নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সারা দেশে বিরোধী নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম।
আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেন তাঁরা। সংগঠনটির সভাপতি ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মাদ আলী ছাড়াও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন, সংগঠনের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক বদরুদ্দোজা বাদল ও ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এ জে মোহাম্মাদ আলী।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, এরই মধ্যে সারা দেশে প্রায় ৪০ লাখ বিরোধী কর্মীকে প্রায় ১ লাখ রাজনৈতিক মামলায় জড়ানো হয়েছে। এ ধরনের রাজনৈতিক মামলা রাজনৈতিক নিপীড়নের উৎকৃষ্ট উদাহরণ ছাড়া আর কিছুই নয়। রাজনৈতিক বিরোধীদের নিপীড়ন ও বিচার করার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দ্বারা বিচারব্যবস্থার এ ধরনের উদ্বেগজনক ব্যবহার, সংবিধানের মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন।
প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া লিখিত চিঠিতে বলা হয়, চলতি বছরের অক্টোবরে একটি বিদেশি সংস্থার মতে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ ১২৭তম স্থান পেয়েছে। ২০২১ সালের প্রতিবেদনে ১৩৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ১২৪তম স্থানে।
এ ছাড়া ইউএসএআইডির বরাত দিয়ে বলা হয়, চলতি বছরের মার্চে তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—২০০৭ সালে শুরু হওয়া ক্ষমতার নতুন রূপের অবাস্তব সংস্কার, বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী বিভাগের নিয়ন্ত্রণ, উচ্চ আদালত ও অধস্তন আদালতে বিচারক নিয়োগে ক্রমবর্ধমান রাজনীতিকরণ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও জবাবদিহিকে আরও খর্ব করেছে। এর ফলে বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থা কমে গেছে।
ওই লিখিত চিঠিতে বলা হয়, দেশের সচেতন নাগরিকদের সংগঠন হিসেবে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম এসব ঘটনা উদ্বেগজনক বলে মনে করে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর এই ধরনের অনুসন্ধান জনগণের মনে একটি যুক্তিসংগত আশঙ্কা তৈরি করেছে যে, সরকার চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে দমন করার জন্য বিচার ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করছে।
প্রধান বিচারপতির কাছে বেশ কয়েকটি দাবিও তুলে ধরেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। এর মধ্যে রয়েছে—বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনসাধারণের উপলব্ধি, বিশ্বাস ও আস্থা পুনরুদ্ধারের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনেসহ রাজনৈতিক মামলার এমনভাবে বিচার করা, যাতে বিচার বিভাগের ওপর জনগণের আস্থা ফিরে আসে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো আমলে নিয়ে বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার।
সারা দেশে বিরোধী নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম।
আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেন তাঁরা। সংগঠনটির সভাপতি ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মাদ আলী ছাড়াও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন, সংগঠনের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক বদরুদ্দোজা বাদল ও ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এ জে মোহাম্মাদ আলী।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, এরই মধ্যে সারা দেশে প্রায় ৪০ লাখ বিরোধী কর্মীকে প্রায় ১ লাখ রাজনৈতিক মামলায় জড়ানো হয়েছে। এ ধরনের রাজনৈতিক মামলা রাজনৈতিক নিপীড়নের উৎকৃষ্ট উদাহরণ ছাড়া আর কিছুই নয়। রাজনৈতিক বিরোধীদের নিপীড়ন ও বিচার করার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দ্বারা বিচারব্যবস্থার এ ধরনের উদ্বেগজনক ব্যবহার, সংবিধানের মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন।
প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া লিখিত চিঠিতে বলা হয়, চলতি বছরের অক্টোবরে একটি বিদেশি সংস্থার মতে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ ১২৭তম স্থান পেয়েছে। ২০২১ সালের প্রতিবেদনে ১৩৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ১২৪তম স্থানে।
এ ছাড়া ইউএসএআইডির বরাত দিয়ে বলা হয়, চলতি বছরের মার্চে তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—২০০৭ সালে শুরু হওয়া ক্ষমতার নতুন রূপের অবাস্তব সংস্কার, বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী বিভাগের নিয়ন্ত্রণ, উচ্চ আদালত ও অধস্তন আদালতে বিচারক নিয়োগে ক্রমবর্ধমান রাজনীতিকরণ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও জবাবদিহিকে আরও খর্ব করেছে। এর ফলে বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থা কমে গেছে।
ওই লিখিত চিঠিতে বলা হয়, দেশের সচেতন নাগরিকদের সংগঠন হিসেবে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম এসব ঘটনা উদ্বেগজনক বলে মনে করে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর এই ধরনের অনুসন্ধান জনগণের মনে একটি যুক্তিসংগত আশঙ্কা তৈরি করেছে যে, সরকার চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে দমন করার জন্য বিচার ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করছে।
প্রধান বিচারপতির কাছে বেশ কয়েকটি দাবিও তুলে ধরেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। এর মধ্যে রয়েছে—বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনসাধারণের উপলব্ধি, বিশ্বাস ও আস্থা পুনরুদ্ধারের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনেসহ রাজনৈতিক মামলার এমনভাবে বিচার করা, যাতে বিচার বিভাগের ওপর জনগণের আস্থা ফিরে আসে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো আমলে নিয়ে বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার।
গত বছররে জুলাই-আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত গণ-অভ্যুত্থানে অসামান্য অবদান রাখায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শতাধিক নেতা-কর্মীকে সম্মাননা দেবে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
১৯ মিনিট আগেজাতীয় পার্টির (জাপা) গ্রেপ্তার নেতা-কর্মীদের মুক্তি, দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরসহ অন্য নেতাদের নামে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও মব ভায়োলেন্স বন্ধের দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে পুলিশের বাধার অভিযোগ তুলেছেন দলটির নেতারা। তবে রমনা থানা-পুলিশের দাবি, তারা কোনো বাধা দেয়নি, বরং
১৫ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে ৫ আগস্ট দেশব্যাপী গণমিছিলের আহ্বান জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার (২ আগস্ট) সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
১৬ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সার্জারির নেতৃত্বে থাকা ডা. জাহাঙ্গীর কবির। তিনি আরও জানিয়েছেন, আগামী তিন দিন তিনি আইসিইউতে থাকবেন। এরপর তাঁকে কেবিনে নিয়ে আসা হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে