শেষ করা হবে। শুধু একটি দল থাকবে বাংলাদেশে, সেই দলেই একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে। এই নীল নকশা অনুযায়ী দেশ চলছে বলে আমার বিশ্বাস।’
কাদের বলেন, ‘বিরোধী দল, সরকারি দল কে হবে জানি না। যখন হবে দেখা যাবে। আমাদের দলের মধ্যে নানা রকম অন্তঃকোন্দল সৃষ্টি করছে সরকার থেকে, তাদের শীর্ষ মহল থেকে। আমাদের দলে কিছু লোককে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় আমাদের বিরোধিতা করবে, দলের বিরোধিতা করবে। তাদের পারপাস সার্প করবে। স্বাভাবিকভাবে দলটাকে চলতে দেওয়া হচ্ছে না। অনেক ধরনের সমস্যা নিয়ে আমরা অগ্রসর হচ্ছি, টিকে থাকতে চাচ্ছি। জনগণের রাজনীতি করতে চাচ্ছি।’
তবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে দি স্কাই ভিউয়ের বাসায় সাংবাদিকদের কাদের বলেন, ‘শপথে আমরা যাব। নির্বাচন করে ফেলেছি, এই মুহূর্তে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলে আরেক ধরনের হতাশা হবে। রংপুরের মানুষ অনেক আশা করে আমাকে জয়ী করেছে। তাদের অনেক প্রত্যাশা আমার কাছে। তারা মনে করছে রংপুরে যে অসুবিধাগুলো আমি হয়তো দূর করতে পারব। হঠাৎ করে যদি সংসদে না যাই, তাহলে এই প্রত্যাশাটা ব্যাঘাত হবে। তবুও আমরা কালকে গিয়ে আলাপ-আলোচনা করব। সংসদ বর্জন এই মুহূর্তে আমরা করব না। সংসদে যাই, তারপর যতটুকু পারব দেশের জন্য কাজ করার এই উদ্দেশ্যে আমরা নির্বাচনে এসেছিলাম। নির্বাচন সঠিক হয়নি। আমার আরও অনেক নেতা ও প্রার্থীরা জয়ী হতে পারতেন। দুর্ভাগ্যজনক হলেও তাঁদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
দেবর-ভাবির দ্বন্দ্ব নিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘দ্বন্দ্ব বলতে কিছু নেই। উনি খুব অসুস্থ, সব দিক দিয়ে উনাকে কর্মক্ষম বলা যায় না। এবং উনি রাজনীতি করতে ইন্টেরেস্টেট না, আমাকে কয়েকবার বলেছিলেন। উনাকে ব্যবহার করা হচ্ছে। সেটা সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে করা হচ্ছে বলে আমার মনে হয়। উনার সঙ্গে যাঁরা আছেন, তাঁরা জাতীয় পার্টি লোক নন। রাঙ্গাঁ সাহেব একসময় ছিলেন, এখন উনি জাতীয় পার্টিতে নেই। এটা নিয়ে সমস্যা না। সমস্যা হলো উনার নামটা ব্যবহার করে আমাদের দলের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব আছে, দলের মধ্যে ভাগাভাগি আছে। এই জিনিসটাকে খুব ব্যাপকভাবে প্রচার করা হচ্ছে। দল একত্রিতভাবে আছে। সকলে মিলে আমাকেই চেয়ারম্যান নির্বাচন করেছে।’

