নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে ২ কোটি ৭৬ লাখ ৭৮ হাজার ১২০ টাকা খরচ করেছে। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলমের কাছে দলের ব্যয় জমা দেওয়ার দলের কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমান সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
জানা যায়, একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১ কোটি ৫ লাখ টাকা খরচ করেছিল।
আশিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা সাড়ে চার কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করতে পারতাম। কিন্তু আমরা সীমিত ব্যয় করেছি। এই বছরে নির্বাচনী খরচ হয়েছে সারা বাংলাদেশজুড়ে দলীয় ২ কোটি ৭৬ লাখ ৭৮ হাজার ১২০ টাকা।’
আশিকুর রহমান বলেন, ‘যখন কোনো জেলায় কোনো জনসভা হয়, তখন ওই জেলায় যারা যান, নেতৃবৃন্দ আছেন, ক্যান্ডিডেট আছেন। তাঁরাও কিছু দেন বলেই খরচটা কম হয়। অন্য দলের যেখানে ১০ টাকা লাগে। আমাদের সেখানে ২ টাকা লাগে। কারণ, দলের যে আনুগত্য আছে, বিভিন্ন মহল থেকে খরচ করা হয় বলে এই খরচ কম হয়। ব্যয়ের হিসাব ৯০ দিনের মধ্যে দিতে হয়। আওয়ামী লীগ সব সময় বিধি মোতাবেক চলে। বিধি মোতাবেক খরচ করি এবং আইন মোতাবেক সময়মতো তা জমা দিই।’
কোন কোন খাতে ব্যয় হয়েছে—জানতে চাইলে আশিকুর রহমান বলেন, জনসভা, প্রচারণা, পোস্টার, নির্বাচনী ইশতেহার প্রভৃতি।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, অর্থ পরিকল্পনা উপকমিটর সদস্য জাফরুল শাহরিয়ার জুয়েল, সংস্কৃতি উপকমিটির সদস্য নুরুল আলম পাঠান উপস্থিত ছিলেন।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৬৬ জন প্রার্থী দেয়। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, দলটি সর্বোচ্চ সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয় করার সুযোগ ছিল। ভোট শেষে ৯০ দিনের মধ্যে দলীয় ব্যয় বিবরণী জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে।
৭ জানুয়ারি ভোটের পর আগামী ৭ এপ্রিলের মধ্যে দলীয় নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ব্যয়ের হিসাব জমা দিতে ২১ মার্চ নির্বাচনে অংশ নেওয়া ২৮ দলকে চিঠি দিয়েছিল কমিশন।
গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে ২ কোটি ৭৬ লাখ ৭৮ হাজার ১২০ টাকা খরচ করেছে। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলমের কাছে দলের ব্যয় জমা দেওয়ার দলের কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমান সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
জানা যায়, একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১ কোটি ৫ লাখ টাকা খরচ করেছিল।
আশিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা সাড়ে চার কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করতে পারতাম। কিন্তু আমরা সীমিত ব্যয় করেছি। এই বছরে নির্বাচনী খরচ হয়েছে সারা বাংলাদেশজুড়ে দলীয় ২ কোটি ৭৬ লাখ ৭৮ হাজার ১২০ টাকা।’
আশিকুর রহমান বলেন, ‘যখন কোনো জেলায় কোনো জনসভা হয়, তখন ওই জেলায় যারা যান, নেতৃবৃন্দ আছেন, ক্যান্ডিডেট আছেন। তাঁরাও কিছু দেন বলেই খরচটা কম হয়। অন্য দলের যেখানে ১০ টাকা লাগে। আমাদের সেখানে ২ টাকা লাগে। কারণ, দলের যে আনুগত্য আছে, বিভিন্ন মহল থেকে খরচ করা হয় বলে এই খরচ কম হয়। ব্যয়ের হিসাব ৯০ দিনের মধ্যে দিতে হয়। আওয়ামী লীগ সব সময় বিধি মোতাবেক চলে। বিধি মোতাবেক খরচ করি এবং আইন মোতাবেক সময়মতো তা জমা দিই।’
কোন কোন খাতে ব্যয় হয়েছে—জানতে চাইলে আশিকুর রহমান বলেন, জনসভা, প্রচারণা, পোস্টার, নির্বাচনী ইশতেহার প্রভৃতি।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, অর্থ পরিকল্পনা উপকমিটর সদস্য জাফরুল শাহরিয়ার জুয়েল, সংস্কৃতি উপকমিটির সদস্য নুরুল আলম পাঠান উপস্থিত ছিলেন।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৬৬ জন প্রার্থী দেয়। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, দলটি সর্বোচ্চ সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয় করার সুযোগ ছিল। ভোট শেষে ৯০ দিনের মধ্যে দলীয় ব্যয় বিবরণী জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে।
৭ জানুয়ারি ভোটের পর আগামী ৭ এপ্রিলের মধ্যে দলীয় নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ব্যয়ের হিসাব জমা দিতে ২১ মার্চ নির্বাচনে অংশ নেওয়া ২৮ দলকে চিঠি দিয়েছিল কমিশন।
একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেএপ্রিল মাসের প্রতিকূল আবহাওয়া, পাবলিক পরীক্ষা, এবং এর আগে রোজার কারণে সবমিলিয়ে নির্বাচনের জন্য কতটা অনুকূল ও বাস্তবসম্মত হবে—সে ব্যাপারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ভাষণের প্ররিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক দলটি এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানায়।
১৫ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। আজ শুক্রবার (৬ জুন) এক প্রেস বিবৃতিতে তিনি এমনটি জানান।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে ‘নির্বাচনের রোডম্যাপ’ ঘোষণা করায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (৬ জুন) এক বিবৃতিতে তিনি এই সন্তোষ প্রকাশ করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে