নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে দলের নেতাদের আলোচনার জন্য ডেকে স্মারকলিপি ফেরত নিতে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাসদ (মার্কসবাদী)। গত ৫ এপ্রিল পল্টন মোড়ে কর্মসূচি শেষে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন দলের নেতা–কর্মীরা। দলটির অভিযোগ—এর দুদিন পর তাঁদের রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে ডাকা হয়। সেখানে তাঁদের স্মারকলিপি ফিরিয়ে নিতে চাপ দেওয়া হয়।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাসদ (মার্কসবাদী) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগের কথা জানিয়েছেন দলের সমন্বয়ক মাসুদ রানা।
এর আগে নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন, দ্রব্যমূল্য কমানো ও সর্বজনীন রেশন চালু করা, শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২০ হাজার টাকা ঘোষণা করা, কৃষি ফসলের ন্যায্যমূল্য প্রদান, সব নাগরিকের জন্য বিনা মূল্যে শিক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধ করা—এমন পাঁচ দফা দাবিতে বাসদ (মার্কসবাদী) দেশব্যাপী প্রায় ৩ মাস ধরে স্বাক্ষর সংগ্রহ করে। সেসব স্বাক্ষরসহ রাষ্ট্রপতির দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন দলের নেতা–কর্মীরা।
আজ সংবাদ সম্মেলনে মাসুদ রানা বলেন, ‘গত ৫ এপ্রিল রাজধানীর পল্টন মোড়ে সমাবেশ শেষে সংগৃহীত স্বাক্ষর ও স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে গেলে রাষ্ট্রপতির দপ্তর থেকে তা গ্রহণ করা হয়। কিন্তু গত ৭ এপ্রিল রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে আমাদের বঙ্গভবনে আমন্ত্রণ জানিয়ে সেখানকার কর্মকর্তারা স্বাক্ষর ও স্মারকলিপি ফেরত নেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ শুরু করেন।’
মাসুদ রানা বলেন, ‘কার্যত তারা এই স্মারকলিপি প্রত্যাখ্যান করলেন। দাবিগুলোকে কেন্দ্র করে স্বাক্ষর সংগ্রহ ও স্মারকলিপি পেশ দেশে দেশে এটি একটি স্বাভাবিক রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবেই পরিচিত ও পরিচালিত হয়ে আসছে। গণতান্ত্রিক পথে দাবি জানানোর এটি একটি অন্যতম পন্থা। এই প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের এ ধরনের আচরণ সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক। ইতিপূর্বে এ ধরনের ঘটনা কখনো ঘটেছে বলে আমাদের জানা নেই।’
স্বাক্ষর ও স্মারকলিপি প্রত্যাখ্যান মানে দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষের দাবিগুলোকেই প্রত্যাখ্যান উল্লেখ করে মাসুদ রানা বলেন, ‘দাবিগুলো আমলে নিয়ে কোনটা বাস্তবায়ন সম্ভব, কোনটা সম্ভব নয়, কোনটা অযৌক্তিক দাবি-সেসব নিয়ে আলোচনা রাষ্ট্রপতি বা তাঁর কোনো প্রতিনিধি আমাদের সঙ্গে করতে পারতেন। কিন্তু স্মারকলিপি প্রত্যাখ্যান করার মতো ঘটনা গণতান্ত্রিক সৌজন্যটুকু আর রাখল না।’
স্মারকলিপি ফেরত নেওয়ার পেছনে কি কারণ দেখিয়েছে জানতে চাইলে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত দলটির ঢাকা মহানগরের সমন্বয়ক জয়দ্বীপ ভট্টাচার্যের বলেন, ‘তাঁরা স্পষ্টভাবে কোনো কারণ উল্লেখ করেননি। তবে বলেছেন, তাঁরা কেবল ঊর্ধ্বতনের আদেশ বহন করছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সীমা দত্ত।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে দলের নেতাদের আলোচনার জন্য ডেকে স্মারকলিপি ফেরত নিতে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাসদ (মার্কসবাদী)। গত ৫ এপ্রিল পল্টন মোড়ে কর্মসূচি শেষে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন দলের নেতা–কর্মীরা। দলটির অভিযোগ—এর দুদিন পর তাঁদের রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে ডাকা হয়। সেখানে তাঁদের স্মারকলিপি ফিরিয়ে নিতে চাপ দেওয়া হয়।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাসদ (মার্কসবাদী) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগের কথা জানিয়েছেন দলের সমন্বয়ক মাসুদ রানা।
এর আগে নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন, দ্রব্যমূল্য কমানো ও সর্বজনীন রেশন চালু করা, শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২০ হাজার টাকা ঘোষণা করা, কৃষি ফসলের ন্যায্যমূল্য প্রদান, সব নাগরিকের জন্য বিনা মূল্যে শিক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধ করা—এমন পাঁচ দফা দাবিতে বাসদ (মার্কসবাদী) দেশব্যাপী প্রায় ৩ মাস ধরে স্বাক্ষর সংগ্রহ করে। সেসব স্বাক্ষরসহ রাষ্ট্রপতির দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন দলের নেতা–কর্মীরা।
আজ সংবাদ সম্মেলনে মাসুদ রানা বলেন, ‘গত ৫ এপ্রিল রাজধানীর পল্টন মোড়ে সমাবেশ শেষে সংগৃহীত স্বাক্ষর ও স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে গেলে রাষ্ট্রপতির দপ্তর থেকে তা গ্রহণ করা হয়। কিন্তু গত ৭ এপ্রিল রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে আমাদের বঙ্গভবনে আমন্ত্রণ জানিয়ে সেখানকার কর্মকর্তারা স্বাক্ষর ও স্মারকলিপি ফেরত নেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ শুরু করেন।’
মাসুদ রানা বলেন, ‘কার্যত তারা এই স্মারকলিপি প্রত্যাখ্যান করলেন। দাবিগুলোকে কেন্দ্র করে স্বাক্ষর সংগ্রহ ও স্মারকলিপি পেশ দেশে দেশে এটি একটি স্বাভাবিক রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবেই পরিচিত ও পরিচালিত হয়ে আসছে। গণতান্ত্রিক পথে দাবি জানানোর এটি একটি অন্যতম পন্থা। এই প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের এ ধরনের আচরণ সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক। ইতিপূর্বে এ ধরনের ঘটনা কখনো ঘটেছে বলে আমাদের জানা নেই।’
স্বাক্ষর ও স্মারকলিপি প্রত্যাখ্যান মানে দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষের দাবিগুলোকেই প্রত্যাখ্যান উল্লেখ করে মাসুদ রানা বলেন, ‘দাবিগুলো আমলে নিয়ে কোনটা বাস্তবায়ন সম্ভব, কোনটা সম্ভব নয়, কোনটা অযৌক্তিক দাবি-সেসব নিয়ে আলোচনা রাষ্ট্রপতি বা তাঁর কোনো প্রতিনিধি আমাদের সঙ্গে করতে পারতেন। কিন্তু স্মারকলিপি প্রত্যাখ্যান করার মতো ঘটনা গণতান্ত্রিক সৌজন্যটুকু আর রাখল না।’
স্মারকলিপি ফেরত নেওয়ার পেছনে কি কারণ দেখিয়েছে জানতে চাইলে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত দলটির ঢাকা মহানগরের সমন্বয়ক জয়দ্বীপ ভট্টাচার্যের বলেন, ‘তাঁরা স্পষ্টভাবে কোনো কারণ উল্লেখ করেননি। তবে বলেছেন, তাঁরা কেবল ঊর্ধ্বতনের আদেশ বহন করছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সীমা দত্ত।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
১২ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
১২ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
১৩ ঘণ্টা আগে