নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা এই ঘুণে ধরা বাংলাদেশ বদলাতে চাই। আমরা বিশ্বাস করি, পাঁচ বছরে উন্নয়নের বুলেট ট্রেন চালু করতে পারব না, কিন্তু এক্সপ্রেস ট্রেন আমরা চালু করতে পারব।’
আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) মিলনায়তনে ফোরাম অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (এফডিইবি) বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে তিনি এ কথা বলেন।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা না নৈতিক, না বৈষয়িক। কোনো মানের ধারেকাছেও নাই। এই শিক্ষাব্যবস্থায় মানুষের মেধার অপচয় হয়। সময়ের অপচয় হয়। অর্থের অপচয় হয়। এই সময়, এই অর্থ, এই মেধা বিনিয়োগ করে প্রিয় দেশ আরও উন্নত সোনার মানুষ তৈরি করতে পারত। কিন্তু সেই পরিকল্পনাটাও নেই। কেন থাকবে ভাই? এই পরিকল্পনার দায়িত্বে যাঁরা আছেন, তাঁদের সন্তানেরা তো এ দেশে লেখাপড়া করে না। তাদের সন্তানেরা এ দেশে লেখাপড়া করলে তখন তাঁদের মাথা থেকে জনকল্যাণমূলক, বাস্তবধর্মী, প্র্যাগমেটিক প্ল্যান ও পরিকল্পনা বের হয়ে আসত। তাঁদের কোনো দরদ নেই জাতির প্রতি।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হলে বিদ্যমান শিক্ষাব্যবস্থা পরিবর্তনে তিনটি মৌলিক অঙ্গীকার তুলে ধরেন জামায়াতের এই নেতা।
তিনি বলেন, ‘প্রথম অঙ্গীকার, আমরা এই ভাঙাচোরা শিক্ষাব্যবস্থা রাখব না। যে শিক্ষা মানুষের মধ্যে অনৈতিকতা সৃষ্টি করে, মানুষকে করাপ্ট বানায়– আমরা সেই শিক্ষা দেব না। যে শিক্ষা প্রত্যেক মানুষকে সম্মান করতে শেখায়, মর্যাদা দিতে শেখায়, সেই শিক্ষাটাই আমাদের ছেলেমেয়েদের হাতে তুলে দেব।
‘এই শিক্ষার সাথে সর্বোচ্চ বৈষয়িক উৎকর্ষ শিক্ষাও থাকবে। নৈতিক আর বৈষয়িক–দুই শিক্ষার মহামিলন হবে। শিক্ষার পাঠ চুকিয়ে একটা ছেলে কিংবা মেয়ে বের হওয়ার পরে তার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাবে। সে বেকার থাকবে না। কোনো যুবক-যুবতী কাজের বাইরে থাকবে না।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দ্বিতীয় অঙ্গীকার, শুধু ডিগ্রির ভিত্তিতে এই কল্যাণ রাষ্ট্রে কারও মর্যাদা নির্ণয় করা হবে না। মর্যাদা নির্ণয় হবে তার কাজের ভিত্তিতে। যাঁরা এই সমাজকে মন উজাড় করে দেবেন, তাঁরা সম্মানিত হবেন। আর আমাদের তৃতীয় অঙ্গীকার, আমরা দুর্নীতির জোয়াল কেটে দেব। যে যা পাবেন, তা দিয়ে সম্মানজনকভাবে চলবেন।’
এ সময় সংবাদমাধ্যম কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সাদাকে স্পষ্ট করে সাদাই বলবেন, কালোকে কালো বলবেন। সেই কালো আমি হলে, আমাকেও ছাড় দেবেন না। আমরা ক্ষমতায় গেলে সাংবাদিকদের সাহসিকতার বিকাশ ঘটানোর সুযোগ দেব–সেটা আমাদের বিপক্ষে গেলেও।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা এই ঘুণে ধরা বাংলাদেশ বদলাতে চাই। আমরা বিশ্বাস করি, পাঁচ বছরে উন্নয়নের বুলেট ট্রেন চালু করতে পারব না, কিন্তু এক্সপ্রেস ট্রেন আমরা চালু করতে পারব।’
আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) মিলনায়তনে ফোরাম অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (এফডিইবি) বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে তিনি এ কথা বলেন।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা না নৈতিক, না বৈষয়িক। কোনো মানের ধারেকাছেও নাই। এই শিক্ষাব্যবস্থায় মানুষের মেধার অপচয় হয়। সময়ের অপচয় হয়। অর্থের অপচয় হয়। এই সময়, এই অর্থ, এই মেধা বিনিয়োগ করে প্রিয় দেশ আরও উন্নত সোনার মানুষ তৈরি করতে পারত। কিন্তু সেই পরিকল্পনাটাও নেই। কেন থাকবে ভাই? এই পরিকল্পনার দায়িত্বে যাঁরা আছেন, তাঁদের সন্তানেরা তো এ দেশে লেখাপড়া করে না। তাদের সন্তানেরা এ দেশে লেখাপড়া করলে তখন তাঁদের মাথা থেকে জনকল্যাণমূলক, বাস্তবধর্মী, প্র্যাগমেটিক প্ল্যান ও পরিকল্পনা বের হয়ে আসত। তাঁদের কোনো দরদ নেই জাতির প্রতি।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হলে বিদ্যমান শিক্ষাব্যবস্থা পরিবর্তনে তিনটি মৌলিক অঙ্গীকার তুলে ধরেন জামায়াতের এই নেতা।
তিনি বলেন, ‘প্রথম অঙ্গীকার, আমরা এই ভাঙাচোরা শিক্ষাব্যবস্থা রাখব না। যে শিক্ষা মানুষের মধ্যে অনৈতিকতা সৃষ্টি করে, মানুষকে করাপ্ট বানায়– আমরা সেই শিক্ষা দেব না। যে শিক্ষা প্রত্যেক মানুষকে সম্মান করতে শেখায়, মর্যাদা দিতে শেখায়, সেই শিক্ষাটাই আমাদের ছেলেমেয়েদের হাতে তুলে দেব।
‘এই শিক্ষার সাথে সর্বোচ্চ বৈষয়িক উৎকর্ষ শিক্ষাও থাকবে। নৈতিক আর বৈষয়িক–দুই শিক্ষার মহামিলন হবে। শিক্ষার পাঠ চুকিয়ে একটা ছেলে কিংবা মেয়ে বের হওয়ার পরে তার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাবে। সে বেকার থাকবে না। কোনো যুবক-যুবতী কাজের বাইরে থাকবে না।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দ্বিতীয় অঙ্গীকার, শুধু ডিগ্রির ভিত্তিতে এই কল্যাণ রাষ্ট্রে কারও মর্যাদা নির্ণয় করা হবে না। মর্যাদা নির্ণয় হবে তার কাজের ভিত্তিতে। যাঁরা এই সমাজকে মন উজাড় করে দেবেন, তাঁরা সম্মানিত হবেন। আর আমাদের তৃতীয় অঙ্গীকার, আমরা দুর্নীতির জোয়াল কেটে দেব। যে যা পাবেন, তা দিয়ে সম্মানজনকভাবে চলবেন।’
এ সময় সংবাদমাধ্যম কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সাদাকে স্পষ্ট করে সাদাই বলবেন, কালোকে কালো বলবেন। সেই কালো আমি হলে, আমাকেও ছাড় দেবেন না। আমরা ক্ষমতায় গেলে সাংবাদিকদের সাহসিকতার বিকাশ ঘটানোর সুযোগ দেব–সেটা আমাদের বিপক্ষে গেলেও।’
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেআইনি ভিত্তি দেওয়ার আগেই জুলাই সনদে জামায়াতের স্বাক্ষর করার কারণ জানতে চাইলে তাহের বলেন, সংলাপে যেসব সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে সব দলের মতো জামায়াতও একমত। তাই আমরা স্বাক্ষর করেছি।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার এই তিন দলকে বিভিন্ন সময়ে ‘বড় দল’, ‘সরকারের অংশ’ বা ‘খুব গুরুত্বপূর্ণ দল’ হিসেবে মর্যাদা দিয়েছে উল্লেখ করে এবি পার্টির এই নেতা বলেন, ‘এখন দেখছি, এই তিন দলের ইগো ঐকমত্যের পথে অন্তরায় সৃষ্টি করছে।’
২ ঘণ্টা আগেজাহিদ হোসেন বলেন, রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্যের বিভিন্ন পরীক্ষা শেষ হলে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তে শিগগিরই তিনি বাসায় ফিরবেন। তাঁর অবস্থা এখন সার্বিকভাবে স্থিতিশীল। যে অবস্থায় তিনি হাসপাতালে গিয়েছিলেন, তার চেয়ে অনেকটা স্থিতিশীল অবস্থায় আছেন।
৩ ঘণ্টা আগে