ঢাবি প্রতিনিধি

সর্বজনীন একমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে ১১ দফা দাবি পেশ ও নানা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
১১ দফা দাবিগুলো হলো অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পদত্যাগ, জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; অবিলম্বে একই ধারার গণমুখী, বিজ্ঞানভিত্তিক, সর্বজনীন, অসাম্প্রদায়িক শিক্ষানীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে; শিক্ষার গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিতকল্পে ডাকসুসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দিতে হবে; শিক্ষা খাতে জাতীয় আয়ের ৮ ভাগ অথবা জাতীয় বাজেটের ২৫ শতাংশ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে; অবিলম্বে প্রশাসনিক তত্ত্বাবধানে হলগুলোর সিট বণ্টন করে গণরুম ও গেস্টরুমে ছাত্র নির্যাতন বন্ধ করতে হবে; জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজগুলোতে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ, শ্রেণিকক্ষ ও স্বতন্ত্র পরীক্ষার হল নির্মাণ করে নিয়মিত শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে; বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আরোপিত ১৫ শতাংশ কর বাতিল করতে হবে, শিক্ষার্থীদের জন্য অভিন্ন টিউশন ফি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে, ইউজিসি অনুমোদিত অভিন্ন গ্রেডিং পদ্ধতি বাস্তবায়ন করতে হবে; ইউজিসির কৌশলপত্র, আইকিউএসি, অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল, পিপিসহ বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের পরামর্শে চালু সকল শিক্ষা ধ্বংসের প্রকল্প বাতিল করতে হবে; সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল কার্যকর করতে হবে; পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাশাসন বন্ধ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে। সবিশেষ সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট-২০২৩, ওটিটি নিয়ন্ত্রণ নীতিমালাসহ সকল গণবিরোধী ও অগণতান্ত্রিক আইন বাতিল করতে হবে।
ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ বছর বছর পূর্তি উপলক্ষে ঘোষিত কর্মসূচিগুলো হলো ২৫ এপ্রিল, দুপুর ১২টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ছাত্র সমাবেশ। ২৬ এপ্রিল বেলা ১১টায় ঢাবির মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক সেমিনার। ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, ফিলিস্তিন, লেবানন, সাইপ্রাস, আয়ারল্যান্ড, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, সার্বিয়া, ডেনমার্ক, কম্বোডিয়া, মরক্কো, দক্ষিণ আফ্রিকা, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ ২০টির বেশি দেশের প্রায় ৩০টি ছাত্র ও যুব সংগঠন এ সেমিনারে অংশগ্রহণ করবে বলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির একাংশের সভাপতি রাগীব নাঈম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি মিখা পিরেগু, জয় রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক তামজীদ হায়দার চঞ্চল, কোষাধ্যক্ষ নাজিফা জান্নাত, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক লেনিক চাকমা প্রমুখ।
রাগীব নাইম বলেন, ‘সামগ্রিক সংকটের কারণেই শিক্ষাঙ্গনেও আজ স্বৈরাচারের থাবা। দলীয়করণের মধ্য দিয়ে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। গেস্টরুম, গণরুমকে ব্যবহার করে গত ১৫ বছরে ছাত্রলীগের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার বিশ্বজিৎ, আবু বক্কর, বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদসহ অনেকে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যক্কারজনক গণধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষককে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেন ছাত্রলীগের নেতারাই। আর প্রশাসন ধর্ষণবিরোধী গ্রাফিতি আঁকার অভিযোগ এনে বহিষ্কার করে আমাদের সহযোদ্ধা অমর্ত্য আর ঋদ্ধকে।’
ছাত্র ইউনিয়নের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রসঙ্গ টেনে নাঈম বলেন, ‘গত ডিসেম্বরে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা ছাত্র ইউনিয়নের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি শাখার সভাপতি মেঘমল্লার বসু এবং সাধারণ সম্পাদক মাঈন আহমেদকে মারাত্মকভাবে আহত করে। ছাত্রলীগ এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ভয় দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের দমিয়ে রাখে আর এই সুযোগে প্রশাসন দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন বন্ধ করে রাখে।’
রাগীব নাইম আরও বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনগণের জীবন ওষ্ঠাগত। কর্মসংস্থানের অভাবে কায়িক শ্রম দিতে কেউ ছুটছেন মধ্যপ্রাচ্যে, মানসিক শ্রম দিতে কেউ ছুটছেন ইউরোপ-আমেরিকায়। প্রশাসনের সকল পর্যায়ে দুর্নীতি, গা-জোয়ারি, অস্বচ্ছতা। বিরোধী শক্তিরা বিভক্ত, ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় কালিমালিপ্ত ও বিকল্প উপস্থাপনে ব্যর্থ। অস্ত্রের রাজনীতি প্রত্যাখ্যাত হয়েছে, ব্যালটের রাজনীতিও পরাজিত। ফলে জনগণের সামনে নৈরাশ্যের অন্ধকার। অতীতে এহেন ক্রান্তিকালে দেশকে আলো দেখিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন।’
এদিকে ৭২ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক বিবৃতি দিয়েছে ছাত্র ইউনিয়নের অপর অংশ (দীপক-শাহরিয়ার)। এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক-বর্তমান নেতা-কর্মী, শুভানুধ্যায়ী, আপামর ছাত্র সমাজকে ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সভাপতি দীপক শীল এবং সাধারণ সম্পাদক মাহির শাহরিয়ার রেজা।
বিবৃতিতে বলা হয় ছাত্র ইউনিয়ন এ দেশের প্রতিটি ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে ছাত্র ইউনিয়ন ভ্যানগার্ডের ভূমিকা পালন করেছে। সাম্রাজ্যবাদ-আধিপত্যবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ছাত্র ইউনিয়ন লড়াই অব্যাহত রেখেছে। শিক্ষার অধিকার আদায় এবং একমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন দাবিতে ছাত্র ইউনিয়ন লড়াই জারি রেখেছে। ছাত্র ইউনিয়নের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমরা ছাত্র সমাজকে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি ছুড়ে ফেলে ছাত্র আন্দোলনের আদর্শভিত্তিক ধারাকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানাই।

সর্বজনীন একমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে ১১ দফা দাবি পেশ ও নানা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
১১ দফা দাবিগুলো হলো অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পদত্যাগ, জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; অবিলম্বে একই ধারার গণমুখী, বিজ্ঞানভিত্তিক, সর্বজনীন, অসাম্প্রদায়িক শিক্ষানীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে; শিক্ষার গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিতকল্পে ডাকসুসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দিতে হবে; শিক্ষা খাতে জাতীয় আয়ের ৮ ভাগ অথবা জাতীয় বাজেটের ২৫ শতাংশ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে; অবিলম্বে প্রশাসনিক তত্ত্বাবধানে হলগুলোর সিট বণ্টন করে গণরুম ও গেস্টরুমে ছাত্র নির্যাতন বন্ধ করতে হবে; জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজগুলোতে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ, শ্রেণিকক্ষ ও স্বতন্ত্র পরীক্ষার হল নির্মাণ করে নিয়মিত শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে; বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আরোপিত ১৫ শতাংশ কর বাতিল করতে হবে, শিক্ষার্থীদের জন্য অভিন্ন টিউশন ফি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে, ইউজিসি অনুমোদিত অভিন্ন গ্রেডিং পদ্ধতি বাস্তবায়ন করতে হবে; ইউজিসির কৌশলপত্র, আইকিউএসি, অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল, পিপিসহ বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের পরামর্শে চালু সকল শিক্ষা ধ্বংসের প্রকল্প বাতিল করতে হবে; সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল কার্যকর করতে হবে; পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাশাসন বন্ধ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে। সবিশেষ সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট-২০২৩, ওটিটি নিয়ন্ত্রণ নীতিমালাসহ সকল গণবিরোধী ও অগণতান্ত্রিক আইন বাতিল করতে হবে।
ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ বছর বছর পূর্তি উপলক্ষে ঘোষিত কর্মসূচিগুলো হলো ২৫ এপ্রিল, দুপুর ১২টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ছাত্র সমাবেশ। ২৬ এপ্রিল বেলা ১১টায় ঢাবির মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক সেমিনার। ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, ফিলিস্তিন, লেবানন, সাইপ্রাস, আয়ারল্যান্ড, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, সার্বিয়া, ডেনমার্ক, কম্বোডিয়া, মরক্কো, দক্ষিণ আফ্রিকা, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ ২০টির বেশি দেশের প্রায় ৩০টি ছাত্র ও যুব সংগঠন এ সেমিনারে অংশগ্রহণ করবে বলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির একাংশের সভাপতি রাগীব নাঈম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি মিখা পিরেগু, জয় রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক তামজীদ হায়দার চঞ্চল, কোষাধ্যক্ষ নাজিফা জান্নাত, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক লেনিক চাকমা প্রমুখ।
রাগীব নাইম বলেন, ‘সামগ্রিক সংকটের কারণেই শিক্ষাঙ্গনেও আজ স্বৈরাচারের থাবা। দলীয়করণের মধ্য দিয়ে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। গেস্টরুম, গণরুমকে ব্যবহার করে গত ১৫ বছরে ছাত্রলীগের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার বিশ্বজিৎ, আবু বক্কর, বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদসহ অনেকে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যক্কারজনক গণধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষককে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেন ছাত্রলীগের নেতারাই। আর প্রশাসন ধর্ষণবিরোধী গ্রাফিতি আঁকার অভিযোগ এনে বহিষ্কার করে আমাদের সহযোদ্ধা অমর্ত্য আর ঋদ্ধকে।’
ছাত্র ইউনিয়নের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রসঙ্গ টেনে নাঈম বলেন, ‘গত ডিসেম্বরে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা ছাত্র ইউনিয়নের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি শাখার সভাপতি মেঘমল্লার বসু এবং সাধারণ সম্পাদক মাঈন আহমেদকে মারাত্মকভাবে আহত করে। ছাত্রলীগ এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ভয় দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের দমিয়ে রাখে আর এই সুযোগে প্রশাসন দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন বন্ধ করে রাখে।’
রাগীব নাইম আরও বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনগণের জীবন ওষ্ঠাগত। কর্মসংস্থানের অভাবে কায়িক শ্রম দিতে কেউ ছুটছেন মধ্যপ্রাচ্যে, মানসিক শ্রম দিতে কেউ ছুটছেন ইউরোপ-আমেরিকায়। প্রশাসনের সকল পর্যায়ে দুর্নীতি, গা-জোয়ারি, অস্বচ্ছতা। বিরোধী শক্তিরা বিভক্ত, ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় কালিমালিপ্ত ও বিকল্প উপস্থাপনে ব্যর্থ। অস্ত্রের রাজনীতি প্রত্যাখ্যাত হয়েছে, ব্যালটের রাজনীতিও পরাজিত। ফলে জনগণের সামনে নৈরাশ্যের অন্ধকার। অতীতে এহেন ক্রান্তিকালে দেশকে আলো দেখিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন।’
এদিকে ৭২ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক বিবৃতি দিয়েছে ছাত্র ইউনিয়নের অপর অংশ (দীপক-শাহরিয়ার)। এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক-বর্তমান নেতা-কর্মী, শুভানুধ্যায়ী, আপামর ছাত্র সমাজকে ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সভাপতি দীপক শীল এবং সাধারণ সম্পাদক মাহির শাহরিয়ার রেজা।
বিবৃতিতে বলা হয় ছাত্র ইউনিয়ন এ দেশের প্রতিটি ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে ছাত্র ইউনিয়ন ভ্যানগার্ডের ভূমিকা পালন করেছে। সাম্রাজ্যবাদ-আধিপত্যবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ছাত্র ইউনিয়ন লড়াই অব্যাহত রেখেছে। শিক্ষার অধিকার আদায় এবং একমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন দাবিতে ছাত্র ইউনিয়ন লড়াই জারি রেখেছে। ছাত্র ইউনিয়নের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমরা ছাত্র সমাজকে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি ছুড়ে ফেলে ছাত্র আন্দোলনের আদর্শভিত্তিক ধারাকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানাই।

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াত জানায়, আলোচনায় গতকাল ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও অন্যতম জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনার প্রসঙ্গ বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে উত্থাপিত হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিশেষ করে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নভাবে আয়োজনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করা হয় বলেও জানিয়েছে জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
বৈঠকে শরিফ ওসমান হাদির ওপর সংঘটিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। এই হামলা কেবল একজন ব্যক্তির ওপর নয়; এটি গোটা জাতি ও গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত।
