নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ চার মাস পর দেশে ফিরে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আজ মঙ্গলবার (৬ মে) বেলা ১টা ২৫ মিনিটে তিনি তাঁর বাসভবনে পৌঁছান। খালেদা জিয়াকে বহনকারী গাড়ি ফিরোজায় পৌঁছালে দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
এর আগে বেলা ১১টা ১০ মিনিটের দিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর দুই পুত্রবধূকে বহনকারী গাড়ি বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসভবনের দিকে রওনা করে। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানান বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
‘খালেদা জিয়ার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’, ‘খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’—নেতা-কর্মীদের স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে রাজপথ। কেউ হাতে ফুল, কেউ ব্যানার-প্ল্যাকার্ড, কেউ খালেদা জিয়ার ছবিসংবলিত টি-শার্ট পরে রাজপথে নেমেছিলেন।
এদিকে, খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার খবরে সকাল থেকেই বিএনপির শত শত নেতা-কর্মী গুলশানের বাসভবনের সামনে জড়ো হন। সেখানে নিরাপত্তা জোরদারে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।
নেতা–কর্মীরা বলছেন, দীর্ঘদিন কারা ও গৃহবন্দী থাকার পর অসুস্থ নেত্রী সুস্থ হয়ে দেশে ফিরছেন। এটাই আপাতত সবচেয়ে বড় স্বস্তির বিষয়।
খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করে নেতা–কর্মীরা বলেন, গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া আমাদের মাঝে ফিরে এসেছেন। তাঁর নেতৃত্বে আমরা সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করব।
বরিশাল পলিটেকনিকের ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও বর্তমান যুবদল উত্তরের কর্মী খালেদ পাভেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত ১৭ বছর বিএনপির চেয়ারপারসনসহ আমরা দলের তৃণমূলের নেতা–কর্মীরা চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে। ম্যাডাম চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফিরেছেন, এটাই এখন আমাদের জন্য সবচেয়ে আশ্বস্তের বিষয়।’
গত ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ থেকে রওনা হয়ে ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যে পৌঁছান খালেদা জিয়া। বিশেষায়িত লন্ডন ক্লিনিকে টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। পরে ২৫ জানুয়ারি থেকে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় লন্ডন ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক প্যাট্রিক কেনেডি ও অধ্যাপক জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।
দীর্ঘ চার মাস পর দেশে ফিরে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আজ মঙ্গলবার (৬ মে) বেলা ১টা ২৫ মিনিটে তিনি তাঁর বাসভবনে পৌঁছান। খালেদা জিয়াকে বহনকারী গাড়ি ফিরোজায় পৌঁছালে দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
এর আগে বেলা ১১টা ১০ মিনিটের দিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর দুই পুত্রবধূকে বহনকারী গাড়ি বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসভবনের দিকে রওনা করে। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানান বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
‘খালেদা জিয়ার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’, ‘খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’—নেতা-কর্মীদের স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে রাজপথ। কেউ হাতে ফুল, কেউ ব্যানার-প্ল্যাকার্ড, কেউ খালেদা জিয়ার ছবিসংবলিত টি-শার্ট পরে রাজপথে নেমেছিলেন।
এদিকে, খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার খবরে সকাল থেকেই বিএনপির শত শত নেতা-কর্মী গুলশানের বাসভবনের সামনে জড়ো হন। সেখানে নিরাপত্তা জোরদারে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।
নেতা–কর্মীরা বলছেন, দীর্ঘদিন কারা ও গৃহবন্দী থাকার পর অসুস্থ নেত্রী সুস্থ হয়ে দেশে ফিরছেন। এটাই আপাতত সবচেয়ে বড় স্বস্তির বিষয়।
খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করে নেতা–কর্মীরা বলেন, গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া আমাদের মাঝে ফিরে এসেছেন। তাঁর নেতৃত্বে আমরা সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করব।
বরিশাল পলিটেকনিকের ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও বর্তমান যুবদল উত্তরের কর্মী খালেদ পাভেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত ১৭ বছর বিএনপির চেয়ারপারসনসহ আমরা দলের তৃণমূলের নেতা–কর্মীরা চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে। ম্যাডাম চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফিরেছেন, এটাই এখন আমাদের জন্য সবচেয়ে আশ্বস্তের বিষয়।’
গত ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ থেকে রওনা হয়ে ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যে পৌঁছান খালেদা জিয়া। বিশেষায়িত লন্ডন ক্লিনিকে টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। পরে ২৫ জানুয়ারি থেকে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় লন্ডন ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক প্যাট্রিক কেনেডি ও অধ্যাপক জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।
কূটনীতিকদের সম্মানে নিজ বাসায় নৈশভোজের আয়োজন করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। আজ বুধবার সন্ধ্যায় মঈন খানের আমন্ত্রণে তাঁর গুলশানের বাসায় আসেন কূটনীতিকেরা।
১ ঘণ্টা আগে‘আমরা যখন বিভিন্ন দল একসঙ্গে বসি, তখন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বারবার আমাদের কী বলেন জানেন? বলেন, ভাই, খেয়াল রাইখেন, আওয়ামী লীগ যাতে আর ক্ষমতায় আসতে না পারে, আওয়ামী লীগ ঠেকান সব সময়, আওয়ামী লীগ আসলে সবাইকে কচুকাটা করবে। আর তলেতলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে ছাত্রলীগের সকল ভোট নিয়ে নিল।’
২ ঘণ্টা আগেগানের শিক্ষকের পরিবর্তে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে সরকারের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগত সম্মিলিত নন-এমপিওভুক্ত ঐক্য পরিষদের সমন্বয়কদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান।
২ ঘণ্টা আগেজনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান। আজ বুধবার বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার প্রচারপত্র বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগে