নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো শান্তি সমাবেশ। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক কাদের। অধিকসংখ্যক নেতা-কর্মীর মঞ্চে ওঠায় বিরক্ত হন তিনি। বক্তব্যের একপর্যায়ে সেই বিরক্তি প্রকাশও করেন। যেখানে চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এক কর্মসূচিতে বক্তব্য দেওয়ার সময় নেতাদের ভারে মঞ্চ ভেঙে পড়ে গিয়েছিলেন ওবায়দুল কাদের।
আজ শুক্রবারের সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মাথা গরম করবেন না। সবাই মঞ্চে উঠবেন না। এখন এই চেহারাগুলো দেখাচ্ছেন। শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন। আমরা ক্ষমতাসীন দল। আমাদের নেত্রী ডিসিপ্লিন মানেন। সবাই স্টেজে উঠে যাবেন, এটা কোনো কথা! এটা একটা নিয়ম আছে। আওয়ামী লীগের মঞ্চে একা শেখ হাসিনা থাকবেন। এ রকম ডিসিপ্লিন এই পার্টিতে আছে। সবাই একটা সুযোগ পেয়েছেন। নেতা হয়ে যাবেন এক দিনে? এটা তো হবে না। মঞ্চে নেতা সেজে পরে গিয়ে আমাকে জ্বালাতন করবেন। যুবলীগে ঢোকান, ছাত্রলীগে ঢোকান, যুব মহিলা লীগে ঢোকান। মহিলা আওয়ামী লীগে ঢোকান। আবার স্বেচ্ছাসেবক লীগে ঢোকান। এই জ্বালাতনে আমি মরে যাচ্ছি।’
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশী কিছু ব্যক্তি চেহারা দেখাতে এসেছেন বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আবার কিছু অপেক্ষা করছেন আগামী নির্বাচনে নমিনেশন চাইবেন। এখানকার নমিনেশনের চেহারাগুলোও আমি চিনি। এখানে নমিনেশন নেই। এলাকায় যান। মানুষের সঙ্গে মেশেন। মানুষ ভালো বললে, রিপোর্ট ভালো এলে নেত্রী বিবেচনা করবেন। ঢাকায় নেই নমিনেশন। শেখ হাসিনার নমিনেশন ঢাকায় নেই। এই নমিনেশন যার যার এলাকায়। বুঝতে পেরেছেন? ঠিক সেভাবে চলবেন।’
প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বিদেশ সফরের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তিনি কোনো দেশ ভ্রমণ করতে যাননি। গিয়েছেন বাংলাদেশের জনগণকে বাঁচাতে, বাংলাদেশের গণতন্ত্র বাঁচাতে।’
রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো শান্তি সমাবেশ। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক কাদের। অধিকসংখ্যক নেতা-কর্মীর মঞ্চে ওঠায় বিরক্ত হন তিনি। বক্তব্যের একপর্যায়ে সেই বিরক্তি প্রকাশও করেন। যেখানে চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এক কর্মসূচিতে বক্তব্য দেওয়ার সময় নেতাদের ভারে মঞ্চ ভেঙে পড়ে গিয়েছিলেন ওবায়দুল কাদের।
আজ শুক্রবারের সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মাথা গরম করবেন না। সবাই মঞ্চে উঠবেন না। এখন এই চেহারাগুলো দেখাচ্ছেন। শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন। আমরা ক্ষমতাসীন দল। আমাদের নেত্রী ডিসিপ্লিন মানেন। সবাই স্টেজে উঠে যাবেন, এটা কোনো কথা! এটা একটা নিয়ম আছে। আওয়ামী লীগের মঞ্চে একা শেখ হাসিনা থাকবেন। এ রকম ডিসিপ্লিন এই পার্টিতে আছে। সবাই একটা সুযোগ পেয়েছেন। নেতা হয়ে যাবেন এক দিনে? এটা তো হবে না। মঞ্চে নেতা সেজে পরে গিয়ে আমাকে জ্বালাতন করবেন। যুবলীগে ঢোকান, ছাত্রলীগে ঢোকান, যুব মহিলা লীগে ঢোকান। মহিলা আওয়ামী লীগে ঢোকান। আবার স্বেচ্ছাসেবক লীগে ঢোকান। এই জ্বালাতনে আমি মরে যাচ্ছি।’
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশী কিছু ব্যক্তি চেহারা দেখাতে এসেছেন বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আবার কিছু অপেক্ষা করছেন আগামী নির্বাচনে নমিনেশন চাইবেন। এখানকার নমিনেশনের চেহারাগুলোও আমি চিনি। এখানে নমিনেশন নেই। এলাকায় যান। মানুষের সঙ্গে মেশেন। মানুষ ভালো বললে, রিপোর্ট ভালো এলে নেত্রী বিবেচনা করবেন। ঢাকায় নেই নমিনেশন। শেখ হাসিনার নমিনেশন ঢাকায় নেই। এই নমিনেশন যার যার এলাকায়। বুঝতে পেরেছেন? ঠিক সেভাবে চলবেন।’
প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বিদেশ সফরের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তিনি কোনো দেশ ভ্রমণ করতে যাননি। গিয়েছেন বাংলাদেশের জনগণকে বাঁচাতে, বাংলাদেশের গণতন্ত্র বাঁচাতে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দলের সাথে পাকিস্তানের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার ইমরান হায়দারের সাথে সৌজন্য বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে পাকিস্তান হাইকমিশনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৫ মিনিট আগেকূটনীতিকদের সম্মানে নিজ বাসায় নৈশভোজের আয়োজন করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। আজ বুধবার সন্ধ্যায় মঈন খানের আমন্ত্রণে তাঁর গুলশানের বাসায় আসেন কূটনীতিকেরা।
৩ ঘণ্টা আগে‘আমরা যখন বিভিন্ন দল একসঙ্গে বসি, তখন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বারবার আমাদের কী বলেন জানেন? বলেন, ভাই, খেয়াল রাইখেন, আওয়ামী লীগ যাতে আর ক্ষমতায় আসতে না পারে, আওয়ামী লীগ ঠেকান সব সময়, আওয়ামী লীগ আসলে সবাইকে কচুকাটা করবে। আর তলেতলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে ছাত্রলীগের সকল ভোট নিয়ে নিল।’
৩ ঘণ্টা আগেগানের শিক্ষকের পরিবর্তে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে সরকারের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগত সম্মিলিত নন-এমপিওভুক্ত ঐক্য পরিষদের সমন্বয়কদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান।
৪ ঘণ্টা আগে