নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারাদণ্ড দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, বর্তমান প্রতিহিংসাপরায়ণ, স্বেচ্ছাচারী ও কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী সরকার ভিন্নমতের মানুষদের নামে দায়েরকৃত মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় কারাদণ্ড প্রদানের ধারাবাহিকতায় আজ সিনিয়র সাংবাদিক শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানকে বানোয়াট মামলায় সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হলো। এ ধরনের মামলা একটি অলীক কাহিনি। যারা ১/১১-এর বিরুদ্ধে কথা বলেন, গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলেন, বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর ভয়াবহ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কথা বলেন, অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে কথা বলেন, তাঁদেরই আওয়ামী সরকার টার্গেট করেছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সম্পাদকদের মধ্যে একজন শফিক রেহমানের যায়যায় দিন পত্রিকাটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও তরুণ সমাজে অত্যন্ত সমাদৃত। মাহমুদুর রহমান গণতন্ত্রের জন্য একজন অকুতোভয় সৈনিক। এ দুই খ্যাতিমান সম্পাদককে মিথ্যা ও সাজানো মামলায় দেওয়া ফরমায়েশি রায়ে প্রমাণিত হয় যে, বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করছে। জনগণ এই ফরমায়েশি রায়কে প্রত্যাখ্যান করেছে। এ ধরনের সাজা প্রদানের ঘটনা অবৈধ আওয়ামী সরকারের গভীর নীলনকশারই অংশ। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দুর্বিনীত অনাচার ও রাষ্ট্র পরিচালনার সর্বক্ষেত্রে চরম ব্যর্থতার বিরুদ্ধে জনগণ যখন রাজপথ কাঁপিয়ে তুলছে, তখন অবৈধ শাসকগোষ্ঠী দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে। আর তাই শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানের মতো শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আদালতকে নিয়ন্ত্রণ করে আওয়ামী সরকার স্বীয় উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তবে রাষ্ট্রযন্ত্র দিয়ে আওয়ামী সরকারের জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে জনগণ এখন দৃঢ় সংকল্প নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছে। যত চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র করা হোক না কেন, জনগণ আর ভোটারবিহীন তামাশার নির্বাচন করতে দেবে না। আওয়ামী সরকারের পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে সরকারকে বাধ্য করবে জনগণ। আমি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত প্রতিহিংসামূলক মামলায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদানের ঘটনায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের পাশাপাশি তাঁদের সাজা বাতিলের জোর আহ্বান জানাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারাদণ্ড দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, বর্তমান প্রতিহিংসাপরায়ণ, স্বেচ্ছাচারী ও কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী সরকার ভিন্নমতের মানুষদের নামে দায়েরকৃত মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় কারাদণ্ড প্রদানের ধারাবাহিকতায় আজ সিনিয়র সাংবাদিক শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানকে বানোয়াট মামলায় সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হলো। এ ধরনের মামলা একটি অলীক কাহিনি। যারা ১/১১-এর বিরুদ্ধে কথা বলেন, গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলেন, বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর ভয়াবহ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কথা বলেন, অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে কথা বলেন, তাঁদেরই আওয়ামী সরকার টার্গেট করেছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সম্পাদকদের মধ্যে একজন শফিক রেহমানের যায়যায় দিন পত্রিকাটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও তরুণ সমাজে অত্যন্ত সমাদৃত। মাহমুদুর রহমান গণতন্ত্রের জন্য একজন অকুতোভয় সৈনিক। এ দুই খ্যাতিমান সম্পাদককে মিথ্যা ও সাজানো মামলায় দেওয়া ফরমায়েশি রায়ে প্রমাণিত হয় যে, বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করছে। জনগণ এই ফরমায়েশি রায়কে প্রত্যাখ্যান করেছে। এ ধরনের সাজা প্রদানের ঘটনা অবৈধ আওয়ামী সরকারের গভীর নীলনকশারই অংশ। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দুর্বিনীত অনাচার ও রাষ্ট্র পরিচালনার সর্বক্ষেত্রে চরম ব্যর্থতার বিরুদ্ধে জনগণ যখন রাজপথ কাঁপিয়ে তুলছে, তখন অবৈধ শাসকগোষ্ঠী দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে। আর তাই শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানের মতো শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আদালতকে নিয়ন্ত্রণ করে আওয়ামী সরকার স্বীয় উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তবে রাষ্ট্রযন্ত্র দিয়ে আওয়ামী সরকারের জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে জনগণ এখন দৃঢ় সংকল্প নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছে। যত চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র করা হোক না কেন, জনগণ আর ভোটারবিহীন তামাশার নির্বাচন করতে দেবে না। আওয়ামী সরকারের পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে সরকারকে বাধ্য করবে জনগণ। আমি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত প্রতিহিংসামূলক মামলায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদানের ঘটনায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের পাশাপাশি তাঁদের সাজা বাতিলের জোর আহ্বান জানাচ্ছি।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১০ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১৩ ঘণ্টা আগে