
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, ‘মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে।’
গত ১২ জুন ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন। সরকারের প্রতিটি স্তরে এবং প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত দুর্নীতির শিকড় ছড়িয়ে আছে। তিনি বলেন, ‘পাসপোর্ট বানাতে, ব্যবসার লাইসেন্স নিতে— সব জায়গায় ঘুষ দিতে হয়। প্রতিটি স্তরে লুটপাট চলে। সরকারকে মানুষ শত্রু ভাবে, যাকে প্রতিনিয়ত প্রতিহত করে টিকে থাকতে হয়।’
২০২৪ সালের জুলাইয়ে ছাত্র ও সাধারণ জনতার যৌথ আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেন নোবেলজয়ী এই অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ বহুদিন ধরে বিশ্বাস করে আসছে, সরকার তাদের কিছুই দেয় না। আমি এমন একটি রাষ্ট্র গড়তে চাই, যেটা তাদের কিছু ফিরিয়ে দেবে।’
ড. ইউনূস মনে করেন, শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হলেও বিদ্রোহের পেছনে জ্বালানি হিসেবে কাজ করেছে জীবনযাত্রার উচ্চ ব্যয়, কর্মসংস্থানের অভাব ও একনায়কতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ। শেখ হাসিনার শাসনামলে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অবনতি হয়েছিল, বিরোধীদের দমন করা হচ্ছিল এবং ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতির কারণে ব্যাংকিং খাত তলানিতে পৌঁছেছিল।
তিনি বলেন, ‘বিপর্যস্ত অর্থনীতি ও ভেঙে পড়া প্রশাসনের দায়িত্ব নিয়েছি আমরা। সরকার নিজের ব্যয় মেটাতে পারবে কি না তখনও আমরা নিশ্চিত ছিলাম না। ব্যাংকগুলো যে ঋণ দিয়েছে, সেটি আসলে ঋণ নয়, উপহার; কারণ তা আর কোনোদিন ফেরত আসবে না।’
এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে চলতি বছরের জানুয়ারিতে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কয়েকটি সংস্কার কমিশন গঠন করে। কমিশনগুলো নির্বাচনী ব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন এবং জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমে সংস্কারের সুপারিশ দেয়। ড. ইউনূস জানান, তিনি আগামী জুলাইয়ের মধ্যেই সব রাজনৈতিক দলকে একত্র করে ‘জুলাই সনদ’ নামে ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পন্ন করতে চান, যাতে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ সুগম হয়।
‘এই চুক্তি হবে এমন, যা বাংলাদেশে আগে কখনো হয়নি,’ বলেন ইউনূস। ‘কমিশনের সুপারিশগুলো শুধু কসমেটিক পরিবর্তন নয়। এটি প্রশাসন ও রাজনীতিকে মৌলিকভাবে বদলে দেওয়ার প্রচেষ্টা।’
সব দলের সব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো সহজ হবে না স্বীকার করে তিনি বলেন, বিএনপি এখন দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল এবং তারা দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তবে তারা একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য দুই মেয়াদের সীমাবদ্ধতা প্রত্যাখ্যান করছে। একে নিয়েও মতপার্থক্য রয়েছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘তবুও এখন আলোচনার যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সেটা বাংলাদেশে আগে দেখা যায়নি। আমরা এমন একটা রাষ্ট্র চাচ্ছি, যেটা সত্যিকার অর্থে জনগণের জন্য কাজ করবে।’
সাক্ষাৎকারে তিনি তাঁর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ‘সামাজিক ব্যবসা’ নিয়ে নতুন পরিকল্পনার কথাও বলেন। স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য খাতে সামাজিক উদ্যোক্তাদের সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিত করতে চান তিনি। ক্ষুদ্রঋণের ক্ষেত্রেও আনুষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিক ব্যাংকিং কাঠামো গড়ে উঠুক তা তিনি চান ।
ইউনূস বলেন, ক্ষুদ্রঋণকে নিয়ে ভুল ধারণা ছড়ানো হয়েছে। কিছু ঋণদাতা অতিরিক্ত সুদ আরোপ করায় মানুষের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়েছে। কিন্তু প্রকৃত ‘মাইক্রোক্রেডিট’ এমন নয়। এই মডেল পৃথিবীর অনেক দেশে কার্যকরভাবে চলছে। এটা ঠিক করার কিছু নেই, ‘মাইক্রোক্রেডিটে’ কোনো ভুল নেই।
ড. ইউনূসের মতে, প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দরিদ্রদের প্রবেশাধিকার নেই। অথচ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় ধনিক শ্রেণি ঋণ নিয়ে তা ফেরত দেয় না। ফলে ব্যাংকিং খাত ভেঙে পড়ে এবং সাধারণ মানুষ নিজের সঞ্চিত অর্থ তুলতেও পারে না।
শেখ হাসিনা একসময় তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেন। অথচ সেই সরকার পতনের পর তিনিই হন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। ইউনূস বলেন, ‘আমি জানি, এই দায়িত্বে থাকলে সমালোচনা হবেই। আগে আমাকে আক্রমণ করত আওয়ামী লীগ, এখন করে সবাই। এটা স্বাভাবিক।’
তিনি বলেন, ‘আমার কাজ হলো এই অন্তর্বর্তী সময়ের ভারসাম্য রক্ষা করা এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার নিশ্চিত করা। আমরা এমন একটি ভিত্তি গড়ে দিতে চাই, যেখান থেকে সত্যিকার অর্থে একটি নতুন বাংলাদেশের সূচনা হতে পারে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, ‘মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে।’
গত ১২ জুন ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন। সরকারের প্রতিটি স্তরে এবং প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত দুর্নীতির শিকড় ছড়িয়ে আছে। তিনি বলেন, ‘পাসপোর্ট বানাতে, ব্যবসার লাইসেন্স নিতে— সব জায়গায় ঘুষ দিতে হয়। প্রতিটি স্তরে লুটপাট চলে। সরকারকে মানুষ শত্রু ভাবে, যাকে প্রতিনিয়ত প্রতিহত করে টিকে থাকতে হয়।’
২০২৪ সালের জুলাইয়ে ছাত্র ও সাধারণ জনতার যৌথ আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেন নোবেলজয়ী এই অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ বহুদিন ধরে বিশ্বাস করে আসছে, সরকার তাদের কিছুই দেয় না। আমি এমন একটি রাষ্ট্র গড়তে চাই, যেটা তাদের কিছু ফিরিয়ে দেবে।’
ড. ইউনূস মনে করেন, শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হলেও বিদ্রোহের পেছনে জ্বালানি হিসেবে কাজ করেছে জীবনযাত্রার উচ্চ ব্যয়, কর্মসংস্থানের অভাব ও একনায়কতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ। শেখ হাসিনার শাসনামলে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অবনতি হয়েছিল, বিরোধীদের দমন করা হচ্ছিল এবং ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতির কারণে ব্যাংকিং খাত তলানিতে পৌঁছেছিল।
তিনি বলেন, ‘বিপর্যস্ত অর্থনীতি ও ভেঙে পড়া প্রশাসনের দায়িত্ব নিয়েছি আমরা। সরকার নিজের ব্যয় মেটাতে পারবে কি না তখনও আমরা নিশ্চিত ছিলাম না। ব্যাংকগুলো যে ঋণ দিয়েছে, সেটি আসলে ঋণ নয়, উপহার; কারণ তা আর কোনোদিন ফেরত আসবে না।’
এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে চলতি বছরের জানুয়ারিতে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কয়েকটি সংস্কার কমিশন গঠন করে। কমিশনগুলো নির্বাচনী ব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন এবং জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমে সংস্কারের সুপারিশ দেয়। ড. ইউনূস জানান, তিনি আগামী জুলাইয়ের মধ্যেই সব রাজনৈতিক দলকে একত্র করে ‘জুলাই সনদ’ নামে ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পন্ন করতে চান, যাতে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ সুগম হয়।
‘এই চুক্তি হবে এমন, যা বাংলাদেশে আগে কখনো হয়নি,’ বলেন ইউনূস। ‘কমিশনের সুপারিশগুলো শুধু কসমেটিক পরিবর্তন নয়। এটি প্রশাসন ও রাজনীতিকে মৌলিকভাবে বদলে দেওয়ার প্রচেষ্টা।’
সব দলের সব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো সহজ হবে না স্বীকার করে তিনি বলেন, বিএনপি এখন দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল এবং তারা দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তবে তারা একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য দুই মেয়াদের সীমাবদ্ধতা প্রত্যাখ্যান করছে। একে নিয়েও মতপার্থক্য রয়েছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘তবুও এখন আলোচনার যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সেটা বাংলাদেশে আগে দেখা যায়নি। আমরা এমন একটা রাষ্ট্র চাচ্ছি, যেটা সত্যিকার অর্থে জনগণের জন্য কাজ করবে।’
সাক্ষাৎকারে তিনি তাঁর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ‘সামাজিক ব্যবসা’ নিয়ে নতুন পরিকল্পনার কথাও বলেন। স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য খাতে সামাজিক উদ্যোক্তাদের সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিত করতে চান তিনি। ক্ষুদ্রঋণের ক্ষেত্রেও আনুষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিক ব্যাংকিং কাঠামো গড়ে উঠুক তা তিনি চান ।
ইউনূস বলেন, ক্ষুদ্রঋণকে নিয়ে ভুল ধারণা ছড়ানো হয়েছে। কিছু ঋণদাতা অতিরিক্ত সুদ আরোপ করায় মানুষের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়েছে। কিন্তু প্রকৃত ‘মাইক্রোক্রেডিট’ এমন নয়। এই মডেল পৃথিবীর অনেক দেশে কার্যকরভাবে চলছে। এটা ঠিক করার কিছু নেই, ‘মাইক্রোক্রেডিটে’ কোনো ভুল নেই।
ড. ইউনূসের মতে, প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দরিদ্রদের প্রবেশাধিকার নেই। অথচ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় ধনিক শ্রেণি ঋণ নিয়ে তা ফেরত দেয় না। ফলে ব্যাংকিং খাত ভেঙে পড়ে এবং সাধারণ মানুষ নিজের সঞ্চিত অর্থ তুলতেও পারে না।
শেখ হাসিনা একসময় তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেন। অথচ সেই সরকার পতনের পর তিনিই হন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। ইউনূস বলেন, ‘আমি জানি, এই দায়িত্বে থাকলে সমালোচনা হবেই। আগে আমাকে আক্রমণ করত আওয়ামী লীগ, এখন করে সবাই। এটা স্বাভাবিক।’
তিনি বলেন, ‘আমার কাজ হলো এই অন্তর্বর্তী সময়ের ভারসাম্য রক্ষা করা এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার নিশ্চিত করা। আমরা এমন একটি ভিত্তি গড়ে দিতে চাই, যেখান থেকে সত্যিকার অর্থে একটি নতুন বাংলাদেশের সূচনা হতে পারে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, ‘মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে।’
গত ১২ জুন ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন। সরকারের প্রতিটি স্তরে এবং প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত দুর্নীতির শিকড় ছড়িয়ে আছে। তিনি বলেন, ‘পাসপোর্ট বানাতে, ব্যবসার লাইসেন্স নিতে— সব জায়গায় ঘুষ দিতে হয়। প্রতিটি স্তরে লুটপাট চলে। সরকারকে মানুষ শত্রু ভাবে, যাকে প্রতিনিয়ত প্রতিহত করে টিকে থাকতে হয়।’
২০২৪ সালের জুলাইয়ে ছাত্র ও সাধারণ জনতার যৌথ আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেন নোবেলজয়ী এই অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ বহুদিন ধরে বিশ্বাস করে আসছে, সরকার তাদের কিছুই দেয় না। আমি এমন একটি রাষ্ট্র গড়তে চাই, যেটা তাদের কিছু ফিরিয়ে দেবে।’
ড. ইউনূস মনে করেন, শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হলেও বিদ্রোহের পেছনে জ্বালানি হিসেবে কাজ করেছে জীবনযাত্রার উচ্চ ব্যয়, কর্মসংস্থানের অভাব ও একনায়কতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ। শেখ হাসিনার শাসনামলে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অবনতি হয়েছিল, বিরোধীদের দমন করা হচ্ছিল এবং ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতির কারণে ব্যাংকিং খাত তলানিতে পৌঁছেছিল।
তিনি বলেন, ‘বিপর্যস্ত অর্থনীতি ও ভেঙে পড়া প্রশাসনের দায়িত্ব নিয়েছি আমরা। সরকার নিজের ব্যয় মেটাতে পারবে কি না তখনও আমরা নিশ্চিত ছিলাম না। ব্যাংকগুলো যে ঋণ দিয়েছে, সেটি আসলে ঋণ নয়, উপহার; কারণ তা আর কোনোদিন ফেরত আসবে না।’
এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে চলতি বছরের জানুয়ারিতে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কয়েকটি সংস্কার কমিশন গঠন করে। কমিশনগুলো নির্বাচনী ব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন এবং জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমে সংস্কারের সুপারিশ দেয়। ড. ইউনূস জানান, তিনি আগামী জুলাইয়ের মধ্যেই সব রাজনৈতিক দলকে একত্র করে ‘জুলাই সনদ’ নামে ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পন্ন করতে চান, যাতে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ সুগম হয়।
‘এই চুক্তি হবে এমন, যা বাংলাদেশে আগে কখনো হয়নি,’ বলেন ইউনূস। ‘কমিশনের সুপারিশগুলো শুধু কসমেটিক পরিবর্তন নয়। এটি প্রশাসন ও রাজনীতিকে মৌলিকভাবে বদলে দেওয়ার প্রচেষ্টা।’
সব দলের সব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো সহজ হবে না স্বীকার করে তিনি বলেন, বিএনপি এখন দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল এবং তারা দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তবে তারা একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য দুই মেয়াদের সীমাবদ্ধতা প্রত্যাখ্যান করছে। একে নিয়েও মতপার্থক্য রয়েছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘তবুও এখন আলোচনার যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সেটা বাংলাদেশে আগে দেখা যায়নি। আমরা এমন একটা রাষ্ট্র চাচ্ছি, যেটা সত্যিকার অর্থে জনগণের জন্য কাজ করবে।’
সাক্ষাৎকারে তিনি তাঁর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ‘সামাজিক ব্যবসা’ নিয়ে নতুন পরিকল্পনার কথাও বলেন। স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য খাতে সামাজিক উদ্যোক্তাদের সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিত করতে চান তিনি। ক্ষুদ্রঋণের ক্ষেত্রেও আনুষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিক ব্যাংকিং কাঠামো গড়ে উঠুক তা তিনি চান ।
ইউনূস বলেন, ক্ষুদ্রঋণকে নিয়ে ভুল ধারণা ছড়ানো হয়েছে। কিছু ঋণদাতা অতিরিক্ত সুদ আরোপ করায় মানুষের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়েছে। কিন্তু প্রকৃত ‘মাইক্রোক্রেডিট’ এমন নয়। এই মডেল পৃথিবীর অনেক দেশে কার্যকরভাবে চলছে। এটা ঠিক করার কিছু নেই, ‘মাইক্রোক্রেডিটে’ কোনো ভুল নেই।
ড. ইউনূসের মতে, প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দরিদ্রদের প্রবেশাধিকার নেই। অথচ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় ধনিক শ্রেণি ঋণ নিয়ে তা ফেরত দেয় না। ফলে ব্যাংকিং খাত ভেঙে পড়ে এবং সাধারণ মানুষ নিজের সঞ্চিত অর্থ তুলতেও পারে না।
শেখ হাসিনা একসময় তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেন। অথচ সেই সরকার পতনের পর তিনিই হন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। ইউনূস বলেন, ‘আমি জানি, এই দায়িত্বে থাকলে সমালোচনা হবেই। আগে আমাকে আক্রমণ করত আওয়ামী লীগ, এখন করে সবাই। এটা স্বাভাবিক।’
তিনি বলেন, ‘আমার কাজ হলো এই অন্তর্বর্তী সময়ের ভারসাম্য রক্ষা করা এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার নিশ্চিত করা। আমরা এমন একটি ভিত্তি গড়ে দিতে চাই, যেখান থেকে সত্যিকার অর্থে একটি নতুন বাংলাদেশের সূচনা হতে পারে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, ‘মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে।’
গত ১২ জুন ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন। সরকারের প্রতিটি স্তরে এবং প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত দুর্নীতির শিকড় ছড়িয়ে আছে। তিনি বলেন, ‘পাসপোর্ট বানাতে, ব্যবসার লাইসেন্স নিতে— সব জায়গায় ঘুষ দিতে হয়। প্রতিটি স্তরে লুটপাট চলে। সরকারকে মানুষ শত্রু ভাবে, যাকে প্রতিনিয়ত প্রতিহত করে টিকে থাকতে হয়।’
২০২৪ সালের জুলাইয়ে ছাত্র ও সাধারণ জনতার যৌথ আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেন নোবেলজয়ী এই অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ বহুদিন ধরে বিশ্বাস করে আসছে, সরকার তাদের কিছুই দেয় না। আমি এমন একটি রাষ্ট্র গড়তে চাই, যেটা তাদের কিছু ফিরিয়ে দেবে।’
ড. ইউনূস মনে করেন, শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হলেও বিদ্রোহের পেছনে জ্বালানি হিসেবে কাজ করেছে জীবনযাত্রার উচ্চ ব্যয়, কর্মসংস্থানের অভাব ও একনায়কতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ। শেখ হাসিনার শাসনামলে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অবনতি হয়েছিল, বিরোধীদের দমন করা হচ্ছিল এবং ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতির কারণে ব্যাংকিং খাত তলানিতে পৌঁছেছিল।
তিনি বলেন, ‘বিপর্যস্ত অর্থনীতি ও ভেঙে পড়া প্রশাসনের দায়িত্ব নিয়েছি আমরা। সরকার নিজের ব্যয় মেটাতে পারবে কি না তখনও আমরা নিশ্চিত ছিলাম না। ব্যাংকগুলো যে ঋণ দিয়েছে, সেটি আসলে ঋণ নয়, উপহার; কারণ তা আর কোনোদিন ফেরত আসবে না।’
এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে চলতি বছরের জানুয়ারিতে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কয়েকটি সংস্কার কমিশন গঠন করে। কমিশনগুলো নির্বাচনী ব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন এবং জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমে সংস্কারের সুপারিশ দেয়। ড. ইউনূস জানান, তিনি আগামী জুলাইয়ের মধ্যেই সব রাজনৈতিক দলকে একত্র করে ‘জুলাই সনদ’ নামে ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পন্ন করতে চান, যাতে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ সুগম হয়।
‘এই চুক্তি হবে এমন, যা বাংলাদেশে আগে কখনো হয়নি,’ বলেন ইউনূস। ‘কমিশনের সুপারিশগুলো শুধু কসমেটিক পরিবর্তন নয়। এটি প্রশাসন ও রাজনীতিকে মৌলিকভাবে বদলে দেওয়ার প্রচেষ্টা।’
সব দলের সব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো সহজ হবে না স্বীকার করে তিনি বলেন, বিএনপি এখন দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল এবং তারা দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তবে তারা একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য দুই মেয়াদের সীমাবদ্ধতা প্রত্যাখ্যান করছে। একে নিয়েও মতপার্থক্য রয়েছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘তবুও এখন আলোচনার যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সেটা বাংলাদেশে আগে দেখা যায়নি। আমরা এমন একটা রাষ্ট্র চাচ্ছি, যেটা সত্যিকার অর্থে জনগণের জন্য কাজ করবে।’
সাক্ষাৎকারে তিনি তাঁর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ‘সামাজিক ব্যবসা’ নিয়ে নতুন পরিকল্পনার কথাও বলেন। স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য খাতে সামাজিক উদ্যোক্তাদের সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিত করতে চান তিনি। ক্ষুদ্রঋণের ক্ষেত্রেও আনুষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিক ব্যাংকিং কাঠামো গড়ে উঠুক তা তিনি চান ।
ইউনূস বলেন, ক্ষুদ্রঋণকে নিয়ে ভুল ধারণা ছড়ানো হয়েছে। কিছু ঋণদাতা অতিরিক্ত সুদ আরোপ করায় মানুষের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়েছে। কিন্তু প্রকৃত ‘মাইক্রোক্রেডিট’ এমন নয়। এই মডেল পৃথিবীর অনেক দেশে কার্যকরভাবে চলছে। এটা ঠিক করার কিছু নেই, ‘মাইক্রোক্রেডিটে’ কোনো ভুল নেই।
ড. ইউনূসের মতে, প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দরিদ্রদের প্রবেশাধিকার নেই। অথচ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় ধনিক শ্রেণি ঋণ নিয়ে তা ফেরত দেয় না। ফলে ব্যাংকিং খাত ভেঙে পড়ে এবং সাধারণ মানুষ নিজের সঞ্চিত অর্থ তুলতেও পারে না।
শেখ হাসিনা একসময় তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেন। অথচ সেই সরকার পতনের পর তিনিই হন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। ইউনূস বলেন, ‘আমি জানি, এই দায়িত্বে থাকলে সমালোচনা হবেই। আগে আমাকে আক্রমণ করত আওয়ামী লীগ, এখন করে সবাই। এটা স্বাভাবিক।’
তিনি বলেন, ‘আমার কাজ হলো এই অন্তর্বর্তী সময়ের ভারসাম্য রক্ষা করা এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার নিশ্চিত করা। আমরা এমন একটি ভিত্তি গড়ে দিতে চাই, যেখান থেকে সত্যিকার অর্থে একটি নতুন বাংলাদেশের সূচনা হতে পারে।’

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াত জানায়, আলোচনায় গতকাল ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও অন্যতম জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনার প্রসঙ্গ বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে উত্থাপিত হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিশেষ করে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নভাবে আয়োজনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করা হয় বলেও জানিয়েছে জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
বৈঠকে শরিফ ওসমান হাদির ওপর সংঘটিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। এই হামলা কেবল একজন ব্যক্তির ওপর নয়; এটি গোটা জাতি ও গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত।
জামায়াতের পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াত জানায়, আলোচনায় গতকাল ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও অন্যতম জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনার প্রসঙ্গ বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে উত্থাপিত হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিশেষ করে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নভাবে আয়োজনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করা হয় বলেও জানিয়েছে জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
বৈঠকে শরিফ ওসমান হাদির ওপর সংঘটিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। এই হামলা কেবল একজন ব্যক্তির ওপর নয়; এটি গোটা জাতি ও গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত।
জামায়াতের পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে। তিনি বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন।
১৮ জুন ২০২৫
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ভুয়া ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।

আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
ফেসবুকে সাদিক কায়েম লেখেন, ‘আওয়ামী প্রোপাগাণ্ডা সেল কর্তৃক প্রচারিত এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী শরিফ ওসমান হাদির হত্যাচেষ্টাকারীর সাথে আমাকে জড়িয়ে যে অপতথ্য ছড়িয়েছেন, তা বিএনপির মতো সংগঠনের সিনিয়র নেতার কাছ থেকে কোনোভাবে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীল আচরণ নয়।’
ভিপি সাদিক কায়েম লেখেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশ গড়ার আশ্বাস নিয়ে জনতার কাছে যাচ্ছেন, তারা যখন যেকোনো সংকটে সত্য জানার চেষ্টা না করে আওয়ামী নির্ভর অপতথ্যকে ফ্যাক্ট হিসেবে গ্রহণ করেন, তখন আগামীর দেশ বিনির্মাণে তাদের সক্ষমতা নিয়ে জনমনে সংশয় তৈরি হয়।’
ফেসবুকে তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আজকে বিএনপির সমাবেশে জনাব রুহুল কবির রিজভী প্রদত্ত বক্তব্যে ভুয়া ছবি নির্ভর যে মিথ্যা অভিযোগ (আমার সাথে শুটার একই টেবিলে চা খাচ্ছেন দাবিতে) তুলেছেন, তা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে দল হিসেবে বিএনপি এবং ব্যক্তি রিজভী নিজেকে অপতথ্য ছড়ানোর অপরাধ থেকে দায়মুক্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে, আজ বিএনপির সমাবেশে রুহুল কবির রিজভীর বলেছেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলায় শনাক্ত ব্যক্তি ছাত্রলীগের নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি সাদিক কায়েম এর সঙ্গে একই টেবিলে চা খাচ্ছেন, এর বিচার কে করবে?’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সন্ধ্যার পর তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ভুয়া ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।

আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
ফেসবুকে সাদিক কায়েম লেখেন, ‘আওয়ামী প্রোপাগাণ্ডা সেল কর্তৃক প্রচারিত এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী শরিফ ওসমান হাদির হত্যাচেষ্টাকারীর সাথে আমাকে জড়িয়ে যে অপতথ্য ছড়িয়েছেন, তা বিএনপির মতো সংগঠনের সিনিয়র নেতার কাছ থেকে কোনোভাবে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীল আচরণ নয়।’
ভিপি সাদিক কায়েম লেখেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশ গড়ার আশ্বাস নিয়ে জনতার কাছে যাচ্ছেন, তারা যখন যেকোনো সংকটে সত্য জানার চেষ্টা না করে আওয়ামী নির্ভর অপতথ্যকে ফ্যাক্ট হিসেবে গ্রহণ করেন, তখন আগামীর দেশ বিনির্মাণে তাদের সক্ষমতা নিয়ে জনমনে সংশয় তৈরি হয়।’
ফেসবুকে তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আজকে বিএনপির সমাবেশে জনাব রুহুল কবির রিজভী প্রদত্ত বক্তব্যে ভুয়া ছবি নির্ভর যে মিথ্যা অভিযোগ (আমার সাথে শুটার একই টেবিলে চা খাচ্ছেন দাবিতে) তুলেছেন, তা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে দল হিসেবে বিএনপি এবং ব্যক্তি রিজভী নিজেকে অপতথ্য ছড়ানোর অপরাধ থেকে দায়মুক্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে, আজ বিএনপির সমাবেশে রুহুল কবির রিজভীর বলেছেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলায় শনাক্ত ব্যক্তি ছাত্রলীগের নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি সাদিক কায়েম এর সঙ্গে একই টেবিলে চা খাচ্ছেন, এর বিচার কে করবে?’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সন্ধ্যার পর তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে। তিনি বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন।
১৮ জুন ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা সবাই আনন্দিত যে, আগামী ২৫ তারিখে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা—যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, যাঁর আগমনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আগামী দিনে গণতন্ত্র, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনার যে সংগ্রাম বিগত বছরগুলোতে আমরা করেছি, যাঁর নেতৃত্বে আমরা সেই আন্দোলনে সফল হয়েছি, সেই আন্দোলনের নায়ক বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।’
আমীর খসরু নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের নেতা ২৫ তারিখ আসছেন। সেদিন থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক অঙ্গনে এক নতুন জোয়ার সৃষ্টি হবে। আপনাদের সবাইকে সেদিনের জন্য, নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
আমীর খসরু মন্তব্য করেন, ‘আসন্ন নির্বাচন শুধু বিএনপির জয় নয়, এটি হবে গণতন্ত্রের জয়। বিএনপি গণতন্ত্রের টর্চবাহক—এ দায়িত্ব আমাদের পালন করতে হবে।’
দেশ পরিচালনার ভবিষ্যৎ রূপরেখা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের সুফল ও অর্থনৈতিক সুফল দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। শুধু রাজনৈতিক গণতন্ত্র নয়, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ তিনি জানান, ক্ষমতায় যাওয়ার প্রথম দিন থেকেই তাঁদের কাজ শুরু হবে।
ইনকিলাব মঞ্চের নেতা শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘খুবই দুঃখজনক। এই সময়টাতে যখন স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বলেন, বিএনপি যখন একটি স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ার জন্য তারেক রহমান যে রাজনীতি ধারণ করেছেন, সে পথে চলছে, তখন তার বিপরীতে ‘মবোক্রেসির রাজনীতি, গায়ের জোরের রাজনীতি, অপরের প্রতি অসম্মান রেখে কথা বলার রাজনীতি, অন্যকে ছোট করার রাজনীতি’ দেখা যাচ্ছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘যেকোনো অজুহাতে অস্থিতিশীলতার রাজনীতি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য কাম্য হতে পারে না।’ তিনি এ ব্যাপারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান জানান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা সবাই আনন্দিত যে, আগামী ২৫ তারিখে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা—যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, যাঁর আগমনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আগামী দিনে গণতন্ত্র, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনার যে সংগ্রাম বিগত বছরগুলোতে আমরা করেছি, যাঁর নেতৃত্বে আমরা সেই আন্দোলনে সফল হয়েছি, সেই আন্দোলনের নায়ক বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।’
আমীর খসরু নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের নেতা ২৫ তারিখ আসছেন। সেদিন থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক অঙ্গনে এক নতুন জোয়ার সৃষ্টি হবে। আপনাদের সবাইকে সেদিনের জন্য, নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
আমীর খসরু মন্তব্য করেন, ‘আসন্ন নির্বাচন শুধু বিএনপির জয় নয়, এটি হবে গণতন্ত্রের জয়। বিএনপি গণতন্ত্রের টর্চবাহক—এ দায়িত্ব আমাদের পালন করতে হবে।’
দেশ পরিচালনার ভবিষ্যৎ রূপরেখা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের সুফল ও অর্থনৈতিক সুফল দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। শুধু রাজনৈতিক গণতন্ত্র নয়, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ তিনি জানান, ক্ষমতায় যাওয়ার প্রথম দিন থেকেই তাঁদের কাজ শুরু হবে।
ইনকিলাব মঞ্চের নেতা শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘খুবই দুঃখজনক। এই সময়টাতে যখন স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বলেন, বিএনপি যখন একটি স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ার জন্য তারেক রহমান যে রাজনীতি ধারণ করেছেন, সে পথে চলছে, তখন তার বিপরীতে ‘মবোক্রেসির রাজনীতি, গায়ের জোরের রাজনীতি, অপরের প্রতি অসম্মান রেখে কথা বলার রাজনীতি, অন্যকে ছোট করার রাজনীতি’ দেখা যাচ্ছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘যেকোনো অজুহাতে অস্থিতিশীলতার রাজনীতি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য কাম্য হতে পারে না।’ তিনি এ ব্যাপারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান জানান।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে। তিনি বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন।
১৮ জুন ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বেলা ২টায় হাদি গুলিবিদ্ধ হলেন, তার আধা ঘণ্টা পরই একটি দল উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া শুরু করে। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পেলাম সবই পরিকল্পিত।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমি ঢাকার ছেলে। দীর্ঘ ৫০ বছর ঢাকায় রাজনীতি করি। আমি শান্ত ছিলাম। আমার নির্দেশনা পেলে তোমাদের তুলাধোনা করত। হাসপাতালে যারা এগুলো করেছে তারা হাদির সমর্থক নয়, তারা অন্য একটি দলের। আমরা শান্ত না থাকলে হাদির চিকিৎসা ব্যাহত হতো। তারা চেয়েছিল হাদির চিকিৎসা যাতে ব্যাহত হয় এবং মারা যাক।’
আব্বাস বলেন, ‘একটি দলের ষড়যন্ত্র আমরা ’৭১, ’৮৬সহ অনেক দেখেছি। তাদের মূল শক্তিই ষড়যন্ত্র। তারা স্থির রাষ্ট্র সহ্য করতে পারে না। তাই রাষ্ট্রকে সব সময়ই অস্থিতিশীল রাখতে চায়।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি লোক গুলিবিদ্ধ হয়েছে, সে যে-ই হোক তার মৃত্যু কামনা করি না। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর এক-দেড় শ লোক ফেসবুকে দেশে মব সৃষ্টির জন্য উসকানি দিয়ে পোস্ট দিয়েছে। তারা সবাই একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘১৯৭৭ সাল থেকে নির্বাচন করে আসছি। কারও সঙ্গে মারামারি হয়নি। একসঙ্গে প্রার্থীরা কোলাকুলি করেছি, খেয়েছি। মারামারি করে আওয়ামী লীগ। আর নির্বাচনসহ রাষ্ট্রকে অস্থির করে সেই বিতর্কিত রাজনৈতিক দল। আমরা চাই হাদির ওপর হামলাকারী গ্রেপ্তার হোক এবং বিশেষ দলের মুখোশ উন্মোচিত হোক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘হাদি আমার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, প্রতিযোগী। সে রাজপথের সাহসী সৈনিক। তাকে আমি নির্বাচনী মাঠে আবারও সক্রিয় পাব, সে প্রত্যাশা করি।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, বিএনপির নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, শেখ রবিউল আলম, হাবিবুর রশিদ হাবিব, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি রেজাউল কবির পল প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বেলা ২টায় হাদি গুলিবিদ্ধ হলেন, তার আধা ঘণ্টা পরই একটি দল উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া শুরু করে। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পেলাম সবই পরিকল্পিত।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমি ঢাকার ছেলে। দীর্ঘ ৫০ বছর ঢাকায় রাজনীতি করি। আমি শান্ত ছিলাম। আমার নির্দেশনা পেলে তোমাদের তুলাধোনা করত। হাসপাতালে যারা এগুলো করেছে তারা হাদির সমর্থক নয়, তারা অন্য একটি দলের। আমরা শান্ত না থাকলে হাদির চিকিৎসা ব্যাহত হতো। তারা চেয়েছিল হাদির চিকিৎসা যাতে ব্যাহত হয় এবং মারা যাক।’
আব্বাস বলেন, ‘একটি দলের ষড়যন্ত্র আমরা ’৭১, ’৮৬সহ অনেক দেখেছি। তাদের মূল শক্তিই ষড়যন্ত্র। তারা স্থির রাষ্ট্র সহ্য করতে পারে না। তাই রাষ্ট্রকে সব সময়ই অস্থিতিশীল রাখতে চায়।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি লোক গুলিবিদ্ধ হয়েছে, সে যে-ই হোক তার মৃত্যু কামনা করি না। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর এক-দেড় শ লোক ফেসবুকে দেশে মব সৃষ্টির জন্য উসকানি দিয়ে পোস্ট দিয়েছে। তারা সবাই একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘১৯৭৭ সাল থেকে নির্বাচন করে আসছি। কারও সঙ্গে মারামারি হয়নি। একসঙ্গে প্রার্থীরা কোলাকুলি করেছি, খেয়েছি। মারামারি করে আওয়ামী লীগ। আর নির্বাচনসহ রাষ্ট্রকে অস্থির করে সেই বিতর্কিত রাজনৈতিক দল। আমরা চাই হাদির ওপর হামলাকারী গ্রেপ্তার হোক এবং বিশেষ দলের মুখোশ উন্মোচিত হোক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘হাদি আমার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, প্রতিযোগী। সে রাজপথের সাহসী সৈনিক। তাকে আমি নির্বাচনী মাঠে আবারও সক্রিয় পাব, সে প্রত্যাশা করি।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, বিএনপির নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, শেখ রবিউল আলম, হাবিবুর রশিদ হাবিব, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি রেজাউল কবির পল প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে। তিনি বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন।
১৮ জুন ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে