নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন অর্থ বছরের বাজেট প্রস্তাব সম্পর্কে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘বাজেটে সরকারের বেসামাল অবস্থারই প্রতিফলন ঘটেছে। বাজেট প্রস্তাবনায় জনগণের প্রতি সরকারের দায়িত্বহীনতা ও অসংবেদনশীলতারও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। বাজেট প্রস্তাবনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসার যেমন কোনো নির্দেশনা নেই, তেমনি বাজারের নৈরাজ্য থেকে জনগণকে রক্ষারও কোনো কার্যকরী ও বিশ্বাসযোগ্য কোনো প্রস্তাব নেই। বাজেটে জীবনযাত্রার অসহনীয় ব্যয়ভার ও বাজারের আগুনে পুড়তে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির কোনো খবর নেই; বরং নতুন নতুন দুর্যোগের আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে।’
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো গণতন্ত্র মঞ্চের এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, কোটি কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা যখন গুরুতর হুমকির মুখে, তখন রিটার্ন জমাসহ ৪০ রকম সেবা পেতে শুরুতেই যেভাবে কর ধার্যের প্রস্তাব করা হয়েছে তা রীতিমতো অবিশ্বাস্য ও জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার শামিল। সীমাহীন চুরি, দুর্নীতি লুটপাট ও অব্যবস্থাপনার কারণে এখন বাজেটের ঘাটতি মেটাতে সাধারণ মানুষের ওপর নতুন নতুন করের বোঝা চাপানো হচ্ছে।
প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সীমাহীন গোঁজামিলের বাজেট’ আখ্যা দিয়ে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিনিয়োগে আশাবাদী হওয়ার মতো যেমন কিছু নেই, তেমনি মুদ্রাস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনারও কোনো কার্যকরী উদ্যোগ নেই বাজেটে।
কঠিন সময়ে সরকারের খরচ কমিয়ে আনার পরিবর্তে রাজস্ব ব্যয় আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে। বাজেটে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিল্প, কৃষির মতো মৌলিক খাতসমূহ প্রয়োজনীয় মনোযোগ পায়নি। বরং আইএমএফ এর সামান্য ঋণ পেতে অনেকগুলো খাতে ভর্তুকি প্রত্যাহার করে জনগণকে নতুন বিপদের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
নতুন অর্থ বছরের বাজেট প্রস্তাব সম্পর্কে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘বাজেটে সরকারের বেসামাল অবস্থারই প্রতিফলন ঘটেছে। বাজেট প্রস্তাবনায় জনগণের প্রতি সরকারের দায়িত্বহীনতা ও অসংবেদনশীলতারও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। বাজেট প্রস্তাবনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসার যেমন কোনো নির্দেশনা নেই, তেমনি বাজারের নৈরাজ্য থেকে জনগণকে রক্ষারও কোনো কার্যকরী ও বিশ্বাসযোগ্য কোনো প্রস্তাব নেই। বাজেটে জীবনযাত্রার অসহনীয় ব্যয়ভার ও বাজারের আগুনে পুড়তে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির কোনো খবর নেই; বরং নতুন নতুন দুর্যোগের আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে।’
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো গণতন্ত্র মঞ্চের এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, কোটি কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা যখন গুরুতর হুমকির মুখে, তখন রিটার্ন জমাসহ ৪০ রকম সেবা পেতে শুরুতেই যেভাবে কর ধার্যের প্রস্তাব করা হয়েছে তা রীতিমতো অবিশ্বাস্য ও জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার শামিল। সীমাহীন চুরি, দুর্নীতি লুটপাট ও অব্যবস্থাপনার কারণে এখন বাজেটের ঘাটতি মেটাতে সাধারণ মানুষের ওপর নতুন নতুন করের বোঝা চাপানো হচ্ছে।
প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সীমাহীন গোঁজামিলের বাজেট’ আখ্যা দিয়ে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিনিয়োগে আশাবাদী হওয়ার মতো যেমন কিছু নেই, তেমনি মুদ্রাস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনারও কোনো কার্যকরী উদ্যোগ নেই বাজেটে।
কঠিন সময়ে সরকারের খরচ কমিয়ে আনার পরিবর্তে রাজস্ব ব্যয় আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে। বাজেটে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিল্প, কৃষির মতো মৌলিক খাতসমূহ প্রয়োজনীয় মনোযোগ পায়নি। বরং আইএমএফ এর সামান্য ঋণ পেতে অনেকগুলো খাতে ভর্তুকি প্রত্যাহার করে জনগণকে নতুন বিপদের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
সমাবেশে নারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ অবসানের পর মানবিক বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত দেশ গঠনের জন্য আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আগামী দিনে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মায়ের চোখে যেমন বাংলাদেশ হওয়া দরকার, তেমন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সনদে শুধু কমিশন নয়, সব রাজনৈতিক দল সই করবে। এটি একটি জাতীয় ঐকমত্য। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়। এটি আইনের চেয়েও বড়। এটি একধরনের “লেজিটিমেট এক্সপেকটেশন অব দ্য পিপল”। জনগণের এই প্রত্যাশা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার জন্য আমরা অঙ্গীকার করেছি। গণ-অভ্যুত্থান ও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েই করতে হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শুধু ভুল-বোঝাবুঝির জন্য বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে—এ ধরনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের বিষয়ে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘বিএনপি বলছে, এর কোনো আইনি ভিত্তি নেই। কিন্তু আমরা মনে করি, শুধু প্রতিশ্রুতির ওপর নির্ভর করলে হবে না। আইনি ভিত্তি না থাকলে এই চার্টার মূল্যহীন হয়ে পড়বে। সে জন্য আমরা কমিশন এবং সরকারের বিরুদ্ধে কমপেনসেট মামলা করব।’
৪ ঘণ্টা আগে