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের দুপুরে বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টিকে শেষ করতেই এত নাটক সাজানো হইছে। এই নির্বাচন সঠিক হয়নি। এক এক করে কোনো রাজনৈতিক দলকে টিকতে দেওয়া হবে না। একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে।’ এতসব বলার পর সন্ধ্যায় আবার তিনি বলেন, ‘আমরা শপথ নিতে যাব। এই মুহূর্তে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলে আরেক ধরনের হতাশা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রংপুর নগরী সেনপাড়া দি স্কাই ভিউ নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
জিএম কাদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, খুবই ভালো। আমাদের ভরাডুবি হয় নাই। এটা বলার জন্য এত নাটক সাজানো হইছে যে জাতীয় পার্টিকে শেষ করা হবে। এক এক করে রাজনৈতিক দল কোনোটাকেই টিকতে দেওয়া হবে না। ঘরে ঢুকিয়ে, কাউকে জেলখানায় ঢুকিয়ে, কাউকে মাঠে নামিয়ে শেষ করা হবে। শুধু একটি দল থাকবে বাংলাদেশে, সেই দলেই একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে। এই নীল নকশা অনুযায়ী দেশ চলছে বলে আমার বিশ্বাস।’
কাদের বলেন, ‘বিরোধী দল, সরকারি দল কে হবে জানি না। যখন হবে দেখা যাবে। আমাদের দলের মধ্যে নানা রকম অন্তঃকোন্দল সৃষ্টি করছে সরকার থেকে, তাদের শীর্ষ মহল থেকে। আমাদের দলে কিছু লোককে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় আমাদের বিরোধিতা করবে, দলের বিরোধিতা করবে। তাদের পারপাস সার্প করবে। স্বাভাবিকভাবে দলটাকে চলতে দেওয়া হচ্ছে না। অনেক ধরনের সমস্যা নিয়ে আমরা অগ্রসর হচ্ছি, টিকে থাকতে চাচ্ছি। জনগণের রাজনীতি করতে চাচ্ছি।’
তবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে দি স্কাই ভিউয়ের বাসায় সাংবাদিকদের কাদের বলেন, ‘শপথে আমরা যাব। নির্বাচন করে ফেলেছি, এই মুহূর্তে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলে আরেক ধরনের হতাশা হবে। রংপুরের মানুষ অনেক আশা করে আমাকে জয়ী করেছে। তাদের অনেক প্রত্যাশা আমার কাছে। তারা মনে করছে রংপুরে যে অসুবিধাগুলো আমি হয়তো দূর করতে পারব। হঠাৎ করে যদি সংসদে না যাই, তাহলে এই প্রত্যাশাটা ব্যাঘাত হবে। তবুও আমরা কালকে গিয়ে আলাপ-আলোচনা করব। সংসদ বর্জন এই মুহূর্তে আমরা করব না। সংসদে যাই, তারপর যতটুকু পারব দেশের জন্য কাজ করার এই উদ্দেশ্যে আমরা নির্বাচনে এসেছিলাম। নির্বাচন সঠিক হয়নি। আমার আরও অনেক নেতা ও প্রার্থীরা জয়ী হতে পারতেন। দুর্ভাগ্যজনক হলেও তাঁদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
দেবর-ভাবির দ্বন্দ্ব নিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘দ্বন্দ্ব বলতে কিছু নেই। উনি খুব অসুস্থ, সব দিক দিয়ে উনাকে কর্মক্ষম বলা যায় না। এবং উনি রাজনীতি করতে ইন্টেরেস্টেট না, আমাকে কয়েকবার বলেছিলেন। উনাকে ব্যবহার করা হচ্ছে। সেটা সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে করা হচ্ছে বলে আমার মনে হয়। উনার সঙ্গে যাঁরা আছেন, তাঁরা জাতীয় পার্টি লোক নন। রাঙ্গাঁ সাহেব একসময় ছিলেন, এখন উনি জাতীয় পার্টিতে নেই। এটা নিয়ে সমস্যা না। সমস্যা হলো উনার নামটা ব্যবহার করে আমাদের দলের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব আছে, দলের মধ্যে ভাগাভাগি আছে। এই জিনিসটাকে খুব ব্যাপকভাবে প্রচার করা হচ্ছে। দল একত্রিতভাবে আছে। সকলে মিলে আমাকেই চেয়ারম্যান নির্বাচন করেছে।’

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে সম্ভাব্য এই তালিকায় নাম দেখা যায়নি দলের কিছু শীর্ষ নেতার। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন...
৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে লড়তে যাচ্ছেন বেশ কিছু নতুন মুখ। নতুন মুখের এই তালিকায় শুরুতেই আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা...
৩৮ মিনিট আগে
জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে সম্ভাব্য এই তালিকায় নাম দেখা যায়নি দলের কিছু শীর্ষ নেতার। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সম্ভাব্য এই তালিকায় হেভিওয়েট নেতাদের মধ্যে যাঁদের নাম নেই, তাঁরা হলেন—বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, আসলাম চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, আব্দুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, হুমায়ুন কবির, সাবেক সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, সিলেটের সাবেক মেয়র আরিফুল হক, মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস, মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল হাইসহ অনেকের নাম নেই।
এদিকে নানা কারণে দীর্ঘবিরতির পর এবার প্রার্থী হতে যাচ্ছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সালাহউদ্দিন আহমদ, সাবেক মন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, আব্দুস সালাম পিন্টু, আলী আসগর লবি, ওসমান ফারুক, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টুসহ অনেকে।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে সম্ভাব্য এই তালিকায় নাম দেখা যায়নি দলের কিছু শীর্ষ নেতার। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সম্ভাব্য এই তালিকায় হেভিওয়েট নেতাদের মধ্যে যাঁদের নাম নেই, তাঁরা হলেন—বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, আসলাম চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, আব্দুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, হুমায়ুন কবির, সাবেক সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, সিলেটের সাবেক মেয়র আরিফুল হক, মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস, মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল হাইসহ অনেকের নাম নেই।
এদিকে নানা কারণে দীর্ঘবিরতির পর এবার প্রার্থী হতে যাচ্ছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সালাহউদ্দিন আহমদ, সাবেক মন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, আব্দুস সালাম পিন্টু, আলী আসগর লবি, ওসমান ফারুক, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টুসহ অনেকে।

এক এক করে রাজনৈতিক দল কোনোটাকেই টিকতে দেওয়া হবে না। ঘরে ঢুকিয়ে, কাউকে জেলখানায় ঢুকিয়ে, কাউকে মাঠে নামিয়ে শেষ করা হবে। শুধু একটি দল থাকবে বাংলাদেশে, সেই দলেই একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হবে। এই নীল নকশা অনুযায়ী দেশ চলছে বলে আমার বিশ্বাস।’
০৯ জানুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে লড়তে যাচ্ছেন বেশ কিছু নতুন মুখ। নতুন মুখের এই তালিকায় শুরুতেই আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা...
৩৮ মিনিট আগে
জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে লড়তে যাচ্ছেন বেশ কিছু নতুন মুখ। নতুন মুখের এই তালিকায় শুরুতেই আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তারেক রহমান ছাড়াও নতুনদের দলে রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন (দিনাজপুর-৬), ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু (ফেনী-৩) এবং নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সিটির সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার পুত্র ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন (ঢাকা-৬)।
বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী সৈয়দ শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস (পাবনা-৫) ও গুম হওয়া ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করে আসা সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর প্রধান সমন্বয়কারী সানজিদা ইসলাম তুলিও (ঢাকা-১৪) রয়েছেন নতুনদের মিছিলে।
এ ছাড়া ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, শফিকুল ইসলাম খান (ঢাকা-১৫), ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম (যশোর-৬), যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন (ভোলা-৪) ও প্রয়াত বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পুত্র হুম্মাম কাদের চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৭)।
এ ছাড়া রাজীব আহসান (বরিশাল-৪), এস এম ওবায়দুল হক নাসির (টাঙ্গাইল-৪), ফখরুল ইসলাম (নোয়াখালী-৫), মাহবুবের রহমান শামীম (নোয়াখালী-৬), মীর হেলাল উদ্দিন (চট্টগ্রাম-৫), কাজী সালাহউদ্দিন (চট্টগ্রাম-৪), ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী কামাল ইউসুফের মেয়ে নায়াব ইউসুফ (ফরিদপুর-৩), প্রয়াত সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফজলুর রহমান পটলের মেয়ে ফারজানা শারমীন (নাটোর-১) ও যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা মো. আব্দুল মালেক (সিলেট-৩)।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে লড়তে যাচ্ছেন বেশ কিছু নতুন মুখ। নতুন মুখের এই তালিকায় শুরুতেই আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তারেক রহমান ছাড়াও নতুনদের দলে রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন (দিনাজপুর-৬), ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু (ফেনী-৩) এবং নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সিটির সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার পুত্র ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন (ঢাকা-৬)।
বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী সৈয়দ শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস (পাবনা-৫) ও গুম হওয়া ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করে আসা সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর প্রধান সমন্বয়কারী সানজিদা ইসলাম তুলিও (ঢাকা-১৪) রয়েছেন নতুনদের মিছিলে।
এ ছাড়া ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, শফিকুল ইসলাম খান (ঢাকা-১৫), ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম (যশোর-৬), যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন (ভোলা-৪) ও প্রয়াত বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পুত্র হুম্মাম কাদের চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৭)।
এ ছাড়া রাজীব আহসান (বরিশাল-৪), এস এম ওবায়দুল হক নাসির (টাঙ্গাইল-৪), ফখরুল ইসলাম (নোয়াখালী-৫), মাহবুবের রহমান শামীম (নোয়াখালী-৬), মীর হেলাল উদ্দিন (চট্টগ্রাম-৫), কাজী সালাহউদ্দিন (চট্টগ্রাম-৪), ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী কামাল ইউসুফের মেয়ে নায়াব ইউসুফ (ফরিদপুর-৩), প্রয়াত সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফজলুর রহমান পটলের মেয়ে ফারজানা শারমীন (নাটোর-১) ও যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা মো. আব্দুল মালেক (সিলেট-৩)।