জামায়াতের পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াত জানায়, আলোচনায় গতকাল ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও অন্যতম জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনার প্রসঙ্গ বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে উত্থাপিত হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিশেষ করে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নভাবে আয়োজনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করা হয় বলেও জানিয়েছে জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
বৈঠকে শরিফ ওসমান হাদির ওপর সংঘটিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। এই হামলা কেবল একজন ব্যক্তির ওপর নয়; এটি গোটা জাতি ও গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত।
জামায়াতের পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।

সর্বজনীন একমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে ১১ দফা দাবি পেশ ও নানা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
২৩ এপ্রিল ২০২৪
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ভুয়া ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।

আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
ফেসবুকে সাদিক কায়েম লেখেন, ‘আওয়ামী প্রোপাগাণ্ডা সেল কর্তৃক প্রচারিত এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী শরিফ ওসমান হাদির হত্যাচেষ্টাকারীর সাথে আমাকে জড়িয়ে যে অপতথ্য ছড়িয়েছেন, তা বিএনপির মতো সংগঠনের সিনিয়র নেতার কাছ থেকে কোনোভাবে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীল আচরণ নয়।’
ভিপি সাদিক কায়েম লেখেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশ গড়ার আশ্বাস নিয়ে জনতার কাছে যাচ্ছেন, তারা যখন যেকোনো সংকটে সত্য জানার চেষ্টা না করে আওয়ামী নির্ভর অপতথ্যকে ফ্যাক্ট হিসেবে গ্রহণ করেন, তখন আগামীর দেশ বিনির্মাণে তাদের সক্ষমতা নিয়ে জনমনে সংশয় তৈরি হয়।’
ফেসবুকে তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আজকে বিএনপির সমাবেশে জনাব রুহুল কবির রিজভী প্রদত্ত বক্তব্যে ভুয়া ছবি নির্ভর যে মিথ্যা অভিযোগ (আমার সাথে শুটার একই টেবিলে চা খাচ্ছেন দাবিতে) তুলেছেন, তা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে দল হিসেবে বিএনপি এবং ব্যক্তি রিজভী নিজেকে অপতথ্য ছড়ানোর অপরাধ থেকে দায়মুক্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে, আজ বিএনপির সমাবেশে রুহুল কবির রিজভীর বলেছেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলায় শনাক্ত ব্যক্তি ছাত্রলীগের নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি সাদিক কায়েম এর সঙ্গে একই টেবিলে চা খাচ্ছেন, এর বিচার কে করবে?’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সন্ধ্যার পর তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ভুয়া ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।

আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
ফেসবুকে সাদিক কায়েম লেখেন, ‘আওয়ামী প্রোপাগাণ্ডা সেল কর্তৃক প্রচারিত এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী শরিফ ওসমান হাদির হত্যাচেষ্টাকারীর সাথে আমাকে জড়িয়ে যে অপতথ্য ছড়িয়েছেন, তা বিএনপির মতো সংগঠনের সিনিয়র নেতার কাছ থেকে কোনোভাবে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীল আচরণ নয়।’
ভিপি সাদিক কায়েম লেখেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশ গড়ার আশ্বাস নিয়ে জনতার কাছে যাচ্ছেন, তারা যখন যেকোনো সংকটে সত্য জানার চেষ্টা না করে আওয়ামী নির্ভর অপতথ্যকে ফ্যাক্ট হিসেবে গ্রহণ করেন, তখন আগামীর দেশ বিনির্মাণে তাদের সক্ষমতা নিয়ে জনমনে সংশয় তৈরি হয়।’
ফেসবুকে তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আজকে বিএনপির সমাবেশে জনাব রুহুল কবির রিজভী প্রদত্ত বক্তব্যে ভুয়া ছবি নির্ভর যে মিথ্যা অভিযোগ (আমার সাথে শুটার একই টেবিলে চা খাচ্ছেন দাবিতে) তুলেছেন, তা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে দল হিসেবে বিএনপি এবং ব্যক্তি রিজভী নিজেকে অপতথ্য ছড়ানোর অপরাধ থেকে দায়মুক্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে, আজ বিএনপির সমাবেশে রুহুল কবির রিজভীর বলেছেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলায় শনাক্ত ব্যক্তি ছাত্রলীগের নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি সাদিক কায়েম এর সঙ্গে একই টেবিলে চা খাচ্ছেন, এর বিচার কে করবে?’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সন্ধ্যার পর তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

