নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরবর্তী আন্দোলনের কথা না ভেবে বিএনপিকে এখন থেকেই পরবর্তী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার সকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের যৌথ সভায় এ পরামর্শ দেন তিনি।
বিজয় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব জেল থেকে বের হয়ে আবার দিবাস্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়েছেন। জনগণের সরকার ক্ষমতায় থাকলে যে আন্দোলনের বস্তুগত পরিস্থিতি খুঁজে পাওয়া যায় না, জনগণের সরকার ক্ষমতায় থাকলে যে দেশে ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনের ইস্যু খুঁজে পাওয়া যায় না, বিএনপির সেটা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া উচিত।’
এ যৌথ সভায় প্রারম্ভিক বক্তব্যে জার্মানিতে নিরাপত্তা সম্মেলনে বাংলাদেশের উপস্থিতি নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই সম্মেলনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের জন্য বিরাট সম্মান বয়ে এনেছেন। আজকে গণতান্ত্রিক বিশ্ব বাংলাদেশের গুরুত্ব নিঃসংকোচে মেনে নিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক অবস্থানটা আমাদের সঙ্গে শত্রুতার জন্য অনেকের উর্বর ক্ষেত্র। বঙ্গোপসাগর, সেন্টমার্টিনের প্রতি লোভাতুর দৃষ্টি অনেক বাজপাখির রয়েছে। তবে শেখ হাসিনার সরকারের ভারসাম্যপূর্ণ কূটনীতি, আমাদের সাফল্যের দিকে নিয়ে গেছে।’
এ সময় দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি নতুন করে গঠনসহ দলের অভ্যন্তরীণ বিরোধ মেটাতে বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্তদের দলীয় সভাপতির নির্দেশনা দেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘মেয়াদোত্তীর্ণ বিভিন্ন শাখার সম্মেলন, সহযোগী সংগঠনের অসমাপ্ত সম্মেলন, কমিটি গঠন প্রক্রিয়ায় বিলম্বসহ সাংগঠনিক সমস্যার সমাধান করা জরুরি। বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্তরা সব শাখাগুলোকে ঢাকায় ডেকে বসতে পারেন। সমস্যা ও বিরোধ থাকলে তা সমাধানে অনতিবিলম্বে কাজ শুরু করতে নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।’
পরবর্তী আন্দোলনের কথা না ভেবে বিএনপিকে এখন থেকেই পরবর্তী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার সকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের যৌথ সভায় এ পরামর্শ দেন তিনি।
বিজয় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব জেল থেকে বের হয়ে আবার দিবাস্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়েছেন। জনগণের সরকার ক্ষমতায় থাকলে যে আন্দোলনের বস্তুগত পরিস্থিতি খুঁজে পাওয়া যায় না, জনগণের সরকার ক্ষমতায় থাকলে যে দেশে ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনের ইস্যু খুঁজে পাওয়া যায় না, বিএনপির সেটা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া উচিত।’
এ যৌথ সভায় প্রারম্ভিক বক্তব্যে জার্মানিতে নিরাপত্তা সম্মেলনে বাংলাদেশের উপস্থিতি নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই সম্মেলনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের জন্য বিরাট সম্মান বয়ে এনেছেন। আজকে গণতান্ত্রিক বিশ্ব বাংলাদেশের গুরুত্ব নিঃসংকোচে মেনে নিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক অবস্থানটা আমাদের সঙ্গে শত্রুতার জন্য অনেকের উর্বর ক্ষেত্র। বঙ্গোপসাগর, সেন্টমার্টিনের প্রতি লোভাতুর দৃষ্টি অনেক বাজপাখির রয়েছে। তবে শেখ হাসিনার সরকারের ভারসাম্যপূর্ণ কূটনীতি, আমাদের সাফল্যের দিকে নিয়ে গেছে।’
এ সময় দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি নতুন করে গঠনসহ দলের অভ্যন্তরীণ বিরোধ মেটাতে বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্তদের দলীয় সভাপতির নির্দেশনা দেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘মেয়াদোত্তীর্ণ বিভিন্ন শাখার সম্মেলন, সহযোগী সংগঠনের অসমাপ্ত সম্মেলন, কমিটি গঠন প্রক্রিয়ায় বিলম্বসহ সাংগঠনিক সমস্যার সমাধান করা জরুরি। বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্তরা সব শাখাগুলোকে ঢাকায় ডেকে বসতে পারেন। সমস্যা ও বিরোধ থাকলে তা সমাধানে অনতিবিলম্বে কাজ শুরু করতে নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।’
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে