নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার বিশ্বময় বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে। আর অপরদিকে বিএনপি বাংলা, বাঙালি এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করছে।’ শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে আজিমপুর কবরস্থানে ভাষাশহীদদের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও শহীদদের আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা করেন তথ্যমন্ত্রী।
‘আওয়ামী লীগ একুশ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করছে’—বিএনপি মহাসচিবের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এই দেশ ও বাঙালির সকল অর্জন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হয়েছে। আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের নিয়ে রাজনীতি করে বিএনপি। বাঙালি চেতনাকে বিএনপি ও বেগম জিয়া ধারণ করেন না। এ কারণে বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য তাদের বেলাতেই প্রযোজ্য। বাংলার চেতনাকে, বাঙালির এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিএনপিই ধ্বংস করেছে।’
ভাষার জন্য শহীদ ও আন্দোলনকারী সকলের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যারা বাঙালির কণ্ঠরোধ করতে চেয়েছিল, বাঙালি ও বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল, আমাদের ভাষার অধিকার হরণ করতে চেয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে উনিশ শ বায়ান্ন সালের এই দিনে ছাত্র-জনতা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। সেই রক্তক্ষয়ী প্রতিরোধের মধ্য দিয়ে আমাদের ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তেমনি আজকের এই দিনে যারা দেশ বিরোধীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে, দেশের বিরুদ্ধে, দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বিশ্বময় বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছেন, আমাদের লক্ষ্য বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। সেই লক্ষ্যেই কাজ করছি আমরা।’
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার বিশ্বময় বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে। আর অপরদিকে বিএনপি বাংলা, বাঙালি এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করছে।’ শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে আজিমপুর কবরস্থানে ভাষাশহীদদের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও শহীদদের আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা করেন তথ্যমন্ত্রী।
‘আওয়ামী লীগ একুশ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করছে’—বিএনপি মহাসচিবের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এই দেশ ও বাঙালির সকল অর্জন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হয়েছে। আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের নিয়ে রাজনীতি করে বিএনপি। বাঙালি চেতনাকে বিএনপি ও বেগম জিয়া ধারণ করেন না। এ কারণে বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য তাদের বেলাতেই প্রযোজ্য। বাংলার চেতনাকে, বাঙালির এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিএনপিই ধ্বংস করেছে।’
ভাষার জন্য শহীদ ও আন্দোলনকারী সকলের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যারা বাঙালির কণ্ঠরোধ করতে চেয়েছিল, বাঙালি ও বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল, আমাদের ভাষার অধিকার হরণ করতে চেয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে উনিশ শ বায়ান্ন সালের এই দিনে ছাত্র-জনতা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। সেই রক্তক্ষয়ী প্রতিরোধের মধ্য দিয়ে আমাদের ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তেমনি আজকের এই দিনে যারা দেশ বিরোধীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে, দেশের বিরুদ্ধে, দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বিশ্বময় বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছেন, আমাদের লক্ষ্য বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। সেই লক্ষ্যেই কাজ করছি আমরা।’
ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষ বাস্তবায়ন হলে কেউ ফ্যাসিবাদী হয়ে উঠতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আলোচনা শেষে তিনি এই কথা বল
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে নারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ অবসানের পর মানবিক বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত দেশ গঠনের জন্য আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আগামী দিনে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মায়ের চোখে যেমন বাংলাদেশ হওয়া দরকার, তেমন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সনদে শুধু কমিশন নয়, সব রাজনৈতিক দল সই করবে। এটি একটি জাতীয় ঐকমত্য। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়। এটি আইনের চেয়েও বড়। এটি একধরনের “লেজিটিমেট এক্সপেকটেশন অব দ্য পিপল”। জনগণের এই প্রত্যাশা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার জন্য আমরা অঙ্গীকার করেছি। গণ-অভ্যুত্থান ও
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েই করতে হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শুধু ভুল-বোঝাবুঝির জন্য বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে—এ ধরনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
৩ ঘণ্টা আগে