নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির রাজনীতি এখন লাইফ সাপোর্টে আছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দলটির নেতারা একদিকে জনমানুষের আতঙ্কে আছে অপরদিকে হঠকারী রাজনীতির কারণে তাঁরা তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের আস্থা হারিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবন থেকে ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির অন্তঃসারশূন্য ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচারে সরকার কান দেয় না, কারণ জনগণ এসব কথামালার চাতুর্য বিশ্বাস করে না।
সরকার নাকি ভেন্টিলেশনে আছে বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, চোখ থেকে ক্ষমতার রঙিন খোয়াবের চশমা খুলে নিজেদের পায়ের তলায় মাটি আছে কিনা তা আগে দেখুন। তাঁরা এখন মিডিয়ার কল্যাণেই বেঁচে আছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিএনপি নেতাদের সম্মিলিত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদেশ থেকে ইথারে যে সিদ্ধান্ত ভেসে আসে, তা ঢাকায় বসে মিডিয়ার মাধ্যমে দলটির নেতারা তারই পুনরাবৃত্তি করছে মাত্র, ফরমায়েশ কার্যকর করছে।
কাদের বলেন, বিএনপির রাজনীতি হচ্ছে খুনিদের তোষণ, দুর্নীতিবাজ আর সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে পোষণ এবং অসহায় জনগণকে শোষণ। তাঁদের রাজনীতি ইতিহাস বিকৃতি, মিথ্যাচার আর অপপ্রচারের রাজনীতি।
তিনি বলেন, ভ্যাকসিন নিয়ে বিএনপি নেতাদের অবিরাম মিথ্যাচার অর্থহীন অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংকট সমাধানের সক্ষমতা দেখে বিএনপি ঈর্ষার আগুনে জ্বলছে, অন্তর্দহন কমাতে তাঁরা এসব অপপ্রচার চালায়।
সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, আন্দোলন ও নির্বাচনে ধারাবাহিক ব্যর্থতায় বিএনপি নেতা কর্মীরা যে গণ হতাশায় ভুগছে, তা থেকে নিষ্কৃতি পেতে ভ্যাকসিন নিয়ে ঢালাও সমালোচনা করছে।
জনগণের উদ্দেশ্য কাদের বলেন, দেশে ভ্যাকসিনের কোন সংকট নেই। গুজবে কান না দিয়ে স্বার্থান্বেষী মহলের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। ভ্যাকসিন গ্রহণে মানুষের প্রবল আগ্রহের পাশাপাশি শতভাগ মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতেও জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
স্বাস্থ্যবিধির প্রতি চরম উপেক্ষা আত্মঘাতী বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, করোনার সংক্রমণ এখনো উচ্চমাত্রায় রয়েছে, তাই নিজের জীবনের সুরক্ষা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে জনস্বাস্থ্য ও জনস্বার্থের সুরক্ষায় সরকার আবারও কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করতে বাধ্য হবে।
বিএনপির রাজনীতি এখন লাইফ সাপোর্টে আছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দলটির নেতারা একদিকে জনমানুষের আতঙ্কে আছে অপরদিকে হঠকারী রাজনীতির কারণে তাঁরা তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের আস্থা হারিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবন থেকে ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির অন্তঃসারশূন্য ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচারে সরকার কান দেয় না, কারণ জনগণ এসব কথামালার চাতুর্য বিশ্বাস করে না।
সরকার নাকি ভেন্টিলেশনে আছে বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, চোখ থেকে ক্ষমতার রঙিন খোয়াবের চশমা খুলে নিজেদের পায়ের তলায় মাটি আছে কিনা তা আগে দেখুন। তাঁরা এখন মিডিয়ার কল্যাণেই বেঁচে আছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিএনপি নেতাদের সম্মিলিত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদেশ থেকে ইথারে যে সিদ্ধান্ত ভেসে আসে, তা ঢাকায় বসে মিডিয়ার মাধ্যমে দলটির নেতারা তারই পুনরাবৃত্তি করছে মাত্র, ফরমায়েশ কার্যকর করছে।
কাদের বলেন, বিএনপির রাজনীতি হচ্ছে খুনিদের তোষণ, দুর্নীতিবাজ আর সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে পোষণ এবং অসহায় জনগণকে শোষণ। তাঁদের রাজনীতি ইতিহাস বিকৃতি, মিথ্যাচার আর অপপ্রচারের রাজনীতি।
তিনি বলেন, ভ্যাকসিন নিয়ে বিএনপি নেতাদের অবিরাম মিথ্যাচার অর্থহীন অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংকট সমাধানের সক্ষমতা দেখে বিএনপি ঈর্ষার আগুনে জ্বলছে, অন্তর্দহন কমাতে তাঁরা এসব অপপ্রচার চালায়।
সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, আন্দোলন ও নির্বাচনে ধারাবাহিক ব্যর্থতায় বিএনপি নেতা কর্মীরা যে গণ হতাশায় ভুগছে, তা থেকে নিষ্কৃতি পেতে ভ্যাকসিন নিয়ে ঢালাও সমালোচনা করছে।
জনগণের উদ্দেশ্য কাদের বলেন, দেশে ভ্যাকসিনের কোন সংকট নেই। গুজবে কান না দিয়ে স্বার্থান্বেষী মহলের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। ভ্যাকসিন গ্রহণে মানুষের প্রবল আগ্রহের পাশাপাশি শতভাগ মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতেও জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
স্বাস্থ্যবিধির প্রতি চরম উপেক্ষা আত্মঘাতী বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, করোনার সংক্রমণ এখনো উচ্চমাত্রায় রয়েছে, তাই নিজের জীবনের সুরক্ষা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে জনস্বাস্থ্য ও জনস্বার্থের সুরক্ষায় সরকার আবারও কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করতে বাধ্য হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর হাফিজ উদ্দিন বলেছেন, নির্বাচনের ঘোষণায় উপদেষ্টা পরিষদের কোনো কোনো সদস্যের মন খুবই খারাপ। একই সঙ্গে দু-একটি দল, যাদের জনসমর্থন নেই এবং যারা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিলেন; তাদের মনও খুবই খারাপ।
৩৩ মিনিট আগেলন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনরন বৈঠক হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমতের ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিশেষ করে, রাজনৈতিক দলগুলোকে এক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের সদস্যদের বলতে চাই—বিভিন্ন ইস্যুতে মতভেদ থাকবে। এসব মতভেদ দূর করতে আমাদের আলোচনা চলবে।
৩ ঘণ্টা আগেদলের যুগপৎ আন্দোলনের মিত্র ১২-দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামী শুক্রবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন বৈঠকে।
৪ ঘণ্টা আগে