ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) শাখা ছাত্রলীগের তিন নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টায় ছাত্রলীগের উপদপ্তর সম্পাদক বারেক হোসাইন আপনের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নোটিশ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের জরুরি সিদ্ধান্ত মোতাবেক জানানো যাচ্ছে যে ঢাকা মেডিকেল কলেজে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় শৃঙ্খলা-পরিপন্থী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে মো. ওবায়দুর রশিদ (সাবেক প্রচার সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ), হাসিবুর রহমান তানভীর (সাবেক উপপ্রচার সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ), রিফাদুল হাসান রাফির (সাবেক উপ-অর্থবিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ) বিরুদ্ধে কেন পরবর্তী সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না—তার উপযুক্ত কারণসহ লিখিত জবাব উল্লিখিত ব্যক্তিদের আগামী সাত দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
ঢামেক ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, ঢামেক শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু সাঈদ আল মাহমুদের ডা. ফজলে রাব্বি হলের কক্ষ গত রোববার রাত ১২টার সময় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইরতিজা হাসান ফয়সালের অনুসারীরা ভাঙচুর করেন।
এ ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী আজকের পত্রিকাকে বলেন, শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু সাঈদ আল মাহমুদের অনুসারী ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইরতিজা হাসানের অনুসারী ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের আরিফুল ইসলামকে ডা. ফজলে রাব্বি হলের ইমরানের ক্যানটিনে চা খাওয়ার অফার করেন। পরবর্তী সময় আরিফুল চা খাবেন না বলে জানান। আরিফুলকে চা খাওয়ানোর অফারকে গ্রুপে কর্মী টানার অভিযোগ এনে আব্দুল্লাহর কক্ষে গিয়ে তাঁর ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দেন। আব্দুল্লাহকে রুমে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করে হলের ছাদে পেয়ে উপর্যুপরি কিলঘুষি মারেন ইরতিজা হাসানের অনুসারীরা।
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু সাঈদ আল মাহমুদ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। এদিকে মো. ইরতিজা হাসান ফয়সাল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সহসভাপতি শেখ মো. আল আমিন ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) শাখা ছাত্রলীগের তিন নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টায় ছাত্রলীগের উপদপ্তর সম্পাদক বারেক হোসাইন আপনের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নোটিশ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের জরুরি সিদ্ধান্ত মোতাবেক জানানো যাচ্ছে যে ঢাকা মেডিকেল কলেজে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় শৃঙ্খলা-পরিপন্থী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে মো. ওবায়দুর রশিদ (সাবেক প্রচার সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ), হাসিবুর রহমান তানভীর (সাবেক উপপ্রচার সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ), রিফাদুল হাসান রাফির (সাবেক উপ-অর্থবিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ) বিরুদ্ধে কেন পরবর্তী সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না—তার উপযুক্ত কারণসহ লিখিত জবাব উল্লিখিত ব্যক্তিদের আগামী সাত দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
ঢামেক ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, ঢামেক শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু সাঈদ আল মাহমুদের ডা. ফজলে রাব্বি হলের কক্ষ গত রোববার রাত ১২টার সময় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইরতিজা হাসান ফয়সালের অনুসারীরা ভাঙচুর করেন।
এ ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী আজকের পত্রিকাকে বলেন, শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু সাঈদ আল মাহমুদের অনুসারী ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইরতিজা হাসানের অনুসারী ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের আরিফুল ইসলামকে ডা. ফজলে রাব্বি হলের ইমরানের ক্যানটিনে চা খাওয়ার অফার করেন। পরবর্তী সময় আরিফুল চা খাবেন না বলে জানান। আরিফুলকে চা খাওয়ানোর অফারকে গ্রুপে কর্মী টানার অভিযোগ এনে আব্দুল্লাহর কক্ষে গিয়ে তাঁর ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দেন। আব্দুল্লাহকে রুমে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করে হলের ছাদে পেয়ে উপর্যুপরি কিলঘুষি মারেন ইরতিজা হাসানের অনুসারীরা।
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু সাঈদ আল মাহমুদ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। এদিকে মো. ইরতিজা হাসান ফয়সাল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সহসভাপতি শেখ মো. আল আমিন ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
মির্জা আব্বাস বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি প্রমাণ করে, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর কোনো তালেবানি নির্বাচন চলবে না, জনগণ তা মেনে নেবে না। বিএনপির বিরুদ্ধে মানুষকে ভুল-বোঝানোর চেষ্টা করে লাভ নেই।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামী বলেছে, অবিলম্বে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করতে হবে এবং এই সনদ মেনেই বর্তমান ও ভবিষ্যতের সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্যথায়, আবারও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের আশঙ্কা হলো, যদি এসব সংস্কার এখন থেকেই বাস্তবায়নের উদ্যোগ না নেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো সরকারের ওপর তা ন্যস্ত করা হয়, তাহলে নানা ধরনের
১৯ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী..
১৯ ঘণ্টা আগে