সর্বজনীন একমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে ১১ দফা দাবি পেশ ও নানা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
২৩ এপ্রিল ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা সবাই আনন্দিত যে, আগামী ২৫ তারিখে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা—যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, যাঁর আগমনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আগামী দিনে গণতন্ত্র, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনার যে সংগ্রাম বিগত বছরগুলোতে আমরা করেছি, যাঁর নেতৃত্বে আমরা সেই আন্দোলনে সফল হয়েছি, সেই আন্দোলনের নায়ক বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।’
আমীর খসরু নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের নেতা ২৫ তারিখ আসছেন। সেদিন থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক অঙ্গনে এক নতুন জোয়ার সৃষ্টি হবে। আপনাদের সবাইকে সেদিনের জন্য, নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
আমীর খসরু মন্তব্য করেন, ‘আসন্ন নির্বাচন শুধু বিএনপির জয় নয়, এটি হবে গণতন্ত্রের জয়। বিএনপি গণতন্ত্রের টর্চবাহক—এ দায়িত্ব আমাদের পালন করতে হবে।’
দেশ পরিচালনার ভবিষ্যৎ রূপরেখা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের সুফল ও অর্থনৈতিক সুফল দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। শুধু রাজনৈতিক গণতন্ত্র নয়, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ তিনি জানান, ক্ষমতায় যাওয়ার প্রথম দিন থেকেই তাঁদের কাজ শুরু হবে।
ইনকিলাব মঞ্চের নেতা শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘খুবই দুঃখজনক। এই সময়টাতে যখন স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বলেন, বিএনপি যখন একটি স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ার জন্য তারেক রহমান যে রাজনীতি ধারণ করেছেন, সে পথে চলছে, তখন তার বিপরীতে ‘মবোক্রেসির রাজনীতি, গায়ের জোরের রাজনীতি, অপরের প্রতি অসম্মান রেখে কথা বলার রাজনীতি, অন্যকে ছোট করার রাজনীতি’ দেখা যাচ্ছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘যেকোনো অজুহাতে অস্থিতিশীলতার রাজনীতি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য কাম্য হতে পারে না।’ তিনি এ ব্যাপারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান জানান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা সবাই আনন্দিত যে, আগামী ২৫ তারিখে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা—যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, যাঁর আগমনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আগামী দিনে গণতন্ত্র, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনার যে সংগ্রাম বিগত বছরগুলোতে আমরা করেছি, যাঁর নেতৃত্বে আমরা সেই আন্দোলনে সফল হয়েছি, সেই আন্দোলনের নায়ক বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।’
আমীর খসরু নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের নেতা ২৫ তারিখ আসছেন। সেদিন থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক অঙ্গনে এক নতুন জোয়ার সৃষ্টি হবে। আপনাদের সবাইকে সেদিনের জন্য, নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
আমীর খসরু মন্তব্য করেন, ‘আসন্ন নির্বাচন শুধু বিএনপির জয় নয়, এটি হবে গণতন্ত্রের জয়। বিএনপি গণতন্ত্রের টর্চবাহক—এ দায়িত্ব আমাদের পালন করতে হবে।’
দেশ পরিচালনার ভবিষ্যৎ রূপরেখা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের সুফল ও অর্থনৈতিক সুফল দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। শুধু রাজনৈতিক গণতন্ত্র নয়, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ তিনি জানান, ক্ষমতায় যাওয়ার প্রথম দিন থেকেই তাঁদের কাজ শুরু হবে।
ইনকিলাব মঞ্চের নেতা শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘খুবই দুঃখজনক। এই সময়টাতে যখন স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বলেন, বিএনপি যখন একটি স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ার জন্য তারেক রহমান যে রাজনীতি ধারণ করেছেন, সে পথে চলছে, তখন তার বিপরীতে ‘মবোক্রেসির রাজনীতি, গায়ের জোরের রাজনীতি, অপরের প্রতি অসম্মান রেখে কথা বলার রাজনীতি, অন্যকে ছোট করার রাজনীতি’ দেখা যাচ্ছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘যেকোনো অজুহাতে অস্থিতিশীলতার রাজনীতি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য কাম্য হতে পারে না।’ তিনি এ ব্যাপারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান জানান।

সর্বজনীন একমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে ১১ দফা দাবি পেশ ও নানা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
২৩ এপ্রিল ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বেলা ২টায় হাদি গুলিবিদ্ধ হলেন, তার আধা ঘণ্টা পরই একটি দল উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া শুরু করে। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পেলাম সবই পরিকল্পিত।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমি ঢাকার ছেলে। দীর্ঘ ৫০ বছর ঢাকায় রাজনীতি করি। আমি শান্ত ছিলাম। আমার নির্দেশনা পেলে তোমাদের তুলাধোনা করত। হাসপাতালে যারা এগুলো করেছে তারা হাদির সমর্থক নয়, তারা অন্য একটি দলের। আমরা শান্ত না থাকলে হাদির চিকিৎসা ব্যাহত হতো। তারা চেয়েছিল হাদির চিকিৎসা যাতে ব্যাহত হয় এবং মারা যাক।’
আব্বাস বলেন, ‘একটি দলের ষড়যন্ত্র আমরা ’৭১, ’৮৬সহ অনেক দেখেছি। তাদের মূল শক্তিই ষড়যন্ত্র। তারা স্থির রাষ্ট্র সহ্য করতে পারে না। তাই রাষ্ট্রকে সব সময়ই অস্থিতিশীল রাখতে চায়।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি লোক গুলিবিদ্ধ হয়েছে, সে যে-ই হোক তার মৃত্যু কামনা করি না। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর এক-দেড় শ লোক ফেসবুকে দেশে মব সৃষ্টির জন্য উসকানি দিয়ে পোস্ট দিয়েছে। তারা সবাই একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘১৯৭৭ সাল থেকে নির্বাচন করে আসছি। কারও সঙ্গে মারামারি হয়নি। একসঙ্গে প্রার্থীরা কোলাকুলি করেছি, খেয়েছি। মারামারি করে আওয়ামী লীগ। আর নির্বাচনসহ রাষ্ট্রকে অস্থির করে সেই বিতর্কিত রাজনৈতিক দল। আমরা চাই হাদির ওপর হামলাকারী গ্রেপ্তার হোক এবং বিশেষ দলের মুখোশ উন্মোচিত হোক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘হাদি আমার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, প্রতিযোগী। সে রাজপথের সাহসী সৈনিক। তাকে আমি নির্বাচনী মাঠে আবারও সক্রিয় পাব, সে প্রত্যাশা করি।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, বিএনপির নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, শেখ রবিউল আলম, হাবিবুর রশিদ হাবিব, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি রেজাউল কবির পল প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বেলা ২টায় হাদি গুলিবিদ্ধ হলেন, তার আধা ঘণ্টা পরই একটি দল উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া শুরু করে। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পেলাম সবই পরিকল্পিত।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমি ঢাকার ছেলে। দীর্ঘ ৫০ বছর ঢাকায় রাজনীতি করি। আমি শান্ত ছিলাম। আমার নির্দেশনা পেলে তোমাদের তুলাধোনা করত। হাসপাতালে যারা এগুলো করেছে তারা হাদির সমর্থক নয়, তারা অন্য একটি দলের। আমরা শান্ত না থাকলে হাদির চিকিৎসা ব্যাহত হতো। তারা চেয়েছিল হাদির চিকিৎসা যাতে ব্যাহত হয় এবং মারা যাক।’
আব্বাস বলেন, ‘একটি দলের ষড়যন্ত্র আমরা ’৭১, ’৮৬সহ অনেক দেখেছি। তাদের মূল শক্তিই ষড়যন্ত্র। তারা স্থির রাষ্ট্র সহ্য করতে পারে না। তাই রাষ্ট্রকে সব সময়ই অস্থিতিশীল রাখতে চায়।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি লোক গুলিবিদ্ধ হয়েছে, সে যে-ই হোক তার মৃত্যু কামনা করি না। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর এক-দেড় শ লোক ফেসবুকে দেশে মব সৃষ্টির জন্য উসকানি দিয়ে পোস্ট দিয়েছে। তারা সবাই একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘১৯৭৭ সাল থেকে নির্বাচন করে আসছি। কারও সঙ্গে মারামারি হয়নি। একসঙ্গে প্রার্থীরা কোলাকুলি করেছি, খেয়েছি। মারামারি করে আওয়ামী লীগ। আর নির্বাচনসহ রাষ্ট্রকে অস্থির করে সেই বিতর্কিত রাজনৈতিক দল। আমরা চাই হাদির ওপর হামলাকারী গ্রেপ্তার হোক এবং বিশেষ দলের মুখোশ উন্মোচিত হোক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘হাদি আমার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, প্রতিযোগী। সে রাজপথের সাহসী সৈনিক। তাকে আমি নির্বাচনী মাঠে আবারও সক্রিয় পাব, সে প্রত্যাশা করি।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, বিএনপির নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, শেখ রবিউল আলম, হাবিবুর রশিদ হাবিব, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি রেজাউল কবির পল প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

সর্বজনীন একমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে ১১ দফা দাবি পেশ ও নানা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
২৩ এপ্রিল ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে