নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা গণমাধ্যমে আসে না বলে অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা আসে না। তারেক রহমানের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলি, সেটা পরদিন পত্রিকার পাতায় পাই না। খুব দুর্ভাগ্যজনক এটা।’
আজ সোমবার আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে মহানগর ও ঢাকা জেলার নেতা, মেয়র ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এই অভিযোগ করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গতকাল (রোববার) আমাদের মূল আলোচনা ছিল আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিয়ে। একটা শব্দও নাই কোনো পত্রিকায়। আপনারা (সাংবাদিক) চলে গেলেন আজিজ আর বেনজীরে। ওটাই হলো হেডিং। এটা তো হওয়া উচিত না। আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীটাকে ফোকাসে রেখে কথা বলেছিলাম।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনার ওখানে বেনজীর-আজিজকে ঢুকিয়েছেন বারবার, এটা তো প্রথম না। প্রায়ই দেখি, আমি কিছু বললেই ওই দুজন আসে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা আসে না। তারেক রহমানের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলি, সেটা পরের দিন পত্রিকার পাতায় পাই না। খুব দুর্ভাগ্যজনক এটা।’
মিডিয়ার কর্তৃত্ব রিপোর্টারদের হাতে নেই জানিয়ে কাদের বলেন, ‘তার পরও যা দেখবে, যা শুনবে, সেটাই তো প্রচারিত হবে। এটাই তো মিডিয়ার ধর্ম। এটাই মিডিয়ার কর্তব্য। আমার মূল সাবজেক্ট থেকে আপনি হাজার মাইল দূরে চলে যাবেন, এটা তো ঠিক না। আজকের মিটিংটাও হীরক জয়ন্তীর।’
প্লাটিনাম জয়ন্তীতে সব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানাবে আওয়ামী লীগ বলে জানান দলটির সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, কে প্রতিপক্ষ সেটা বিবেচ্য বিষয় নয় ৷ ভারত সফর শেষে দেশে এসে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হচ্ছে, পরে বৈঠকের বিস্তারিত জানা যাবে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যখন প্রস্তুত হচ্ছি, ঠিক এই সময় আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এসেছে। ২১ তারিখে তিনটায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে ধানমন্ডি ৩২ বঙ্গবন্ধু ভবন পর্যন্ত শোভাযাত্রা করা হবে। ২৩ তারিখ সকালে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে প্লাটিনাম জন্মজয়ন্তীর শুভ উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ২৩ তারিখ বেলা ৩টায় আলোচনা সভা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। শুরুতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্র সরোবরে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, হাতিরঝিলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও সাইকেল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সারা দেশে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপিত হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, দলের কার্যনির্বাহী সদস্য সাঈদ খোকন ও ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ প্রমুখ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা গণমাধ্যমে আসে না বলে অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা আসে না। তারেক রহমানের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলি, সেটা পরদিন পত্রিকার পাতায় পাই না। খুব দুর্ভাগ্যজনক এটা।’
আজ সোমবার আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে মহানগর ও ঢাকা জেলার নেতা, মেয়র ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এই অভিযোগ করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গতকাল (রোববার) আমাদের মূল আলোচনা ছিল আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিয়ে। একটা শব্দও নাই কোনো পত্রিকায়। আপনারা (সাংবাদিক) চলে গেলেন আজিজ আর বেনজীরে। ওটাই হলো হেডিং। এটা তো হওয়া উচিত না। আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীটাকে ফোকাসে রেখে কথা বলেছিলাম।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনার ওখানে বেনজীর-আজিজকে ঢুকিয়েছেন বারবার, এটা তো প্রথম না। প্রায়ই দেখি, আমি কিছু বললেই ওই দুজন আসে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা আসে না। তারেক রহমানের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলি, সেটা পরের দিন পত্রিকার পাতায় পাই না। খুব দুর্ভাগ্যজনক এটা।’
মিডিয়ার কর্তৃত্ব রিপোর্টারদের হাতে নেই জানিয়ে কাদের বলেন, ‘তার পরও যা দেখবে, যা শুনবে, সেটাই তো প্রচারিত হবে। এটাই তো মিডিয়ার ধর্ম। এটাই মিডিয়ার কর্তব্য। আমার মূল সাবজেক্ট থেকে আপনি হাজার মাইল দূরে চলে যাবেন, এটা তো ঠিক না। আজকের মিটিংটাও হীরক জয়ন্তীর।’
প্লাটিনাম জয়ন্তীতে সব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানাবে আওয়ামী লীগ বলে জানান দলটির সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, কে প্রতিপক্ষ সেটা বিবেচ্য বিষয় নয় ৷ ভারত সফর শেষে দেশে এসে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হচ্ছে, পরে বৈঠকের বিস্তারিত জানা যাবে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যখন প্রস্তুত হচ্ছি, ঠিক এই সময় আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এসেছে। ২১ তারিখে তিনটায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে ধানমন্ডি ৩২ বঙ্গবন্ধু ভবন পর্যন্ত শোভাযাত্রা করা হবে। ২৩ তারিখ সকালে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে প্লাটিনাম জন্মজয়ন্তীর শুভ উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ২৩ তারিখ বেলা ৩টায় আলোচনা সভা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। শুরুতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্র সরোবরে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, হাতিরঝিলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও সাইকেল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সারা দেশে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপিত হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, দলের কার্যনির্বাহী সদস্য সাঈদ খোকন ও ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ প্রমুখ।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
১৮ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
৪১ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ঠাকুরগাঁও-১ আসনে।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলো পরে ঘোষণা করা হবে। এর বাইরে কিছু আসন শরিকদের ছাড়া হবে।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, নজরুল ইসলাম খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মির্জা আব্বাস, হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বিএনপির সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকেরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ঠাকুরগাঁও-১ আসনে।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলো পরে ঘোষণা করা হবে। এর বাইরে কিছু আসন শরিকদের ছাড়া হবে।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, নজরুল ইসলাম খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মির্জা আব্বাস, হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বিএনপির সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকেরা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা গণমাধ্যমে আসে না বলে অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা আসে না।
১০ জুন ২০২৪
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
৪১ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে সারা দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা এ নতুন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেন।
আজ সোমবার দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক বাচ্চু ভূঁইয়ার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
‘শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই’—এ দাবি নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উদ্বোধন করেন এ সম্মেলন। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।
উদ্বোধনের পর দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশনে রাজনৈতিক প্রতিবেদন, গঠনতন্ত্র সংশোধনী, সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি, আচরণবিধি, দলীয় ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের খসড়া নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষকেরা।
২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় বিশেষ প্রতিনিধি সম্মেলনে মুলতবি আলোচনায় পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনে উত্থাপিত দলিলপত্রে প্রতিনিধিদের মতামত ও পরামর্শ সংযুক্ত করে চূড়ান্তকরণ করা হবে এবং দলের জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে।
সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদও গঠিত হয়।
দলটির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু।
অন্যদিকে বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, অ্যাডভোকেট উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, ড. নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, মনিরুল হুদা বাবন, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আব্দুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাতটি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীনকে এবং পরামর্শক পরিষদের সদস্য ড. সায়েমা খাতুন, প্রকৌশলী জাকারিয়া নেওয়াজ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালিদ হোসাইন, সৈকত মল্লিক, শ্যামলী শীল ও ইমরাদ জুলকারনাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে সারা দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা এ নতুন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেন।
আজ সোমবার দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক বাচ্চু ভূঁইয়ার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
‘শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই’—এ দাবি নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উদ্বোধন করেন এ সম্মেলন। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।
উদ্বোধনের পর দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশনে রাজনৈতিক প্রতিবেদন, গঠনতন্ত্র সংশোধনী, সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি, আচরণবিধি, দলীয় ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের খসড়া নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষকেরা।
২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় বিশেষ প্রতিনিধি সম্মেলনে মুলতবি আলোচনায় পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনে উত্থাপিত দলিলপত্রে প্রতিনিধিদের মতামত ও পরামর্শ সংযুক্ত করে চূড়ান্তকরণ করা হবে এবং দলের জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে।
সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদও গঠিত হয়।
দলটির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু।
অন্যদিকে বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, অ্যাডভোকেট উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, ড. নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, মনিরুল হুদা বাবন, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আব্দুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাতটি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীনকে এবং পরামর্শক পরিষদের সদস্য ড. সায়েমা খাতুন, প্রকৌশলী জাকারিয়া নেওয়াজ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালিদ হোসাইন, সৈকত মল্লিক, শ্যামলী শীল ও ইমরাদ জুলকারনাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা গণমাধ্যমে আসে না বলে অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা আসে না।
১০ জুন ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
১৮ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
৪১ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৮ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ ছাড়া দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকেও খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ ছাড়া দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকেও খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা গণমাধ্যমে আসে না বলে অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা আসে না।
১০ জুন ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
১৮ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৮ ঘণ্টা আগেনেতাদের তারেক রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা গণমাধ্যমে আসে না বলে অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটা আসে না।
১০ জুন ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
১৮ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
৪১ মিনিট আগে