নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি প্রস্তুতি নিয়েই আসবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে বিভিন্ন সংস্থা প্রতিনিধিদের উন্নয়ন সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘যত কথাই বলুক না কেন আগামী নির্বাচনেও বিএনপিকে আসতে হবে। আশা করব ২০১৮ সালের মতো গাধার জল ঘোলা করে খাওয়ার মতো নয়, এবার আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়েই নির্বাচনে আসবে।’
বিএনপি মহাসচিবের সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের ঘোষণা নিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি ও মির্জা ফখরুল সাহেবের মুখে দোতারার সুরের মতো করে এক দফার আন্দোলন আমরা সব সময় শুনতে পাচ্ছি। কিন্তু উনারা কতটুকু আন্দোলন করতে পারবে, সেটা আমরা জানি। ২০১৩, ’১৪ ও ’১৫ সালে মানুষ পোড়ানোর মহোৎসব আমরা দেখেছি। সেটি আমরা সামাল দিয়েছি, সরকার পাঁচ বছর টিকেছে। এরপর ২০১৮ সালে আবার নির্বাচন হয়েছে। সেই নির্বাচনে গাধা জল ঘোলা করে খাওয়ার মতো করে বিএনপি নির্বাচনে এসেছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের ভিত জনগণের গভীরে প্রোথিত। আমাদের ধাক্কা দিতে গেলে বিএনপিই ধাক্কা খেয়ে পড়ে যাবে।’
অবৈধ আইপি টিভির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে নাকি দু-এক দিন পর আবার আগের মতোই চলবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে হাছান মাহমুদ বলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে দ্রুত অভিযান পরিচালনা করেছে। অন্যান্য জেলাতেও শুরু হয়েছে। ইউটিউব চ্যানেল অবশ্যই যে কেউ চালাতে পারে, কিন্তু ইউটিউব চ্যানেলের নাম দিয়ে চাঁদাবাজি করা এবং সেখানে কোনো নিউজ করতে গেলে এত টাকা দিতে হবে সেটি আবার চিঠি দিয়ে জানানো, রেট করে দেওয়া, এগুলো কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের সম্প্রচার, অনলাইন গণমাধ্যম এবং কেব্ল নেটওয়ার্ক অপারেটিং নিয়ে নীতিমালা লঙ্ঘন করে তো কেউ কিছু করতে পারে না। যারা নীতিমালা লঙ্ঘন করছিল তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং আমরা চিঠি দিয়েছি সারা দেশেই এই অভিযান চলবে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম চৌধুরী, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি প্রস্তুতি নিয়েই আসবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে বিভিন্ন সংস্থা প্রতিনিধিদের উন্নয়ন সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘যত কথাই বলুক না কেন আগামী নির্বাচনেও বিএনপিকে আসতে হবে। আশা করব ২০১৮ সালের মতো গাধার জল ঘোলা করে খাওয়ার মতো নয়, এবার আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়েই নির্বাচনে আসবে।’
বিএনপি মহাসচিবের সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের ঘোষণা নিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি ও মির্জা ফখরুল সাহেবের মুখে দোতারার সুরের মতো করে এক দফার আন্দোলন আমরা সব সময় শুনতে পাচ্ছি। কিন্তু উনারা কতটুকু আন্দোলন করতে পারবে, সেটা আমরা জানি। ২০১৩, ’১৪ ও ’১৫ সালে মানুষ পোড়ানোর মহোৎসব আমরা দেখেছি। সেটি আমরা সামাল দিয়েছি, সরকার পাঁচ বছর টিকেছে। এরপর ২০১৮ সালে আবার নির্বাচন হয়েছে। সেই নির্বাচনে গাধা জল ঘোলা করে খাওয়ার মতো করে বিএনপি নির্বাচনে এসেছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের ভিত জনগণের গভীরে প্রোথিত। আমাদের ধাক্কা দিতে গেলে বিএনপিই ধাক্কা খেয়ে পড়ে যাবে।’
অবৈধ আইপি টিভির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে নাকি দু-এক দিন পর আবার আগের মতোই চলবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে হাছান মাহমুদ বলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে দ্রুত অভিযান পরিচালনা করেছে। অন্যান্য জেলাতেও শুরু হয়েছে। ইউটিউব চ্যানেল অবশ্যই যে কেউ চালাতে পারে, কিন্তু ইউটিউব চ্যানেলের নাম দিয়ে চাঁদাবাজি করা এবং সেখানে কোনো নিউজ করতে গেলে এত টাকা দিতে হবে সেটি আবার চিঠি দিয়ে জানানো, রেট করে দেওয়া, এগুলো কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের সম্প্রচার, অনলাইন গণমাধ্যম এবং কেব্ল নেটওয়ার্ক অপারেটিং নিয়ে নীতিমালা লঙ্ঘন করে তো কেউ কিছু করতে পারে না। যারা নীতিমালা লঙ্ঘন করছিল তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং আমরা চিঠি দিয়েছি সারা দেশেই এই অভিযান চলবে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম চৌধুরী, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
৬ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৮ ঘণ্টা আগে