নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র সব লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছে। তারা দেশটাকে ধ্বংস করে ফেলতে চায়। বাংলাদেশের সবাই এখন নির্যাতিত, এখন একটাই রাস্তা, এই দানবকে সরাতে হবে।
আজ শুক্রবার সকালে প্রেসক্লাবে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামসহ কারাবন্দী অন্য সাংবাদিকদের মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণের পঁয়তারা শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু হয়েছে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র সব লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা দেশটাকে ধ্বংস করে ফেলতে চায়। বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তরের বাকশাল সময়ের কথা সাংবাদিকরা বলতে চায় না। সব পত্রিকা বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সাংবাদিকরা এসব বলে না কেন? শেখ মুজিব সরকারের সময়ও দেশে কোনো গণতন্ত্র ছিল না। একইভাবে একটু পরিবর্তন করে আজ আবার গণতন্ত্র হরণের চক্রান্ত চলছে।
নিপুন রায়কে মিথ্যা মামলা দিয়ে দুইমাস ধরে অন্যায়ভাবে কারাগারে আটকে রেখেছে। তার ব্যাপারে কেউ কথা বলছেন না। খালেদা জিয়ার নামে যেসব মিথ্যা মামলা করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে বড় করে ছাপেন। এইগুলো ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।– গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে এভাবেই ক্ষোভ ঝারেন বিএনপি মহাসচিব।
সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের জামিন আদেশ না হওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, একজন নারী, তার ওপর অসুস্থ, জামিন শুনানি হয়েছে কিন্তু বিচারক কাগজ না দেখে আদেশ দিতে পারবেন না। এটা কোনো কথা? তার তো এমনিতেই জামিন হয়ে যাওয়ার কথা। সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, বিচার, আইন, সংবিধান সব। রোজিনাকে ধন্যবাদ জানাই, তিনি এই সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকেছেন।
তিনি বলেন, সরকার একজন দুইজনকে জেলে নিয়ে ভয় দেখিয়ে অন্যদের শিক্ষা দিতে চায়। বাংলাদেশের সবাই এখন নির্যাতিত, এখন একটাই রাস্তা, এই দানবকে সরাতে হবে।
কারাবন্দী হেফাজত নেতা মাওলানা ইকবালের মৃত্যু প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, একজন হেফাজত নেতাকে বারবার রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে মেরে ফেলা হয়েছে। কেউ অন্যায় করে থাকলে তার বিচার হবে। কিন্তু বিনা বিচারে জেলে নিয়ে মানুষকে হত্যা করে ফেলা হচ্ছে। শফিক রেহমানকে, মাহমুদুর রহমানকে দেশছাড়া করে, নিপুণ রায়কে জেলে নিয়ে শেষ রক্ষা হবে না। অবিলম্বে রোজিনাসহ কারাগারে যেসব সাংবাদিক আটক আছে তাদের মুক্তি দিন, রাজনৈতিক বন্দীদের ছেড়ে দিন।
অনুষ্ঠানে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস বলেন, যে দলেরই হোক বা যে মতেরই হোক অন্যায়ের প্রতিবাদ সবসময়ই করতে হবে। আমরা রোজিনাসহ সব সাংবাদিকের মুক্তি চাই, হেনস্তাকারীদের বিচার চাই, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই। শেখ মুজিবুর রহমানও গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে চেয়েছিলেন। আজ আমরা সাংবাদিকসহ সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে আছি। আমাদের কারোরই কথা বলার অধিকার নেই।
আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, শওকত মাহমুদ, কাদের গণি চৌধুরীসহ প্রমুখ।
ঢাকা: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র সব লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছে। তারা দেশটাকে ধ্বংস করে ফেলতে চায়। বাংলাদেশের সবাই এখন নির্যাতিত, এখন একটাই রাস্তা, এই দানবকে সরাতে হবে।
আজ শুক্রবার সকালে প্রেসক্লাবে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামসহ কারাবন্দী অন্য সাংবাদিকদের মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণের পঁয়তারা শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু হয়েছে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র সব লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা দেশটাকে ধ্বংস করে ফেলতে চায়। বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তরের বাকশাল সময়ের কথা সাংবাদিকরা বলতে চায় না। সব পত্রিকা বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সাংবাদিকরা এসব বলে না কেন? শেখ মুজিব সরকারের সময়ও দেশে কোনো গণতন্ত্র ছিল না। একইভাবে একটু পরিবর্তন করে আজ আবার গণতন্ত্র হরণের চক্রান্ত চলছে।
নিপুন রায়কে মিথ্যা মামলা দিয়ে দুইমাস ধরে অন্যায়ভাবে কারাগারে আটকে রেখেছে। তার ব্যাপারে কেউ কথা বলছেন না। খালেদা জিয়ার নামে যেসব মিথ্যা মামলা করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে বড় করে ছাপেন। এইগুলো ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।– গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে এভাবেই ক্ষোভ ঝারেন বিএনপি মহাসচিব।
সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের জামিন আদেশ না হওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, একজন নারী, তার ওপর অসুস্থ, জামিন শুনানি হয়েছে কিন্তু বিচারক কাগজ না দেখে আদেশ দিতে পারবেন না। এটা কোনো কথা? তার তো এমনিতেই জামিন হয়ে যাওয়ার কথা। সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, বিচার, আইন, সংবিধান সব। রোজিনাকে ধন্যবাদ জানাই, তিনি এই সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকেছেন।
তিনি বলেন, সরকার একজন দুইজনকে জেলে নিয়ে ভয় দেখিয়ে অন্যদের শিক্ষা দিতে চায়। বাংলাদেশের সবাই এখন নির্যাতিত, এখন একটাই রাস্তা, এই দানবকে সরাতে হবে।
কারাবন্দী হেফাজত নেতা মাওলানা ইকবালের মৃত্যু প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, একজন হেফাজত নেতাকে বারবার রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে মেরে ফেলা হয়েছে। কেউ অন্যায় করে থাকলে তার বিচার হবে। কিন্তু বিনা বিচারে জেলে নিয়ে মানুষকে হত্যা করে ফেলা হচ্ছে। শফিক রেহমানকে, মাহমুদুর রহমানকে দেশছাড়া করে, নিপুণ রায়কে জেলে নিয়ে শেষ রক্ষা হবে না। অবিলম্বে রোজিনাসহ কারাগারে যেসব সাংবাদিক আটক আছে তাদের মুক্তি দিন, রাজনৈতিক বন্দীদের ছেড়ে দিন।
অনুষ্ঠানে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস বলেন, যে দলেরই হোক বা যে মতেরই হোক অন্যায়ের প্রতিবাদ সবসময়ই করতে হবে। আমরা রোজিনাসহ সব সাংবাদিকের মুক্তি চাই, হেনস্তাকারীদের বিচার চাই, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই। শেখ মুজিবুর রহমানও গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে চেয়েছিলেন। আজ আমরা সাংবাদিকসহ সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে আছি। আমাদের কারোরই কথা বলার অধিকার নেই।
আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, শওকত মাহমুদ, কাদের গণি চৌধুরীসহ প্রমুখ।
গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
১৮ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমানের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
২৮ মিনিট আগেপতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
৮ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
৯ ঘণ্টা আগে