নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের দ্বারা দ্রব্যমূল্য কমানো সম্ভব নয় উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, দেশের অধিকাংশ পণ্যের বড় ব্যবসায়ীরা সরকারঘনিষ্ঠ। সরকার নিজেই একটা সিন্ডিকেট।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে নাগরিক নারী ঐক্য আয়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে তিনি এ কথা বলেন।
মান্না বলেন, ‘ভোটের নামে যা হয়েছে, এর চেয়ে বড় ফাজলামি বাংলাদেশে আর হয় নাই। এই ফোর-টুয়েন্টি সরকার ক্ষমতায় যাওয়ার পরে যা বলছে, কোনোটাই বাস্তবায়িত হচ্ছে না। বাজার সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চলছে। প্রতিটা পণ্যের সিন্ডিকেট আছে। এই সরকার নিজেই সিন্ডিকেট। তারা সিন্ডিকেট ভাঙবে কীভাবে? সব চোর, বাটপারদের নিয়ে সরকার বানিয়েছে। এরা জনগণের সম্পদ লুট করবে আর বিদেশে পাচার করবে। আমি বারবার বলেছি, আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে দেশ নিরাপদ নয়।’
তিনি বলেন, প্রতিদিন পেপার খুলে দেখবেন, জিনিসপত্রের দাম কী রকম বেড়েছে। পেঁয়াজ, আটা, লবণ, চাল, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি—সবকিছুর দাম প্রতিদিন বাড়ছে। সরকার এ ব্যাপারে কিছু করতে পারছে না। টিসিবি বলে একটা প্রতিষ্ঠান আছে। তারা পণ্যের দাম বেঁধে দেয়। সেই দামে কোনো জিনিস বাজারে পাওয়া যায় না।
দেশের বড় ব্যবসায়ীরা সরকারের সহযোগী জানিয়ে মান্না বলেন, সরকারের অলিগার্ক ব্যবসায়ীরা এখন ক্যারিবিয়ান পাসপোর্ট করছে দেশ থেকে পালানোর জন্য। ওদের মধ্যে ইয়া-নফসি, ইয়া-নফসি শুরু হয়েছে। সরকারের অলিগার্করা পালিয়ে গেলেও আওয়ামী লীগ পালানোর পথ পাবে না। সারা পৃথিবীতে ওরা গণতন্ত্র, মানবাধিকার হরণকারী হিসেবে স্বীকৃত। কেউ তাঁদের জায়গা দেবে না।
নির্বাচনের পর যারা সমর্থন দিয়েছে, তারাও বেশি দিন সরকারের পাশে থাকবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এত দিন যারা তাদের সমর্থন দিয়েছে, সেই চীন, রাশিয়াও চাপ দিতে শুরু করেছে। নতুন করে ঋণ তো দেবেই না, আগের ঋণের টাকা ফেরত চাইছে। সরকারের কাছে ডলার নাই, টাকাও নাই। ব্যাংকে টাকা নাই। বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে দিচ্ছে এস আলমের ব্যাংকগুলোয়। এভাবে ওরা বেশি দিন দেশ চালাতে পারবে না।
নাগরিক নারী ঐক্যের আহ্বায়ক শাহনাজ রানু সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন নারী ঐক্যের সদস্যসচিব ফেরদৌসী আক্তার, দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার প্রমুখ।
বর্তমান সরকারের দ্বারা দ্রব্যমূল্য কমানো সম্ভব নয় উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, দেশের অধিকাংশ পণ্যের বড় ব্যবসায়ীরা সরকারঘনিষ্ঠ। সরকার নিজেই একটা সিন্ডিকেট।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে নাগরিক নারী ঐক্য আয়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে তিনি এ কথা বলেন।
মান্না বলেন, ‘ভোটের নামে যা হয়েছে, এর চেয়ে বড় ফাজলামি বাংলাদেশে আর হয় নাই। এই ফোর-টুয়েন্টি সরকার ক্ষমতায় যাওয়ার পরে যা বলছে, কোনোটাই বাস্তবায়িত হচ্ছে না। বাজার সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চলছে। প্রতিটা পণ্যের সিন্ডিকেট আছে। এই সরকার নিজেই সিন্ডিকেট। তারা সিন্ডিকেট ভাঙবে কীভাবে? সব চোর, বাটপারদের নিয়ে সরকার বানিয়েছে। এরা জনগণের সম্পদ লুট করবে আর বিদেশে পাচার করবে। আমি বারবার বলেছি, আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে দেশ নিরাপদ নয়।’
তিনি বলেন, প্রতিদিন পেপার খুলে দেখবেন, জিনিসপত্রের দাম কী রকম বেড়েছে। পেঁয়াজ, আটা, লবণ, চাল, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি—সবকিছুর দাম প্রতিদিন বাড়ছে। সরকার এ ব্যাপারে কিছু করতে পারছে না। টিসিবি বলে একটা প্রতিষ্ঠান আছে। তারা পণ্যের দাম বেঁধে দেয়। সেই দামে কোনো জিনিস বাজারে পাওয়া যায় না।
দেশের বড় ব্যবসায়ীরা সরকারের সহযোগী জানিয়ে মান্না বলেন, সরকারের অলিগার্ক ব্যবসায়ীরা এখন ক্যারিবিয়ান পাসপোর্ট করছে দেশ থেকে পালানোর জন্য। ওদের মধ্যে ইয়া-নফসি, ইয়া-নফসি শুরু হয়েছে। সরকারের অলিগার্করা পালিয়ে গেলেও আওয়ামী লীগ পালানোর পথ পাবে না। সারা পৃথিবীতে ওরা গণতন্ত্র, মানবাধিকার হরণকারী হিসেবে স্বীকৃত। কেউ তাঁদের জায়গা দেবে না।
নির্বাচনের পর যারা সমর্থন দিয়েছে, তারাও বেশি দিন সরকারের পাশে থাকবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এত দিন যারা তাদের সমর্থন দিয়েছে, সেই চীন, রাশিয়াও চাপ দিতে শুরু করেছে। নতুন করে ঋণ তো দেবেই না, আগের ঋণের টাকা ফেরত চাইছে। সরকারের কাছে ডলার নাই, টাকাও নাই। ব্যাংকে টাকা নাই। বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে দিচ্ছে এস আলমের ব্যাংকগুলোয়। এভাবে ওরা বেশি দিন দেশ চালাতে পারবে না।
নাগরিক নারী ঐক্যের আহ্বায়ক শাহনাজ রানু সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন নারী ঐক্যের সদস্যসচিব ফেরদৌসী আক্তার, দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার প্রমুখ।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
৩০ মিনিট আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে