নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির আমন্ত্রণে দেশটিতে সফরে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের দলটি নয়াদিল্লির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে। গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আব্দুর রাজ্জাক।
ভারতের ক্ষমতাসীন দলের আমন্ত্রণে এই সৌজন্য সফর বলে জানান তিনি। সফরকালে সরকারি ও রাজনৈতিক পর্যায়ে বেশ কিছু বৈঠক হবে উল্লেখ করে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এতে পারস্পরিক চিন্তার বিনিময় হবে। রাজনৈতিক নানা বিষয় আলোচনায় আসবে।
বিজেপির আমন্ত্রণে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলের গত মাসে ভারত সফরে যাওয়ার কথা ছিল। সেই সময় সিদ্ধান্ত হয়েছিল দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তাতে নেতৃত্ব দেবেন। পরে সিদ্ধান্ত হয়, আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল যাবে। তাতে আরও আছেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কার্যনির্বাহী সদস্য মেরিনা জাহান ও সংসদ সদস্য আরমা দত্ত।
গত ২০ জুলাই এই সফর হওয়ার কথা থাকলেও পিছিয়ে ২৯ জুলাইয়ে নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সময়সূচি ফাঁকা না পাওয়ায় সফর পুনরায় পেছানো হয় বলে জানা গেছে।
সফর শেষে আগামী ৯ আগস্ট রাতে প্রতিনিধিদলটির ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে বলে জানা গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রতিনিধিদলের এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানান, সফরকালে তাদের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক করার সম্ভাবনা আছে। ভারতের সরকার ও বিজেপির প্রতিনিধিদের সঙ্গেও একাধিক বৈঠকে হবে। সরকারের অন্যদের মধ্যে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি জে পি নাড্ডাসহ রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক হবে।
এদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলটির নেতাদের ভারত সফরকে সৌজন্য সফর দাবি করা হয়েছে। অন্যদিকে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো আওয়ামী লীগ সরকারের ওপর নানান চাপ তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু ক্ষমতাসীনদের ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারতের কূটনীতিকেো অনেকটাই নিশ্চুপ। গত বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘এগুলো নিয়ে পুরো বিশ্বই মন্তব্য করতে পারে, তবে ভারত ভারতই। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশে যা ঘটে, তাতে আমরাও জড়িত, কারণ তা আমাদের প্রভাবিত করে...বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে নির্ধারণ করবে নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সেভাবেই হওয়া উচিত।’
নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতাদের ভারত সফরকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। নেতারা বলছেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারত আওয়ামী লীগ সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে আসছে। আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমাদের তৎপরতা বেড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ভারত এখনো প্রকাশ্যে ততটা তৎপর নয়। তবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক রয়েছে। সফরকালে বাংলাদেশের নির্বাচন, ভারতের মনোভাব এবং সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
এদিকে আগামী মাসে ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে দেশটি। প্রধানমন্ত্রীর সেখানে যাওয়ার কথা রয়েছে।
ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির আমন্ত্রণে দেশটিতে সফরে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের দলটি নয়াদিল্লির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে। গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আব্দুর রাজ্জাক।
ভারতের ক্ষমতাসীন দলের আমন্ত্রণে এই সৌজন্য সফর বলে জানান তিনি। সফরকালে সরকারি ও রাজনৈতিক পর্যায়ে বেশ কিছু বৈঠক হবে উল্লেখ করে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এতে পারস্পরিক চিন্তার বিনিময় হবে। রাজনৈতিক নানা বিষয় আলোচনায় আসবে।
বিজেপির আমন্ত্রণে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলের গত মাসে ভারত সফরে যাওয়ার কথা ছিল। সেই সময় সিদ্ধান্ত হয়েছিল দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তাতে নেতৃত্ব দেবেন। পরে সিদ্ধান্ত হয়, আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল যাবে। তাতে আরও আছেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কার্যনির্বাহী সদস্য মেরিনা জাহান ও সংসদ সদস্য আরমা দত্ত।
গত ২০ জুলাই এই সফর হওয়ার কথা থাকলেও পিছিয়ে ২৯ জুলাইয়ে নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সময়সূচি ফাঁকা না পাওয়ায় সফর পুনরায় পেছানো হয় বলে জানা গেছে।
সফর শেষে আগামী ৯ আগস্ট রাতে প্রতিনিধিদলটির ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে বলে জানা গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রতিনিধিদলের এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানান, সফরকালে তাদের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক করার সম্ভাবনা আছে। ভারতের সরকার ও বিজেপির প্রতিনিধিদের সঙ্গেও একাধিক বৈঠকে হবে। সরকারের অন্যদের মধ্যে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি জে পি নাড্ডাসহ রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক হবে।
এদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলটির নেতাদের ভারত সফরকে সৌজন্য সফর দাবি করা হয়েছে। অন্যদিকে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো আওয়ামী লীগ সরকারের ওপর নানান চাপ তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু ক্ষমতাসীনদের ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারতের কূটনীতিকেো অনেকটাই নিশ্চুপ। গত বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘এগুলো নিয়ে পুরো বিশ্বই মন্তব্য করতে পারে, তবে ভারত ভারতই। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশে যা ঘটে, তাতে আমরাও জড়িত, কারণ তা আমাদের প্রভাবিত করে...বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে নির্ধারণ করবে নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সেভাবেই হওয়া উচিত।’
নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতাদের ভারত সফরকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। নেতারা বলছেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারত আওয়ামী লীগ সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে আসছে। আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমাদের তৎপরতা বেড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ভারত এখনো প্রকাশ্যে ততটা তৎপর নয়। তবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক রয়েছে। সফরকালে বাংলাদেশের নির্বাচন, ভারতের মনোভাব এবং সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
এদিকে আগামী মাসে ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে দেশটি। প্রধানমন্ত্রীর সেখানে যাওয়ার কথা রয়েছে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
৮ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
১০ ঘণ্টা আগে