নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিবসহ অন্য নেতাদের ক্রমাগত অপপ্রচারের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ বুধবার দলটির দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া এক বিবৃতি এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দের লাগামহীন মিথ্যাচার, অশালীন বক্তব্য ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগ নাকি ১৯৭১-এর পর জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া শুরু করে। বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্য উদ্ভট আবিষ্কার ছাড়া আর কিছুই নয়। আওয়ামী লীগ মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাঙালির যা কিছু মহৎ অর্জন, তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই হয়েছে। অন্যদিকে যে গোষ্ঠী মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করার মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে এ দেশে রাজনীতি শুরু করেছিল, স্বাধীন বাঙালি জাতিকে স্বৈরতন্ত্রের নাগপাশে আবদ্ধ করে গণতন্ত্র হরণের মাধ্যমে মানুষের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল, চিহ্নিত সেই অশুভ শক্তিই হলো বিএনপি।
বিএনপি এখনো সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে বলে অভিযোগ আওয়ামী লীগের। সৃষ্টি থেকেই বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন একটি রাজনৈতিক দল। ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তই তাদের রাজনীতির হাতিয়ার। তারা নিজেদের জনবিচ্ছিন্নতা ঢাকতেই এ ধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও অসংলগ্ন প্রলাপ বকছেন। হতাশা আড়াল করতে মিডিয়াতে নানান কাল্পনিক কথা বলছেন। কিন্তু এসব গালগল্প জনগণের হৃদয়তল স্পর্শ করে না। আওয়ামী লীগ এ দেশের জনগণের প্রাণের সংগঠন। জনগণই আওয়ামী লীগের মূল শক্তি। আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের পূর্ণ সমর্থন, আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশের জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেছে। ধারাবাহিকভাবে জনগণের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অগ্রগতি সাধিত হচ্ছে। অথচ বিএনপি নেতারা জনগণের ওপর নিপীড়নের ভিত্তিহীন কল্পকথা বলে চলেছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসা ও নির্যাতন-নিপীড়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। বিএনপির এসব বক্তব্য ভূতের মুখে রাম নাম ধ্বনির মতো। এ দেশের জনগণ ভালোভাবেই জানে, বিএনপির ইতিহাস হত্যা, ষড়যন্ত্র আর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিপীড়নের ইতিহাস। বন্দুক ও বুটের তলায় জনগণকে জিম্মি করে ক্ষমতা দখলের ইতিহাস। তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী প্রতিটি দেশপ্রেমিক নাগরিকের শত্রুতে পরিণত হওয়ায় স্বৈরাচারের প্রতিভূ।’
২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে তারা প্রতিহিংসার আগুনে ভস্মীভূত করেছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ। ত্রিশ লাখ শহিদের রক্তে রঞ্জিত এই পবিত্র ভূমিকে হত্যা-ধর্ষণ, লুটপাট-অগ্নিসংযোগ, অত্যাচার-নির্যাতন, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত করা হয়েছিল। বিএনপির সন্ত্রাসীদের হাতে এ দেশের গণতান্ত্রিক শক্তির কেন্দ্রবিন্দু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ হারিয়েছিল ২১ হাজার নেতাকর্মীকে। একই সঙ্গে সংখ্যালঘু নির্যাতনে ৭১কেও হার মানিয়েছিল তারা। ২১ আগস্টের মতো বর্বরোচিত নারকীয় গ্রেনেড হামলা সংঘটিত হয়েছিল।
বিএনপি নেতাদের কথা এবং কাজে মিল নেই বলে মন্তব্য করেন সেতুমন্ত্রী। বলেন, ‘তাঁরা জনমতের কথা বলেন, অথচ জনমত যাচাইয়ের সাহস রাখেন না। নির্বাচনে অংশগ্রহণে ভয় পান। নির্বাচনে জয়ী হয়েও বিএনপি মহাসচিব সংসদে যাননি, যা জনমতের সঙ্গে স্পষ্ট প্রতারণা। মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও তাঁরা গণতন্ত্রের মুখোশের আড়ালে অন্তরে স্বৈরতন্ত্র ও দেশবিরোধী আদর্শকে ধারণ করেন। গণমানুষের অধিকার হরণে চ্যাম্পিয়ন বিএনপি আজ মানবাধিকারের কথা বলছে, অথচ তারাই মানবাধিকার হরণে এ দেশে ন্যক্কারজনক ইতিহাসের প্রবর্তক।
বিএনপির নেতাদের অসংলগ্ন বক্তব্য, মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও অপরাজনীতির বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের।
বিএনপির মহাসচিবসহ অন্য নেতাদের ক্রমাগত অপপ্রচারের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ বুধবার দলটির দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া এক বিবৃতি এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দের লাগামহীন মিথ্যাচার, অশালীন বক্তব্য ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগ নাকি ১৯৭১-এর পর জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া শুরু করে। বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্য উদ্ভট আবিষ্কার ছাড়া আর কিছুই নয়। আওয়ামী লীগ মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাঙালির যা কিছু মহৎ অর্জন, তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই হয়েছে। অন্যদিকে যে গোষ্ঠী মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করার মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে এ দেশে রাজনীতি শুরু করেছিল, স্বাধীন বাঙালি জাতিকে স্বৈরতন্ত্রের নাগপাশে আবদ্ধ করে গণতন্ত্র হরণের মাধ্যমে মানুষের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল, চিহ্নিত সেই অশুভ শক্তিই হলো বিএনপি।
বিএনপি এখনো সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে বলে অভিযোগ আওয়ামী লীগের। সৃষ্টি থেকেই বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন একটি রাজনৈতিক দল। ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তই তাদের রাজনীতির হাতিয়ার। তারা নিজেদের জনবিচ্ছিন্নতা ঢাকতেই এ ধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও অসংলগ্ন প্রলাপ বকছেন। হতাশা আড়াল করতে মিডিয়াতে নানান কাল্পনিক কথা বলছেন। কিন্তু এসব গালগল্প জনগণের হৃদয়তল স্পর্শ করে না। আওয়ামী লীগ এ দেশের জনগণের প্রাণের সংগঠন। জনগণই আওয়ামী লীগের মূল শক্তি। আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের পূর্ণ সমর্থন, আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশের জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেছে। ধারাবাহিকভাবে জনগণের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অগ্রগতি সাধিত হচ্ছে। অথচ বিএনপি নেতারা জনগণের ওপর নিপীড়নের ভিত্তিহীন কল্পকথা বলে চলেছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসা ও নির্যাতন-নিপীড়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। বিএনপির এসব বক্তব্য ভূতের মুখে রাম নাম ধ্বনির মতো। এ দেশের জনগণ ভালোভাবেই জানে, বিএনপির ইতিহাস হত্যা, ষড়যন্ত্র আর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিপীড়নের ইতিহাস। বন্দুক ও বুটের তলায় জনগণকে জিম্মি করে ক্ষমতা দখলের ইতিহাস। তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী প্রতিটি দেশপ্রেমিক নাগরিকের শত্রুতে পরিণত হওয়ায় স্বৈরাচারের প্রতিভূ।’
২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে তারা প্রতিহিংসার আগুনে ভস্মীভূত করেছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ। ত্রিশ লাখ শহিদের রক্তে রঞ্জিত এই পবিত্র ভূমিকে হত্যা-ধর্ষণ, লুটপাট-অগ্নিসংযোগ, অত্যাচার-নির্যাতন, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত করা হয়েছিল। বিএনপির সন্ত্রাসীদের হাতে এ দেশের গণতান্ত্রিক শক্তির কেন্দ্রবিন্দু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ হারিয়েছিল ২১ হাজার নেতাকর্মীকে। একই সঙ্গে সংখ্যালঘু নির্যাতনে ৭১কেও হার মানিয়েছিল তারা। ২১ আগস্টের মতো বর্বরোচিত নারকীয় গ্রেনেড হামলা সংঘটিত হয়েছিল।
বিএনপি নেতাদের কথা এবং কাজে মিল নেই বলে মন্তব্য করেন সেতুমন্ত্রী। বলেন, ‘তাঁরা জনমতের কথা বলেন, অথচ জনমত যাচাইয়ের সাহস রাখেন না। নির্বাচনে অংশগ্রহণে ভয় পান। নির্বাচনে জয়ী হয়েও বিএনপি মহাসচিব সংসদে যাননি, যা জনমতের সঙ্গে স্পষ্ট প্রতারণা। মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও তাঁরা গণতন্ত্রের মুখোশের আড়ালে অন্তরে স্বৈরতন্ত্র ও দেশবিরোধী আদর্শকে ধারণ করেন। গণমানুষের অধিকার হরণে চ্যাম্পিয়ন বিএনপি আজ মানবাধিকারের কথা বলছে, অথচ তারাই মানবাধিকার হরণে এ দেশে ন্যক্কারজনক ইতিহাসের প্রবর্তক।
বিএনপির নেতাদের অসংলগ্ন বক্তব্য, মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও অপরাজনীতির বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
২ ঘণ্টা আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল। তার সুফল দেশ এখনো পাচ্ছে। তবে ওই সব উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়নি। ফলে পূর্ণ সুফল মেলেনি। দেশের সমস্যা সমাধানে প্রধান উদ্যোগের একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা। আমাদের সময়ে (বিএনপির আমলে) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করা হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় গেলে পুনরায় তা বিলুপ্ত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় রাজনৈতিক নিয়োগ দিইনি। বাংলাদেশের ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নয়, সংস্থাটিকে স্বাধীনতা দিতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, অর্থনীতির সবকিছু অটোমেশন করে ফেলতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। ক্যাশলেস লেনদেনই হলো এখন ভবিষ্যৎ। সামনে সেদিকে যেতে হবে।
টাকা ছাপানোর সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘বিমান কেনার জন্য সরকার টাকা দেবে, এটা হতে পারে না। বিমান বন্ড ছেড়ে টাকা তুলতে পারে। সরকারের টাকা খরচ হওয়া উচিত সমাজের উন্নয়নে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ করতে পারে।’
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল। তার সুফল দেশ এখনো পাচ্ছে। তবে ওই সব উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়নি। ফলে পূর্ণ সুফল মেলেনি। দেশের সমস্যা সমাধানে প্রধান উদ্যোগের একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা। আমাদের সময়ে (বিএনপির আমলে) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করা হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় গেলে পুনরায় তা বিলুপ্ত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় রাজনৈতিক নিয়োগ দিইনি। বাংলাদেশের ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নয়, সংস্থাটিকে স্বাধীনতা দিতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, অর্থনীতির সবকিছু অটোমেশন করে ফেলতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। ক্যাশলেস লেনদেনই হলো এখন ভবিষ্যৎ। সামনে সেদিকে যেতে হবে।
টাকা ছাপানোর সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘বিমান কেনার জন্য সরকার টাকা দেবে, এটা হতে পারে না। বিমান বন্ড ছেড়ে টাকা তুলতে পারে। সরকারের টাকা খরচ হওয়া উচিত সমাজের উন্নয়নে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ করতে পারে।’
বিএনপি মহাসচিবসহ অন্য নেতাদের ক্রমাগত অপপ্রচারের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ বুধবার দলটির দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া এক বিবৃতি এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
০৮ ডিসেম্বর ২০২১বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে এসেছিলাম আমাদের কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে এই মুহূর্তে যেটা প্রয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নিতে হবে। অর্থাৎ একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় তাদের যেতে হবে। এ জন্য প্রথমেই যেটা প্রয়োজন হবে, প্রশাসনকে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ একটা ধারণা জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় যায় বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে সেখান থেকে তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো উপদেষ্টার কথা বলা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে কিছু বলেননি ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিশেষ করে, সচিবালয়ে এখনো যাঁরা আছেন, যাঁরা চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, প্রশাসনেও, জেলা প্রশাসনে বিশেষ করে, সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
পুলিশে নিয়োগের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করেছি, তারা এখনো পুরোনো সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। তাদের অপসারণের কথা আমরা বলে এসেছি। আমরা সেই সঙ্গে পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যে সমস্ত নতুন করে আবার নিয়োগ দেওয়া হবে অথবা পদোন্নতি দেওয়া হবে, সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা আমরা বলেছি।’
বিচার বিভাগে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগের কথা বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বলে এসেছি, বিচার বিভাগে বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো যে সমস্ত ফ্যাসিস্টের দোসর আছে, তাদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ বিচারকদের নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও এটা বিচার বিভাগের বিষয়, এরপরেও প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সবকিছুর দায়িত্বে আছেন, তাঁর কাছে আমাদের কথাটা জানিয়ে এসেছি।’
যমুনায় প্রবেশের আগে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন, প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে এসেছিলাম আমাদের কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে এই মুহূর্তে যেটা প্রয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নিতে হবে। অর্থাৎ একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় তাদের যেতে হবে। এ জন্য প্রথমেই যেটা প্রয়োজন হবে, প্রশাসনকে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ একটা ধারণা জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় যায় বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে সেখান থেকে তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো উপদেষ্টার কথা বলা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে কিছু বলেননি ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিশেষ করে, সচিবালয়ে এখনো যাঁরা আছেন, যাঁরা চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, প্রশাসনেও, জেলা প্রশাসনে বিশেষ করে, সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
পুলিশে নিয়োগের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করেছি, তারা এখনো পুরোনো সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। তাদের অপসারণের কথা আমরা বলে এসেছি। আমরা সেই সঙ্গে পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যে সমস্ত নতুন করে আবার নিয়োগ দেওয়া হবে অথবা পদোন্নতি দেওয়া হবে, সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা আমরা বলেছি।’
বিচার বিভাগে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগের কথা বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বলে এসেছি, বিচার বিভাগে বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো যে সমস্ত ফ্যাসিস্টের দোসর আছে, তাদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ বিচারকদের নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও এটা বিচার বিভাগের বিষয়, এরপরেও প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সবকিছুর দায়িত্বে আছেন, তাঁর কাছে আমাদের কথাটা জানিয়ে এসেছি।’
যমুনায় প্রবেশের আগে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন, প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
বিএনপি মহাসচিবসহ অন্য নেতাদের ক্রমাগত অপপ্রচারের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ বুধবার দলটির দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া এক বিবৃতি এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
০৮ ডিসেম্বর ২০২১বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, এটা আমাদের অঙ্গীকার। আসুন, আমরা এক সঙ্গে দেশটাকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে কাজ করি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আশ্বাসের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তা সান্তানু স্নিতা নকরেক, স্বপ্ন আজিম প্রমুখ তাঁদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
বিএনপি মহাসচিব তাঁদের সমস্যাসমূহ অবহিত হয়ে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের সহজ ও স্বল্প শর্তে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, এটা আমাদের অঙ্গীকার। আসুন, আমরা এক সঙ্গে দেশটাকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে কাজ করি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আশ্বাসের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তা সান্তানু স্নিতা নকরেক, স্বপ্ন আজিম প্রমুখ তাঁদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
বিএনপি মহাসচিব তাঁদের সমস্যাসমূহ অবহিত হয়ে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের সহজ ও স্বল্প শর্তে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।
বিএনপি মহাসচিবসহ অন্য নেতাদের ক্রমাগত অপপ্রচারের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ বুধবার দলটির দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া এক বিবৃতি এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
০৮ ডিসেম্বর ২০২১বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
২ ঘণ্টা আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা। বৈঠক শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর সঙ্গে আছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
যমুনায় প্রবেশের আগে প্রতিনিধিদলের সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন এবং প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা। বৈঠক শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর সঙ্গে আছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
যমুনায় প্রবেশের আগে প্রতিনিধিদলের সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন এবং প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
বিএনপি মহাসচিবসহ অন্য নেতাদের ক্রমাগত অপপ্রচারের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ বুধবার দলটির দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া এক বিবৃতি এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
০৮ ডিসেম্বর ২০২১বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
২ ঘণ্টা আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
৫ ঘণ্টা আগে