ঢাবি সংবাদদাতা
আওয়ামী লীগ শাসনামলের ‘সহযোগী’ ১৪ দলীয় জোট এবং জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিল ও স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে ‘জুলাই ঐক্য’।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম ‘জুলাই ঐক্য’।
সংগঠনের অন্যতম সংগঠক মুসাদ্দেক ইবনে আলী লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘এই রাজনৈতিক শক্তিগুলোকে জবাবদিহির বাইরে রাখা যায় না। আমরা তাদের নিবন্ধন বাতিল, আনুষ্ঠানিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং বিচার প্রক্রিয়া শুরুর জোর দাবি জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতি এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। আমরা আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে “জুলাই বিপ্লব ঘোষণাপত্র” আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় আমরা শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার পথে এগিয়ে যাব।’
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগকেও স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার এবং দলটির রাজনৈতিক নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানায় জুলাই ঐক্য। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গ সংগঠনও নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, মানুষের মূল দাবি ছিল আওয়ামী লীগের স্থায়ী নিষিদ্ধকরণ এবং নিবন্ধন বাতিল। সাময়িক স্থগিতাদেশ সেই দাবি পূরণের প্রতিফলন নয়।
সংগঠনটি আরও দাবি জানায়, সংবাদমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ওপর তথাকথিত ‘ফ্যাসিবাদী নিয়ন্ত্রণ’ বন্ধ করতে হবে। একই সঙ্গে ‘জুলাই বিপ্লব’কে জাতীয় শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা এবং রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি টেলিভিশনে প্রতিদিন এ সম্পর্কিত প্রামাণ্যচিত্র সম্প্রচারের দাবি জানানো হয়।
জুলাই ঐক্য তাদের বক্তব্যে গত ১৬ বছরে সংঘটিত হত্যা ও অন্যান্য অপরাধের দ্রুত বিচার এবং ২০২১ সালের ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফরের প্রতিবাদে বিক্ষোভের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচার দাবিও জানানো হয়।
পরবর্তী কর্মপরিকল্পনার অংশ হিসেবে সংগঠনটি ঘোষণা দেয়, তারা শিগগিরই সচিবালয়ের ভেতরে থাকা কথিত ষড়যন্ত্রকারীদের একটি তালিকা প্রমাণসহ প্রকাশ করবে এবং তালিকাটি প্রধান উপদেষ্টা ও জনপ্রশাসন সচিবের কাছে জমা দেবে।
আওয়ামী লীগ শাসনামলের ‘সহযোগী’ ১৪ দলীয় জোট এবং জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিল ও স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে ‘জুলাই ঐক্য’।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম ‘জুলাই ঐক্য’।
সংগঠনের অন্যতম সংগঠক মুসাদ্দেক ইবনে আলী লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘এই রাজনৈতিক শক্তিগুলোকে জবাবদিহির বাইরে রাখা যায় না। আমরা তাদের নিবন্ধন বাতিল, আনুষ্ঠানিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং বিচার প্রক্রিয়া শুরুর জোর দাবি জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতি এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। আমরা আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে “জুলাই বিপ্লব ঘোষণাপত্র” আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় আমরা শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার পথে এগিয়ে যাব।’
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগকেও স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার এবং দলটির রাজনৈতিক নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানায় জুলাই ঐক্য। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গ সংগঠনও নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, মানুষের মূল দাবি ছিল আওয়ামী লীগের স্থায়ী নিষিদ্ধকরণ এবং নিবন্ধন বাতিল। সাময়িক স্থগিতাদেশ সেই দাবি পূরণের প্রতিফলন নয়।
সংগঠনটি আরও দাবি জানায়, সংবাদমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ওপর তথাকথিত ‘ফ্যাসিবাদী নিয়ন্ত্রণ’ বন্ধ করতে হবে। একই সঙ্গে ‘জুলাই বিপ্লব’কে জাতীয় শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা এবং রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি টেলিভিশনে প্রতিদিন এ সম্পর্কিত প্রামাণ্যচিত্র সম্প্রচারের দাবি জানানো হয়।
জুলাই ঐক্য তাদের বক্তব্যে গত ১৬ বছরে সংঘটিত হত্যা ও অন্যান্য অপরাধের দ্রুত বিচার এবং ২০২১ সালের ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফরের প্রতিবাদে বিক্ষোভের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচার দাবিও জানানো হয়।
পরবর্তী কর্মপরিকল্পনার অংশ হিসেবে সংগঠনটি ঘোষণা দেয়, তারা শিগগিরই সচিবালয়ের ভেতরে থাকা কথিত ষড়যন্ত্রকারীদের একটি তালিকা প্রমাণসহ প্রকাশ করবে এবং তালিকাটি প্রধান উপদেষ্টা ও জনপ্রশাসন সচিবের কাছে জমা দেবে।
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
১৬ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
১৭ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
১৮ ঘণ্টা আগে