এক এক করে রাজনৈতিক দল কোনোটাকেই টিকতে দেওয়া হবে না। ঘরে ঢুকিয়ে, কাউকে জেলখানায় ঢুকিয়ে, কাউকে মাঠে নামিয়ে শেষ করা হবে। শুধু একটি দল থাকবে বাংলাদেশে, সেই দলেই একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হবে। এই নীল নকশা অনুযায়ী দেশ চলছে বলে আমার বিশ্বাস।’
০৯ জানুয়ারি ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে সম্ভাব্য এই তালিকায় নাম দেখা যায়নি দলের কিছু শীর্ষ নেতার। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন...
৭ মিনিট আগে
জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
তাঁদের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসনে ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ পাঁচটি আসনে প্রার্থী হতে পারেন। এর আগে বিভিন্ন সময়ে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে নির্বাচন করেছেন, কখনো হারেননি।
খালেদা জিয়ার পৈতৃকবাড়ি ফেনীতে। আর তাঁর স্বামী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পৈতৃকবাড়ি বগুড়ায়। খালেদা জিয়ার জন্ম, শৈশব ও পড়াশোনা দিনাজপুর শহরে হলেও এর আগে তিনি কখনো এখান থেকে প্রার্থী হননি।
এর বাইরে আর যেসব নারী নেত্রীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—
সানজিদা ইসলাম তুলি (ঢাকা-১৪)
গুম হওয়া পরিবারগুলোর প্রতিবাদের প্ল্যাটফর্ম ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক তিনি। ২০১৩ সালের ২ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম সুমনকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। সে সময়ই সুমনের মা হাজেরা খাতুনকে কেন্দ্র করে তাঁর পরিবারের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ‘মায়ের ডাক’ নামের সংগঠনটি।
আফরোজা খানম রিতা (মানিকগঞ্জ-৩)
মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও দেশের অন্যতম শিল্পগোষ্ঠী মুন্নুর চেয়ারওম্যান। রিতার বাবা হারুনার রশীদ খান মুন্নু এ শিল্পগোষ্ঠী প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াত সরকারে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

তাহসিনা রুশদীর লুনা (সিলেট-২)
এই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীর স্ত্রী। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১২ সালে গুমের শিকার হন ইলিয়াস; এর পর থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় হন তাঁর স্ত্রী লুনা।
শামা ওবায়েদ (ফরিদপুর-২)
দলের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর বাবা প্রয়াত কে এম ওবায়দুর রহমান বিএনপির মহাসচিব (১৯৮৬-৮৮) ছিলেন; পালন করেছেন একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
চৌধুরী নায়াব ইউসুফ (ফরিদপুর-৩)
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মহিলা দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক আহ্বায়ক। তাঁর বাবা প্রয়াত চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যানের পাশাপাশি একাধিকবার মন্ত্রী ছিলেন। নায়াবের দাদা ইউসুফ আলী চৌধুরী ছিলেন মুসলিম লীগ নেতা এবং প্রপিতামহ চৌধুরী মঈজউদ্দীন বিশ্বাস ছিলেন জমিদার।

ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো (ঝালকাঠি-২)
সংসদ সদস্য জুলফিকার আলী ভুট্টো হত্যার শিকার হওয়ার পর তাঁর স্ত্রী ইলেন ২০০০ সালে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন। এরপর তিনি ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমুকে পরাজিত করে ফের জয়ের মুখ দেখেন।
ফারজানা শারমিন পুতুল (নাটোর-১)
দলের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটির স্পেশাল অ্যাসিস্ট্যান্ট ও মিডিয়া সেলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। হাইকোর্টের এই আইনজীবী অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সংস্কার কমিশনের সদস্য ছিলেন। তাঁর বাবা প্রয়াত ফজলুর রহমান পটল বিএনপির মনোনয়নে চারবারের এমপি ছিলেন।
সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা (শেরপুর-১)
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীর মেয়ে তিনি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী ছিলেন প্রিয়াংকা।

সাবিরা সুলতানা মুন্নী (যশোর-২)
ঝিকরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ও স্থানীয় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। মুন্নীর স্বামী নাজমুল ইসলাম একসময় ঝিকরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও যশোর জেলা বিএনপির অর্থবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। ২০১১ সালে ঢাকায় অপহরণ হওয়ার পর নাজমুলের লাশ মিলেছিল গাজীপুরে।
সবশেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল বিএনপি। তাতে ধানের শীষের হয়ে লড়েছিলেন ১৪ নেত্রী।
জুলাই সনদে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ প্রস্তাবে সায় দিয়েছে বিএনপিসহ ২৭টি রাজনৈতিক দল ও জোট। আর নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে তিনটি দল ও জোট।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলোর সব কমিটিতে ৩৩ শতাংশ নারী সদস্য রাখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ লক্ষ্য অর্জন করার কথা ছিল ২০২০ সালের মধ্যে। তবে তা না পারায় ২০৩০ সাল পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।
জাতীয় সংসদের নির্বাচনী ফল অনুযায়ী, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে ৩৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ৩৬ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে আটজন, ২০০১ সালের নির্বাচনে ৩৮ নারী প্রার্থীর মধ্যে ছয়, ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৫৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ২৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৮ জন নারী সরাসরি ভোটে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন।
এরপর ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৬৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ২২ জন সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। আর ২০২৪ সালের দ্বাদশ নির্বাচনে ৯৪ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
তাঁদের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসনে ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ পাঁচটি আসনে প্রার্থী হতে পারেন। এর আগে বিভিন্ন সময়ে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে নির্বাচন করেছেন, কখনো হারেননি।
খালেদা জিয়ার পৈতৃকবাড়ি ফেনীতে। আর তাঁর স্বামী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পৈতৃকবাড়ি বগুড়ায়। খালেদা জিয়ার জন্ম, শৈশব ও পড়াশোনা দিনাজপুর শহরে হলেও এর আগে তিনি কখনো এখান থেকে প্রার্থী হননি।
এর বাইরে আর যেসব নারী নেত্রীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—
সানজিদা ইসলাম তুলি (ঢাকা-১৪)
গুম হওয়া পরিবারগুলোর প্রতিবাদের প্ল্যাটফর্ম ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক তিনি। ২০১৩ সালের ২ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম সুমনকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। সে সময়ই সুমনের মা হাজেরা খাতুনকে কেন্দ্র করে তাঁর পরিবারের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ‘মায়ের ডাক’ নামের সংগঠনটি।
আফরোজা খানম রিতা (মানিকগঞ্জ-৩)
মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও দেশের অন্যতম শিল্পগোষ্ঠী মুন্নুর চেয়ারওম্যান। রিতার বাবা হারুনার রশীদ খান মুন্নু এ শিল্পগোষ্ঠী প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াত সরকারে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

তাহসিনা রুশদীর লুনা (সিলেট-২)
এই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীর স্ত্রী। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১২ সালে গুমের শিকার হন ইলিয়াস; এর পর থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় হন তাঁর স্ত্রী লুনা।
শামা ওবায়েদ (ফরিদপুর-২)
দলের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর বাবা প্রয়াত কে এম ওবায়দুর রহমান বিএনপির মহাসচিব (১৯৮৬-৮৮) ছিলেন; পালন করেছেন একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
চৌধুরী নায়াব ইউসুফ (ফরিদপুর-৩)
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মহিলা দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক আহ্বায়ক। তাঁর বাবা প্রয়াত চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যানের পাশাপাশি একাধিকবার মন্ত্রী ছিলেন। নায়াবের দাদা ইউসুফ আলী চৌধুরী ছিলেন মুসলিম লীগ নেতা এবং প্রপিতামহ চৌধুরী মঈজউদ্দীন বিশ্বাস ছিলেন জমিদার।

ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো (ঝালকাঠি-২)
সংসদ সদস্য জুলফিকার আলী ভুট্টো হত্যার শিকার হওয়ার পর তাঁর স্ত্রী ইলেন ২০০০ সালে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন। এরপর তিনি ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমুকে পরাজিত করে ফের জয়ের মুখ দেখেন।
ফারজানা শারমিন পুতুল (নাটোর-১)
দলের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটির স্পেশাল অ্যাসিস্ট্যান্ট ও মিডিয়া সেলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। হাইকোর্টের এই আইনজীবী অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সংস্কার কমিশনের সদস্য ছিলেন। তাঁর বাবা প্রয়াত ফজলুর রহমান পটল বিএনপির মনোনয়নে চারবারের এমপি ছিলেন।
সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা (শেরপুর-১)
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীর মেয়ে তিনি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী ছিলেন প্রিয়াংকা।

সাবিরা সুলতানা মুন্নী (যশোর-২)
ঝিকরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ও স্থানীয় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। মুন্নীর স্বামী নাজমুল ইসলাম একসময় ঝিকরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও যশোর জেলা বিএনপির অর্থবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। ২০১১ সালে ঢাকায় অপহরণ হওয়ার পর নাজমুলের লাশ মিলেছিল গাজীপুরে।
সবশেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল বিএনপি। তাতে ধানের শীষের হয়ে লড়েছিলেন ১৪ নেত্রী।
জুলাই সনদে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ প্রস্তাবে সায় দিয়েছে বিএনপিসহ ২৭টি রাজনৈতিক দল ও জোট। আর নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে তিনটি দল ও জোট।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলোর সব কমিটিতে ৩৩ শতাংশ নারী সদস্য রাখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ লক্ষ্য অর্জন করার কথা ছিল ২০২০ সালের মধ্যে। তবে তা না পারায় ২০৩০ সাল পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।
জাতীয় সংসদের নির্বাচনী ফল অনুযায়ী, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে ৩৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ৩৬ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে আটজন, ২০০১ সালের নির্বাচনে ৩৮ নারী প্রার্থীর মধ্যে ছয়, ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৫৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ২৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৮ জন নারী সরাসরি ভোটে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন।
এরপর ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৬৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ২২ জন সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। আর ২০২৪ সালের দ্বাদশ নির্বাচনে ৯৪ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

এক এক করে রাজনৈতিক দল কোনোটাকেই টিকতে দেওয়া হবে না। ঘরে ঢুকিয়ে, কাউকে জেলখানায় ঢুকিয়ে, কাউকে মাঠে নামিয়ে শেষ করা হবে। শুধু একটি দল থাকবে বাংলাদেশে, সেই দলেই একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হবে। এই নীল নকশা অনুযায়ী দেশ চলছে বলে আমার বিশ্বাস।’
০৯ জানুয়ারি ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে সম্ভাব্য এই তালিকায় নাম দেখা যায়নি দলের কিছু শীর্ষ নেতার। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন...
৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে লড়তে যাচ্ছেন বেশ কিছু নতুন মুখ। নতুন মুখের এই তালিকায় শুরুতেই আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা...
৩৮ মিনিট আগে
দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
২০২৬ সালে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি যে প্রার্থী হচ্ছেন, তার ইঙ্গিত আগেই দিয়েছিলেন। অক্টোবরের শুরুতে বিবিসি বাংলার এক সাক্ষাৎকারে যখন তারেক রহমানকে প্রশ্ন করা হলো, তিনি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কি না, তিনি বলেছিলেন, ‘জি, ইনশা আল্লাহ’।
সোমবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ২৩৭ আসনের প্রার্থীদের নাম পড়ে শোনান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে তারেক রহমান বগুড়া-৬ (সদর) আসন থেকে প্রার্থী হবেন বলে ঘোষণা করা হয়।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান বগুড়া ‘বিএনপির ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাহজাহানপুর) এবং ১৯৯৬ (জুন) সাল থেকে বগুড়া-৬ (সদর) আসনে নির্বাচন করছেন। এ দুটি আসনে তিনি কখনো পরাজয়ের মুখ দেখেননি।
এর আগে ১৯৭৯ সালে এই আসন থেকে বিএনপির ওয়াজেদ হোসেন তরফদার, ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচন বিএনপি বয়কট করে। ১৯৯১ ও ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারি) সালে মজিবর রহমান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন।
১৯৯৬ সালে (জুন) সপ্তম সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া এই আসন থেকে নির্বাচিত হলেও পরে তিনি আসনটি ছেড়ে দেন। তখন উপনির্বাচনে জয়লাভ করেন বিএনপির জহুরুল ইসলাম।
২০০১ ও ২০০৮ সালেও খালেদা জিয়া এই আসনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। ২০০৮ সালের উপনির্বাচনে এই আসন থেকে জয় পান ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার। তিনি বিজয়ী হলেও সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেননি। পরে উপনির্বাচনে বিএনপির নেতা গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ধানের শীষে ভোট করে বিজয়ী হন।
২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি।

দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
২০২৬ সালে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি যে প্রার্থী হচ্ছেন, তার ইঙ্গিত আগেই দিয়েছিলেন। অক্টোবরের শুরুতে বিবিসি বাংলার এক সাক্ষাৎকারে যখন তারেক রহমানকে প্রশ্ন করা হলো, তিনি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কি না, তিনি বলেছিলেন, ‘জি, ইনশা আল্লাহ’।
সোমবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ২৩৭ আসনের প্রার্থীদের নাম পড়ে শোনান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে তারেক রহমান বগুড়া-৬ (সদর) আসন থেকে প্রার্থী হবেন বলে ঘোষণা করা হয়।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান বগুড়া ‘বিএনপির ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাহজাহানপুর) এবং ১৯৯৬ (জুন) সাল থেকে বগুড়া-৬ (সদর) আসনে নির্বাচন করছেন। এ দুটি আসনে তিনি কখনো পরাজয়ের মুখ দেখেননি।
এর আগে ১৯৭৯ সালে এই আসন থেকে বিএনপির ওয়াজেদ হোসেন তরফদার, ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচন বিএনপি বয়কট করে। ১৯৯১ ও ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারি) সালে মজিবর রহমান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন।
১৯৯৬ সালে (জুন) সপ্তম সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া এই আসন থেকে নির্বাচিত হলেও পরে তিনি আসনটি ছেড়ে দেন। তখন উপনির্বাচনে জয়লাভ করেন বিএনপির জহুরুল ইসলাম।
২০০১ ও ২০০৮ সালেও খালেদা জিয়া এই আসনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। ২০০৮ সালের উপনির্বাচনে এই আসন থেকে জয় পান ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার। তিনি বিজয়ী হলেও সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেননি। পরে উপনির্বাচনে বিএনপির নেতা গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ধানের শীষে ভোট করে বিজয়ী হন।
২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি।

এক এক করে রাজনৈতিক দল কোনোটাকেই টিকতে দেওয়া হবে না। ঘরে ঢুকিয়ে, কাউকে জেলখানায় ঢুকিয়ে, কাউকে মাঠে নামিয়ে শেষ করা হবে। শুধু একটি দল থাকবে বাংলাদেশে, সেই দলেই একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হবে। এই নীল নকশা অনুযায়ী দেশ চলছে বলে আমার বিশ্বাস।’
০৯ জানুয়ারি ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে সম্ভাব্য এই তালিকায় নাম দেখা যায়নি দলের কিছু শীর্ষ নেতার। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন...
৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে লড়তে যাচ্ছেন বেশ কিছু নতুন মুখ। নতুন মুখের এই তালিকায় শুরুতেই আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা...
৩৮ মিনিট আগে
জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে