অনলাইন ডেস্ক
সংসদীয় আসনের পুনর্বিন্যাস এবং ভোটার তালিকা হালনাগাদে নির্বাচন কমিশনকে ‘যৌক্তিক সময়’ দেওয়ার কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।
আজ বুধবার রাজধানীর মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘যে যুব সমাজের মাধ্যমে দেশে পরিবর্তন এসেছে, তাঁদের সবাইকে অবশ্যই এবার ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তাঁর জন্য প্রয়োজন হচ্ছে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা। এর জন্য যৌক্তিক যে সময় লাগবে সেটা অবশ্যই সরকারকে দিতে চাই। বিলম্বিত বা দীর্ঘায়িত সময় নয়, যৌক্তিক সময়টাই দিতে চাই।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্যতম মৌলিক দুটি বিষয় অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। একটি হচ্ছে, রাষ্ট্রের সকল প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিককে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। দ্বিতীয়টি হচ্ছে, অতীতের সরকার জুলুম করে বহু জায়গায় তৎকালীন বিরোধী দলে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের এলাকাগুলোকে টার্গেট করে আসনসংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে, আসন বিন্যাসের নামে জুলুম করেছে। এগুলোকে বাস্তবতার আলোকে পুনর্বিন্যাস করতে হবে।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘নিশ্চয় সবাই একমত হবেন, বিগত তিনটি নির্বাচনে ভোট না হওয়ার কারণে এ দেশের মানুষ ভোটের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলেছিল। অসংখ্য যুবক-যুবতীর বয়স হয়েছে ভোট দেওয়ার, কিন্তু ভোটার হওয়ার আগ্রহই তারা অন্তরে ধারণ করত না। পাশাপাশি এবারকার এই যুদ্ধটা ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে শুধু দেশবাসী করে নাই, প্রবাসে আমাদের যে সমস্ত নাগরিক আছেন, তাঁরা সবাই একসঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। আমরা তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাঁদেরও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে দূতাবাসের মাধ্যমে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে। শুধু ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য একজন নাগরিকের দেশে আসার প্রয়োজন নেই। বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির যুগে এখানে থেকেই তা সম্ভব। আমরা এও দাবি জানাই, তাদেরও (প্রবাসীদের) যেন ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে আগামী নির্বাচন সম্পন্ন করা হয়।’
দেশকে অশান্ত করতে পতিত স্বৈরাচার চেষ্টা করছে অভিযোগ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘দেশ যখন একটা ইতিবাচক ধারায় যাচ্ছে, তখন আমরা লক্ষ করছি এ দেশকে অশান্ত করার জন্য পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসরেরা দেশে–বিদেশে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। অনেকগুলো দুর্ঘটনা ঘটিয়ে এই সমাজকে অস্থির করতে চায়, অস্থিতিশীল করতে চায়। তাদের এই অপপ্রয়াস জাতিকে আরেকবার ঐক্যবদ্ধ করেছে।’
কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার এই অধিবেশনে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মজিবুর রহমান, আবদুল্লাহ মো. তাহের, এম এম শামসুল ইসলাম এবং সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার উপস্থিত ছিলেন।
সংসদীয় আসনের পুনর্বিন্যাস এবং ভোটার তালিকা হালনাগাদে নির্বাচন কমিশনকে ‘যৌক্তিক সময়’ দেওয়ার কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।
আজ বুধবার রাজধানীর মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘যে যুব সমাজের মাধ্যমে দেশে পরিবর্তন এসেছে, তাঁদের সবাইকে অবশ্যই এবার ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তাঁর জন্য প্রয়োজন হচ্ছে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা। এর জন্য যৌক্তিক যে সময় লাগবে সেটা অবশ্যই সরকারকে দিতে চাই। বিলম্বিত বা দীর্ঘায়িত সময় নয়, যৌক্তিক সময়টাই দিতে চাই।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্যতম মৌলিক দুটি বিষয় অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। একটি হচ্ছে, রাষ্ট্রের সকল প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিককে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। দ্বিতীয়টি হচ্ছে, অতীতের সরকার জুলুম করে বহু জায়গায় তৎকালীন বিরোধী দলে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের এলাকাগুলোকে টার্গেট করে আসনসংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে, আসন বিন্যাসের নামে জুলুম করেছে। এগুলোকে বাস্তবতার আলোকে পুনর্বিন্যাস করতে হবে।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘নিশ্চয় সবাই একমত হবেন, বিগত তিনটি নির্বাচনে ভোট না হওয়ার কারণে এ দেশের মানুষ ভোটের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলেছিল। অসংখ্য যুবক-যুবতীর বয়স হয়েছে ভোট দেওয়ার, কিন্তু ভোটার হওয়ার আগ্রহই তারা অন্তরে ধারণ করত না। পাশাপাশি এবারকার এই যুদ্ধটা ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে শুধু দেশবাসী করে নাই, প্রবাসে আমাদের যে সমস্ত নাগরিক আছেন, তাঁরা সবাই একসঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। আমরা তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাঁদেরও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে দূতাবাসের মাধ্যমে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে। শুধু ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য একজন নাগরিকের দেশে আসার প্রয়োজন নেই। বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির যুগে এখানে থেকেই তা সম্ভব। আমরা এও দাবি জানাই, তাদেরও (প্রবাসীদের) যেন ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে আগামী নির্বাচন সম্পন্ন করা হয়।’
দেশকে অশান্ত করতে পতিত স্বৈরাচার চেষ্টা করছে অভিযোগ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘দেশ যখন একটা ইতিবাচক ধারায় যাচ্ছে, তখন আমরা লক্ষ করছি এ দেশকে অশান্ত করার জন্য পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসরেরা দেশে–বিদেশে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। অনেকগুলো দুর্ঘটনা ঘটিয়ে এই সমাজকে অস্থির করতে চায়, অস্থিতিশীল করতে চায়। তাদের এই অপপ্রয়াস জাতিকে আরেকবার ঐক্যবদ্ধ করেছে।’
কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার এই অধিবেশনে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মজিবুর রহমান, আবদুল্লাহ মো. তাহের, এম এম শামসুল ইসলাম এবং সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ পরিবার, আহতদের ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা নেই। যাঁরা শহীদ হয়েছেন, এমনকি যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল, তাঁদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার। মুক্তিযুদ্ধে যেমনটা হয়েছে। তাঁদের ভাতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উচিত ছিল; রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উ
১০ মিনিট আগে‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তা-ই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে শঙ্কা প্রকাশ করে মঞ্জু বলেন, ‘এই দেশে এখনো হাসিনার প্রেতাত্মা বিদ্যমান। ভারতের প্রেতাত্মাও রয়ে গেছে। এখানে ফ্যাসিবাদ শুধু রূপ পরিবর্তন করেছে। সমঝোতার ভিত্তিতে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব কি না, তা এখনই ভাবতে হবে। অন্যথায় অন্তর্দলীয় বিভেদ ও পরিণতির ভার সবাইকে বহন
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেছেন, শহীদের রক্তের বিনিময়ে ক্ষমতায় এসেছে, সেই অন্তর্বর্তী সরকার আজ বিপরীত পথে হাঁটছে।
৪ ঘণ্টা আগে