নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তানিদের সঙ্গে মিলেমিশে পাকিস্তান চলে গিয়েছিলেন ড. কামাল হোসেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের যৌথ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, ‘কামাল হোসেন সাহেব রহস্যপুরুষ। ৭১ সালে বঙ্গবন্ধু যখন গ্রেপ্তার করা হয়। তখন তিনি গাড়িতে করে এসে আজকের ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে নেমে যান, ভেতরে ঢুকে পড়েন। তার পর তাঁর আর খবর নেই। আমরা খবর পেলাম তিনি নিজে নিজেই পাকিস্তানির সঙ্গে মিলেমিশে চলে গেছেন সেখানে। পাকিস্তানে পলায়ন করেছেন।’
বাইরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে সরকার টাকা পাচার করছে ড. কামাল হোসেনের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বানরে সংগীত গায়, শীলা জলে ভাসে। আপনি পরে বঙ্গবন্ধুর দয়ায় সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন। লজ্জা করে না, কীভাবে আপনি সেদিন নিজেকে আশ্রয় দিতে গিয়ে ধরা দিয়ে ছিলেন।’
কামাল হোসেন কালো টাকা সাদা করেছেন। একই সঙ্গে তিনি আদালতের আদেশ নিয়ে ফাঁকি দেওয়া ট্যাক্স জমা দিয়েছেন বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আপনি অর্থ পাচার করেন, তারেকের নাম বলেন না। নিজে অর্থ পাচার করেন ইহুদি জামাতার মাধ্যমে। কত কোটি টাকা পাচার করেছেন দেশের মানুষ জানতে চায়। তিনি এখন শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে বড় বড় কথা বলেন।’
সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্য করে কাদের বলেন, ‘আমরা তো জানতাম আপনার পকেটে সব সময় একটা ভিসা থাকে। সাংবাদিকেরাও জানেন। হঠাৎ হঠাৎ এই আছে, এই নেই। কোথায় বিদেশে চলে গেছেন। দলের লোককেও বলে না।’
ওয়ান ইলেভেনে ড. কামাল হোসেন ও নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত ড. ইউনুসের ভূমিকার সমালোচনা করেন ওবায়দুল কাদের। বলেন, ‘সেদিন জরুরি সরকারের সঙ্গে যোগ সাজশ করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে সরকার গঠন, মাইনাস করে, মাইনাস টু করে সরকার গঠন। সে রঙিন খোয়াব উড়ে গেছে কর্পূরের মতো। আজও আবার তত্ত্বাবধায়কের নামে জরুরি সরকার আনতে চাইছেন। তত্ত্বাবধায়কের ভূত মাথা থেকে নামান। এটা আর ফিরে আসবে না, পরিষ্কার বলে দিতে চাই।’
বিএনপির টাকা দুবাই থেকে আসে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বস্তায় বস্তায় টাকা আকাশে উড়ে, বাতাসে উড়ে। ক্ষমতায় না থাকলেও টাকার অভাব নেই। বলে ক্ষমতাসীনরা টাকা পাচার করে। ধরা খেয়েছে কে? তারেক ও তাঁর ভাই (কোকো), মরে গেছে নাম নিতে চাই না। তাঁর টাকা সিঙ্গাপুরে ধরা খেয়েছে। এখন যদি কেউ টাকা পাচার করে থাকে সে খবরও নেওয়া হবে। টাকা পাচারকারী কেউ রেহাই পাবে না। অর্থ পাচারকারী যারাই হোক তাদের ক্ষমা নেই। এটা শেখ হাসিনার পরিষ্কার বার্তা।’
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তানিদের সঙ্গে মিলেমিশে পাকিস্তান চলে গিয়েছিলেন ড. কামাল হোসেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের যৌথ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, ‘কামাল হোসেন সাহেব রহস্যপুরুষ। ৭১ সালে বঙ্গবন্ধু যখন গ্রেপ্তার করা হয়। তখন তিনি গাড়িতে করে এসে আজকের ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে নেমে যান, ভেতরে ঢুকে পড়েন। তার পর তাঁর আর খবর নেই। আমরা খবর পেলাম তিনি নিজে নিজেই পাকিস্তানির সঙ্গে মিলেমিশে চলে গেছেন সেখানে। পাকিস্তানে পলায়ন করেছেন।’
বাইরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে সরকার টাকা পাচার করছে ড. কামাল হোসেনের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বানরে সংগীত গায়, শীলা জলে ভাসে। আপনি পরে বঙ্গবন্ধুর দয়ায় সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন। লজ্জা করে না, কীভাবে আপনি সেদিন নিজেকে আশ্রয় দিতে গিয়ে ধরা দিয়ে ছিলেন।’
কামাল হোসেন কালো টাকা সাদা করেছেন। একই সঙ্গে তিনি আদালতের আদেশ নিয়ে ফাঁকি দেওয়া ট্যাক্স জমা দিয়েছেন বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আপনি অর্থ পাচার করেন, তারেকের নাম বলেন না। নিজে অর্থ পাচার করেন ইহুদি জামাতার মাধ্যমে। কত কোটি টাকা পাচার করেছেন দেশের মানুষ জানতে চায়। তিনি এখন শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে বড় বড় কথা বলেন।’
সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্য করে কাদের বলেন, ‘আমরা তো জানতাম আপনার পকেটে সব সময় একটা ভিসা থাকে। সাংবাদিকেরাও জানেন। হঠাৎ হঠাৎ এই আছে, এই নেই। কোথায় বিদেশে চলে গেছেন। দলের লোককেও বলে না।’
ওয়ান ইলেভেনে ড. কামাল হোসেন ও নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত ড. ইউনুসের ভূমিকার সমালোচনা করেন ওবায়দুল কাদের। বলেন, ‘সেদিন জরুরি সরকারের সঙ্গে যোগ সাজশ করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে সরকার গঠন, মাইনাস করে, মাইনাস টু করে সরকার গঠন। সে রঙিন খোয়াব উড়ে গেছে কর্পূরের মতো। আজও আবার তত্ত্বাবধায়কের নামে জরুরি সরকার আনতে চাইছেন। তত্ত্বাবধায়কের ভূত মাথা থেকে নামান। এটা আর ফিরে আসবে না, পরিষ্কার বলে দিতে চাই।’
বিএনপির টাকা দুবাই থেকে আসে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বস্তায় বস্তায় টাকা আকাশে উড়ে, বাতাসে উড়ে। ক্ষমতায় না থাকলেও টাকার অভাব নেই। বলে ক্ষমতাসীনরা টাকা পাচার করে। ধরা খেয়েছে কে? তারেক ও তাঁর ভাই (কোকো), মরে গেছে নাম নিতে চাই না। তাঁর টাকা সিঙ্গাপুরে ধরা খেয়েছে। এখন যদি কেউ টাকা পাচার করে থাকে সে খবরও নেওয়া হবে। টাকা পাচারকারী কেউ রেহাই পাবে না। অর্থ পাচারকারী যারাই হোক তাদের ক্ষমা নেই। এটা শেখ হাসিনার পরিষ্কার বার্তা।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১ দিন আগে