নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান বৈশ্বিক অস্থিরতা ও যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভর্তুকি দিয়ে হলেও দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। প্রয়োজনে মেগা প্রকল্প বন্ধ করে দিয়ে এ ভর্তুকির ব্যবস্থা করার পরামর্শ তার।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে এফডিসিতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত এক ছায়া সংসদে তিনি এই পরামর্শ দেন। আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জি এম কাদের বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতি চলতে থাকলে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। বলা যায় এখন নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে। প্রয়োজনে মেগা প্রজেক্টগুলো বন্ধ করে ভর্তুকি প্রদানের মাধ্যমে মানুষের জীবন বাঁচানো জরুরি। ক্রয়ক্ষমতা তৈরি করা সম্ভব না হলে বাজারে পণ্য থাকলেও মানুষ তা কিনতে পারবে না। তাই আয় বৈষম্য কমিয়ে সাধারণ মানুষের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।
‘বাজার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা দুর্নীতি’ এমন মন্তব্য করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুর্নীতি এখন সর্বত্র ছেয়ে গেছে। মধ্যস্বত্বভোগীরা সব সময়ই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জনগণকে প্রতারিত করে থাকে। এ জন্য শক্তিশালী বাজার মনিটরিং টিম গঠন ও বাস্তবায়ন করা জরুরি।’
সভাপতির বক্তব্যে হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বাড়া ও রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতির কারণে ভোগ্য পণ্যের দাম কিছুটা বাড়তে পারে। কিন্তু কি কারণে ভোজ্য তেল, শাক-সবজি, মাছ-মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রত্যেকটি পণ্যের দাম প্রায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেড়ে গেল। কি কারণে, কোন সিন্ডিকেটের প্রভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার অস্থির হয়ে উঠছে, এই প্রশ্ন এখন সর্বস্তরের। যদি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসহ জ্বালানি তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির দাম সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে রাখা না যায়, তাহলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে সরকারি দলের ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই যত দ্রুত সরকারকে দ্রব্য মূলের এই লাগামহীন ঘোড়াকে টেনে ধরতে হবে।’
বর্তমান বৈশ্বিক অস্থিরতা ও যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভর্তুকি দিয়ে হলেও দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। প্রয়োজনে মেগা প্রকল্প বন্ধ করে দিয়ে এ ভর্তুকির ব্যবস্থা করার পরামর্শ তার।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে এফডিসিতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত এক ছায়া সংসদে তিনি এই পরামর্শ দেন। আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জি এম কাদের বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতি চলতে থাকলে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। বলা যায় এখন নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে। প্রয়োজনে মেগা প্রজেক্টগুলো বন্ধ করে ভর্তুকি প্রদানের মাধ্যমে মানুষের জীবন বাঁচানো জরুরি। ক্রয়ক্ষমতা তৈরি করা সম্ভব না হলে বাজারে পণ্য থাকলেও মানুষ তা কিনতে পারবে না। তাই আয় বৈষম্য কমিয়ে সাধারণ মানুষের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।
‘বাজার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা দুর্নীতি’ এমন মন্তব্য করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুর্নীতি এখন সর্বত্র ছেয়ে গেছে। মধ্যস্বত্বভোগীরা সব সময়ই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জনগণকে প্রতারিত করে থাকে। এ জন্য শক্তিশালী বাজার মনিটরিং টিম গঠন ও বাস্তবায়ন করা জরুরি।’
সভাপতির বক্তব্যে হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বাড়া ও রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতির কারণে ভোগ্য পণ্যের দাম কিছুটা বাড়তে পারে। কিন্তু কি কারণে ভোজ্য তেল, শাক-সবজি, মাছ-মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রত্যেকটি পণ্যের দাম প্রায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেড়ে গেল। কি কারণে, কোন সিন্ডিকেটের প্রভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার অস্থির হয়ে উঠছে, এই প্রশ্ন এখন সর্বস্তরের। যদি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসহ জ্বালানি তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির দাম সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে রাখা না যায়, তাহলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে সরকারি দলের ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই যত দ্রুত সরকারকে দ্রব্য মূলের এই লাগামহীন ঘোড়াকে টেনে ধরতে হবে।’
সম্প্রতি এক সমাবেশে অসুস্থ হয়ে পড়লে ডা. শফিকুর রহমানকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তাঁর হৃদ্যন্ত্রে পাঁচটি ব্লক ধরা পড়ে, যার মধ্যে কয়েকটি গুরুতর।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন বৈঠকের প্রতিশ্রুতি রাখবেন বলে প্রত্যাশা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আপনি লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে (বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) এবং দেশবাসীকে কথা দিয়েছেন
১৭ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের হৃদ্যন্ত্রে আগামীকাল শনিবার সকালে অস্ত্রোপচার করা হবে। আজ শুক্রবার (১ আগস্ট) ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানানো হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেসামান্তা বলেন, জুলাই আন্দোলনে প্রত্যেকটা জেলায় মেয়েরা সামনে ছিলেন। কিন্তু এখনকার বাস্তবতা হলো, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি থেকে শুরু করে সব কমিটিতে নারীদের খুব সিস্টেমেটিক্যালি সাইড করা হয়েছে। এর অংশ হিসেবে তাঁদের সাইবার বুলিং করা হচ্ছে; দেখানো হচ্ছে, মেয়েরা পলিটিকসে ‘অনিরাপদ’। মেয়েদের পরিবার
১৯ ঘণ্টা আগে