নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা এখনো বলছি- আমরা এখন রাস্তায় নামি না। আমরা মানুষের কাছে ঈদ সামগ্রী নিয়ে, ইফতার সামগ্রী নিয়ে, তাদের সুখ দুঃখে পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি। কিন্তু আমাদের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে যদি কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়, তাহলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। মাঠে নেমে তাদের দাবি আদায় করে নেবে।’
ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আবার আপনাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। আমরা সেটা হতে দেব না। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি, সবাই সজাগ থাকবেন। সব ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলাদেশে আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খুব পরিষ্কার কথা- যে যেখানে থাকেন, ইংল্যান্ডে, ফ্রান্স যেখানেই থাকেন আর সেখান থেকে মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেন- আমরা মানুষের সঙ্গে আছি। আমরা মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করছি। আমাদের কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না। আমরা ভারতের পক্ষে নই, আমরা পাকিস্তানের পক্ষেও নই। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও নেই, যুক্তরাজ্যের পক্ষেও নেই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ সরকারকে আমরা সমর্থন দিচ্ছি। আমরা চাই এই সরকার সবকিছু ঠিক করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। তার মানে এই না-তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য সংস্কার-সংস্কার করবেন আর নির্বাচন হবে না, জনগণ তার প্রতিনিধি পাবে না! জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধি চায়।’
তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু কিছু মানুষ বিভিন্ন রকম কথা বলেন। তারা জানে যে, নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে নির্বাচিত হবে। সে কারণে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, নৈরাজ্য তৈরি হয়, যাতে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। তারা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে বিভাজন ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আমরা আর সেই বিভাজন আর সৃষ্টি করতে দেব না। আমরা জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করে দেশের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা যখনই নির্বাচনের কথা বলতে যাই, তখন কিছু কিছু মানুষ আছে..., বলে আরে বিএনপি শুধু নির্বাচন-নির্বাচন করে। তো নির্বাচন নির্বাচনই তো করব। কারণ সমস্ত সংগ্রাম তো হয়েছে আমাদের নির্বাচনের জন্য। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যদি একটা সরকার গঠন করতে পারি, তাহলে আমরা জনগণের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছি, তা বাস্তবায়ন করতে পারব। নির্বাচন না হলে আমরা কীভাবে সেটা করব।’
জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা এখনো বলছি- আমরা এখন রাস্তায় নামি না। আমরা মানুষের কাছে ঈদ সামগ্রী নিয়ে, ইফতার সামগ্রী নিয়ে, তাদের সুখ দুঃখে পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি। কিন্তু আমাদের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে যদি কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়, তাহলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। মাঠে নেমে তাদের দাবি আদায় করে নেবে।’
ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আবার আপনাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। আমরা সেটা হতে দেব না। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি, সবাই সজাগ থাকবেন। সব ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলাদেশে আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খুব পরিষ্কার কথা- যে যেখানে থাকেন, ইংল্যান্ডে, ফ্রান্স যেখানেই থাকেন আর সেখান থেকে মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেন- আমরা মানুষের সঙ্গে আছি। আমরা মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করছি। আমাদের কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না। আমরা ভারতের পক্ষে নই, আমরা পাকিস্তানের পক্ষেও নই। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও নেই, যুক্তরাজ্যের পক্ষেও নেই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ সরকারকে আমরা সমর্থন দিচ্ছি। আমরা চাই এই সরকার সবকিছু ঠিক করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। তার মানে এই না-তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য সংস্কার-সংস্কার করবেন আর নির্বাচন হবে না, জনগণ তার প্রতিনিধি পাবে না! জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধি চায়।’
তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু কিছু মানুষ বিভিন্ন রকম কথা বলেন। তারা জানে যে, নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে নির্বাচিত হবে। সে কারণে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, নৈরাজ্য তৈরি হয়, যাতে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। তারা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে বিভাজন ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আমরা আর সেই বিভাজন আর সৃষ্টি করতে দেব না। আমরা জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করে দেশের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা যখনই নির্বাচনের কথা বলতে যাই, তখন কিছু কিছু মানুষ আছে..., বলে আরে বিএনপি শুধু নির্বাচন-নির্বাচন করে। তো নির্বাচন নির্বাচনই তো করব। কারণ সমস্ত সংগ্রাম তো হয়েছে আমাদের নির্বাচনের জন্য। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যদি একটা সরকার গঠন করতে পারি, তাহলে আমরা জনগণের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছি, তা বাস্তবায়ন করতে পারব। নির্বাচন না হলে আমরা কীভাবে সেটা করব।’
দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো—ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকাল রোববার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় ধাপের ১৫ তম দিনের বৈঠকে এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
১৫ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগে